নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সাধারণ মানুষ ৷দশের সাথে চলতে চাই ৷

শাহিন-৯৯

সত্যের পরাজয় বলতে কিছু নেই, পরাজিত বলতে যা দেখি তা হল কুচক্রিদের সাময়কি সাফল্য, সত্যের জয় চিরন্তন

শাহিন-৯৯ › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাবলীগে নিয়ে আমার লেখায় মন্তব্যগুলোর বিপক্ষে আমার আত্নপক্ষ সমর্থন।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:০৭



প্রথমে আমি ক্ষমা চাচ্ছি শিরোনামে বড় ভুল হওয়ার জন্য।

আমি শিরোনাম লিখতে চেয়েছিলাম মাওলানা ইলিয়াস সাহেব মুসলিম উম্মাহর জন্য রেখে গেছেন নানা কিচ্ছা ভরা "ফাজায়েলে আমাল" আর তার নাতি ধর্ম নিয়ে করছে উদ্ভট মন্তব্য, তাবলীগ জামাত নিয়ে আমার ব্যাক্তিগত কিছু কথা।
রেখে গেছেন বলার কারণ তাঁর নির্দেশই এই কিতাবটি শাইখুল হাদিস জাকারিয়া সাহেব লিখেছেন। তাছাড়া তাবলীগ জামাত না থাকলে এরকম একটি কিতাব কখনও এত প্রচারিত হত না।

নতুন নকিব মন্তব্য করেছে- কোন কিছু নিয়ে লিখতে হলে সে বিষয়ে অন্তত: কিছু ধারনা তো নিয়ে নিতে হয়। ফাজায়েলে সাদাকাত, পাঁচ খন্ডে সমাপ্ত বৃহত এবং নির্ভরযোগ্য হায়াতুসসাহাবাহ, ৬ খন্ডের বিষয়ভিত্তিক বিশাল হাদিস সংগ্রহ মুনতাখাব হাদীস সহ তাদের অনেক কিতাব রয়েছে যেগুলো নির্ভরযোগ্য।

খুবই সুন্দর বলেছেন তিনি,
এখন আমার কিছু প্রশ্ন,
১) এই কিতাবগুলিতে ফাযায়ালে আমলের মূল টপিকের বাহিরে কি আলোচনা আছে? সব কিতাবগুলির মূল টপিক এক।
২) ইসলামের দৃষ্টিতে কোরআন আগে নাকি হাদিস?
৩) আজ পর্যন্ত কোরআনে কি কোন ভূল ধরেছেন কোন আলেম? হাদিসে কি জাল নেই? (শাইখুল হাদিস আল্লামা ইসমাঈল বুখারী (র) কয়েক লক্ষ জাল হাদিস পুড়িয়ে দিয়েছেন)
৪) পৃথিবীতে কি নির্ভরযোগ্য কোরআনের তাফসির নাই? "তাফসিরে ইবনে কাসীর" তাফসীরে মারেফূল কোরআন" কি নির্ভরযোগ্য কিতাব নয়, তাছাড়া আল্লামা তর্কী উসমানীর করা তাফসিরটি কি নির্ভরযোগ্য নয়?
যদি নির্ভরযোগ্য হয়, তাহলে কেন তাবলীগ জামাত কোন তাফসির তাদের পাঠ্যে যোগ করছে না, বা দাওয়াতী কাজে ব্যাবহার করছে না? জাল হাদিস থাকা সম্ভবনা সত্বেও তারা হাদিস শুনাচ্ছে কিন্তু কোরআনের তাফসির নিয়ে যাচ্ছে না মানুষের কাছে। কিন্তু কেন?

নতুন নকিব আরে বলেছেন--
মাওলানা সাদ তাবলীগের একজন কর্মী বৈ কিছু নন।
সত্যি আপনি আমারে হাসাইলেন, নিজামুদ্দিন মারকাজের আমিরকে আপনি বলছেন একজন সামন্য কর্মী, যাকে বিশ্ব তাবলীগের অঘোষিত আমির বলা হয়।
এবার আমার প্রশ্ন,
১) আপনি তার কির্তকিত মন্তব্যগুলো পড়েছেন? যদি না পড়েন, তাহলে একটু পড়ুন, আর পড়ে বলেন তিনি এখনও আমির থাকার যোগ্য?

রিদওয়ান হাসান মন্তব্য করেছেন-
আচ্ছা, ইসলাম কি ওমুক বুযূর্খ, মুরব্বি কথা মত চলে, নাকি কোরআন, সহীহ হাদিস অনুসারে চলে? একটি সুন্দর প্রশ্ন। তবে বুযুর্গরা যদি কোরআন হাদিসের কথাই নিজ নিজ ব্যাখ্যানুপাতে বলে থাকে, তাহলে তাতে কোনো সাংঘর্ষিকতা দেখি না।

আপনার জন্য ফাযায়েলে নামায অধ্যায় থেকে একটু তুলে ধরছি--
তৃতীয় অধ্যায়, সম্ভবত পৃষ্টা ১২৫-- হযরত যয়নুল আবেদিন (রহঃ) দৈনিক এক হাজার রাকাত নামায পড়তেন। বাড়ীতে বা সফরে কখনও তাঁহার তাহাজ্জুদ ছুটে নাই।

এবার আপনি হিসাব মিলান, রাসুল (সঃ) নামায কিভাবে পড়তেন, নিশ্চই দীর্ঘ কিয়াম করে, রুকু সিজদাহ এমন করত যে কখনও মনে হত বুঝি আল্লাহর দিদারে চলে গেছেন।
এই বুর্যর্খ ব্যাক্তি নিশ্চই রাসুল (সঃ) মত নামায চেষ্টা করতেন,
তাহলে তাঁর প্রতি রাকাত নামায পড়তে নিম্নতম ২ মিনিট লাগত,
আসুন এবার অঙ্কে মিলায়, ১০০০ রাকাত নামায পড়তে লাগত ২০০০ মিনিট, ২০০০ কে ৬০ দ্বারা ভাগ করলে কত ঘন্টা হয়?
৩৩.৩৩ ঘন্টা!!!
এরকম উদ্ভট অনেক লেখা আমি আপনাকে বলতে পারব।
এখন দুইটা প্রশ্ন-
১) সফরে ফরজ নামায কছর করতে বলেছেন আল্লাহ তাঁর হযরত যয়নুল আবেদিন (রহঃ) সফরে তাহাজ্জুদ পড়তেন কেন?
২) ফাযায়েলে আমলের ঐ লেখা থেকে আপনি কি শিখবেন বা আমাদের মত আমপাবলিক কি শিখব?

মোঃ মাইদুল সরকার মন্তব্য করেছেন-
ভালভাবে না জেনে-বুঝে তাবলীগ নিয়ে আপনার পোস্ট করা ঠিক হয়নি।
আমি তাবলীগ নিয়ে পড়তে গিয়ে পড়েছি--
১) তাবলীগ কি ও কেন
২) সহীহ আক্বিদাহ মানদন্ডে তাবলীগ নিসাব
৩) তাবলীগ আমার কাজ
৪) তাবলীগ জামাত ও দেওবন্দ
৫) তাবলীগ বিরুধী অপ্রচারের জবাব
আপনার কাছে এর বাহিরে কোন বই থাকলে নাম জানাবেন, উপকার হবে আমার।

একটু অন্য টপিক বলি--

একজন মুসলিম অবশ্যই চায় রাষ্ট্রে ইসলামী শাসন কায়েম হোক, কিন্তু কিভাবে হবে? নিশ্চই একদল সংগ্রামী মানুষের মাধ্যমে যারা বাতিলের জুলুম অত্যাচার সহ্য করে দ্বীন কায়েমের জন্য লড়াই করবে।
আমাদের দেশেও এরকম কিছু দল আছে যারা লড়াই করছে, সেখানেও তাবলীগ প্রত্যক্ষ বা প্ররোক্ষভাবে বাঁধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
কিভাবে?
২০ বছর আগেও তাবলীগে ইয়ং জেনারেশন তেমন না থাকলে এখন প্রায় ৫০% তাঁরা। আছে কলেজ পড়ুয়া, ভার্সিটি পড়ুয়া, আছে ডাক্তার, শিক্ষক।
সংগ্রামী দলটি যখন মানুষের কাছে গিয়ে বলছে যে আল্লাহর হুকুমত সর্বত্ত আনতে হবে এই জন্য প্রয়োজনে জিহাদ করতে হবে, তখন তাঁরা বলছে- তাবলীগ জামাত তো তা বলে না। আজ ইয়ং জেনারেশন ভুলেই গেছে সবকিছুই শুধু সত্তা জান্নাতের পথ পেয়ে।
তাবলীগ জামাত যখন বলছে দাওয়াতই হল মূল কাজ, বাতিলের বিপক্ষে জীবন বাজি রেখে লড়বে কোন পাগলে?

সর্বশেষ একটা কথা বলি তাবলীগের ভাষায়, জৈনিক বুযূর্খ বলেছেন- হক পথে দাওয়াতে ক্ষেত্রে যদি বাতিলের পক্ষ থেকে বাঁধা না আসে তাহলে বুঝতে হবে
এই পথে বড় ধরণের ভুল আছে।( এখন বাতিল দেখি সাহায্য করে)


(আমি কখনও চাই না আমার দ্বারা ইসলামের এক তিল পরিমাণ ক্ষতি হোক কারণ আমি বিশ্বাসী মুসলিম ও পালনকারী, তবুও আমি মানুষ আমার ভুল হওয়া স্বাভাবিক, আপনাদের সবার মন্তব্য থেকে আমি যেন ভালট শিক্ষা নিতে পারি দোয়া করবেন)

আমার লেখার লিংক মাওলানা ইলিয়াস সাহেব মুসলিম উম্মাহর জন্য রেখে গেছেন নানা কিচ্ছা ভরা "ফাজায়েলে আমাল" আর তার নাতি ধর্ম নিয়ে করছে উদ্ভট মন্তব্য, তাবলীগ জামাত নিয়ে আমার ব্যাক্তিগত কিছু কথা।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৪৮

ঢাকার লোক বলেছেন: You also could cite the statement in Fazael Amal that one of Mr. Zakaria's relatives said Darud 1,25,000 times in a day, (once every 0.7 second if saying non stop 24 hours) ! You also could mention the clueless incredible stories where Prophet's (PBUH) hands came out of grave to shake hands of Ahmed Rifai, an Egyptian saint, witnessed by 90,000 hajis OR the one of Prophet's (PBUH) visit of a hungry buzurga sleeping by his (PBUH) grave (accompanied by Abu Bakar (R), Umar (R)) in dream & handing over REAL bread which he found half eaten when he woke up!

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:১৪

শাহিন-৯৯ বলেছেন: মানুষের প্রাকৃতি কাজ করতে হয়, ঘুমের দরকার হয়, খাওয়া-দাওয়া দরকার হয়, স্ত্রী থাকলে সময় দিতে হয়, এসব বাদ দিয়ে শুধু নামায করলে আর জিকির করলে হবে!!!
এরকম অনেক আছে এই কিতাবে।

আপনার মন্তব্যর জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।

২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:


তাবলীগ বিভক্ত হয়ে দেশে কোনরূপ সমস্যার সৃষ্টি না করলেই হলো!

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:২৫

শাহিন-৯৯ বলেছেন: আশাকরি তা হবে না কারণ তাবলীগের মাঝে আনুগ্রত্য খুবই ভাল, আর তাদের মুরব্বিরা কখনও বিশৃঙ্খল করবে বলে মনে হয় না।

৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:০২

এম এ কাশেম বলেছেন: তিক্ত হলেও সত্য বলেছেন।
শুভ কামনা।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭

শাহিন-৯৯ বলেছেন: আপনার মন্তব্যর জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।

৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৯

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: তাব্লীগ কি, কে তাদের নেতা, কি তাদের দর্শন এসব বিষদ জানি না। জানার ইচ্ছাও নাই। তবে খুব কাছের নিকট কিছু তাব্লীগি আত্মীয় ও পরিচিত তাব্লীগির জীবনযাত্রা দেখেছি।তাব্লীগিরা অফিস, আদালত, বাদ দিয়ে বছরে কয়েকবার করে চিল্লায় যান। তাদের অবর্ত্মানে অফিস বা বাসায় কি সমস্যা হয়, তা নিয়ে কোন কথা বলা যাবে না। তাব্লীগিরা তাদের পরিবারের স্ত্রী, মেয়ে সন্তান্দের আপাদমস্তক নেকাবসহ কাল বোরখা পড়তে বাধ্য করেন। মেয়েদের উচ্চশিক্ষা ও চাকুরির বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান। তাই বাড়ীর মেয়েদের পড়ালেখা শেষ না করেই বিয়ে দিয়ে দেয়া হয়, পিতার পছন্দনুযায়ী পাত্রের সাথে। তাব্লীগিদের পরিবারে মেয়েদের নারী অধিকার নামক কোন জিনিষের অস্তিত্ব নাই। সকল প্রকার অধিকার বঞ্চিত এই নারিদের যে কি কষ্ট তা খুব কাছের আত্মীয়াকে কাছে থেকে দেখছি। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না। বললে মহাপাপ।

আমি নিজেও ইসলাম ধর্মের অনুসারী। ধর্মের মুল নীতিগুলো মেনে চলার চেষ্টা করি কিন্তু বর্ত্মানকে অস্বীকার করে নয়। রাস্তাতাঘাট দখল করে জনজীবন অতিষ্ট করে, পরিবারকে ১৪০০ বছরের আগেকার গুহামানবের জীবনযাত্রা মেনে নিতে বাধ্য করা এই অমানবিক ধর্মীয় এই রীতির বিরুদ্ধে তাই আমার অবস্থান।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২০

শাহিন-৯৯ বলেছেন: আপনার মন্তব্যর জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।

৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২১

আটলান্টিক বলেছেন: :( :( :( :(

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২১

শাহিন-৯৯ বলেছেন: হঠাৎ একশনে কেন? আমার অপরাধ?

৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন কৈফিয়ত!

কালকের লেখাটা পড়লেো মন্তব্য করতে পারি নাই।
আমি নিজে একসময় খুব আগ্রহী ছিলাম। তাদের লোকার আমিরদের সাথৈ উঠাবসা করেছি।
কিন্তু ফাজায়েলে আমল ছাড়া এমনকি কোরআন পড়ারও দরকার নাই যেদিন বলছে সেদিন থেকে বাই বলে চলে আসছি।
তাদের যুিক্ত ছিল কোরআন সবাই বুঝবেনা। তাই !!!!

যেখানে আল্লাহর প্রথম বাক্য ইক্বরা! সেখানে তারা অন্ধকারেই যেন নিয়ে যেতে চায়!

নিরাপদ দেশ চাই এর মতো প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা আমারো! এক নিকটাত্মীয় তাবলিগে যাবার পর ঘর থেকে টিভি বন! হাত, পা নাক মূখ সব ঢঅকা তার স্ত্রী! এমন কি নিজের পিতা, ভাগ্নে যাদের সাথৈ ইসলামে মাহরুম সম্পর্ক তাদের সাথৈও কথা বলে না!
আর বছর বছর সন্তান নিতেই আছে! মূখ দিছেন যিনি আহার দিবেন তিনি টাইপের দুর্ভল যুক্তিতে! তার বাচ্চা গুলৌ আমার বাসায় আসলে হা করে কার্টুন গিলে! দেখৈ মায়াই লাগে! এই প্রজন্মের সুস্থ বিকাশ হবে কি?

আবার টিএন্ডটির ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন এক ভদ্রলোক! - প্রযুিক্তর চূড়ান্ত বিরোধী! কোন ভাবেই মাইক ব্যবহার, টিভী রেডিো, চলবে না! অবশেষৈ খবর পেলাম তিনি আমেরিকায় এক সরকারী সফরে গিয়ে আর ফিরে আসেন নি! ক্লিন শেভ করে এক চশমার দোকানে সেলস ম্যান হিসেবে কাজ করছেন!

বিশ্বাসের এই ধরনের ভিত্ত নিয়ে বা প্রতিষ্ঠা করে ইসলামের বিন্দু উপকার হবেনা ক্ষতি ছাড়া!

তাদের মুখোশ আদব আর বিনয়ের সাধারন ভালত্বটুকু ছাড়া আর কোন ভাল খূঁজে পাইনি! না বিশ্বাসে! না চেতনায়।

তাদের অভ্যন্তরিন কোন্দলের বেশ কিছূ খবর বছর খানেক আগেই লিফলেট সহ হাতে এসেছিল! গুরুত্ব দেইনি। এখন এবার তা ফেটে পড়ল দেখা যায়! ক্ষমতা, অর্ত, নারী সংক্রান্ত বেশ কিছূ জোরালৌ অভিযোগ ঐ লিফলেটে ছিল!

তাবলিগ অর্থ যদি প্রচার হয়- তা টিভিতে কেন নয়! বিজ্ঞান প্রযুক্তি ব্যবহার করে কেন নয়?
কথায় কথায় তারা ব্যভহার করে দ্বীন!
দ্বীন কি? পূর্নাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা! খাওয়া পড়া, চাকুরি ব্যবসা, অর্থনীতি, রাজনীতি, সামাজিক জীবন-যাপন, সংস্কৃতি!
এসব বিষয়ে তাদের কথিত পুস্তিকা অনুসনর করলে পাথর যুগে ফিরে যাওয়া লাগবে।
যেখানে কোরআনের, হাদীসের সরাসরি হুকুম বিদ্যমান, সেখানে তাদের কথিত ফাজায়েল আমল তো অপ্রয়োজনীয় শুধূ নয়, বিভ্রান্তিকর!
একটা সময় ছিল উপমহাদেশের মুসলমান সমাজ জ্ঞান বিজ্ঞানে পিছিয়ে ছিল! ধর্মিয় বিষয়েও। তখন তারা- যারা জানত তাদেরই অন্ধ অনুসরন করত!
এখনতো জ্ঞান বিস্তৃত হয়েছে। মানুষের বিকাশ হয়েছে। জ্ঞােনর আপেডট হেয়েছ। চেতনা শানিত হয়েছে। এখনো অন্ধ অনুকরন আর অনুসরনের মাঝে মূর্খতার তৃপ্তি থাকলেও প্রত্যক্ষ ধর্ম বা সমাজের কল্যান নেই। বরং তা সমাাজেক, একটা প্রজন্মকে পিছিয়ে দিচ্ছৈ!
আর তাদের ইলীয়াস আলীর বৃটিশ দালালী বা তাবলিগ জামাতের পিছনে ইসলাম বিরোধী গ্রুপের পৃষ্ঠপোষকতার কাহিনী বাদই রইল। সাধারন সুস্থ চেতনার বাইরের যুক্তিগুলোই তাদের অনুসরন থৈকে বিরত থাকার জন্য যথেষ্ট!



১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২১

শাহিন-৯৯ বলেছেন: আপনার মন্তব্যর জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।

৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৩

দিলের্‌ আড্ডা বলেছেন: দেশটাকে এগিয়ে নিতে হলে সব নাগরিকের ঐক্যবদ্ধ হওয়া প‌্রয়োজন।
কোনো সংগঠন বা দল বা গোষ্ঠি যদি নাগরিকদের চিন্তাভাবনা চালচলন পুরুষত্বহীনদের মতো করে দিতে কাজ করে, তাহলে রাষ্ট্রের উচিত তা থামিয়ে দেয়া।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২১

শাহিন-৯৯ বলেছেন: আপনার মন্তব্যর জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।

৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:২৮

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: ফাজায়েলে আমল নিয়ে পূর্বের পোস্টে আপনাকে একটি কথা বোঝানোর চেষ্টা করেছি। যার অর্থ হলো, ফাজায়েলে আমল যদি কোরআন-হাদিসের নির্দেশ করে। কিংবা বুজুর্গ মনীষীদের অলৌকিকপ্রায় ঘটনাগুলো যদি কোরআন-হাদিস থেকেই নির্মিত হয়। তাহলে এসবের মধ্যে কোনো সাংঘর্ষিকতা দেখি না।

পরিপ্রেক্ষিতে আপনি হজরত জয়নুল আবেদীন রহ. এর হাজার রাকাত নামাজের উদ্ধৃতি দিয়ে আমার কথাকে খণ্ডন করার প্রয়াস চালিয়েছেন, যার অন্তর্নিহিত মর্ম ছিল- উল্লেখিত হজরতের হাজার রাকাত নামাজ পড়ার ঘটনাটি সময় অনুপাতে সংঘটিত হওয়া অসম্ভব এবং এটি কোরআন-হাদিস থেকে নির্মিত নয়, বরং একটি নিছক কিচ্ছাকাহিনী। এই তো?

যাই হোক, এবার আপনাকে আমি উল্লেখিত হজরতের হাজার রাকাত নামাজ কোরআন-হাদিস দ্বারা প্রমাণ করব।

দেখুন, কোরআন কী বলে?
“তুমি কি সে লোককে দেখনি যে এমন এক জনপদ দিয়ে যাচ্ছিল যার বাড়ি ঘরগুলো ভেঙ্গে ছাদের ওপর পড়ে ছিল? বলল, কেমন করে আল্লাহ মরণের পর একে জীবিত করবেন? অতঃপর আল্লাহ তাকে মৃত অবস্থায় রাখলেন একশ বছর। তারপর তাকে উঠালেন। বললেন, কত কাল এভাবে ছিলে? বলল আমি ছিলাম, একদিন কংবা একদিনের কিছু কম সময়। বললেন, তা নয়; বরং তুমি তো একশ বছর ছিলে। এবার চেয়ে দেখ নিজের খাবার ও পানীয়ের দিকে-সেগুলো পঁচে যায় নি এবং দেখ নিজের গাধাটির দিকে। আর আমি তোমাকে মানুষের জন্য দৃষ্টান্ত বানাতে চেয়েছি। আর হাড়গুলোর দিকে চেয়ে দেখ যে, আমি এগুলোকে কেমন করে জুড়ে দেই এবং সেগুলোর ওপর মাংসের আবরণ পরিয়ে দেই।” (সূরা বাকারা : ২৫৯)

আপনাকে কষ্ট করে আরেকটু কোরআনের উদ্ধৃতি পড়তে হবে। পড়ুন কী লেখা আছে কোরআনে-
“আমি এমনিভাবে তাদেরকে জাগ্রত করলাম, যাতে তারা পরস্পর জিজ্ঞাসাবাদ করে। তাদের একজন বলল, তোমরা কতকাল অবস্থান করেছ? তাদের কেউ বলল, একদিন অথবা একদিনের কিছু অংশ অবস্থান করছি। কেউ কেউ বলল, তোমাদের পালনকর্তাই ভালো জানেন তোমরা কতকাল অবস্থান করেছ। এখন তোমাদের একজনকে তোমাদের এই মুদ্রাসহ শহরে প্রেরণ কর; সে যেন দেখে কোন খাদ্য পবিত্র। অতঃপর তা থেকে যেন কিছু খাদ্য নিয়ে আসে তোমাদের জন্য; সে যেন নম্রতাসহকারে যায় ও কিছুতেই যেন তোমাদের খবর কাউকে না জানায়।” (সুরা কাহাফ : ১৯)

চলুন এবার হাদিস থেকে ঘুরে আসি-
“হযরত আবূ হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত। রাসূল সা. ইরশাদ করেছেন, কিয়ামত ততক্ষণ পর্যন্ত কায়েম হবে না, যতক্ষণ না পর্যন্ত শেষ জমানা নিকটবর্তী হবে। ফলে সে সময় বছর হয়ে যাবে মাসের মত, মাস হয়ে যাবে সপ্তাহের মত। আর সপ্তাহ হয়ে যাবে দিনের মত, দিন হয়ে যাবে ঘন্টার মত। আর ঘন্টা অতিক্রান্ত হয়ে যাবে মুহুর্তেই। {মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১০৯৪৩, সুনানে তিরমিজী, হাদীস নং-২৩৩২, মুসনাদুল বাজ্জার, হাদীস নং-৬২১৬, সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-৬৮৪২}

উপরে কোরআন হাদিস দ্বারা যে উদ্ধৃতি প্রদান করা হলো, এসবের দ্বারা সময়ের সংকোচনকে নির্দেশ করে। অর্থাৎ বুজুর্গদের অলৌকিকপ্রায় ঘটনাগুলো কোরআন-হাদিস বর্ণনামতে হওয়াটা স্বাভাবিক এবং এসব হওয়াটা কোনো মিথ্যাচার নয়।

চলুন হাদিসের দুটি ঘটনা পড়ে আসি, যেটা পড়লে আপনার দৈনিক ১০০০ রাকাত নামায পড়ার রহস্য সহজেই বুঝে আসবে। যেখানে আল্লাহ তায়ালা তার কিছু মাকবুল বান্দার জন্য সূর্যকে থামিয়ে রেখেছিলেন। আর সুর্যই যদি থেমে থাকে তাহলে এখানে সময়ের হিসাব তো বেকার।

হাদিস নং-০১:
আবূ কুরাইব মুহাম্মাদ ইবনু আলা ও মুহাম্মাদ ইবনু রাফি (রহঃ) হাম্মাম ইবনু মূসাব্বিহ (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, আবূ হুরায়রা (রাঃ) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে যে সকল হাদীস আমাদের বর্ণনা করেছেন, এর মধ্যে এটি অন্যতম যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন- নবীগণের মধ্যে কোন এক নবী জিহাদে রওনা দিলেন। তিনি তার কাওমকে বললেন, এমন লোক যেন আমার সাথে অভিযানে না আসে, যে ব্যক্তি সদ্য বিবাহ করেছে এবং বাসর যাপনে ইচ্ছুক; কিন্তু এখনো তা সস্পন্ন করেনি। সেই ব্যক্তি যে গৃহ নির্মাণ করেছে এবং তখনও তার ছাদ দেয়নি এবং সে ব্যক্তি যে গর্ভবতী ছাগল বা পশু খরিদ করেছে এবং সেগুলোর বাচ্চা প্রসবের অপেক্ষায় আছে। হাদিস বর্ণনাকারী বলেন, তারপর তিনি জিহাদে গমন করেন এবং আসরের সালাতের সময় কিংবা তার কাছাকাছি সময়ে যুদ্ধ ক্ষেত্রের নিকটবর্তী এক গ্রামে পৌঁছেন। তখন তিনি সূর্যকে লক্ষ্য করে বললেন, তুমিও আদিষ্ট এরং আমিও আদিষ্ট। ইয়া আল্লাহ! তুমি একে আমার জন্য কিছুক্ষণ থামিয়ে রাখো। সূর্য থামিয়ে দেওয়া হলো। অবশেষে আল্লাহ তাঁকে বিজয় প্রদান করলেন। হাদিস বর্ণনাকারী বলেন, তারা গনীমতের মাল একত্রিত করলো। তখন তা খাওয়ার জন্য আগুন এগিয়ে এল। কিন্তু অগ্নি তা খেতে অস্বীকার করল। তখন সে নবী বললেন, তোমাদের মধ্যে আত্নসাৎকারী রয়েছে। কাজেই তোমাদের প্রত্যেক গোত্র থেকে একজন করে আমার কাছে বায়আত করবে। তখন তারা তার কাছে বায়আত করলো। এতে একব্যক্তির হাত নবীর হাতের সাথে লেগে গেল। তখন তিনি বললেন, তোমাদের মধ্যে আত্নসাৎকারী রয়েছে। কাজেই তোমাদের গোত্রের লোকেরা আমার কাছে বায়আত করুক। অতঃপর তার ঐ গোত্রের লোকেরা বায়আত করলো। হাদিস বর্ণনাকারী বলেন, তখন নবী (আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর হাত বা তিন ব্যক্তির হাতের সাথে লেগে গেল। তখন তিনি বললেন, তোমাদের মধ্যে আত্মসাৎকারী রয়েছে। তোমরা আত্নসাৎ করেছ। হাদিস বর্ণনাকারী বলেন, তারপর তারা নবীর কাছে একটি গাভীর মাথার পরিমাণ স্বর্ণখণ্ড বের করে দিল। তখন তারা সেটিও ঐ সম্পদের সাথে রাখল। তারপর আগুন এগিয়ে এসে তা খেয়ে ফেলল। আমাদের পূর্বে কারো জন্য গনীমতের মাল হালাল ছিল না। আল্লাহ তাআলা আমাদের দূর্বলতা ও অক্ষমতা দেখে আমাদের জন্য তা হালাল করে দিলেন। (সহীহ মুসলিম (ইফাঃ), ৩২/ জিহাদ ও এর নীতিমালা, হা-নং-৪৪০৫)
আল বিদায়া ওয়ান নিহায়াতে আছে, যুদ্ধ শেষে তিনি নামায আদায় করলেন।

হাদিস নং-০২:
রাসুলুল্লাহ (সা) মি'রাজের রাত্রের পরবর্তী সকালে কুরাইশদেরকে ডেকে ঘটনা শুনালেন এবং বললেন এ রাত্রে আমি মক্কা থেকে বাইতুল মুকাদ্দাস পর্যন্ত সফর করে এসেছি। কুরাইশরা বাইতুল মুকাদ্দাসের কতিপয় জিনিস সম্পর্কে তাকে প্রশ্ন করল। তখন আল্লাহ তায়ালা রাসুলুল্লাহ (সা) এর সামনে বাইতুল মুকাদ্দেসকে উদ্ভাসিত করে দেন এবং তা দেখে তিনি তাদের প্রশ্নের উত্তর দেন। তারপর কুরাইশরা রাসুলুল্লাহ (সা) কে তাদের এক বানিজ্য কাফেলা সমন্ধে জিজ্ঞাসা করল। যারা সিরিয়া থেকে রসদ নিয়ে মক্কা অভিমুখে আসছিল। রাসুলুল্লাহ (সা) জানালেন সূর্যের আলো থাকতে থাকতেই তারা মক্কা পৌছে যাবে। কিন্তু পথে কাফেলার কোন কারণে দেরী হওয়ায় আসতে বিলম্ব হলো। আল্লাহ তায়ালা তখন সূর্যের গতিরোধ করে দেন এবং আসরের সময় তারা মক্কায় পৌছে যায়। ইবনে বুকায়র এ ঘটনা তার ‘যিয়াদাত’ গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, খন্ড-৬ পৃ-৪১৯)

চলুন, এবার হাদিস থেকে অল্প সময়ে অধিক আমলের কিছু উদাহরণ দেখে আসি-

উদাহরণ নং-০১:
হযরত সুলাইমান আ. এর দরবারে বিলকিস আ. এর আগমনের ঘটনা সবারই জানা রয়েছে। হযরত বিলকিস আ. যখন তার রাজত্ব থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন, তখন তিনি তার মণিমুক্তাখচিত অতি মূল্যবান সিংহাসনটি নিরাপদ স্থানে সংরক্ষণ করেন।
হযরত সুলাইমান আ. এক মজলিসে তার সভাসদবর্গের উদ্দেশ্যে ঘোষণা করেন, হে সভাসদ, তাদের অনুগত হয়ে আগমনের পূর্বে তোমাদের মাঝে কে বিলকিসের সিংহাসন এখানে উপস্থিত করতে পারবে?
উত্তরে একজন বলল, আপনি বসা থেকে দন্ডায়মান হওয়ার পূর্বে অথবা আপনার সভাসদ শেষ হওয়ার পূর্বে আমি সিংহাসন উপস্থিত করতে পারব। এ কাজে আমি শক্তিশালী ও বিশ্বস্ত।
মূলত তিনি হজরত সুলাইমান আ. এর একজন বুজুর্গ উম্মত ছিল। অধিকাংশ মুফাসসির তার নাম লিখেছেন, আসিফ ইবনে বারখিয়া। তিনি ছিলেন সিদ্দিকীনদের অন্তর্ভূক্ত।
সূরা নামলের ৩৮-৪০ আয়াতেও এই ঘটনার সত্যতা পাবেন।

উদাহরণ নং-০২:
বোখারী শরীফে এ বিষয়ে রাসূল সা. এর একটি হাদিস রয়েছে। হযরত আবু হুরাইরা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সা. বলেন, হযরত দাউদ আ. এর জন্য তেলাওয়াত হালকা করে দেয়া হয়। তিনি তার বাহনের জিন (বসার গদি) প্রস্তুত করতে বলতেন। বাহনে জিন লাগানোর পূর্বেই দাউদ আ. "যাবুর "পড়ে শেষ করে ফেলতেন। তিনি শুধু নিজ হাতের উপার্জনই ভক্ষণ করতেন। (বোখারী শরীফ, হাদীস নং ৩৪১৭)
এই হাদীস থেকে স্পষ্ট, হযরত দাউদ আ. খুব অল্প সময়ে যবুর পড়ে শেষ করতেন। এর অর্থ এই নয় যে, তিনি খুব দ্রুত পড়তেন। সুললিত কন্ঠে ধীর-স্থিরভাবে তেলাওয়াতের জন্য তিনি ছিলেন বিখ্যাত। ঘোড়ার জিন লাগাতে খুব বেশি সময় লাগার কথা নয়। এই অতি অল্প সময়ে তিনি সম্পূর্ণ যবুর পড়ে শেষ করে ফেলতেন।

পরিশেষে, আমি বলতে চাই। এসব বুজুর্গদের কারামত বা অলৌকিকপ্রায় ঘটনা। এর দ্বারা মানুষকে নামাজের প্রতি অনুপ্রাণিত করা হয়েছে। এমনটি নয় যে, ওই ঘটনা দ্বারা আপনাকেও হাজার রাকাত নামাজ সম্পাদনের নির্দেশ করছে।

শেষে আপনি দুটি প্রশ্ন রেখেছেন-
১) সফরে ফরজ নামায কছর করতে বলেছেন আল্লাহ তাঁর হযরত যয়নুল আবেদিন (রহঃ) সফরে তাহাজ্জুদ পড়তেন কেন?
২) ফাযায়েলে আমলের ঐ লেখা থেকে আপনি কি শিখবেন বা আমাদের মত আমপাবলিক কি শিখব?


আপনাকে মনে রাখতে হবে, আপনি ঘটনাটি পড়ছেন এমন ব্যক্তি সম্পর্কে যিনি দৈনিক এক হাজার রাকাত নামাজ পড়তেন। আশা করি, বিষয়টির সন্দেহ উপরের আলোচনা থেকে দূর হয়েছে। তো, একটা লোক যদি দৈনিক একহাজার নামাজ পড়ে, তাহলে তার তাহাজ্জুদ নামাজ ছুটবে কেন?

সফরে কসর করতে বলা হয়েছে। কিন্তু যখন আপনি জামাতে নামাজ পড়বেন, তখন তো পুরোটাই পড়তে হবে। আর সুন্নতে তো কসর নেই। চাইলে আপনি পড়তে পারেন, নয়ত পড়বেন না। এটা নিয়ে বাধ্যবাধকতা যেমন নেই। তেমনি কেউ পড়ে থাকলে তার ওপর প্রশ্নের আঙ্গুল তোলাও অবান্তর।

আশা করি, দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে না। এত আলোচনার পরও যদি আপনার কিছু বুঝে না আসে। তাহলে সূরা আরাফের ১৭৯ নম্বর আয়াতটি তেলাওয়াত করুন। ধন্যবাদ। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

শাহিন-৯৯ বলেছেন: ভাই রিদওয়ান হাসান আমি আপনাকে দুই দিন পরে উত্তরগুলো দিচ্ছি।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

শাহিন-৯৯ বলেছেন: প্রথমে আপনার দেওয়া হাদিসটা দিলাম।

এই হাদিসটি গারীব। গারীব হাদিস গ্রহণের বিষয় নিশ্চই আপনার আমার চেয়ে ভাল জানা আছে।
এবার দেখুন কোরআন কি বলে--


সূরা ইয়াসিনের ৩৭-৪০ আয়াতের ইবনে কাসীরের বর্ণনা দিলাম, আপনি কিতাবটি খুলে দেখে নিবেন, কিয়ামত পর্যন্ত সূর্য্য ও চন্দ্র এভাবে চলবে, মানে দিন-রাত সমান হয়ে থাকবে।
সফরের নামাযের বিষয় মুসলিম শরীফের হাদিস দিলাম, দেখে নিন।


১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯

শাহিন-৯৯ বলেছেন:




৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৪০

প্রতিনিধী বলেছেন: @ আপনাদের সবাই কে ,,,, একটু জেনে নিতে পারেন
https://www.jugantor.com/todays-paper/window/6529/তাবলিগি-আন্দোলনের-গতিধারা

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

শাহিন-৯৯ বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.