নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সমুদ্রের গভীরে \'অন্ধকার অক্সিজেন\'!

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩



সমুদ্রের গভীরে 'অন্ধকার অক্সিজেন'! তৈরি হচ্ছে সূর্যালোক ছাড়াই, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা:—

♦️সমুদ্রের ৪ হাজার মিটার তলদেশ। অন্ধকারে আচ্ছন্ন এক জগৎ। আর সেখানেই নাকি রয়েছে অক্সিজেন! বিজ্ঞানীরা যাকে ডাকছেন 'ডার্ক অক্সিজেন' নামে। 'নেচার জিওসায়েন্স ' নামের এক জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণাপত্র থেকে জানা যাচ্ছে এমনই তথ্য।

♦️কী এই 'ডার্ক অক্সিজেন'? প্রশান্ত মহাসাগরের তলদেশে, যেখানে সূর্যের আলোর কোনও চিহ্ন নেই সেখানই প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন উৎপন্ন হতে দেখা গিয়েছে। হাওয়াই ও মেক্সিকোর পশ্চিম উপকূলের মাঝামাঝি ওই অঞ্চলের নাম ক্ল্যারিঅন-ক্লিপার্টন জোন তথা সিসিজেড। ৪৫ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার বিস্তৃত ওই অঞ্চলের বাস্তুতন্ত্র বিজ্ঞানীদের কৌতূহলের এক ক্ষেত্র। ফলে সেখানে তাঁদের নজর সব সময়ই থাকে। এবার সেখানেই সন্ধান মিলল 'ডার্ক অক্সিজেনে'র। এই সংক্রান্ত গবেষণার অন্যতম গবেষক অধ্যাপক লিসা লেভিনের দাবি, এই অক্সিজেন এক অপ্রত্যাশিত আবিষ্কার।

♦️তবে অপ্রত্যাশিত হলেও রাতারাতি এই আবিষ্কার করেননি বিজ্ঞানীরা। এক দশক আগে গভীর সমুদ্র পরিবেশবিদ অ্যান্ড্রু সুইটম্যান গভীর সমুদ্রে অক্সিজেনের মাত্রা সংক্রান্ত গবেষণা শুরু করেন। আর তার পরই তিনি অবাক হয়ে দেখেন, ওই অন্ধকার সমুদ্রপৃষ্ঠে অক্সিজেনের মাত্রা অনেকটাই বেশি! পরীক্ষা এগোতেই দেখা যায় অক্সিজেন উৎপন্ন তৈরি হচ্ছে সেখানে। ২০২৩ সালের এক গবেষণায় উঠে আসে, নানা ধরনের ব্যাকটেরিয়া ও আর্কিয়া (বিশেষ ধরনের এককোষী অণুজীব) রয়েছে ওই অঞ্চলে। আর তারাই এই 'ডার্ক অক্সিজেন' উৎপন্ন করছে। যা অনুসরণ করে সুইটম্য়ান ও তাঁর সঙ্গীরা গবেষণাগারে একই পরিবেশ তৈরি করেন। এবং সেখানকার সমস্ত আদ্যপ্রাণীকে মারকিউরি ক্লোরাইডের সাহায্যে মেরে ফেলেন। দেখা যায়, এর পরও অক্সিজেনের মাত্রা বেড়েই চলেছে।

♦️গবেষকদের ধারণা, ওই অঞ্চলে ০.৯৫ ভোল্ট উৎপন্ন হয়। আর সেটাই সমুদ্রের জলকে বিশ্লিষ্ট করে অক্সিজেন (Oxygen) তৈরি করছে। এই আবিষ্কারকে গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। এতদিন মনে করা হত পৃথিবীতে অক্সিজেন সূর্যের আলোর উপস্থিতিতেই জল বিশ্লিষ্ট হয়ে উৎপন্ন হয়। কিন্তু নয়া আবিষ্কার এতদিনের ধারণাকে বদলে দিচ্ছে।









Geography zone- ভূগোল বলয়

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

কামাল১৮ বলেছেন: বিজ্ঞানের অবদানে আরো অনেক কিছু জানা যাবে।জানার কোন শেষ নাই।জানা এক চলমান প্রকৃয়া।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:২১

শাহ আজিজ বলেছেন: আমি খুবই উপকৃত জ্ঞানার্জনের দিক দিয়ে ।

২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:০১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশের বুয়েটের বিজ্ঞানীরা অটোরিক্সা আবিস্কার করছে। পৃথিবী কোথায় এগিয়ে যাচ্ছে!

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:২৩

শাহ আজিজ বলেছেন: এরা বোজ্ঞানিক , সাবধানে কতা কইবেন । ব্যাংকক শহরে যে স্কুটার চলে অসাধারণ ডিজাইন ।

৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:০১

এইচ এন নার্গিস বলেছেন: বাহ অনেক কিছু অজানা জানলাম ।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:২৪

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ নার্গিস ।

৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:২৩

নিমো বলেছেন: সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশের বুয়েটের বিজ্ঞানীরা অটোরিক্সা আবিস্কার করছে। পৃথিবী কোথায় এগিয়ে যাচ্ছে!

সেটাই এদেশের অশিক্ষিত ইউটিউব ভিডিও দেখে বিমান বানায়। আর বুয়েট বানায় রিক্সা। অবাক হই আগে রাগিব ভাইয়ের মত বুয়েটিয়ানরা এই ব্লগে ছিল। আর এখন আছে কিছু ছ্যাঁচড়া, যেগুলোর ধর্মের নামে বস্তাপঁচা ওয়াজই সম্বল।

০১ লা মে, ২০২৫ সকাল ৯:২৪

শাহ আজিজ বলেছেন: বুয়েটের আবিস্কার দেখে হাইসা না পাই কুল :-/

৫| ০১ লা মে, ২০২৫ সকাল ৭:৫০

জনারণ্যে একজন বলেছেন: অবাক হই আগে রাগিব ভাইয়ের মত বুয়েটিয়ানরা এই ব্লগে ছিল। আর এখন আছে কিছু ছ্যাঁচড়া, যেগুলোর ধর্মের নামে বস্তাপঁচা ওয়াজই সম্বল।

@ নিমো, আপনার রাগিব ভাই এক্সিডেন্ট করার পর থিকা এখন বিরাট বড়ো ঈ* মানদার লোক হইয়া গেছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ছোকরা (এখন অবশ্য ব্যাডা) এই প্লাটফর্মের অশিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত, কুপমুন্ডক, মস্তিষ্ক-শূন্য নির্বোধদেরও ছাড়াইয়া যাইতে পারে।

০১ লা মে, ২০২৫ সকাল ৯:২৭

শাহ আজিজ বলেছেন: রাগিবকে জানি না কাজেই আমি মজা পাচ্ছি না । খুলে বলুন ।

৬| ০১ লা মে, ২০২৫ সকাল ৯:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: দারুন!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.