নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সাধারণ মানুষ ৷দশের সাথে চলতে চাই ৷

শাহিন-৯৯

সত্যের পরাজয় বলতে কিছু নেই, পরাজিত বলতে যা দেখি তা হল কুচক্রিদের সাময়কি সাফল্য, সত্যের জয় চিরন্তন

শাহিন-৯৯ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যারা ছবিটি দিয়ে রাজনীতি আর ধর্মীয় লেকচার দিচ্ছেন তাদের উদ্দেশ্য।

২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪২



ছবিটির ইমাম দুইবারের নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান ও জামায়াত নেতা, পিছে দাঁড়িয়ে বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা। পিছে দাঁড়ানো অধিকাংশ লীগের নেতা কর্মী)

১) এখানে প্রায় তিন হাজারের বেশি লোক সমাগম ছিল, অনেক সরু রাস্তায় দাঁড়িয়ে অংশ নিয়েছিল, জায়গার সংকুলান না হওয়ার কারণে বাধ্য হয়ে এভাবে নামাজ আদায় করেছে, আমাদের দক্ষিণের বেশিরভাগ লোক কৃষিজীবি, চাষাবাদ মৌসুমে প্রায় সবাই এভাবে নামাজ আদায় করে কারণ শুকনো স্থানের সল্পতা, প্রায় সময় ভিজে অবস্থায় থাকতে হয়। অতএব এটা নতুন নয়, যারা জীবনে পশ্চিম দিকে হোঁচট খেয়ে পড়েনি তাদের চুলকানি উঠতে পারে।

২) আয়লার পর প্রায় তিন বছর আমরা পানিবন্ধী জীবন কাটিয়েছি, সেই ভয়াবহ জীবন সংগ্রাম দেখেছি, কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হয়েছে দক্ষিণের মানুষের, যার যায় সেই বুঝে কত কষ্টের সময় গেছে তখন। অতএব চেতনার দন্ড খাঁড়া না করে ভাল করে খোঁজ নিন ঐখানকার জীবন জীবিকা নিয়ে।

৩) আয়লার পর প্রতিবছর বাঁধের নামে টাকা পাশ হয়েছে, নয়ছয় করে কাজ করেছে, দূর্নীতির আখড়া বসেছিল, তখন কোথায় ছিল চেতনার দন্ড ওয়ালারা? যখন নিজেরা রাজনীতির বিভেদ ভুলে একত্রে কাজ করে বিনা টাকায় শ্রম দিয়ে বাঁধ তৈরি করছে তখন কেন চেতনার দন্ড খাঁড়া হচ্ছে?

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৬

ডার্ক ম্যান বলেছেন: করোনার কালে এভাবে গা ঘেঁসে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ার যুক্তি কি

২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০২

শাহিন-৯৯ বলেছেন:
আপনি শুধু নামাজ দেখেছেন যখন দল বেঁধে কাজ করছে তখন দেখছেন না কেন? তাছাড়া কয়রা উপজেলায় এখনো করোনা রোগী সনাক্ত হয়নি, যাদের মাথা খোঁজার ঠাঁই নেই তাদের আগে বাঁচতে হবে তারপর করোনা চিন্তা।

নামাজে চুলকানি থাকলে কথা ভিন্ন।

২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৩

শাহিন-৯৯ বলেছেন:

২| ২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫১

গুরুভাঈ বলেছেন: আপনে ভাইসা যান আর উইড়া যান, তাই বলে আপনে কোরাআন হাদিসের বাইরে যেয়ে নিজেদের নিয়মে নামাজ পড়বেন? আপনাদের কোরআন বা হাদিস কি সেই অধিকার দিসে? এক নামাজীও তো মুইতা পানি নেয়না পোশাকেই বোঝা যাইতাছে। আবালের মতো আবেগ নিয়ে আসছেন খাউজানি চুলকানি বৈলা।

২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৭

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



ওখানে যারা আছে তারা আপনার চেয়ে বড় বড় মোল্লা, যিনি নামাজ পড়িয়েছেন তিনি কামিল মাদ্রাসার আরবী প্রভাষক ছিলেন, চেতনার দন্ড সরিয়ে দেখার চেষ্টা করেন তাহলে বুঝবেন বিষয়টি।

মুতে পানি হয়তো আপনার নেওয়ার অভ্যাস নেই সেই জন্য কথাটা আপনার মনে উঠেছে।

৩| ২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমার নিজের ধারণা এরা অতি আবেগী মানুষ। ধার্মিক এদেরকে বলা যাবে না । এদেরকে বলতে হবে ধর্মান্ধ।
সারা পৃথিবীর একটি কঠিন সময় যাচ্ছে । সবাই সামাজিক গুরুত্ব বজায় রাখার কথা বলছে । আর এরা এটা করছে কি।

বিশিষ্ট ইসলামিক ব্যক্তিরা বলছেন ঘরে নামাজ পড়তে ‌

২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১১

শাহিন-৯৯ বলেছেন:

ওখানকার পরিস্থিতি আপনি বুঝে বলছেন, নাকি নামাজের ছবি দেখে ইয়ে উঠছে? হাজার হাজার মানুষ সেচ্ছাশ্রমে বাঁধ দিচ্ছে তাদের শেষ সম্বল রক্ষায়, আপনি আছেন করোনা নিয়ে সামাজিক দুরত্ব!!


দেশের সব গামেন্টস খুলে দিয়েছে আর আপনি আছেন নামাজের ছবি নিয়ে।

৪| ২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৮

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম

২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১১

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



ধন্যবাদ।

৫| ২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৫

গুরুভাঈ বলেছেন: কামিল মাদ্রাসার আরবী প্রভাষক জন্য সে কোরনআন হাদিসের ইজমা কিয়াসের বাইরে গিয়ে নিজের খেয়াল খুশি মতো নামাক নামাজ পড়াবে? আরে ব-কলম সে কি ফতোয়া বোর্ডের চেয়ারম্যান? সেকি সৌদির গ্রান্ড মুফতি? জায়গা নাই, চারিদিকে পানি এমনিতেই তো নামাজ হতে আল্লাহর মাফ ঘোষণা হয়ে গেছে তাদের জন্য। তারা এই অপবিত্র জায়গায়, অপবিত্রভাবে না দাড়িয়ে যে বাধের কাজ করছিলো সেই বাধের কাজ এগিয়ে নিয়ে পায়েস খিচুরি খেয়ে পরে বা পরেরদিন নামাজ পরতে পারতো।

ঐখানে স্বয়ং তুরষ্কের এরদোয়ান এসে নামাজ পড়ালেও নামাজ হবে না। কারন নামাজ পড়ার প্রধানতম শর্তই সেখানে পালন করা হয় নাই। চেতনার দন্ড বলে ভন্ডামি করে লাভ নাই। আওয়ামীলীগ, যুবলীগ জামায়াত নেতা দাড়াইছে জন্য সব সহী হয়ে যায় নাই। ধর্ম কি, নামাজ কি আগে বুঝেন তারপর পোস্ট কমেন্ট করতে আসেন। আপনের সস্তা আবেগ দিয়ে ধর্ম চলেনা, আপনার সস্তা আবেগ দিয়ে কোরআন হাদিস বিবর্তন হবে না।

২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



কোরআন আর হাদিসের আলোকে বলুন কেন নামাজ হয়নি একটু বুঝি আপনার কোরআন হাদিস। কোরআনের সুরার নাম আয়াত নম্বর আর হাদিসের নামসহ উল্লেখ করবেন।

৬| ২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: চুলকানির কিছু না।
এটা এভাবে নামাজ পড়া হাস্যকর। যারা এখানে জমাতেয় হয়েছে তারা নির্বোধ।

২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৬

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



আপনার বোধ থাকলে চলবে, অন্যদের অন্তত আমাদের দক্ষিণের মানুষের নিয়ে না ভাবলেও চলবে কারণ আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের বোধ আপনার চেয়ে বেশি আছে।

৭| ২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বিষয়টির নিরপেক্ষ তদন্ত আশা করছি
তাহলে প্রকৃত বি য়টি জানা যাবে ।

২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৮:১৩

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


আমার বাড়ি ওখানে, আমাদের এলাকা থেকে দশ কিলোমিটার দূরে, যদিও আমাদের এলাকায় এখনো পানি আসেনি তবুও শত গত যুবক গিয়ে সেখানে ফ্রী কাজ করেছে, আয়লার পর পানিবন্ধী জীবনের কষ্ট আমরা দেখেছি।


প্রতিনিয়ত এলাকার খোঁজ নিচ্ছি, ঈদের দিন সকালে ভাটার সময় সবাই রাস্তা বাঁধে ব্যাস্ত ছিল, চেয়ারম্যান ও স্থানীয় নেতারা সেমাই রান্নার ব্যবস্থা করেছিল, তখনই সবাইকে মিলে সিধান্ত নেয় জামায়াতে নামাজের, প্রচুর লোক সমাগম ছিল তাই পানিতে, রাস্তার উপরে অনেক দাঁড়িয়েছে, এভাবে আমাদের এলাকায় প্রায় নামাজ পড়ে কৃষিকাজের সময় কারণ পর্যাপ্ত শুকনো জায়গা থাকে না তার উপর শরীরের কাপড় থাকে ভিজে।

৮| ২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১

নতুন বলেছেন: ধম`নিয়ে যখন বাড়াবাড়ি করে সেটাকে ধমান্ধতা বলে।

আপনি সবার সাথে তক` করছে সেটাও ধমান্ধতার সিম্পটম।

ঈদের নামাজ পড়েছে খুবই ভালো কথা। এটা অতি জজবার কারনে পরেছে। আমি ১০০০০% সিউর যারা এখানে ঈদের নামাজ করেছে তারা ঐদিনের ৫ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের জন্য এতো জজবা দেখায়নাই।

একটু কস্ট করে খোজ নিয়ে জানাবেন কিনা ঐদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজ কতজন আদায় করেছিলো?

ফরজের জন্য এতো কস্ট কেউই করবেনা। কিন্তু এই রকমের জামাতের জন্য মানুষের সাথে তক` করবে।

এটাই ভন্ডামী।

এই রকমের পরিস্হিতিতে জামাতে নামায় আদায় অবশ্যই বাধ্যতামুলক হবেনা সেটা যেকোন ইসলামী জ্ঞানীদের কাছে জেনে নিতে পারবেন।

গ্রামে মানুষ অনেক সময় ঐবদ্ধ হয়ে কাজ করে। কিন্তু ভিলেজ পলিটিক্স ও যে কতটা সাংঘাতিক সেটা মনে হয় জানেন না।

২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৮:১৪

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



ওখানে অসংখ্যা আলেম ছিল, তাদের মতামতে এভাবে ঈদের নামাজ পড়েছে, কেন পড়েছে উপরের মন্তব্যে পড়েছি।

৯| ২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৩

সাইন বোর্ড বলেছেন: নামাজের গুরুত্ব বিবেচনা করলে কাজটা হয়ত ঠিক আছে; যদিও এটা ওয়াজিব নামাজ, ফরজ না । যাইহোক, নিজের ইচ্ছায় তারা এরকম কঠিন অবস্থার মধ্যে নামাজ আদায় করেছে । তারপরও স্থাস্থ্য ঝুঁকিটা কিন্তু থেকেই যায় । সেটা বাঁধ নির্মাণে হোক আর নামাজ আদায় করার ক্ষেত্রে হোক ।

২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৮:১৮

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


আমাদের খুলনা ৬ আসন, পাইকগাছা ও কয়রায় এখনো করোনা রোগী সনাক্ত হয়নি, প্রচুর সতর্ক থাকে এলাকার লোক, বাহিরের থেকে গেলে চৌদ্দ দিন আটকে রাখে বাড়িতে, আমার নিজের ছোট ভাই ঢাকা থেকে যাওয়াতে থাকতে হয়েছে চৌদ্দদিন।

১০| ২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫

গুরুভাঈ বলেছেন: আপনার কথা মতো দক্ষিণের মানুষের জন্য ইসলাম আলাদা।
প্রথম কথা, তারা যেহেতু প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে আছে তারা এমনিতেই এই ওয়াজিব নামাজ হতে মাফ পেয়ে গেছে। ওয়াজিব নামাজ না পড়লে গুনাহ নাই। নামাজ পড়ার পুর্ব শর্ত- নামাজের পোশাক, নামাজীর দেহ, নামাজের স্থান পাক পরিস্কার থাকতে হবে। সাওয়াল মাসের ১ তারিখে কোনো কারনে ঈদের নামাজ পড়তে না পারলে সাওয়াল মাসের ২তারিখেও ঈদের নামাজ পড়া যাবে।

তারা যেহেতু তাদের ঘর বাড়ি রক্ষায় বাধ নির্মানের কাজ করছে সেহেতু তারা ঈদের নামাজ সাওয়াল মাসের দুই তারিখ মান পরের দিনও পরতে পারতো। আপনাদের বাইবেল ইনকিলাব এবং সংগ্রামের পেজে দেখেন, দয়া করে তাদের কাছে জানতে চাইবেন কোন রেফারেন্সে তারা লিখছে। ১. Click This Link ২. Click This Link

ধর্মে মানতে যেয়ে বিদাআত করা মানে নিজের ক্ষতি করা, ধর্মের ক্ষতি করা।

২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৮:২১

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



আমাদের ইনকিলাব?? আগেই বুঝতে পেরেছিলাম চেতনায় সমস্যা।

আপনি জানেন শুধু সরু রাস্তা ছাড়া সবকিছু ওখানে পানির নীচে! ঘর বাড়ি মসজিদ সবকিছু।

১১| ২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার রাজনৈতিক ভাবনা জামাতমুখী হয়ে যাচ্ছে?

১২| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৮:২১

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন:ওখানে অসংখ্যা আলেম ছিল, তাদের মতামতে এভাবে ঈদের নামাজ পড়েছে, কেন পড়েছে উপরের মন্তব্যে পড়েছি।

বলেন ঐখানে অসংখ্য ধমান্ধ মূখ` ছিলো সেটা বলেন।

জামাত যেহেতু ১০.৩০ টার দিকে হয়েছে। আর ঐসব মানুষ ঐখানে কাজ করতেই গিয়েছিলো।

তাহলে জোহর নামাজের জামাত তারা কোথায় পরেছিলেন একটু বলতে পারেন?

যারা ওয়াজিবকে পালনের জন্য এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে কস্ট করে হাটু পানিতে জামাত করতে পারেন। তারা জোহরের ফরজ নামাজের জন্য কি পরিমান কস্ট করতে পারে সেটা আমি চিন্তাও করতে পারছিনা। জোহরের ফরজের জামাতের কি কোন ফুটু আছে?

উত্তর : জোহরের জামাত হয় নাই। তার কোন ফুটুও নাই। কারন হাটু পানিতে জোহরের, আসরের,মাগরিব বা এশার নামাজ কেউই আদায় করেনা।

ফরজ নামাজের খোজ নাই আইছেন ওয়াজিব নিয়া যেই ভন্ডামী করলো তার পক্ষে যুক্তি দিতে? =p~

২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৮:২৭

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


আপনি কি সবার খোঁজ রাখেন কে কখন কোথায় নামাজ পড়ছে? সাংবাদিক ঈদের নামাজের ছবিটি তুলেছে, এটাই স্বাভাবিক নয় কি? ইদের নামাজ ছাড়া কি আমাদের সাংবাদিকরা কি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সংবাদ পরিবেশন করে? ওখানে ভাটার সময় কাজের জন্য একত্রিত হয়েছিল সবাই সুযোগ পেয়ে একত্রে ইদের নামাজ পড়েছে, এমন না নামাজের জন্য সবাই ওখানে গিয়েছিল।


আর আপনাদের এত জ্বলছে কেন? তারা নামাজ পড়ুক না আর না পড়ুক সমস্যা কোথায়?

১৩| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৮:২৬

মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন:


কমেন্ট থেকে জানতে পারলাম আপনি দক্ষিনবঙ্গের লোক। তো ভাই, আমিও তো সাতক্ষীরার ছেলে। লবনাক্ততা, জলাবদ্ধতা এখানেও তো আছে। তবুও বলছি এভাবে নামাজ পড়া ছাগলামী।

ঈমানী শক্তির প্রদর্শনী একটু কম কম দেখানো ভালো।

ফজরের নামাজে খোজ নেই সব জড়ো হয় ঈদের জামাতে তাও আবার হাটু পানিতে।

২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৮:৩২

শাহিন-৯৯ বলেছেন: আপনি কি সমগ্র বিষয় ভেবে বলছেন নাকি এমনিতেই লাফাচ্ছেন?
ওখানে ভোরে ভাটার সময় সবাই গিয়েছিল বাঁধের কাজে, বেলা হলে সবাই সিধান্ত নেয় ইদের নামাজের, সরু রাস্তায় জায়গা সংকুলান না হওয়াতে পানিতেও দাঁড়ায়, সাংবাদিক সেই ছবি তুলে প্রকাশ করেছে, এই নিয়ে এত চুলকানি কেন?

১৪| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৮:৩১

গুরুভাঈ বলেছেন: ভাইরে ২টা কথা সহজভাবে বুঝেন।
১। আপনাদের ঐ এলাকার মানুষ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে আছে। এমন বিপর্যয়ে ফরজ নামাজই ওয়াক্তের মাফ আছে, আর এতো ওয়াজিব নামাজ। ওজরের কারনে ঈদের নামাজ না পড়লে কোনো গুনাহ নাই।
২। যেহেতু ৩০দিন রোজা রাখছে, মন চায় ঈদের নামাজ পড়তে। ঐখানে এতো আলেম ওলামা আছে। তারা কি বলতে পারতো না, বাধের কাজটা আগে শেষ করি, বাড়ি যাই, সাফ সুতরা হয়ে আগামীকাল ঈদের নামাজ আমরা সবাই একসাথে আদায় করবো?

যা ভুল, তা ভুল। আপনার এলাকার মানুষ নিশ্চয় পানিতে নামাজ পড়েনা? ব্রাহ্মনবাড়িয়া মানুষ যদি ব্রাহ্মনবাড়িয়ার কান্ডো কারখানার ট্রলে বিরক্ত হয়ে মামলার হুমকি দেয়, তবে কি সে সেই ব্রাহ্মনবাড়িয়ার ঐতিহ্য বজায় রাখলো না? আপনার এলাকার মানুষ ভুল করছে, ভুলটা শুধরানোর চেষ্টা করেন। ভুল শুধরানো অতিব জরূরি।

২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৮:৩৬

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


আমি আগেও বলেছি, বিষয়টি আয়োজন করে করে নাই, একত্রে হয়েছিল কাজের জন্য ইদের দিন হওয়াই সবাই মিলে নামাজ পড়েছে, ওখানে আলেম ছিল, যিনি ইমামতি করছেন উনি আলেম মানুষ, সবাই ইসলামের দিক ভেবেই করেছে। আপনি একটি ছবি দেখে সব কিছু বিচার করে দিচ্ছেন!!

১৫| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৮:৩২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ম্যাংগো পাবলিক যদি কোন ভাবে ধর্মীয় কোন ইস্যু পায়
তাইলে দলে দলে ঝাপাইয়া পড়ে তার বিরুদ্ধে নিজের
বিদ্যা জাহির করার জন্য। আরে ওরা নামাজ পড়ছে
আল্লাহকে খুশি করার জন্য যা ফরজ নামাজের পরেই
সর্বোচ্চ গুরুত্ব বহন করে অথ্যাৎ ওয়াজিব নামাজ। তা
গ্রহণ করা না করা সবই আল্লহর হাতে। নামজের শর্ত
ছতর ঢাকা, তা তারা পালন করছেন। আর বলা হয়েছে
সমস্ত পৃথিবীর জমিনই মসজিদ। সমস্ত জমিনই তোমার
জন্য মসজিদ, যেখানে নামাজের সময় হবে সেখানে নামাজ
পড়ে নাও
#বুখারী মুসলিম তা হলে এখানে নামাজ
পরতে দোষ কোথায়। অন্তত নামাজ না পড়ার চেয়ে মন্দ নয়
নিশ্চয়ই।

২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৮:৩৭

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


নামাজের ছবি দেখলেই চুলকায় এদের।

১৬| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৮:৩৯

মীর আবুল আল হাসিব বলেছেন:

সরু রাস্তায় জায়গা সংকুলান না হওয়াতে পানিতেও দাঁড়ায়
==========================================

আমি লাফাচ্ছি আর আপনি তো ওদেরকে জেরুজালেমের বাসিন্দা বানিয়ে দিচ্ছেন।
উল্লেখ না করলেও বুঝতে পারছি আপনি ওই হাটু পানিতে ছিলেন।

১৭| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৮:৪৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি অহেতুক সবার সাথে কুযুক্তি দিয়ে তর্ক করে যাচ্ছেন। এভাবে ওয়াজিব নামাজ পড়া সঠিক নয়। প্লিজ অযথা তর্ক করে নিজেকে হাস্যকর করবেন না।

১৮| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৮:৫৩

গুরুভাঈ বলেছেন: @নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: আর বলা হয়েছে সমস্ত পৃথিবীর জমিনই মসজিদ। সমস্ত জমিনই তোমার জন্য মসজিদ, যেখানে নামাজের সময় হবে সেখানে নামাজ পড়ে নাও #বুখারী মুসলিম।

জমিন আর পানি এক হইলো? পানিতে নামাজ পড়ার মাসায়ালা কি? আল্লাহকে খুশি করার জন্য বিধানে নাই সেই নামাজও পরবেন তঅ জায়েজ? ফজরের নামাজের পর নফল নামাজ পরতেই থাকবেন আল্লাহকে খুশি করার জন্য, আল্লাহর দায়িত্ব কবুল করার বা না করার? যা নিষেধ তা নিষেধ মানতে হবে, এখানে ধর্ম মতে আবেগ-বিবেক চলবেনা। এভাবেই বিদাআতের সৃষ্টি।

১৯| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৯:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এরা ১৯৭১ সালের গণহত্যার জল্লাদের ছোট ভাইয়েরা, এরা সুযোগ পেলে আবারো হত্যাকান্ড চালাবে।

২০| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৫১

ঢাবিয়ান বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ ধার্মিক কম আবেগী বেশি। আর এই ধরনের আবেগকে প্রশ্রয় দেয়ার অর্থ বকধার্মিকদের প্রশ্রয় দেয়া। ধর্মকে ধারন করতে হতে হবে মনে প্রানে, বাহ্যিক লোক দেখানোতে নয়।

২১| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৩৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এটা কি ঈদের জামাত নাকি জানাযার জামাত? ঈদের জামাতে তো সেজদা আছে। এই পানির ভেতর সেজদা কিভাবে দিসে?
স্বাভাবিক যুক্তিতে মনে হয়, এই ইবাদত লোক দেখানো। আল্লাহর জন্য না।

২২| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৪২

আল ইফরান বলেছেন: ফেইসবুকের বিতর্ক ব্লগে টেনে না নিয়ে আসাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।
এরা পানির উপরে পড়লো না কাদার উপরে পড়লো, এইটা নিয়ে কথা না বাড়ালেই ভালো, ভাই।

২৩| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৫৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সরকারের উচিত সঠিকভাবে তথ্য সংগ্রহ করে ইমামকে ধরা

২৪| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ১১:০৩

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আপনি কি সবার খোঁজ রাখেন কে কখন কোথায় নামাজ পড়ছে? সাংবাদিক ঈদের নামাজের ছবিটি তুলেছে, এটাই স্বাভাবিক নয় কি? ইদের নামাজ ছাড়া কি আমাদের সাংবাদিকরা কি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সংবাদ পরিবেশন করে? ওখানে ভাটার সময় কাজের জন্য একত্রিত হয়েছিল সবাই সুযোগ পেয়ে একত্রে ইদের নামাজ পড়েছে, এমন না নামাজের জন্য সবাই ওখানে গিয়েছিল।

আর আপনাদের এত জ্বলছে কেন? তারা নামাজ পড়ুক না আর না পড়ুক সমস্যা কোথায়?


ভন্ডামী দেখলে আমাদের জ্বলে। ধমান্ধতা দেখলে আমাদের জ্বলে। মূখ`তা দেখলে আমাদের জ্বলে।

নামাজে সেজদা দিতে হয়। হাটু পানিতে সেজদা দিয়েছে কিভাবে?

আর ফরজ নামাজ না পড়ে ওয়াজিব পড়তে হাটুপানিতে নামে যারা তাদের ধমান্ধ মূখ এবং ভন্ড ছাড়া আর কিছুই বলার নাই।

ঐখানে ঈদের জামাত হয়েছে কিন্তু তারপরে জোহরের সময়ে আর কোন জামাত হয় নাই এটা আমি গেরান্টি দিয়েই বলতে পারি।

কারন ঈদের নামাজ হাটুপানিতে এটা একটা নিউজ। আর জোহরের জামাত হয়নাই কারন এটাতে মাতামাতি হবেনা আর ভন্ডদের কাছে ফরজের চেয়ে ওয়াজিব বড় যদি ভাইরাল হওয়া যায়।

২৫| ২৬ শে মে, ২০২০ রাত ১১:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার বোধ থাকলে চলবে, অন্যদের অন্তত আমাদের দক্ষিণের মানুষের নিয়ে না ভাবলেও চলবে কারণ আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের বোধ আপনার চেয়ে বেশি আছে।

রাগ করবেন না। বুঝতে চেষ্টা করুন। আবেগ দিয়ে বিচার করলে হবে না।
দক্ষিন কি বাংলাদেশের বাইরে? উত্তর দক্ষিন সব আমাদের। পুরো দেশটাই আমাদের। উত্তর যেমন আমার আপন, দক্ষিনও আমার আপন।
বোধশক্তি বেশি সেটা অবশ্যই ভালো।

২৬| ২৭ শে মে, ২০২০ রাত ১২:১৫

ডার্ক ম্যান বলেছেন: শয়তানের যুক্তি দিয়ে লাভ নাই। নামাজ নিয়ে চুলকানি নাই । তবে ভণ্ডামি নিয়ে আছে

২৭| ২৭ শে মে, ২০২০ সকাল ১০:০৪

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: লোক দেখানো কোন কিছুই ভালো নয়। আল্লাহ লোক দেখানো বুঝতে পারেন এবং তা মোটেও পছন্দ করেন না।
আর এই ছবির লোক দেখানো কর্মকান্ডটি তো অতি আবেগের বশবর্তী হয়ে গণহত্যার শামিল।

২৮| ২৭ শে মে, ২০২০ সকাল ১১:৩১

আমি সাজিদ বলেছেন: ভন্ডের দেশ আমার বাংলাদেশ

২৯| ২৭ শে মে, ২০২০ বিকাল ৩:৩৪

খাঁজা বাবা বলেছেন: কমেন্ট গুলো পড়লাম
আপনারা সামাজিক দূরত্ব শুধু মসজিদে না, গার্মেন্টস, ফ্যাক্টরি মার্কেট, অফিসেও রাইখেন
ছুটি চলতেছে তো, ছুটি খুব তারাতারি শেষ হবে, করোনা এত তারাতারি শেষ হবে না।
দেখি কেমনে পারেন।

৩০| ২৭ শে মে, ২০২০ বিকাল ৪:৪৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

গুরুভাঈ বলেছেন:জমিন আর পানি এক হইলো? পানিতে নামাজ পড়ার মাসায়ালা কি?

ধন্যবাদ গুরুভাঈ আপনার মন্তের জন্য। আমরা অনেক সময় চর্ম চক্ষে দেখি তা ভুল হয়ে থাকে।
এখানেও তেমনটি হয়ে থাকতে পারে। পানি কি নামাজে দাড়ানোর আগে ছিলো না পরে এসেছে?
ছবিতে যাদের পরিচয় দেওয়া হয়েছে তারা কোনভাবেই ধর্মকে নিয়ে উপহাস করছে বলে মনে করার
কারণ নাই। কোন মুসলমান নামাজ পড়ুক বা নাই পরুক, নামাজকে নিয়ে উপহাস করার মনোভাব
কেউ পোষণ করতে পারেন বলে আমার বিশ্বাস হয়না।

৩১| ২৭ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৭

মেটালক্সাইড বলেছেন: গুরুভাঈ এর আঁতে ঘা লাগছে।
ছবিহান দিয়া সে নিজেই ফতোয়ার পোস্ট দিছে আগেই। আসাদবেস্টের লগে জব্বর একটা ফাইট চালাইছে তয় অধিকাংশ মাইর ফাউল হয়ে গেছে।
অহন ধর্মের টুপি আর জায়েজের দন্ড লইয়া ঝাপাইয়া পরছে এই পোস্টে। তার টুপির নিচে কি আছে পানি??
হ্যারে বুঝাইতেই সক্কলের নাহের পানি এক্ক হইইয়া যাইতাছে।
ক্যারে আপনে হাছা কারণডা দেহাইলেন
দেখছুইন ধর্মের লোটাকম্বল সহিত হক্কলে তথাস্তু প্রসাদ বন্টনের জন্যি আইয়া পরছে।

৩২| ২৭ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @মেটালক্সাইড, বুয়েটে ম্যাকানিকালের পড়ার সময় যে শিবির করতা, এখনো করো নাকি? তুমাগো সার কারখানায় কি জামাত শিবির এলাউ?

৩৩| ২৭ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫

গুরুভাঈ বলেছেন: @নূর মোহাম্মদ নূরু খবরেই আছে, পানি হাটু পরিমান আসার পরেই নামাজ শুরু হইছে সকালে।
@মেটালঅক্সাইড গুষ্ঠিগত আঘাত লাগছে? আমার পোস্টের পরেই এই পোস্ট আসছে সো ঝাপানোর কিছু নাই, কিছু কুলাংগার যারা ধর্মের অবমাননা করে তাদের জন্যই প্রতিবাদ। আপনের কলিগ আসাদবেস্ট অযৌত্তিক ভাবে এই ভুলের ডিফেন্ড করতে যেয়ে হযরত আলী এর বাণি বা উক্তি এখন হাদিস বলে চালানোর চেষ্টায় আছে। মনে রাখবেন ইসলাম ধর্ম শুধু জামায়াত শিবিরের না। আমরা সাধারন জনগন ইসলাম নিয়ে ব্যাবসা বা ভন্ডামি করি না।

৩৪| ২৭ শে মে, ২০২০ রাত ৯:২০

মেটালক্সাইড বলেছেন: @উদাসী স্বপ্ন, আমি বুয়েটে পড়ালেখা করিনি। মেকানিক্যাল নয় ভিন্ন ফ্যাকাল্টি ছিল আমার। মাধ্যমিক পড়ার সময় ছাত্রশিবির কর্মীরা অংকুর না কি যেন নাম একটা কিশোর গ্রুপে ৫, ৬ বছর চেষ্ঠা করেছিল সদস্য করার। কিন্তু চিঁড়া পানিতে ভিজে নাই। আর আমার নিউরনের কারখানায় অনেক আগেই এটাই ফিক্সড যে, কুকুর কামড়ালে আমি কুকুরকে কামড় দেব না কারণ ???

@গুরুভাঈ, ১ মিটার দূরত্বে স্বল্পরিসরে জামাতে নামাজ আদায় মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের মুসলিম দেশগুলোতে তৎস্থানীয় আলেমরা সাময়িক সময়ের জন্য এলাঊ করেছেন। প্রশ্ন এখানে জামাতের অন্যতম শর্তটি ডিসবাউ হওয়া সত্বেও আমি স্বপ্রণোদিতাভবে একে বিদাত আখ্যা দেব নাকি দেব না???
এক হাটু পানিতে নিয়িমিত অনিয়িমিত স্রষ্ঠার বান্দারা যখন তাকবিরে তাহরীমার সহিত সুবহানাকা রাব্বিয়াল আজিম ও সুবহানাহাকা রাব্বিয়াল আলা বলে নিজেদের কপাল ও হাটুকে নত করে দেয় এবং স্রষ্ঠা বিশ্বাসী বা অবিশ্বাসী এটাকে স্বপ্রণোদিত বিদাত ঘোষণা দেয়, তখন আসাদবেস্টের মত অচেনা অজানা পাঠকের মত আমরাও হতবাক হয়ে যায়, ব্যাখাদানকারীর ধৃষ্ঠতা দেখে।
কারোর জ্ঞানগত সামান্য ভুলকে কেউ যখন যুক্তির পুঁজি করে চালিয়ে দেয় তখন সেই সামান্য ভুলটি তারক্ষেত্রে তীব্রভাবে সঠিক হয়ে যায়, সে ????? হয়েও বুঝতে পারে না। সামান্য ভুলটি পরিপূরকের জন্য অসামান্য হতে পারল না।
"নির্বোধের সাথে তর্কে যেতে নেয়" যেমন অকাট্য তেমনি নির্বোধকে নির্বোধ ভেবে চুপ হয়ে যাওয়ায় শ্রেয় হিসেবে পরিপূরক।

৩৫| ২১ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:১২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এখানে অনেকে জানে না যে কোনোও পরিস্থিতিতে নামাজের সময় হলে নামাজ পরতে হবে। দরকার হলে ইশারায় পড়তে হবে। যুদ্ধ ক্ষেত্রে পর্যন্ত রসূল (সাঃ) ও সাহাবারা নামাজ পড়তেন। মুসলমানের ঘরে জন্মেও অনেকে সাধারণ নিয়ম গুলি জানে না তাই অকারণে বিতর্ক করছে। আর যারা নামাজ এখানে পড়েছে তারাতো ভিন্ন উদ্দেশে এসেছিল কিন্তু যেহেতু নামাজের সময় হয়ে গেছিল তাই তারা একত্রে নামাজ পড়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.