নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
ইদানীং কিছু চোর দেখলে মনে হয়, শুধু চোরের মায়ের নয়, চোরের গলাও কম বড় হয় না!
অনেক দিন ধরে চলা এক মামলায় একটা সময় পর চোর তার অপরাধ স্বীকার করল! বিচারক খানিকটা অবাক হয়ে বললেন, ‘স্বীকারই যদি করবে, তাহলে এত দিন সবাইকে ভুগিয়ে করলে কেন?’
আসামির উত্তর, ‘স্যার, আমি নিজেই নিশ্চিত ছিলাম নাকি? এত দিন সাক্ষীদের বয়ান আর মিডিয়ায় নিউজ–টিউজ দেখে তবেই না নিশ্চিত হলাম যে, চুরিটা আমিই করেছিলাম!’
আসলেই সময়টাই এমন যখন চোর-ডাকাত-অপরাধী আদালত কত্রিক স্বীকৃত না হলে তাকে অপরাধী বলা সম্ভব নয়।
>>উপযুক্ত প্রমান থাকা সত্ত্বেও অপরাধীকে ছেড়ে দেওয়া হয় আদালতের বিচারে।
>>খুনের দায়ে আদালত থেকে মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আসামি কে আবার রাস্টপ্রতির ক্ষমা দেওয়ার বিধান রয়েছে।
>>নতুন সংযোজন দুর্নীতির দায় মুক্তিদাতা কমিশন। যাদের কাজ হল বড় ধরনের সব দুর্নীতিবাজদের দায় থেকে মুক্ত করা।
তবে এসব দায়মুক্তি দাতারা সাম্যবাদী নয়, তারা কেবল বড় বড় অপরাধীদেরকে দায় মুক্তি দিয়ে থাকে। কিন্তু ছোট অপরাধে অভিযুক্ত নির্দোষ ব্যক্তিরা আবার এসব দায় মুক্তির সুযোগ থেকে বঞ্ছিত। আমাদের সংবিধান অনুসারে রাস্টের সব নাগরিককে সমান অধিকার দিতে বলা হয়েছে সুতরাং শুধু বড় বড় অপরাধীর নয় সব অপরাধীকে সমান সুযোগ দেওয়া উচিত নতুবা সব অপরাধীর শাস্তি দিতে হবে।
©somewhere in net ltd.