নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
প্রথমবারের মতো মার্কিন নৌবাহিনীর আধুনিক টহলবিমান ‘পি-৮ পসেইডন’ টহল দেবে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমাসংলগ্ন এলাকায়।
মার্কিন সপ্তম নৌবহরের দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা সহযোগিতাবিষয়ক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা রিয়ার অ্যাডমিরাল চার্লস উইলিয়ামস মনে করেন, প্রথমবারের মতো দুই নৌবাহিনীর বিমানের এ ধরনের টহল সমুদ্রসীমার পরিধি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াবে। দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ২০১১ সাল থেকে যৌথ অনুশীলনে অংশ নিচ্ছে।
আমাদের সমুদ্রসীমা পাহাড়া দেওয়ার জন্য আমাদের নৌবাহিনী কি যথেষ্ট নয় ?
মার্কিন টহল বিমান আমাদের সমুদ্রসীমায় উড়া নিঃসন্দেহে দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি সরূপ। বিষয়টি অবশ্যই আমাদের জন্য স্বস্তি দায়ক হবে না।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: জনাব মেকগাইভার আপনি কি ভুলে গেলেন এই আমেরিকাই কিন্তু পাকিস্তানে প্রথমে যৌথ সামরিক অনুশীলনীর নাম করে প্রবেশ করেছিল।বছর বছর হাজার কোটি ডলার সাহায্য দিত, F-16 বিমান ও দিত, এর পর আজ তারা পাকিস্তানের ভেতরে সন্ত্রাসী কাজকর্ম পরিচালনা করে পাকিস্তানকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে। কিছুদিন পর আমাদের দেশেও তালেবান, আইএস,আল-কায়েদার মতন জঙ্গি সংগঠন পাওয়া যাবে আর তখন কথিত সহযগিতার নাম করে এই আমেরিকাই বিমান হামলা চালাবে। তখন আপনাদের মতন মার্কিন দালালগণ কি বলবেন?
২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
ইমরান আশফাক বলেছেন: আপনি আসলে কমুনিস্ট ঘরানার মানুষ যারা কোন কিছুর আগপাশ ভালো করে না জেনেই আপনাদের নিজেস্ব কিছূ ট্রেডমার্ক মন্তব্য করতে অভ্যস্ত
যাই হোক আপনার জন্য উপযুক্ত মন্তব্য মেকগাইভার ভাই প্রথমেই করে নিয়েছেন।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:১৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: বিমান টহল দিয়ে শুরু হয়েছে কিছুদিন পর সামুদ্রিক নিরাপত্তার নামকরে নৌ বন্দর স্থাপিতও হবে। আমেরিকানদের বন্ধুত্ব দেখতে চাইলে আমেরিকান বিমান বন্দরে বাংলাদেশীদের কিভাবে আপ্যায়ন করা হয় খোঁজ নিয়ে দেখবেন। আর আপনার জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি আমি বামপন্থী নই বরং জাতীয়তাবাদী অর্থাৎ ডানপন্থী।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৩
মেকগাইভার বলেছেন: গাধার মতন কথা বলবেন না। এটা আমাদের না পারা কোন ব্যাপার নয়। এটা হলো যৌথ সামরিক অনুশীলন। যা যাকি পৃথিবীর অনেক দেশের সাথেই অনেক দেশ করে থাকে বাংলাদেশ ও অনেক দেশের সাথে এর আগে করেছে। এর মূল টার্গেট হলো তাদের কাছ থেকে কিছু শেখা। যা নাকি অনেক বছর থেকেই বাংলাদেশের নৌ বাহীনি , বিমান বাহিনী , সেনা বাহিনী করে আসছে।
অবশ্য এই যৌথ অনুশীলন টি ইন্ডিয়ার চোখের কাটা। কারন তারা চায়না আমরা মার্কিন দের সাথে যৌথ অনুশীলন করি কারন এতে করে আমরা ইন্ডিয়ার বর্ডার ভালো করে টহল দিতে পারবো। এতে যে তাদের অনেক সমস্যা।