নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ইঞ্জেকশনেই ঘায়েল হবে এইচআইভি!

২৮ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:৪১



এইডস রোগীদের জন্য দু’টি নতুন ওষুধ তৈরির দাবি বিজ্ঞানীদের ।

ইউরোপিয়ান মেডিসিনস এজেন্সি (ইএমএ) ওষুধ দু’টিতে অনুমোদন দিয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি রোগীদের উপর প্রয়োগ করা শুরু হবে।
এইডসের মতো মারণ রোগের চিকিৎসায় কি তবে আশার আলো দেখা গেল? দু’টি নতুন ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে দেওয়া হবে রোগীদের। ইউরোপিয়ান মেডিসিনস এজেন্সি (ইএমএ) ওষুধ দু’টিতে অনুমোদন দিয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি রোগীদের উপর প্রয়োগ করা শুরু হবে।

ওষুধ দু’টির নাম রিলপিভিরিন ও ক্যাবোটেগ্রাভির। দুটিই অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধ। গবেষকেরা জানিয়েছে, ওষুধ দু’টির ‘কম্বিনেশন’ তৈরি করা হচ্ছে। অর্থাৎ নির্দিষ্ট ডোজ়ে মিশিয়ে তা ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে রোগীকে দেওয়া হবে। প্রথম ডোজ়ের একমাস পরে দ্বিতীয় ডোজ় দেওয়া হবে। এর পর প্রতি দু’মাস অন্তর সেই ইঞ্জেকশন এডস রোগীদের দেওয়া শুরু হবে।

হিউম্যান ইমিউনো ডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস বা এইচআইভি এক বার মানব শরীরে প্রবেশ করলে তা আক্রমণ করে দেহের অনাক্রম্যতা বা ইমিউনিটি ব্যবস্থাকে। দেখা দেয় ‘অ্যাকুয়ার্ড ইমিউনো ডেফিসিয়েন্সি সিনড্রোম’, যাকে এক কথায় বলে এডস। এখনও পর্যন্ত এই রোগ সম্পূর্ণ ভাবে নিরাময় করার মতো কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা পদ্ধতি জানা নেই। তাই নতুন ওষুধ কার্যকরী হলে চিকিৎসাক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী মাইলফলক হতে পারে বলেই মত গবেষকদের।

এইচআইভি মানুষের শরীরে ঢুকলে সবচেয়ে আগে শরীরের রোগ প্রতিরোধী টি-কোষকে নিশানা করে। খুব দ্রুত জিনগত ভাবে বদলে যেতে পারে এই ভাইরাস। মানুষের শরীরে ঢুকলে তাড়াতাড়ি বিভাজিত হয়ে সংখ্যাতেও বাড়তে পারে। শরীরের রোগ প্রতিরোধী কোষগুলিকে নষ্ট করতে শুরু করে। ফলে শরীর দুর্বল হয়ে শুরু করে। সাধারণ কোনও সংক্রমণ হলেও তা বড় ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। প্রাণ সংশয়ের আশঙ্কা বাড়ে।সে জন্য রোগীদের নিয়মিত ওষুধ খেয়ে যেতে হয়। গবেষকদের দাবি, নতুন ওষুধের যদি কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া না হয়,তা হলে দু’মাস অন্তর ইঞ্জেকশন দিতে থাকলে রোগীদের প্রতি দিন কড়া ওষুধ খেয়ে যেতে হবে না। তা ছাড়া সংক্রমণের ভয়ও কম থাকবে। নতুন এই ওষুধ কতটা কার্যকর হতে পারে, সেটাই এখন দেখার।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:৫০

খাঁজা বাবা বলেছেন: ভালো সংবাদ

২৮ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:০৭

শাহ আজিজ বলেছেন: দেখা যাক সাক্সেস কতটুকু । আমরা আশাকরি অন্যান্য দুরারোগ্য অসুখের হিল্লে হবে ।

২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:০৯

যামিনী সুধা বলেছেন:



বাংলাদেশে এই রোগের রোগীদের সম্পর্কে কোন পরিসংখ্যন আছে?

২৮ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:২৪

শাহ আজিজ বলেছেন: নাহ , আমার কাছে নেই । হাসপাতালে খোজ নিলে পাওয়া যেতে পারে ।

৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:২৭

কামাল১৮ বলেছেন: এর থেকেও বড় সমস্যা মৌলবাদ।তার চিকিৎসার চিন্তা কেউ করছে না।

২৮ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:৪৪

শাহ আজিজ বলেছেন: ওখানে হাত না দেয়াই উত্তম ।

৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:৪২

মুনতাসির বলেছেন: গুগল করে দেখা গেল বাংলাদেশে বর্তমানে ১৫ থেকে ১৮ হাজার PLHIV (People living with HIV) াাছে । সংখ্যাটি ছোট মনে হলেও ২০০৬-২০১০ পর্যন্ত এই ব্যপারে কিছু অভিজ্ঞতা হবার কারনে এটা বলতে পারি, এই সংখ্যা অনেক বেরে গেছে। সেই সময় ১২০০ জনের মতন আক্রান্ত ব্যক্তি ছিলেন যারা ARV (antiretroviral) নিতেন। এটা একটা ওষূদ যা আক্রান্ত ব্যক্তিরা সেবন করেন।

আমার অভিজ্ঞতা একটা বিশ্ময়কর সত্যের সামনে দাড় করিয়ে ছিল। আমরা ভাবি এই রোগ কেবল যৌন ক্রিয়া থেকে হয়। এটা একদমই পুরো সত্য নয়। সবথেকে বেশি রোগির স্ংখ্যা পেয়েছিলাম ব্লাড ট্রান্সফিউশন থেকে।

আমি এজিও কর্মী নই। সাধারন স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে একটি বড় গ্রুপের সাথে কাজ করেছিলাম মাত্র।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৫৭

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ মুন । আমরা বেশ কিছু তথ্য পেলাম এবং উপকৃত হলাম । আপনি আপনার প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখুন , আমরা পড়ব ।

৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: বাহ! ভালো খবর।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৪৫

শাহ আজিজ বলেছেন: আহা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.