![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বঙ্গদেশের জীবনযাত্রার মান ইওরোপীয় স্ট্যান্ডারডে পৌছতে চললেও পুলিশ পুলিশই রইয়া গেল মানুষ হইলো না
একজন ধর্ষিতার মত আমি আতঙ্কগ্রস্থ ও শংকাযুক্ত । পথ চলতে কোনো অচেনা পুরুশ আগন্তককে দেখলে আমি চমকে উঠি। একজন ধর্ষিতার কাছে সমগ্র পুরুশ জাতি সারাজীবনের জন্য ঘেন্নার বিষয় ও হিংস্রতার ব্যাপার হয়ে যায় । একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের বীজ পুতে দেওয়া হয়েছিল ভাষা আন্দোলন থেকে । যারা মানবতার চরম উদাহরন দেখিয়ে দিয়েছে জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে । যেটা দেখার জন্য ৪৫ বছর পূর্বে যাওয়ার দরকার নেই । সেই আগুনে পোড়া দগদগে ঘা এখনো অনেকের শুকোয়নি ।
দু,চার জনকে ফাসিতে ঝুলিয়ে যতটুকু প্রায়শ্চিত্য অর্জন করেছিল বাঙালী তার চাইতে অধিকতর হেয় প্রতিপন্ন করেছে জাতীয়তাবাদী গং ও তাদের দোসররা ।
যারা জীবন্ত মানুষ পুড়িয়ে উল্লাস করে,
যারা ধর্মের আফিম দিয়ে ভন্ডকে চাঁদে উঠায়,
যাদের গাত্রদাহ হয় পাক সার জামিন সাদ বাদ দেখে
প্রয়োজনে আইন করে তাদের নিষিদ্ধ করা না হলে ওরা আমাদের নামতা শেখাতে চাইবে এবং নতুন প্রজন্মকে ভূল ইতিহাসে অবতরন করাবে । সর্বোপরী সব ভাষাশহীদ ও স্বাধীনতা যুদ্ধে অকাতরে জীবন বিসর্জনকারী শহীদদের অমর্যাদা করা হবে ।
২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০০
শাহীন ভূইঁয়া বলেছেন: সামনের সারিতে তো বাঙালীরাই ছিলেন
। ৩০ লক্ষ শহীদের ইতিহাস কেমনে হইল তাইলে।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৩
পাগলাগরু বলেছেন: দেশ স্বাধীন করলো ইন্ডিয়ান আর্মি, সব ক্রেডিট নিলো বাঙ্গালি