নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
মেয়েটির নাম রেয়হানে জাব্বারি , এক সাহসী নারী । বয়স মাত্র ২৬ বছর । ইজ্জত বাঁচাতে ও হিংস্র কুকুরের হাত থেকে নিজেকে বাঁচাতে বেছে নিলো আত্মরক্ষার মত এক সাহসী প্রদক্ষেপ । ধর্ষণ নামক হিংস্র লীলা থেকে নিজেকে বাঁচাতে হত্যা করলো হিংস্র কুকুরকে।
এ ঘটনায় ২০০৯ সালে তার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ড রায় দিয়েছিলেন তেহরানের এক ফৌজদারি আদালত । আর আত্তরক্ষামুলক সেই হত্যাকাণ্ডের জন্যে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোর সকল আবেদন উপেক্ষা করে শনিবার সকালে তেহরানের এক কারাগারে রেয়হানে জাব্বারির ফাঁসি কার্যকর করা হয।
ইরানের গোয়েন্দা সংস্থার সাবেক কর্মকর্তা মোর্তুজা আবদুল আলি সারবান্দিকে হত্যার ঘটনায় ২০০৭ সালে গ্রেপ্তার হন জাব্বারি। আদালতে এই হত্যার কথা স্বীকার করে তিনি বলেছিলেন, নিজের ইজ্জত বাঁচাতেই তিনি ওই ব্যক্তিকে ছুরি চালিয়ে হত্যা করেছিলেন।
যদিও ইরানকে অনেক পছন্দ করি তারপরও এমন ঘটনা বিবেককে নাড়া দিচ্ছে, ধর্ষণের শাস্তি যদি মৃত্যুদণ্ড হয় তাহলে ধর্ষণের চেষ্টাকারীকে নিজের ইজ্জত বাঁচাতে হত্যা করার অপরাধে কিভাবে মৃত্যুদণ্ড দিতে পারে আদালত।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৪
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ভাই আপনারা বলতে কি বুঝিয়েছেন বুঝলাম না।
আর সব অপরাধীকে ধিক্কার জানাই সে যেই পন্থীই হোক না কেন।
২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২৯
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: এই মাত্র তাকে অপরাধী হিসাবে গণ্য করার কারণ পেলাম। তবুও কিছুটা confused
৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৪
খেলাঘর বলেছেন:
কোন কারণে, কোন মেয়েকে কেহ মৃত্যুদন্ড দিতে পারবে না; শুঢু নরপশু গুহামানবেরা তা করে।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৯
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২৫
খেলাঘর বলেছেন:
ইরানে জামাত ও হেফাজতের মত অনেক গুহাামনব বাস করে; আপনারাও বাংলাদেশে তাই করবেন।