![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
• ধুমপানের বদ অভ্যাসটা সামান্য আছে। ( ঈদে চাঁন্দে আর কি) •মানুষের সাথে মিশতে ভাল লাগে। তবে সবার সাথে না। যাদের মাথায় সামান্য পরিমান হলেও গিলু নামের বস্তুটি আছে তাদের সাথে। • গান শুনতে ভাল লাগে। প্রিয় শিল্পিঃ প্রিতম আহমেদ। কুমার বিশ্বজিৎ। চন্দনা মজুমদার। আইয়ুব বাচ্চু। প্রয়াত সন্জিব চৌধুরী। • বই পড়তে ভালবাসি। যে কোন বই। গল্প উপন্যাস কবিতা সব কিছু। রাতের বেলায় ঘুমোতে যাওয়ার আগে ভুতের গল্প পড়ে ভয় পেতে ভাল লাগে। •রাত জাগতে ভাল লাগে। দু চোখে প্রচণ্ড ঘুম এবং সীমাহিন ক্লান্তি নিয়েও মাঝে মাঝে সারা রাত জেগে থাকি।
বাংলাদেশটা হল একটা জীবন্ত নাট্যমঞ্চ। রাজনীতিবিদরা হল সেই মঞ্চের অভিনেতা-অভিনেত্রী। সাধারণ মানুষ দর্শক।
আর পরিচালক? সেই নাট্যমঞ্চ কে পরিচালনা করে। কে সেই মঞ্চের প্রতিদিনের ধারাবাহিকের কাহিনী লেখে কেউ তা জানেনা। গত চল্লিশ বছর ধরেই সেই একগুয়ে মেগা সিরিয়াল চলছেই। সময়ের প্রয়োজনে সেখানে মাঝে মাঝে কুশিলব বদল হয়। কিন্তু কাহিনী ঠিকই থাকে। দর্শক সেই একই। সাধারণ জনগন। তাঁরা বিনা টিকেটে সরাসরি নাটক দেখতে পারছে এতেই সন্তুষ্ট। অভিনয়ের ইচ্ছা কখনোই হয়নি। সমস্যা হয় তখন যখন কোননা কোন ভাবে সাধারন দর্শক সেই অভিনয়ের মাঝে ঢুকে পরে। তখন নাটকের সংলাপ পাল্টে যেতে থাকে। কাহিনী অন্যদিকে মোড় নেয়। তখন সেই লুকিয়ে থাকা পরিচালক, চিত্রনাট্টকারদের মাথা খারাপ হয়ে যায়। পরিকল্পিত হ্যাপি এ্যাণ্ডিং ভণ্ডুলের ভয়ে তাঁরা দিশেহারা হয়ে যায়। তখন মূল অভিনেতাদের সংলাপ নতুন করে লিখতে বসে। আর অভিনেতারাও তোতা পাখির মত সেই সংলাপ বলে যেতে থাকে...।
আমাদের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন গত ৬মে শাপলা চত্ত্বরে গনহত্যা হয়নি। লোকজন তাদের গায়ে রং মেখে ওখানে শুয়ে ছিল। তার মানে তাঁরা সেখানে আনন্দ উৎসব করতে এসেছিল।
বাংলাদেশের মানুষের আমোদের বড় অভাব। তিনি সেই অভাব পূরণের লক্ষ্যে দেশের কিছু তরুন প্রজন্মকে শাহবাগের রাস্তায় দীর্ঘ তিনমাস নিরাপত্তার মধ্যে মদ-গাঁজা খাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন।
যখন দেশের আলেম সমাজ তা দেখে বেজার হয়েছে তখন তাদেরকেও দাওয়াত করে শাপলা চত্ত্বরে আনা হয়েছে আমোদ দেওয়ার জন্য। হুজুর মানুষতো আর মদ-গাঁজা খাবেন না। তাই তাদের জন্য আলাদা ব্যাবস্থা। রং খেলা। সেই রং খেলার উপকরন সরবরাহের জন্য হাজার-হাজার পুলিশ, বি জি বি নিরলস কাজ করে গেছে।
হেফাজতিরা যদি গায়ে রং মেখে আনন্দ করতেই আসে তাহলে তাঁরা আনন্দ না করেই ফিরে গেল কেন? যারা আনন্দ করতে এসেছে আনন্দ-উৎসব শেষ হওয়ার পর তাদের কেউ-কেউ বাড়িতে ফিরে যায়নি কেন? জগতের আনন্দ মঞ্চ থেকে শত-শত মানুষ কিভাবে হারিয়ে গেল?
মন্তব্য: যারা নাটকের কাহিনী রচনা করে তাঁরা ভুলে যায় যে সাধারন দর্শকরাই সেই নাটক দেখে। তাঁরাই বিচারক। যদি সাধারন মানুষ জেগে উঠে তাহলে দৃশ্যপট পাল্টে যাবে। কাহিনী অন্যদিকে মোড় নিবে। এখন মানুষ অনেক বুঝে। অত্যাচারের মাত্রা সহ্যের সীমা অতিক্রম করলে আরো একটা ৭৫ হওয়া বিচিত্র কিছুনা। এই কথাটা ভুলে গেলে চলবেনা। দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া মানুষ আজরাঈলের বুকে লাথি মেরে হলেও তাঁর অস্তিত্ব রক্ষার চেষ্টা করে।
(শাহজাহান আহমেদ)
২| ২০ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: আপনি এইগুলা কি বলেন?? উনার কথা ১০০% সত্য এবং উনিই বাংলাদেশের একমাত্র সত্যবাদী মহিলা
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:২৫
রাজীব দে সরকার বলেছেন: শাহবাগে তরুণ রা মদ-গাঁজা খেয়েছে
আর হেফাজতীরা মাদ্রসার পোলাপাইন নিয়ে ইসলাম বাঁচাইতে আসছিলো
তাই না ভাই?
"অত্যাচারের মাত্রা সহ্যের সীমা অতিক্রম করলে
আরো একটা ৭৫ হওয়া বিচিত্র কিছুনা"
ভাই অসুস্থ মানসিকতা পাল্টান, মানুষ মেরে কোন কিছুর সমাধান হয়না