|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
hahaziz1957-1746715922-38fdac3_xlarge.jpg] 
সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে ইমিগ্রেশন পুলিশের একজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
এ ছাড়া আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে কিশোরগঞ্জের সদর থানায় দায়েরকৃত মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এবং এসবির একজন কর্মকর্তাকেও সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
বৃহপ্রসঙ্গত, গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে পতন হয় শেখ হাসিনা ও তার দল আওয়ামী লীগের। এরপর থেকেই আত্মগোপনে রয়েছেন দলটির নেতাকর্মীরা। অনেকে ইতোমধ্যে দেশ ছাড়লেও এতদিন দেশেই ছিলেন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। অবশেষে তিনিও দেশ ছাড়লেন।
ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের ৯ মাস পর বুধবার মধ্যরাতে দেশ ছাড়েন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। এ সময় ছেলে ও শ্যালক তার সঙ্গে ছিলেন। 
বুধবার দিবাগত রাত ৩টা ৫ মিনিটে তিনি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেন। বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্রটি জানিয়েছে, রাত ১১টার দিকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যান আবদুল হামিদ। এ সময় তার সঙ্গে ছেলে রিয়াদ আহমেদ ও শ্যালক ড. এএম নওশাদ ছিলেন। সেখানে যাওয়ার পর ইমিগ্রেশনে প্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাই শেষে দেশছাড়ার সবুজ সংকেত পান সাবেক রাষ্ট্রপতি।স্পতিবার পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। 
সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে ইমিগ্রেশন পুলিশের একজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
এ ছাড়া আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে কিশোরগঞ্জের সদর থানায় দায়েরকৃত মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এবং এসবির একজন কর্মকর্তাকেও সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
বৃহপ্রসঙ্গত, গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে পতন হয় শেখ হাসিনা ও তার দল আওয়ামী লীগের। এরপর থেকেই আত্মগোপনে রয়েছেন দলটির নেতাকর্মীরা। অনেকে ইতোমধ্যে দেশ ছাড়লেও এতদিন দেশেই ছিলেন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। অবশেষে তিনিও দেশ ছাড়লেন।
ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের ৯ মাস পর বুধবার মধ্যরাতে দেশ ছাড়েন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। এ সময় ছেলে ও শ্যালক তার সঙ্গে ছিলেন। 
বুধবার দিবাগত রাত ৩টা ৫ মিনিটে তিনি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেন। বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্রটি জানিয়েছে, রাত ১১টার দিকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যান আবদুল হামিদ। এ সময় তার সঙ্গে ছেলে রিয়াদ আহমেদ ও শ্যালক ড. এএম নওশাদ ছিলেন। সেখানে যাওয়ার পর ইমিগ্রেশনে প্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাই শেষে দেশছাড়ার সবুজ সংকেত পান সাবেক রাষ্ট্রপতি।স্পতিবার পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে কোনো সংস্থার কাছে কোনো অভিযোগ ছিল না বলে জানা গেছে। রাত ৩টা ৫ মিনিটে থাই এয়ারওয়েজের টিজি ৩৪০ নম্বর ফ্লাইটে তারা তিনজন ব্যাংককের উদ্দেশে রওনা দেন। 
আবদুল হামিদ আওয়ামী লীগের সময় ২০১৩ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত টানা দুই মেয়াদে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার আগে ২০০৯ থেকে ২০১৩ সালের এপ্রিল পর্যন্ত জাতীয় সংসদের স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
 ৯ টি
    	৯ টি    	 +২/-০
    	+২/-০২|  ০৮ ই মে, ২০২৫  রাত ৯:৩৯
০৮ ই মে, ২০২৫  রাত ৯:৩৯
যামিনী সুধা বলেছেন: 
ভেঁড়ার পালের সাথে গলা মিলিয়ে কিসব বলেন, "ছাত্র জনতা, ছাত্র জনতা"?  ইহা ছিলো আমেরিকান ক্যু; দুতাবাস  জাতির বিশ্বাসঘাতক জল্লাদদের ভাড়া করেছিলো মানুষ মেরে লাশ ফেলতে।
  ০৯ ই মে, ২০২৫  সকাল ১১:৫১
০৯ ই মে, ২০২৫  সকাল ১১:৫১
শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ , একটু ঝাইড়া কাশেন একটু ।
৩|  ০৮ ই মে, ২০২৫  রাত ১০:০১
০৮ ই মে, ২০২৫  রাত ১০:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি ভাবলেন সবাই যখন পালিয়ে গেল তিনি আর তবে বসে থাকবেন কেন? সেজন্য অবশেষে তিনিও পালিয়ে গেলেন।
  ০৮ ই মে, ২০২৫  রাত ১০:১৬
০৮ ই মে, ২০২৫  রাত ১০:১৬
শাহ আজিজ বলেছেন: রাইট ইউ আর
৪|  ০৮ ই মে, ২০২৫  রাত ১১:১৭
০৮ ই মে, ২০২৫  রাত ১১:১৭
কামাল১৮ বলেছেন: তিনি একজন সজ্জন ব্যক্তি।তাকে উত্তক্ত করা ঠিক হয় নাই।দুষ্ট শাসন কবে যে শেষ হবে।নির্বাচনই এই সমস্যার সমাধান।
৫|  ০৯ ই মে, ২০২৫  সকাল ৯:৫৪
০৯ ই মে, ২০২৫  সকাল ৯:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: ইউনুস সাহেবের সাথে কথা বলেই উনি দেশ ছেড়েছেন।
  ০৯ ই মে, ২০২৫  সকাল ১০:১৬
০৯ ই মে, ২০২৫  সকাল ১০:১৬
শাহ আজিজ বলেছেন: তুমি তো গোলমাল পাকাইলা আরেকখান । চাইপা যাও মিয়া
৬|  ০৯ ই মে, ২০২৫  সন্ধ্যা  ৭:৩৮
০৯ ই মে, ২০২৫  সন্ধ্যা  ৭:৩৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: তিনি আবেগে পালিয়ে গেছেন। তা নাহলে পুরো পাল পালানোর দায় থেকে অব্যহতি পেত!
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই মে, ২০২৫  রাত ৯:২২
০৮ ই মে, ২০২৫  রাত ৯:২২
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: তিনিতো মোটামুটি সজ্জন ব্যক্তি যদিও পতিত সরকারের সহযোগী ছিলেন। প্রধান কালপ্রিটগুলো না ধরে সাদামাটা লোকেদের ধরে অযথা গন্ধ ছড়িয়ে লাভ কী? আ'লীগের অন্ধ সমর্থকগণ এটা নিয়ে একটা ইস্যু পেতো এবং Mangoপিপল না বুইঝা হুজুগে ফালাইতো। পুরো দেশের আনাচে কানাচে লুকিয়ে আছে বা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে নানা অপকর্ম করা আ'লীগের অপরাধীরা। তাদেরকেতো প্রশাসন লাই দিয়েই যাচ্ছে।