নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি করে প্রায় ৪০ কোটি ডলার কর ফাঁকি দিয়েছে ভারতের আদানি পাওয়ার। সেটির সুরাহা না হতেই বকেয়া পরিশোধে পিডিবিকে চিঠি দিয়েছে আদানি গ্রুপ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যুতের চুক্তিটি সঠিকভাবে পর্যালোচনা করেনি। বকেয়া পরিশোধের বিষয়টি আইনগত হলেও চুক্তির সব বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।
ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি ভারতীয় প্রতিষ্ঠান আদানি পাওয়ারের সাথে ২৫ বছর মেয়াদি চুক্তি করেছিল আওয়ামী লীগ সরকার। শেখ হাসিনার পতনের পর বিশেষ আইনের আওতায় করা আদানির চুক্তি বাতিলের দাবি ওঠে। সে সময় সরকার চুক্তিটি পর্যালোচনা করার কথা বললে টানাপোড়েন শুরু হয় আদানির সাথে। বিদ্যুৎ সরবরাহ কমিয়ে দেয় আদানি। বিদ্যুৎ রপ্তানির বকেয়া পরিশোধে চাপ প্রয়োগের চেষ্টা ছিল ভারতের এই বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানটির।
চুক্তির অস্বচ্ছতায় কয়লার দাম, যন্ত্রাংশের ব্যয় ও বিদ্যুৎ বিক্রির অর্থ নিয়ে নয়-ছয় করেছে ভারতীয় কোম্পানিটি। প্রতিষ্ঠানটির ৪০ কোটি ডলারের কর ফাঁকির তথ্য পেয়েছে এনবিআর। বিশেষজ্ঞরা বরছেন, চুক্তির বিভিন্ন ধারা পর্যালোচনা করে সেটি বাতিল বা সংশোধনে পদক্ষেপ নেয়া উচিত অন্তর্বর্তী সরকারের।
দেশে পটুয়াখালীর পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে প্রতি টন কয়লার দাম পড়ে ৭৫ ডলার, রামপাল কেন্দ্রে ৮০ ডলার। অন্যদিকে, ভারতের ঝাড়খন্ডে আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কয়লার দাম ধরা হয়েছে ৯৬ ডলার।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:২৭
শাহ আজিজ বলেছেন: এই এলাকায় পানি , গ্যাস , বিদ্যুতের ঝামেলা নেই , ভাল আছি ।
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:১৯
অগ্নিবাবা বলেছেন: প্ৃথিবী কলার মত, শুধু ছোলো আর খাও।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:২৮
শাহ আজিজ বলেছেন: সাগর না শবরী না চাপা
৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৩৪
অগ্নিবাবা বলেছেন: কলা একটা হইলেই হয়, বিচী কলার খদ্দের আছে, ফাও পাইলে তো কথাই নাই।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৪৫
শাহ আজিজ বলেছেন:
৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: আওয়ামী সরকারের আমলে বিদ্যুৎ নিয়ে শান্তিতে ছিলাম।
৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭
নাহল তরকারি বলেছেন: বিএনপি এর আমলে খালি লোড স্যাডিং হতো।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মে জুন মাস থেকে বিদ্যুৎ নিয়ে ক্রাইসিস দেখা দিবে। ১৬ হাজার মেগাওয়াট উৎপাদন করতে সরকার হিমশিম খায়৷ এবার নাকি ১৮ হাজার মেগাওয়াট লাগবে। আপনি মিরপুর থাকায় কম অনুভব করবেন।