নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সাধারণ মানুষ ৷দশের সাথে চলতে চাই ৷

শাহিন-৯৯

সত্যের পরাজয় বলতে কিছু নেই, পরাজিত বলতে যা দেখি তা হল কুচক্রিদের সাময়কি সাফল্য, সত্যের জয় চিরন্তন

শাহিন-৯৯ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্যাক্তি সমালোচনা কি মুক্তিযোদ্ধাদের বা মুক্তিযুদ্ধের কটুক্তি বলে?

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫৪



বিজয়ের মাস, শোষণ থেকে একটি জাতির মুক্তির মাস, বিজয় উল্লাসের মাস। স্বাধীনতার এত বছর পরে এসেও সত্যিকারের সেই বিজয় আমাদের অর্জিত হয়ছে কিনা, যা আমাদের মুক্তিকামী জনতার স্বপ্ন ছিল, তা প্রশ্ন থেকে যায়।

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতিটি মুক্তিযোদ্ধার বুকে একটি স্বপ্ন ছিল হানাদার মুক্ত করতে হবে বাংলাদেশ, দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধে কেউ রণাঙ্গনে সরাসরি যুদ্ধ করেছে, কেউ যুদ্ধের পক্ষে স্বাধীনতার স্বীকৃতি আদায়ের জন্য আন্তর্জাতিক লবিং করেছে, কেউ নিজে যুদ্ধে অংশগ্রহণ না করতে পারলেও বিভিন্নভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য সহযোগিতা করেছে। এই সব মহান মানুষদের যুদ্ধ বিষয় নিয়ে সমালোচনা যারা করে, যারা মুক্তি পাগল মুক্তিযোদ্ধাদের পাকিস্থানী গুপ্তচর বলে হেয় করে তাদের ডিএনএ টেষ্ট করতে হবে, দেখতে হবে তারা বাংলাদেশি নাকি অন্য কোন দেশের পেইড এজেন্ট। এখন প্রশ্ন হচ্ছে তাদের সমালোচনা কি করা যাবে না? অবশ্যই করা যাবে তবে ১৬ই ডিসেম্বর আগে কোন বিষয় নিয়ে নয় কারণ তখন তাঁরা যদি কোন ভুল করেও থাকে তা ছিল নিছক ভুল কোনভাবেই সুচিন্তিত ভুল নয়, বুঝতে হবে তাদের সব সিধান্ত ছিল হানাদার মুক্ত করা নিয়ে কোন কারণে হয়তো ভুল সিধান্ত হয়ে থাকতে পারে তা নিয়ে সমালোচনা করা ছাগু চিন্তা।

১৯৭১ সালে ১৬ই ডিসেম্বর পর মুক্তিযোদ্ধারা স্ব-স্ব কর্মে ফিরে যায়, কৃষক কৃষি কাজে ফিরে, কামার ফিরে তার কর্মে, জেলে যায় ফের নদীতে। রাজনীতি কর্মীরা মনযোগ দেয় দেশ গঠনের দিকে। আপনি সমালোচনা করুন এই কর্ম নিয়ে, যদি সে ভুল করে থাকে ভুল নিয়ে তাকে সমালোচনা করুন, কিন্ত সে মুক্তিযোদ্ধা ছিল বলে তাঁর কর্মের ভুল কোনভাবেই ধরা যাবে না এটা মারাত্নক ভুল দর্শন।

উদাহরণ দিয়ে একটু বোঝার চেষ্টা করি, আমাদের সম্মানিত ব্লগার জুল ভার্ণ তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা, এই জন্য সর্বদা তাঁর জন্য থাকবে হ্যাট খোলা স্যালুট, এখন ধরুন তিনি রাজনীতি করেন এবং তিনি একজন টিকাদার সরকারী হাসপাতালের একটি পর্দা যার বাজার মূল্য ছিল ১০০০ টাকা কিন্তু তিনি দেখিয়েছেন ৩৭০০০ টাকা, সরকারী টাকা লুট, এখন তিনি মুক্তিযোদ্ধা বলে কি তাঁর এই লুট-পাট হালাল? তাঁর সমালোচনা করলে কি মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে কটুক্তি? মুক্তিযোদ্ধাকে ছোট করা? নিশ্চই নয়, বরং তাঁর কর্মের সমালোচনা করা একজন দেশপ্রেমিক জনতার উপর ফরজ, তাঁর শাস্তি দাবি করা ফরজ।

এখন কোন দল মুক্তিযোদ্ধের নেতৃত্ব দিয়ে যুদ্ধের পর সেই দল যুদ্ধের মূল ট্রাক থেকে যদি সরে যায় সেই দলের সমালোচনা করা কি অন্যায়? মুক্তিযোদ্ধা কে ছোট করা?

যারা মুক্তিযোদ্ধাকে, মুক্তিযুদ্ধকে দলীয় দৃষ্টিকোণ দিয়ে বিচার করে আমি তাদের ছাগু বলে মনে করি, কারণ তাদের কাছে দেশ বড় নয় দল বড়, লুটপাট বড়।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



মুক্তিযোদ্ধারা ব্যতিত আরো ৫৫ হাজার এই দেশী মানুষ এই দেশের বিপক্ষে যুদ্ধ করেছিলো: এরা ছিল ইসলামী ছাত্র সংঘের ছাত্র রাজনীতিবিদ, জামাতের সাধারণ রিক্রূট, এরা কি তাদের অপরাধের জন্য ক্ষমা চেয়ে অনুতপ্ত হয়েছিল? আমাদের বিজয় দিবসের সময়, স্বাধীনতা দিবসের সময়, এরা ও এদের বংশধরেরা আমাদের জাতীয় দিবসগুলো পক্ষে কথা বলে, লেখে, নাকি কৌশলে কটুক্তি করে?

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:২২

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


খুব সুন্দর একটি পয়েন্ট উল্লেখ করেছেন, আমি মনে করি সরকার চাইলে এর সমাধান মাত্র একদিনে সম্ভব। স্পষ্ট ঘোষণা দিতে হবে শুধু জামাত-শিবির নয় অন্য যে সব দল বিপক্ষে ছিল তারা ক্ষমা না চাওয়া পর্যন্ত কোনভাবেই স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস পালন করতে পারবে না, করলে আইন অনুসারে ব্যবস্থা। আমার স্পষ্ট কথা সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছে কিন্তু যুদ্ধের বিপক্ষ দলগুলোকে কেন নিষিদ্ধ করছে না। তাদের খুব দ্রুত নিষিদ্ধ করা উচিত, যদি এ দেশের রাজনীতি করতে হয়, ভুল স্বীকার করে, স্বাধীনতাকে সম্মান দেখিয়ে রাজনীতি করতে হবে।

২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:১৮

রাকু হাসান বলেছেন:

আপনি যে দিকটা তুলে ধরেছেন সেটার একটা ইতিবাচক দিক হচ্ছে েদেশের মানুষরা ভাবে যে মুক্তিযোদ্ধরা ভুল করতে পারে না । তাঁরা সৎ এবং নিষ্ঠাবান । হতে পারে তা নিতান্ত আবেগীয় প্রকাশ । কেউ যে ভুলের উর্ধ্বে নয় সেটা অনুধাবন করতে হবে । মুক্তিযোদ্ধাদের দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা ,ভাবা শুরু হয়েছে সেই যুদ্ধ শেষ হবার পর থেকেই । সামনেও হবে । হক ,মুজিবরাও তো ভুল করে গেছে । তবে তাঁদের ব্যক্তি কিংবা রাজনৈতিক ভুলের কাছে দেশের কল্যাণের দিকটাই শ্রেয় ।সেটাই মনে ইতিহাস বেশি ধারণ করবে । তবে কিছু মানুষ বকবক করবেই ।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:২৯

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


যুদ্ধের পর পরই আমাদের সম্মানিত মুক্তিযোদ্দারা দুভাগে ভাগ হয়ে দেশ গঠন নিয়ে, কিন্তু যুদ্ধের সময় তাদের সবার কিন্তু উদ্দেশ্য ছিল একটাই যে কোন মূল্যেই হানাদার মুক্ত বাংলাদেশ। আমার কথা হল- যে কোন ব্যাক্তি সমালোচনা করতে পারবে তাদের দেশ গঠনের দৃষ্টি নিয়ে কিন্ত মুক্তিযুদ্ধে তাদের দৃষ্টি নিয়ে নয় কারণ তাদের মনে অন্য চিন্তা-লালসা তখন ছিল না একটাই ছিল টার্গেট, স্বপ্ন।

৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্যরি, আমার কমেন্টে (১ নং কমেন্ট) সিমানটিক ভুল আছে। উহা সঠিক করে দিচ্ছি:

-মুক্তিযোদ্ধারা জাতির জন্য মুক্তিযুদ্ধ করেছন; ইহা ব্যতিত আরো ৫৫ হাজার এই দেশী মানুষ এই দেশের বিপক্ষে যুদ্ধ করেছিলো: এরা ছিল ইসলামী ছাত্র সংঘের ছাত্র রাজনীতিবিদ, জামাতের সাধারণ রিক্রূট, এরা কি তাদের অপরাধের জন্য ক্ষমা চেয়ে অনুতপ্ত হয়েছিল?
আমাদের বিজয় দিবসের সময়, স্বাধীনতা দিবসের সময়, এরা ও এদের বংশধরেরা আমাদের জাতীয় দিবসগুলো পক্ষে কথা বলে, লেখে, নাকি কৌশলে কটুক্তি করে?

৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



@রাকু হাসান সাহেব,

যারা অতি সাধারণ বাংগালী, সবকিছুতে গন্ডগোল করে বেড়ায়, তারা যুদ্ধে যায়নি; আপনি মুক্তিযোদ্ধাদের আপনার সমপর্যায়ের বাংগালী ভাবা ঠিক হবে না।

৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


@লেখক,
আপনি বলেছেন, "আমি মনে করি সরকার চাইলে এর সমাধান মাত্র একদিনে সম্ভব। স্পষ্ট ঘোষণা দিতে হবে শুধু জামাত-শিবির নয় অন্য যে সব দল বিপক্ষে ছিল তারা ক্ষমা না চাওয়া পর্যন্ত কোনভাবেই স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস পালন করতে পারবে না, করলে আইন অনুসারে ব্যবস্থা। "

-খুবই গতিশীল সমাধান, ১ দিনেই সব সমাধান! বিজয় দিবস পালন না করতে দিলে, ওরা কটু কথা বলতে পারবে না, লিখতে পারবে না? পেঁয়াজের দাম বেড়েছে, আদার দাম কেমন?

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৩৮

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


আমি একদিন বলেছি বলে সেটা একদিন ধরেই নিতে হবে!!!!
আপনি খুব ভাল করে জানেন তাদের নিষিদ্ধ করলে তাদের একত্রে দাঁড়ানোর আর প্লাট ফর্ম থাকবে না তখন চাইলে এভাবে সম্মলিত কোন কিছু করতে পারবে না, বাধ্য হয়ে তাদের ক্ষমা চাইতে হবে।
আপনি বুঝেও, না বোঝার ভান করলে চলবে জনাব!!!!

৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



@লেখক,

আপনি বলেছেন, "যুদ্ধের পর পরই আমাদের সম্মানিত মুক্তিযোদ্দারা দুভাগে ভাগ হয়ে দেশ গঠন নিয়ে, কিন্তু যুদ্ধের সময় তাদের সবার কিন্তু উদ্দেশ্য ছিল একটাই যে কোন মূল্যেই হানাদার মুক্ত বাংলাদেশ। "

-আপনি ইহা কোথা থেকে আবিস্কার করলেন যে, যুদ্ধের পর পরই আমাদের সম্মানিত মুক্তিযোদ্ধারা দুভাগে ভাগ হয়ে দেশ গঠন নিয়ে? আমার জানামতে, ইপিআর গেলেন বর্ডারে, বেগংল রেজিমেন্ট গেলেন কেন্টনমেন্টে, চাষীর ছেলেরা ফিরলেন পোড়া বাড়ীতে; দেশ গঠনে আমি ওঁদের দেখি নাই। ২ ভাগ কোথায় দেখলেন আপনি, আমি তো ১ ভাগও দেখছি না। আজগুবি কথা বলছেন?

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৫১

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


আমি কিন্তু আমার লেখায় সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের ফিরে যাওয়ার কথা উল্লেখ করেছি কিন্তু যারা রাজনীতি করত তারা কিন্তু দুইভাগ বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল ১৯৭২ সালেই!! আপনি কি বলবেন মেজর জলিলের নেতৃত্ব রেখে জাসদ আলাদা দল গঠন করেনি? নাকি বলবেন মেজর জলিল মুক্তিযোদ্ধা ছিল না!!!

৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ফেইসবুক, ব্যক্তিগত ওয়েব সাইট, মিডিয়া, ব্লগে খেয়াল রাখিয়েন; আপনি কটুক্তি করছেন না বলে, অন্যেরা বসে নেই; এসব ব্যাপারে সবার হয়ে কথা বলতে গেলে ভুল হবেই হবে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৫৭

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


আমি ফেসবুক চালাই, অন্য ব্লগ সাইট পড়ি, দেশের বিখ্যাত ফেসবুকারদের ফলো করি. পিনাকী থেকে শুরু করে তুহিন মালিক, আসিফ নজরুল, আরাফাত রহমান, সহ অনেকের, তাদের সব লেখা থাকে বর্তমান পেক্ষাপট নিয়ে এবং মন্তব্যগুলোও থাকে সেই বিষয় উপর। মানুষ এখন খুব বেশি বলদ আছে বলে মনে হয় না, অবশ্য কিছু ছাগু সব জায়গা থাকে, এখানেও আছে যারা পোষ্টের বিষয় ছাড়া ভুলভাল কমেন্ট করে।

৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বলেছেন, "আমি কিন্তু আমার লেখায় সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের ফিরে যাওয়ার কথা উল্লেখ করেছি কিন্তু যারা রাজনীতি করত তারা কিন্তু দুইভাগ বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল ১৯৭২ সালেই!! আপনি কি বলবেন মেজর জলিলের নেতৃত্ব রেখে জাসদ আলাদা দল গঠন করেনি? নাকি বলবেন মেজর জলিল মুক্তিযোদ্ধা ছিল না!!! "

-১ লাখ ২০ হাজারের মাঝে ১০০ জন কিছুই না; তদুপরি, উনারা দল গঠন করেছিলেন, উনারা পার্লামেন্টে ছিলেন না যে, আলাদাভাবে দেশ গঠন করবেন, বা গঠনের চেষ্টা করবেন। আপনার রাজনৈ্তিক পরিভাষা খুবই দুর্বল, সঠিক টার্ম ব্যবহার না করলে, কথার অর্থ/মুল্য থাকে না।

৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


যাক, আপনার চোখে কটুক্তি ধরা পড়ছে না, সবই ভালো। পরাজিতদের ও তাদের অনুসারীদের কর্মকান্ড আমার চোখে পড়ছে, তাদের লেখায় ভালো কিছু নেই, কটুক্তি আছে।

১০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:২০

রাকু হাসান বলেছেন:

চাঁদগাজী স্যার:
চাঁদগাজী বলেছেন:
@রাকু হাসান সাহেব,
যারা অতি সাধারণ বাংগালী, সবকিছুতে গন্ডগোল করে বেড়ায়, তারা যুদ্ধে যায়নি;--এখানে একমত আপনার সাথে। তৎকালীন মুক্তিযোদ্ধারা হতে খাটে খাওয়া মানুষ ,বা অক্ষর জ্ঞানহীন । মননে -চেতনায়-দেশপ্রেমে অতুলনীয় ।সেটাই অনন্ত আমার সন্দেহ নেই। চেষ্টা করি তাঁদের প্রতি প্রাপ্য শ্রদ্ধাটা অনন্ত করতে সব সময় । ব্যক্তিগতভাবে িএকটা দুর্বলতা সব সময় আমার কাজ করে তাঁদের প্রতি ।
প্রশ্ন হচ্ছে ,আপনার এই প্রশ্নটা আসছে কেন ???-- আপনি মুক্তিযোদ্ধাদের আপনার সমপর্যায়ের বাংগালী ভাবা ঠিক হবে না। আমি মুক্তিযোদ্ধাদের আমার সমাপর্যায়ের বাঙালি ভাবার পক্ষপাতি নয় ,অপরপক্ষে শুধু মুক্তিযোদ্ধা কেন কেউ কে ফেরেশতাও ভাবি না । এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে কারও তুলনা করার ও পক্ষপাতি নয় । আশা করি আমার অবস্থান পরিষ্কার হয়েছে।
উপরের আমার প্রথম মন্তব্য থেকে যদি এই প্রশ্ন আসে তাহলে আমার ব্যক্তিগত মতামত হয় আমি ঠিকভাবে মন্তব্য করতে পারিনি নয়তো আপনি মর্মার্থ বুঝেননি ।

১১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:২৩

আখ্যাত বলেছেন:
নুরুল হকের [link| প্রিয় চাঁদগাজী, প্রথম পাতা থেকে নির্বাসত আছি অনেক দিন ধরে পরিত্রাণের কোন পথ কি খোলা আছে আমার জন্য? জানালে পাশে দাঁড়ান

১২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:২৫

আখ্যাত বলেছেন: নুরুল হকের পাশে দাঁড়ানপাশে দাঁড়ান

১৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



@আখ্যাত ,

আপনার পোষ্ট পড়েছি।

১৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: শ্রদ্ধেয় চাঁদগাজীর মন্তব্য গুলো আসলেই দূর্দান্ত।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৪

শাহিন-৯৯ বলেছেন:




আপনার গুরু বলে কথা!!!!

১৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ভাই আখ্যাত
আপনি ব্লগ আইন মেনে পোষ্ট দিতে থাকুন। প্রথম পাতায় চলে আসবেন। লেখা বন্ধ করবেন না।

১৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫০

আহমেদ জী এস বলেছেন: শাহিন-৯৯,




সমালোচনা, সমালোচনার মতোই হতে হবে। সমালোচনা করতে হলে যে শুধু কটুক্তিই করতে হবে এর কোনও মানে নেই। সমালোচনার ধরন বুঝতে হবে। একজন সত্যিকারের সমালোচক কখনই তার সমালোচনায় কটুক্তির পর্যায়ে পড়ে এমন কিছু লিখবেন না। সমালোচকদের বুঝতে হবে সমালোচনা মানেই কটুক্তি নয়। যার সমালোচনা করা হয় তার বিচ্যুতিগুলোকে কটুক্তি না করেও অন্যভাবে তুলে ধরা যায়। সেটাই শোভন।

হ্যা... এমন হলে সবকিছুরই সমালোচনা করা যাবে।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৬

শাহিন-৯৯ বলেছেন:




এখানে এক শ্রেণীর বুদ্ধিজীবী সমালোচনাকে কটুক্তি ধরে নিচ্ছে তাদের উদ্দেশ্য বলা।

১৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৮

নীল আকাশ বলেছেন: সমালোচনা এবং কটুক্তির মধ্যে যে পার্থক্য সেটাই অনেকে বুঝে না। সবাই ভুলে যায়, মুক্তিযোদ্ধারাও এক একজন মানুষ ছিলেন। সুপারম্যান না।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৫

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



মন্তব্যটির জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০৫

নীল আকাশ বলেছেন: কিন্তু একজন ব্লগার দেখা যায়, যে আসমান থেকে জমীন এর মাঝে সব কিছুর ভুল ধরে। এর মন্তব্য পড়লে এটা কথাই মনে পড়ে যায়, "একদা চালুনী সুইকে ডাকিয়া কহে, হে সুই তোমার পশ্চাতে একখানা ছিদ্র দেখা যায়!"

পুতুলের শুভ বিবাহের সময় জাতীয় বেয়ান (এর পিতাও রাজাকার) সাহেবকে নিয়ে কি উনি কি করেছিলেন সেটা ব্লগে জানালে উনার আসল চরিত্র বুঝা যেত!

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৮

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



বামরা বিএনপির বিরুধীদার একটি কারণ কর্নেল তাহেরর ক্ষমতা গ্রহণের ক্ষেত্রে জিয়াউর রহমানের বাঁধা। উনাদের সমর্থন ০.৫% ঐ একটাই সুযোগ ছিল।

১৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০১

নীল আকাশ বলেছেন: কবিতাঃ রাষ্ট্রপতি লেফট্যানেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম)
পড়ার আমন্ত্রন দিয়ে গেলাম। এসে দেখুন সমালোচনা এবং কটুক্তির মধ্যে পার্থক্য কি?
১১টা মন্তব্যের মাঝে পোস্ট রিলেটেড কয়টা? এ আবার অন্যদের ব্লগ নিয়ে উপদেশ দেয়। সাধে সুই আর চালুনীর কথা বলেছি!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.