![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সপ্নটা অনেক বড় , কিন্তু দিনকে দিন সপ্ন গুলো ফিকে হয়ে যাচ্ছে ।
আমাদের বিচ্ছু হ্যাকাররা প্রায় ৫০০ এর উপর
ইন্ডিয়ান সাইট হ্যাক করেছে। এবং সেটা
নিজেদের অ্যাবিলিটি দিয়েই করেছে।
সাইবার ওয়ার এখনকার বিশ্বের কমন
ঘটনা। এটাকে আজাইরা বলে উড়ায়
দিলে আপনি পিছিয়ে আছেন ওরা না।
আচ্ছা বাদ দেন
মেলবোর্নের পিচ হইল ব্যাটিং পিচ।
আইসিসির হোম ভেন্যু এডভান্টেজ
নিউজিল্যান্ড কে দিতে গিয়ে
ফিক্সচার চেঞ্জের ফল এডভান্টেজ
ইন্ডিয়ানরাই পাবে। ক্যামনে জানি
এডভান্টেজ গুলা ইন্ডিয়ান রাই পায়
মেলোবোর্নের পিচে ইন্ডিয়া
বিশ্বকাপের আগে ট্রাই সিরিজে অন্তত
দুই তিন ম্যাচ খেলেছে। বিশ্বকাপের এক
মাস আগে হোস্ট কান্ট্রিতে সিরিজ
খেলা এটা শুধু ক্রিকেটেই সম্ভব। ফুটবলে
এটা সম্ভব না। ফুটবল যে কারো মামার
খেলা না।
মেলোবোর্নের পিচ ব্যাটিং সহায়ক।
ইন্ডিয়ানদের স্ট্রং ব্যাটিং লাইন আপ
সাড়ে তিনশও চেজ করে ফেলতে পারে।
আর প্রথমে ব্যাট করলে ইন্ডিয়ার
এডভান্টেজ কম। পিচে বোলারদের জন্য
যা কিছু থাকার তখনি থাকবে।
সো রিয়ালিটি হইল পিচ ভেন্যু শক্তি
ইন্ডিয়ার পক্ষে। গত দুই আড়াই মাস ধরে
ইন্ডিয়া অস্ট্রেলিয়ায় খেলে যাচ্ছে।
সুতরাং এডভান্টেজ ইন্ডিয়ার পক্ষে।
কিন্তু ইন্ডিয়ার যেটা নেই। কি আসেন
দেখি?
ছেলেবেলায় মায়ের মুখে ছড়া শোনার
ভাগ্য মুশফিকের ছিলনা। মা কথা বলতে
পারেনা। মায়ের সাথে মুশফিকের কথা
হত চোখে চোখে। বোলার দের চোখ
পড়ার ক্ষমতা সে ছেলেবেলায় মায়ের
কাছে শিখে নিয়েছিল আমাদের মুশফিক
সে মুশফিক এশিয়া কাপে ভারতের
বিপক্ষে ব্যাটিং এ নামল। টার্গেট
বিশাল। পারবে কি মুশফিক?
গ্যালারিতে সেদিন ছিল মুশির মা।
মায়ের দিকে তাকাল মুশফিক। মুহুর্তেই
চোখে চোখে কথা হয়ে গেল মা ছেলের্।
বাবা তুই পারবি। পরের গল্পটা একজন
মুশফিকুর রহিমের মায়ের চোখের
আস্থাকে অন্তরের বারুদ বানিয়ে
উইকেটে আগুন জ্বালিয়ে দেয়া গল্প
ইন্ডিয়ার সব আছে একজন মুশফিক নেই
হারতে প্রচন্ড আপত্তি ছিল ময়নার্।
ছেলেবেলায় খেলায় হারতে দেখলে বল
লুকিয়ে রাখত সাকিব। তবুও হারবোনা।
সে ছেলে হারেনি। রেনকিং এ সবার
উপরে নিজের নাম টার পাশাপাশি
দেশের পতাকা টাকেও উঠিয়ে এনেছে।
সেখানে বাংলাদেশের পতাকার নীচে
অশ্বিনের ভারতের পতাকা থাকে
জি ইন্ডিয়ার অনেক আছে একজন সাকিব
নেই
বার বার সার্জারির ফলে হাটুতে
ইনফেকশন হয়ে পানি জমত। সিরিঞ্জ
দিয়ে সে পানি বের করার সময় ব্যাথায়
মা মা বলে চিতকার করত পাগল ছেলে।
কাছে দাড়িয়ে আচলে ভেজা চোখ
আড়াল করে মা সেটা দেখতেন। তার হয়ত
ইচ্ছা করত ছেলেকে বলতে ছেড়ে দে এসব।
তোর কষ্ট আমার সহ্য হয়না
কিন্তু মা জানেন তার ছেলের নাম
মাশরাফি বিন মর্তুজা। ব্রেভেস্ট
ক্রিকেটার এভার্। তিনি মাশরাফির মা।
মাশরাফির মা দের হারলে চলে না
হেল ইয়েস, ইন্ডিয়ার একজন মাশরাফি
নেই
ক্রিকেটিয় শক্তি সামর্থ্যে ভেন্যু
কন্ডিশন সব বিচারে ভারত এগিয়ে।
কিন্তু একটা দিক দিয়ে পিছিয়ে।
মাশরাফিদের দেশের জন্য বুকে ধরা
ভালোবাসার আগুন
বাংলাদেশের তথাকথিত এই আবেগই
আমাদের শক্তি। এজন্যই আমরা ইউনিক
আপনে বলেন প্র্যাক্টিকালিটি নিয়েয়
যে দেশের পোলাপাইনের আজাইরা
আবেগ ইউটিউবেও জাইগা উঠে। আমি
বলি এই আজাইরা আবেগই আমাদের
আলাদা করেছে
মাথায় রাখেন,হৃদয়ে লেখেন। ১৯ তারিখ
মেলবোর্নের মাঠে মাশরাফিরা
আজাইরা আবেগ দিয়েই নতুন ইতিহাসের
জন্ম দিবে। সংখ্যাই বেশি সবাই তাদের
পক্ষে সমর্থকও বেশি শক্তিও বেশি। সো
হোয়াট
শুয়োরের স্বভাবি দল বাইন্ধা কাম সারা
,বাঘ তো একলাই শিকারে নামে।
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
আসাদ শাহীন বলেছেন: হাম্ম দেখেছেন, তো । কে কপি করেছে আর কে প্যাস্ট করছে সে সেটা জেনে তার পর মন্তব্য করবেন
২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:০৪
নিঃসঙ্গ গ্রহচারি বলেছেন: আমি এই পোস্টটি প্রথম "ওয়ারিশ আজাদ নাফী" এর টাইমলাইনে দেখতে পাই। তাই স্বভাবতই মনে করি উনি প্রথম পোস্টটি লিখেছেন। উনি যদি আপনার পোস্ট থেকে লেখাটি কপি করে থাকেন, তাহলে আমার পুর্বের মন্তব্যর জন্য আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২৩
নিঃসঙ্গ গ্রহচারি বলেছেন: ভাই কিছু মনে করবেন না, এই পোস্টটা আমি গতকাল ফেসবুকে দেখেছি। আমি মনে করি কারো পোস্ট কপি করলে তার ক্রেডিট দেওয়া উচিত ।
ভালো থাকবেন।