![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বঙ্গদেশের জীবনযাত্রার মান ইওরোপীয় স্ট্যান্ডারডে পৌছতে চললেও পুলিশ পুলিশই রইয়া গেল মানুষ হইলো না
যেমন রক্তের মধ্যে জন্ম নেয় সোনালি অসুখ
তারপর ফুটে ওঠে ত্বকে মাংসে বীভৎস ক্ষরতা।
জাতির শরীরে আজ তেম্নি দ্যাখো দুরারোগ্য ব্যাধি
ধর্মান্ধ পিশাচ আর পরকাল ব্যবসায়ি রূপে
ক্রমশঃ উঠছে ফুটে ক্ষয়রোগ, রোগেরপ্রকোপ
একদার অন্ধকারে ধর্ম এনে দিয়েছিল আলো,
আজ তার কংকালের হাড় আর পঁচা মাংসগুলো
ফেরি কোরে ফেরে কিছু স্বার্থাণ্বেষী ফাউল মানুষ-
সৃষ্টির অজানা অংশ পূর্ণ করে গালগল্প দিয়ে।
আফিম তবুও ভালো, ধর্ম সে তো হেমলকবিষ।
ধর্মান্ধের ধর্ম নেই, আছে লোভ, ঘৃণ্য চতুরতা,
মানুষের পৃথিবীকে শত খণ্ডে বিভক্ত করেছে
তারা টিকিয়ে রেখেছে শ্রেণীভেদ ঈশ্বরের নামে।
ঈশ্বরের নামে তারা অনাচার করেছে জায়েজ।
হা অন্ধতা! হা মুর্খামি! কতোদূর কোথায় ঈশ্বর!
অজানা শক্তির নামে হত্যাযজ্ঞ কতো রক্তপাত,
কত যে নির্মম ঝড় বয়ে গেল হাজার বছরে!
কোন্ সেই বেহেস্তের হুর আর তহুরাশরাব?
অন্তহীন যৌনাচারে নিমজ্জিত অনন্ত সময়?
যার লোভে মানুষও হয়ে যায় পশুর অধম।
আর কোন দোজখ বা আছে এর চেয়ে ভয়াবহ
ক্ষুধার আগুন সে কি হাবিয়ার চেয়েখুব কম?
সে কি রৌরবের চেয়ে নম্র কোন নরোমআগুন?
ইহকাল ভুলে যারা পরকালে মত্ত হয়েআছে
চলে যাক সব পরপারে বেহেস্তে তাদের
আমরা থাকবো এই পৃথিবীর মাটি জলে নীলে,
দ্বন্দ্বময় সভ্যতার গতিশীল স্রোতের ধারায়
আগামীর স্বপ্নে মুগ্ধ বুনে যাবো সমতার বীজ
======
রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
২| ০২ রা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:০২
এ্যান্টনি ফিরিঙ্গী বলেছেন: ধর্ম মানুষকে শৃঙ্খলিত করে, আর শৃঙ্খলা সবসময়ই কিছু দুষ্ট লোকের কষ্টের কারণ।
এসব বাদ দিয়ে নতুন কিছু লিখুন।
শুভ কামনা রইল।
৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৩২
শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: ইহকালে বসে থেকে ভাব যদি পরকালে
জীবিত থেকেও মৃত চিন্তা মুছেফেল সকালে।
১৫০০ বছর আগের মানুষের মগজ নিশ্চয় তোমাদের চেয়ে ভাল ছিলনা। তারা আমাদের
চেয়ে কোটি কোটি ভূল ও গোড়ামীর মধ্যে ছিল। তার অসংখ্যা প্রমানও পৃথিবীতে
স্পষ্ট।
এখান থেকে ২০/৩০ বছর আগে বাংলার যেসব মানুষ বাতরুম ছাড়া-আসেপাশে গাছপালার
মধ্যে নিদ্দিধায় মল ত্যাগ করাটা স্বাভাবিক মনে করত। তারা বাতরুমের
ব্যবহারের পরে-আগেরটা যে ভূলছিল সেটা ঠিকই বুঝতে পারল। তেমনি মানুষ আজ
স্পষ্ট হয়েছে যে,সব গ্রন্থই মানুষের সৃষ্টি এবং সব গ্রন্থের ভাষা বা অক্ষর
মানুষেরই সৃষ্টি করা। অলৌকিক কোন অক্ষর বা শব্দ দিয়ে কোন গ্রন্থ এখানে ঘর
ভর্তি পান্ডুলিপি একরাতে নিয়ে আসেনি। এখানে প্রত্যেক মহামানব ও সাধারণ
মানুষের আঘাত করলে ব্যাথা অনুভব করে ও গলা কেটে দিলে সে মারা যায়। এখানে
মানুষের ১০০ বছর গড় আয়ু হলে-সেখানে কোন মহামানব ১০০০ বছর বা সারা জীবন
বাচেনি। তবে মহামানবরা মানুষের মঙ্গলের জন্য কাজ করে। তারা আসলেই মহান।
কিন্তু তাদের কথা বুঝতে গেলে প্রাকৃতিক জ্ঞান প্রখর থাকা লাগবে। ছদু-মদু বা
তানজিলা-মনজিলার সাধ্য নয় সেসবের সারমর্ম বোঝার।
অথচ ১৫০০ বছর আগে কোন মহামানবের কথার ব্যাখ্যা সাধারন মানুষ বা অন্যকেউ
বুঝবে কিভাবে! বর্তমান জ্ঞানের ব্যপকতায়ও একজন আরেকজনের কথার সারমর্ম
হুবহু বুঝতে পারেনা বরং আংশিক বুঝতে পারলেও তাতে সন্ধেয় থাকে যে কথাটার
অর্থ উল্টে বা ঘুরে যাচ্ছে কিনা। কেননা সাধারন মানুষ সবসময় আবেগ দিয়ে তার
নিজের মন মত করে সবকিছু বুঝতে চায় বা প্রকাশ করতে চায়। সুতরাং আমার অনুরোধ
আপনারা কোনো পথে যাওয়ার আগে- সর্বোচ্চ
ডিগ্রিধারী,উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত,যাদের কথায় লৌকিক যুক্তি স্পষ্ট,নামি-দামি
বা বিশ্ব কবি ও বড় লেখক,মোটকথা যারা-নিরপেক্ষ হয়ে-লোকিক যুক্তির সাথে কথা বলে,তাদের কথা বোঝার চেষ্টা
করুন। ক্ষামাখা ভূলবুঝে বা পাগলের প্রলাপ করে জীবনটাকে শেষ করবেননা। তাছাড়া
যেসব জ্ঞানী ব্যক্তি আপনাদেরকে জ্ঞানের কথা বলছে বা যুক্তির কথা বলছে।
পায়ের রগ কাটতে বা মসজিদ,মন্দির ভাংচুর করতে বলছেনা।
এখন আপনিই ভা্বুন-সাধারণ শিক্ষিত,মুর্খ বলদ রহমতউল্লাহ-বরকতউল্লহর কথা শুনে আগুনে ঝাপ
দিবেন? নাকি উচ্চ ডিগ্রিধারী ও জ্ঞানী ব্যক্তির কথা বুঝে পথ চলার চেষ্টা
করবেন? নাকি জ্ঞানীদের সব পায়ের রগ কেটে নিজেই অন্ধকারে নিমজ্জিত হবেন।
৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৫৭
শাহীন ভূইঁয়া বলেছেন: ধন্যবাদ সবাইকে মতামত রাখার জন্য। কোনো ধর্ম নিয়ে কেউ যদি বেসাতি হিসেবে ব্যবহার করে, ধর্মের নামে রাহাজানি, খারাবি করে তাহলে রুদ্র, আজাদ রা লিখবেই। সমসাময়িক বাংলাদেশে কপট ধর্মচারী তথা জংগী গোষ্ঠি ও আইএসের কুষ্টি বিচার করলে আশা করি তুষ্টি পাবে নিজের কাছে।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২
আওরঙ্গজেব চৌধুরী রিফাত বলেছেন: রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মত মানুষেরা শুধু ধর্মের মধ্যেই সব অশান্তি অন্যায় অনাচার খুজে পান