নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সাধারণ মানুষ ৷দশের সাথে চলতে চাই ৷

শাহিন-৯৯

সত্যের পরাজয় বলতে কিছু নেই, পরাজিত বলতে যা দেখি তা হল কুচক্রিদের সাময়কি সাফল্য, সত্যের জয় চিরন্তন

শাহিন-৯৯ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেনন সাহেবের সংসদ পদ কি এখনো বৈধ আছে?

২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:৩৪



বাংলাদেশের সংবিধানের ধারা ৬৫(২) অনুসারে একজন সংসদ সদস্য হতে হলে তাঁকে বাংলাদেশের যে কোন সংসদীয় এলাকা থেকে জনগনের প্রত্যক ভোটে নির্বাচনী আইন অনুযায়ী নির্বাচিত হতে হবে তবেই তিনি সংসদ সদস্য হিসাবে গন্য হবে।
অতএব আমরা স্পষ্ট করে বলতে পারি জনগনের প্রত্যক ভোট দ্বারা কেউ নির্বাচিত না হলে সে সংসদ সদস্য হতে পারবে না। জনগনের প্রত্যক ভোট ছাড়া সংসদ সদস্য হওয়ার বিকল্প কোন পথ আমাদের সংবিধানে নেই (সংরক্ষিত মহিলা আসন বাদে)।

আমাদের বামরাজনীতিবিদ সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন গতকাল এক দলীয় সভায় বলেছেন- একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মানুষ ভোটকেন্দ্রে যায়নি। এর বড় সাক্ষী আমি নিজেই। আজ মানুষ তাদের ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত। অথচ সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আমি নিজেও আন্দোলন–সংগ্রাম করেছি। অথচ আজ সেই ভোট প্রয়োগের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ নিজেদের মতামত প্রকাশ করতে পারছে না। এমনকি উপজেলা নির্বাচন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও ভোটের অধিকার হারাচ্ছে মানুষ।’ তিনি আরও বলেন, যে দেশে মানুষ ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে না, সে দেশের উন্নয়ন মুখ থুবড়ে পড়বে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে উনি নিজেই স্বীকার করছেন- জনগন ভোট দিতে যায়নি তার অর্থ উনি যে ভোট পেয়েছেন তা জনগন দেইনি, তাহাজ্জুদ ভোটারা ভোট দিয়েছেন, জনগন যেটাকে বলে- মিড নাইট ইলেকশন। এখন কি উনার সংসদ সদস্য পদ বহাল থাকবে?

উনি কিছু সত্যি কথা বলেছেন-গনতন্ত্র না থাকলে উন্নয়ন কোন কাজে আসবে না, বাকস্বাধীনতা না থাকলে উন্নয়ন কোন কাজে আসবে না। এই কথাগুলি আমরা বলি। কিন্তু একদলীয় চিন্তাবিদরা উল্টো গান গেয়েই যাচ্ছে। আশা করি মেনন এর মত একদিন তাদের চৈতন্য ফিরে আসবে।




মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:৪৪

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: উনি কিছু সত্যি কথা বলেছেন-গনতন্ত্র না থাকলে উন্নয়ন কোন কাজে আসবে না,
বাকস্বাধীনতা না থাকলে উন্নয়ন কোন কাজে আসবে না।

........................................................................................................
উনি কেমন নেতা উনার এলাকার জনতা তা জানে,
এখন ধোঁয়া তুলসী পাতা হবার কোন অবকাশ নাই ।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:৪৪

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



উনার কথা বাদ দিলাম, আপনি বলুনতো গনতন্ত্র না থাকলে উন্নয়ন কি সেবামূলক হয়?

উনি কেমন নেতা উনার এলাকার জনতা তা জানে,
এখন ধোঁয়া তুলসী পাতা হবার কোন অবকাশ নাই ।

আমাদের কোন নেতাই ধোঁয়া তুলসী পাতা না। সবাই নিজের গান গায়। কিন্তু ক্ষমতার কোলে বসে এই রকম কথা দুই একজন বলে, কোন সময় বলে জানেন? যখন মাত্রা ছাড়িয়ে যায় তখন। এই সামুর কথা ধরুন, কি এমন সরকারের সমালোচনা হয় এখানে!! বরং সরকারের গান গাওয়া লোক বেশিই এখানে তবুও বন্ধ!! অপবাদ দিয়েছে পর্ণ সাইট!! কিন্তু মূল উদ্দেশ্য বাকস্বাধীনতার টুটি চেপে ধরা।

২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৫:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



একদিন এভাবে যে ভোট হবে, সেটা বুঝা গেছে ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্টের পরপরই; সমস্যা হচ্ছে, আপনি ও আপনার মতো ৬/৭ কোটী বুঝতেছেন আজকে।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৫:৪০

শাহিন-৯৯ বলেছেন: একদিন এভাবে যে ভোট হবে, সেটা বুঝা গেছে ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্টের পরপরই; সমস্যা হচ্ছে, আপনি ও আপনার মতো ৬/৭ কোটী বুঝতেছেন আজকে।

কিন্তু আমি জানি ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্টের আগেই এদেশের মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। বাকস্বাধীনতা সীমিত করে দেওয়া হয়েছিল (মাত্র সরকারী তত্ববধানে চারটি পত্রিকা চলবে)।

৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৫:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


৩০ লাখ মানুষ যেই দেশে প্রাণ দিয়েছিলেন, সেই দেশে মিলিটারী ক্ষমতা দখল করলে, সেটাকে বাধা দেয়ার দরকার ছিলো; কিন্তু সেদিন আপনারা মিলিটারী সাপোর্ট করাতে দেশ আজকে এখানে; আপনারা বেশী আনন্দে মেতেছিলেন।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৫:৩৯

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



এ দেশের মানুষ মেলেটারী এসেছিল বলে আনন্দে মাতেনি, মেতেছিল তাঁর ভোটের অধিকার ফিরে পেয়ে, তাঁর কথা বলার অধিকার ফিরে পেয়ে।

৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৫:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বলেছেন, "কিন্তু আমি জানি ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্টের আগেই এদেশের মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। বাকস্বাধীনতা সীমিত করে দেওয়া হয়েছিল (মাত্র সরকারী তত্ববধানে চারটি পত্রিকা চলবে)। "

শেখ সাহেব রাজনীতিবিদ ছিলেন, উনি মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নেয়ার প্রশ্ন উঠে না; রাজাকারেরা ও জামাতের কথা বলার কথা ছিলো না; আপনি রাজাকার বা জামাতের কেহ ছিলেন?

২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:০০

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


জি! উনি রাজনীতিবিদ ছিলেন এটা আমিও বিশ্বাস করি, কিন্তু উনি যাদের দমানোর জন্য বাকশাল করেছিলেন সেই বামপন্থীরা কিন্তু রাজাকার ছিল না, মুক্তিযোদ্ধা ছিল অধিকাংশ, মেজর জলিল গংরা কি রাজাকার ছিল?
উনি যেহেতু রাজনীতিবিদ ছিলেন সেহেতু সমস্যা রাজনীতি দিয়ে মোকাবেলা করা উচিত ছিল। ভিন্ন পথ গ্রহণযোগ্য হয় না।

৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৫:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বলেছেন, "এ দেশের মানুষ মেলেটারী এসেছিল বলে আনন্দে মাতেনি, মেতেছিল তাঁর ভোটের অধিকার ফিরে পেয়ে, তাঁর কথা বলার অধিকার ফিরে পেয়ে। "

জেনারেল জিয়া আপনাদের ভোটের জন্য অপেক্ষা করেননি, উনি রাইফেলে বিশ্বাস করতেন, আপনাদের ভোটে বিশ্বাস করতেন না।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৮

শাহিন-৯৯ বলেছেন:




শেখ হাসিনা কার আমলে এ দেশে ফিরে এসেছিলেন?

৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৮:৪২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: রাশেদ খান মেনন একজন ভণ্ড তপস্বী।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:১০

শাহিন-৯৯ বলেছেন:





বামরা হালুয়া রুটিতে বিশ্বাসী।

৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:৩২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: রাশেদ খান মেননরা এখন এগুলো বলে নিজেদের আরো ছোট করছেন। বেকুব সাংঘাতিকরাও প্রশ্ন করে না এসব কথা তো অনেক আগেই বিএনপি বলেছিল, তখন তো আপনি মন্ত্রীত্বের লোভে আওয়ামী লীগের সাফাই গেয়েছিলেন। সাংঘাতিকদের উচিত এসব দ্বিমুখী মোনাফেকদের খবর বর্জন করা...

২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৪

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



বামদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছে মিডিয়ার, মিডিয়ার সরে গেলে এদের শাহবাগ জাদুঘরে খুঁজতে হবে। উনি যেহেতু স্বীকার করেছেন চোরা ভোটে নির্বাচিত সেহেতু উনার সরে যাওয়া উচিত।

৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:১৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: মিলিটারি শাসকরা ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছে! হ্যাঁ, না ভোট কি দিয়েছিলেন? আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া খান আপনাদের নেতা?

২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৫

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



বাকশাল আর সামরিক শাসনের মধ্য মৌলিক পার্থক্য কি?

৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: অচিরেই মেনন অফ হবেন।
তাকে জেলে যেতে হবে।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৭

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


ভাইয়া, সব বামরা রসুনের মত, এদের শিকড় এক জায়গায়, মনে হয় না লীগের ভিতর বসে থাকা বামুরা তা হতে দিবে।

১০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " বাকশাল আর সামরিক শাসনের মধ্য মৌলিক পার্থক্য কি? "

-বাকশাল ছিলো, "সর্বদলীয় একটি প্লাটফরম, যেখানে সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি গঠনের পরিকল্পনা করা হয়েছিলো"; আর সামরিক শাসনের ফলফল হলো বাংলাদেশে "১২ লাখ রোহিংগার আগমন"; আপনি রাজনীতি কম বুঝেন।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৮

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



অনুগ্রহপূর্বক বলবেন বাকশাল সরকারে তৎকালীন বিরোধী মতের কাকে কাকে নেওয়া হয়েছিল? আর যদি সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি পরিকল্পনা হয়ে থাকে তাহলে সমাজতন্ত্রের পুরোহিতরা কেন সশস্ত্র বিপ্লবের চিন্তা থেকে সরে আসলো না?

১১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন, "অনুগ্রহপূর্বক বলবেন বাকশাল সরকারে তৎকালীন বিরোধী মতের কাকে কাকে নেওয়া হয়েছিল? আর যদি সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি পরিকল্পনা হয়ে থাকে তাহলে সমাজতন্ত্রের পুরোহিতরা কেন সশস্ত্র বিপ্লবের চিন্তা থেকে সরে আসলো না? "

-বাকশালে সব দল যোগ দিয়েছিলেন, শুধু জাসদ যোগ দেয়নি

২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৯

শাহিন-৯৯ বলেছেন:




বুঝলাম কি ধরনের প্লাটফরম ছিল!!

১২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১৭

মা.হাসান বলেছেন: এই ভূ-খন্ডের লোকেরা ব্রিটিশ পিরিয়ডে নিরাপদে ভোট দিয়েছে, পাকিস্তানের ২৪ বছরের গোলামির সময়েও ভোট দিয়েছে, কোন সমস্যা হয় নি। । ১৯৭৩ সালে বাকশালীরা এই দেশের মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নেয়। ১৯৭০ সালের পর মানুষ প্রথম মুক্তভাবে ভোট দিতে পারে ১৯৮১ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে। এরপরে আবার ১০ বছরের জন্য ভোটের অধিকার বন্ধ থাকে। ১৯৯১, ১৯৯৬ এবং ২০০১ সালে পর পর তিনবার এই জাতি স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পেরেছিল। বাকশালী এবং তাদের সহযোগীদের চক্রান্তে এরপর থেকে মুক্ত ভোট দেওয়ার কালচার চালু নেই। ১৯৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত বাকশালিরা যা খুশি তাই করতে পেরেছে, কোন বিচার হয় নি। কাজেই বাকশালিদের কাছ থেকে ঐ সময়ের গুন গান শুনতে পাবেন- ৭২-৭৫ কি সুন্দর দিন কাটাইতাম।

বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর এবং মন্ত্রিত্ব যাওয়ার পর মেনু সাহেবের মস্তিষ্কের কিছুটা বিকৃতি ঘটেছিল। ভিকারুন্নেসা নুন থেকে আমদানি বন্ধ হওয়ার পর এবং সর্বশেষ ক্যাসিনো থেকে আমদানি বন্ধ হওয়ার পর ওনার মাথায় বড় রকমের বিকৃতি ঘটেছে। উনি ভুলে গেছেন ২০১৪তে কিভাবে নির্বাচিত হয় মন্ত্রী হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগে কি দুশ্চরিত্র বাটপারের এতই অভাব যে ওনার মতো ভাড়াটিয়া খ্যাপ খেলা লোক কে ডেকে এনে মন্ত্রী বানাতে হয়েছিল?

২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৩২

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



বামরা হালুয়া রুটিতে সারাজীবন ভক্ত, আমি এদের বিশ্বাস করি না, আমি বলছি চেয়েছি উনি নিজেই নিজেকে অপরাধী হিসাবে গন্য করেছে, বাংলাদেশ সংবিধান অনুযায়ী উনি সংসদ সদস্য পদে আর থাকার সুযোগ নেই। কিন্তু কেউ রিট করল দেখে অবাক হচ্ছি।

১৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৪

সাইন বোর্ড বলেছেন: আগে বুঝতে হবে মেনন সাহেব হঠাৎ কেন এত সত্য কথা বলা শুরু করল ? ভোট চুরি তো শুধু গত নির্বাচনেই হয়নি, আগেরবার তো অন্য ভাবে জায়েজ করা হয়েছিল নির্বাচনকে এবং সেবার সে মন্ত্রীত্ব পেয়েছিল, এবার পায়নি । তারমানে স্বার্থে ব্যাঘাত ঘটলেই সত্য কথা আসে মুখে । এগুলো পরগাছা ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:১৭

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


ওবাইদুল কাকুর কথা মনে আছে? উনি আর সুরজ্ঞিত বাবু যখন মন্ত্রীত্ব পেলেন না তখন সারাদিন সরকারের কর্মকান্ডের সমালোচনা করতেন, যেই মন্ত্রীত্ব জুটল ওমনি কথা ঘুরে গেল। এখন যদি কাকু আবার পদ হারান আমার বিশ্বাস উনি আবার সমালোচনা করবেন। এটা আমাদের রাজনীতিবিদের স্বভাব হয়ে গেছে।
কিন্তু আমার কথা হল উনি যে কারণেই হোক নিজের অন্যায় স্বীকার করেছেন এখন উনি কোনভাবেই সংসদ সদস্য পদে থাকতে পারেন না আমাদের সংবিধান অনুসারে।

১৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৩৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: ক্যসিনো কান্ডে মনে হয় গ্রেফতার আতংকে আছেন। এই কারনে মুখ খুলে নিজেকে নিরাপদ করতে চাইছে। যাই হোক বর্তমান সংসদের একজন এম্পি যেহেতু বলেছে যে এই নির্বাচনে জনগনকে ভোট দিতে দেয়া হয় নাই, তবেতো এই সংসদের আর কোন ভিত্তি থাকে না। এই সংসদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আদালতে মামলা করা যেতে পারে এখন।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:১৯

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



এই সংসদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আদালতে মামলা করা যেতে পারে এখন।
আমি ঠিক এই বিষয়টি আলোকপাত করতে চেয়েছি। বিএনপি এখন একটি মামলা করে রাখতে পারে ভবিষ্যতে কাজে দিবে।

১৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৪৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: টিভিতে আজকে জনাব রাশেদ খান মেনন এর
বক্তব্য দেখেছেন ?

...............................................................
এরই নাম ঘুঁনেধরা রাজনীতি .....

২১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:২১

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


আমি উনার বক্তব্য দেখিনি তবে প্রথম আলোয় উনার ব্যাখা দেখলাম সেটা কোনভাবেই গতকালের বক্তব্যকে ডিফেন্ড করার মত হয়নি। আর প্রশ্ন উনি যেহেতেু বলেছেন ভোট জনগন দেয়নি, উনার সংসদ সদস্য পদ থাকার সুযোগ নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.