নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। পাকিস্তান কি ভারতের ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে

১৫ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:২৭








ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে আকস্মিক সামরিক সংঘাতের চার দিন পর দুই পক্ষ যুদ্ধবিরতিতে রাজি হলেও যুদ্ধক্ষেত্রের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দাবি এখনো অমীমাংসিত রয়ে গেছে।

তেমনই একটি হচ্ছে ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করার পাকিস্তানের দাবি। দেশটি দাবি করছে, ভারতের হামলার জবাবে সংঘাতের প্রথম দিন ৭ মে তারা ভারতের পাঁচটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে।

এখন সংঘাত-সংঘর্ষে বিরতি এলেও শুরু হয়েছে দুই দেশের কথার লড়াই। এই প্রেক্ষাপটে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা পাকিস্তানের ওই দাবির নানা দিক পর্যালোচনা করেছে। সেই পর্যালোচনায় কী জানা গেছে, সে সবই উঠে এসেছে প্রতিবেদনে। আর পাকিস্তানের দাবি সত্যি হয়ে থাকলে কেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ—সেটাও উঠে এসেছে এই প্রতিবেদনে।

কী ঘটেছিল

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা ৭ মে সরাসরি সামরিক সংঘর্ষে রূপ নেয়। ওই দিন ভারত প্রতিবেশী পাকিস্তান ও পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের ছয়টি শহরের নয়টি স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। ভারত নয়টি স্থানে হামলার দাবি করলেও পাকিস্তান অবশ্য ছয়টি স্থানে হামলা হয়েছে বলে উল্লেখ করেছে।

ভারতের দাবি ছিল, তারা ‘সন্ত্রাসী অবকাঠামো’ লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে। কাশ্মীরের পেহেলগামে ২২ এপ্রিল হামলার বদলা ছিল ৭ মের হামলা।

পাকিস্তানের এয়ার ভাইস মার্শাল আওরঙ্গজেব আহমেদ দাবি করেন, ভূপাতিত পাঁচটি যুদ্ধবিমানের মধ্যে ছিল—তিনটি ফ্রান্সের তৈরি রাফাল, একটি মিগ-২৯ এবং একটি সুখোই সু-৩০। তিনি বিমানগুলোর ইলেকট্রনিক সিগনেচার এবং যেসব স্থানে সেগুলো ভূপাতিত হয়েছে, তার নির্দিষ্ট স্থানও উপস্থাপন করেন।

পেহেলগামের নয়নাভিরাম উপত্যকায় ২২ এপ্রিল সশস্ত্র বন্দুকধারীরা ২৫ জন পুরুষ পর্যটক এবং এক স্থানীয় ঘোড়সাওয়ারকে গুলি করে হত্যা করে। এই ঘটনার পর ভারতজুড়ে নিন্দার ঝড় এবং প্রতিশোধের দাবি ওঠে। নয়াদিল্লি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে হামলাকারীদের মদদ দেওয়ার অভিযোগ তোলে এবং এতে আন্তসীমান্ত সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে দাবি করে। তবে ইসলামাবাদ এই অভিযোগ অস্বীকার করে এবং নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে।

পাকিস্তানের দাবি, ৭ মে ভারতীয় বাহিনী পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের দুটি শহর এবং পাঞ্জাব প্রদেশের চারটি স্থানে হামলা চালিয়েছে। এতে বেসামরিক লোকজন নিহত হয়েছে।ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং পাকিস্তানের এই দাবি প্রত্যাখ্যান করে বলেন, ‘আমাদের বাহিনী কেবল তাদের ওপর আঘাত হেনেছে, যারা আমাদের নিরীহ মানুষদের ক্ষতি করেছে।’

পরবর্তী চার দিন দুই পরমাণু শক্তিধর দেশ একে অপরের বিমানঘাঁটিতে পাল্টাপাল্টি হামলা চালাতে থাকে এবং একে অপরের ভূখণ্ডে ড্রোন পাঠাতে থাকে।

পারমাণবিক যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়তে থাকলে যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ কর্মকর্তারা সংঘাত বন্ধে ভারত ও পাকিস্তানের নেতাদের সঙ্গে টেলিফোনে যোগাযোগ করেন।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ১০ মে ঘোষণা দেন, যুক্তরাষ্ট্র সফলভাবে পরমাণু অস্ত্রধারী দুই দেশের মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতা করেছে। শুরুর দিকে উভয় পক্ষই যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের অভিযোগ তুললেও পরবর্তী সময়ে তা কার্যকর রয়েছে।

পাকিস্তান গত মঙ্গলবার জানায়, ভারতীয় হামলায় অন্তত ৫১ জন নিহত হয়েছেন, যাঁদের মধ্যে ১১ জন সেনাসদস্য ও বেশ কয়েকজন শিশু রয়েছে। অন্যদিকে ভারত বলেছে, কমপক্ষে ৫ জন সেনা ও ১৬ জন বেসামরিক নাগরিক মারা গেছেন।

পাকিস্তান কী দাবি করেছে

৭ মে হামলার পরপরই আল-জাজিরাকে দেওয়া এক বিবৃতিতে পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার বলেন, ইসলামাবাদ পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের পাঁচটি যুদ্ধবিমান, একটি ড্রোন ও বহু কোয়াডকপ্টার ভূপাতিত করেছে।

পরে ওই দিনই পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মুখপাত্র আহমেদ শরীফ চৌধুরী বলেন, বিমানগুলো ভারতের সীমান্তেই ভূপাতিত হয়েছে এবং দুই দেশের কোনো বিমান অপর দেশের আকাশসীমা লঙ্ঘন করেনি। তাঁর এই দাবির সমর্থন পাওয়া গেছে ভারতের বক্তব্যেও।যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক মাইকেল ক্লার্ক আল-জাজিরাকে বলেন, ভারত ও পাকিস্তান কেউ-ই তাদের নিজস্ব আকাশসীমার বাইরে বিমান পাঠানোর প্রয়োজন অনুভব করেনি।

বর্তমানে লন্ডনের কিংস কলেজের ওয়ার স্টাডিজ বিভাগের ভিজিটিং প্রফেসর ক্লার্ক আরও বলেন, ‘তাদের দূরপাল্লার অস্ত্রগুলো এত দূরের পাল্লায় আঘাত হানতে সক্ষম যে তারা নিজ নিজ আকাশসীমায় থেকেই লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালাতে পেরেছে।’গত শুক্রবার পাকিস্তানের এয়ার ভাইস মার্শাল আওরঙ্গজেব আহমেদ দাবি করেন, ভূপাতিত পাঁচটি যুদ্ধবিমানের মধ্যে ছিল তিনটি ফ্রান্সের তৈরি রাফাল, একটি মিগ-২৯ এবং একটি সুখোই সু-৩০।

আওরঙ্গজেব বিমানগুলোর ইলেকট্রনিক সিগনেচার এবং যেসব স্থানে সেগুলো ভূপাতিত হয়েছে, তার নির্দিষ্ট স্থানও উপস্থাপন করেন।

পাকিস্তান বিমানবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব অপারেশনস আওরঙ্গজেব সাংবাদিকদের বলেন, পাকিস্তান ও ভারতের যুদ্ধবিমানের লড়াই এক ঘণ্টার কিছু বেশি সময় ধরে চলেছিল।

এই পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তা বলেন, ওই সংঘাতে ভারতের পক্ষ থেকে ৬০টি যুদ্ধবিমান অংশ নেয়, যার মধ্যে ছিল ১৪টি রাফাল। অন্যদিকে পাকিস্তান ‘উচ্চ প্রযুক্তির’ ৪২টি বিমান মোতায়েন করে, যার মধ্যে ছিল যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি এফ-১৬, চীনের জেএফ-১৭ ও জে-১০।

ভারতের প্রতিক্রিয়া কী ছিল

চীনের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংবাদমাধ্যম দ্য গ্লোবাল টাইমস পাকিস্তানের এই দাবি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করলে চীনের ভারতীয় দূতাবাস একে ‘বিভ্রান্তিকর ও ভুয়া তথ্য’ বলে প্রত্যাখ্যান করে।

তবে এর বাইরে নয়াদিল্লি আনুষ্ঠানিকভাবে এই দাবিকে স্বীকার বা অস্বীকার—কোনোটিই করেনি।পাকিস্তান কি ভারতের বিমান ভূপাতিত করেছে—সাংবাদিকেরা এমন প্রশ্ন করলে ভারতের এয়ার অপারেশনসের মহাপরিচালক (ডিজি) এ কে ভারতী সরাসরি উত্তর এড়িয়ে যান।

ভারতী কেবল বলেন, ‘আমরা একটি যুদ্ধ পরিস্থিতিতে আছি এবং এতে ক্ষয়ক্ষতি হওয়াই স্বাভাবিক। তবে এখনই বিস্তারিত কিছু বলা উচিত নয় বলে আমি মনে করি। কারণ, তাতে প্রতিপক্ষ পরিস্থিতির সুবিধা পেতে পারে। আমাদের সব পাইলট নিরাপদে বাড়ি ফিরেছেন।’

আর কী জানা গেল

সরকারি বিবৃতির বাইরেও স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করার বিষয়ে পাকিস্তানের দাবির বিভিন্ন সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে।

ভারতীয় নিরাপত্তা সূত্র আল-জাজিরাকে জানিয়েছে, তিনটি যুদ্ধবিমান ভারতনিয়ন্ত্রিত ভূখণ্ডে বিধ্বস্ত হয়েছে।

ভারতের ওই নিরাপত্তা কর্মকর্তারা ওই যুদ্ধবিমানগুলো কোন দেশের, তা নিশ্চিত করেননি। তবে কোনো পক্ষই বলছে না, পাকিস্তানি বিমান ভারতীয় আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে। সে ক্ষেত্রে ভারতনিয়ন্ত্রিত ভূখণ্ডে পড়া ওই ধ্বংসাবশেষ সম্ভবত ভারতীয় বিমানেরই।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের চারটি সরকারি সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছে, ওই অঞ্চলে তিনটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে।

সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কমপক্ষে দুটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। অন্যদিকে ফরাসি একটি সূত্র মার্কিন এই সংবাদমাধ্যমকে বলেছে, অন্তত একটি রাফাল ভূপাতিত হয়েছে।

বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) তোলা ছবিতে কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলায় বিধ্বস্ত একটি বিমানের ধ্বংসাবশেষ দেখা গেছে।

উভয় দেশ কি একমত হবে

যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক মাইকেল ক্লার্ক বলেন, ভারতের একটি রাফাল ভূপাতিত হয়ে থাকলে সেটা নিশ্চয়ই খুবই ‘বিব্রতকর’।

ক্লার্ক বলেন, যদি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ভারতের সীমানার মধ্যে পড়ে থাকে, তাহলে তারা যত দিন সম্ভব এটিকে গুজব হিসেবে প্রচার চালিয়ে যেতে চাইবে।

ভারত বলেছে, সংঘাতে ‘ক্ষয়ক্ষতি’ অনিবার্য। এটাই হয়তো তাদের একটি যুদ্ধবিমান হারানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে কাছাকাছি স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্য।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:৪৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




দুই দেশই খুব কম সময় পেয়েছে একে-অপরকে আঘাত করার।

আমি যদিও সিভিলিয়ান, তবু, বলতে পারি, দুই দেশই সামরিক দিক থেকে বেশ সক্ষম।

১৫ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:৫৬

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম উভয়েই যথেষ্ট সময় পায়নি । পুরনাংগ পাক ভারত যুদ্ধ একটি বিশাল ব্যাপার । দুই দল্কেই থালা নিয়ে বেরুতে হবে খাবারের সন্ধানে ।

২| ১৫ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:৫১

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




ভারত কি আবারো রাফায়েল কিনবে? নাকি আমেরিকান যুদ্ধবিমানের দিকে ঝুকবে?

পাকিস্তান সৌদি আরবকে অনেক সাহায্য করেছে। মার্কিন নতুন সুদ্ধাস্ত্র হাতে পেলে, সৌদি কি তা পাকিস্তানের সাথে শেয়ার করবে?

১৫ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:৫৮

শাহ আজিজ বলেছেন: এক রাফালে খসিয়ে দিয়েছে , গাইয়া মোদীর শখ মিটে গেছে ।

৩| ১৫ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:৫৪

কামাল১৮ বলেছেন: পাকিস্তান তেজস্ক্রিয়তা নিয়ে বিপদে আছে।আমেরিকা দৌঁড়ঝাপ করছে সামাল দিতে।

১৫ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:০০

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , ভেতরের গল্প নিয়ে কিছু লিখুন , পড়ি ।

৪| ১৫ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:৩৬

যামিনী সুধা বলেছেন:




পাকীদের কথা আপনি কখনো বিশ্বাস করেছিলেন? পাকীরা আর বেদুইনরা সত্য কথা বলে না। ৮০ ভাগ বাংগালীও সত্য কথা বলতে জানে না।

ফরহাদ মাঝার গুম হয়েছিলো, ইহা কি সত্য?

১৫ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:৪৫

শাহ আজিজ বলেছেন: B-) :#)

৫| ১৫ ই মে, ২০২৫ রাত ১০:২৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভারতের পাক নিয়ন্ত্রিত কাশ্মির উদ্ধারের তাড়া ছিল। সেটা না করেই ঘরে ফিরাতে মনে হচ্ছে তাদের বড় রকমের ক্ষতি হয়েছে। পাকিস্তান এখন ঘর সামলাতেই ব্যস্ত। তাদেরকে বেলুচিস্তানকে সামাল দিতে হচ্ছে। সুতরাং তাদের তাড়না ছিল আত্ম রক্ষার তাড়না। হামলাকারী ভারতের ঘরে ফিরার থেকেই পরিস্কার বড় রকমরে ক্ষতি হওয়া ছাড়া তারা ঘরে ফিরেনি।

৬| ১৫ ই মে, ২০২৫ রাত ১১:১৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যামিনী সুধা বলেছেন:
পাকীরা আর বেদুইনরা সত্য কথা বলে না। ৮০ ভাগ বাংগালীও

বাস্তবতা হচ্ছে আসলে সেখানে কোন যুদ্ধ হয়নি।
যুদ্ধ বলতে যা বুঝায় সেইসব কিছুই হয়নি। যুদ্ধবিমান বা ট্যাঙ্ক সেনাবাহিনী কোন কিছুরই ব্যবহার দেখা যায়নি। এই কথিত যুদ্ধের শুধু ব্যবহার হয়েছে ক্ষেপণাস্ত্র বা শর্ট রেঞ্জের মিসাইল, আর কিছু ওয়ান টাইম ইউজ ড্রোন।
যুদ্ধ যা হয়েছে বাংপাকিদের ভেতর। সবচেয়ে বেশি হয়েছে বাংলাদেশি ইউনুচ মিডিয়াতে। গুজব যুদ্ধ।

৭| ১৬ ই মে, ২০২৫ রাত ১২:২৭

ঊণকৌটী বলেছেন: পাকিস্তান ভারতের পাঁচ স্তরের ডিফেন্স এবং জামার সিস্টেম অতিক্রম করে একটুখানি আঘাত করতে পারেনি, যদি করতো তবে প্রমাণ কই, ভারত কিন্তু প্রতিটা আক্রমনের স্যাটেলাইট চিত্র সারা পৃথিবীতে দিয়েছে তো এইখানে ক্ষতি হয়েছে চিনের তার অস্ত্র যে ভুয়া, তুর্কীর বিশ্ব বিখ্যাত ড্রোন পলকে ধংস করে দিয়েছে আকাশ/ s 400 / বারাক 8 ,পাকিস্তানের ধ্বংসাবশেষ chit

৮| ১৬ ই মে, ২০২৫ রাত ১২:৩১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: @মহাজাগতিক চিন্তা, জানুয়ারি মাস থেকে তো পাকিস্তান জন্মু কাশ্মীর নিয়ে হুমকি দিচ্ছিলো। দরকার পড়লে পাকিস্তান আরো দশটা যুদ্ধ করবে ভারতের সাথে কাশ্মীর নিয়ে। ভারত কে তো দেখিনি এমন কোনো কথা বলতে !

আপনি ভারত আজাদ কাশ্মীর চায় এই খবর কোথায় পেয়েছেন?

৯| ১৬ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং মন্তব্য গুলো পড়লাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.