নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
ছেলে যখন পুকুরে ডুবে যাচ্ছে, তখন মায়ের খেয়াল নেই সে দিকে!
মা ডুবে রয়েছেন ফেসবুকে। লন্ডনের অনতিদূরে, ইস্ট ইয়র্কশায়ারের
বেভারলিতে বাড়ির বাগানে তাঁর দু’বছরের ছেলেকে নিয়ে বসেছিলেন
মা ক্লেয়ার বার্নেট। বাগানের পাশেই পুকুর। শিশুটি বল নিয়ে খেলছিল
আর তার দিকে খেয়াল না রেখে মা ক্লেয়ার ডুবেছিলেন তাঁর ফেসবুকে!
কখন তাঁর ছেলে পুকরে পড়ে ডুবে গিয়েছে, জানতেও পারেননি। যখন
খেয়াল হল মায়ের, তখন আর বিশেষ কিছু করার ছিল না।
শিশুর প্রতি ‘নিষ্ঠুরতা’র দায়ে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড হল মায়ের। বিচারক
বলেছেন, ‘‘আপনার অবহেলার জন্যই আপনার শিশু-পুত্রের মৃত্যু হয়েছে।
এর যন্ত্রণা আপনাকে সারা জীবন বয়ে বেড়াতে হবে। আপনি কিন্তু
একেবারেই অভিভাবকের দায়িত্ব পালন করেননি।’’
সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করাটা কোন ভাবেই নিন্দনীয় নয় কিন্তু তাই বলে
ঘর সংসার আর আপনজনদের ফেলে আপনি কতটা সামাজিক হতে পারবেন।
একটি প্রবাদ আছে "আগে ঘর, তারপর পড়"। নিজের ঘর না সামলিয়ে
আপনি অন্যর ঘরের খবর রেখে কি করবেন?? প্রযুক্তি ব্যবহার করে আপনি
আপনার কাজকে সহজ করে তুলবেন এটাই স্বাভাবিক কিন্তু আপনি নিজেই
যদি প্রযুক্তির দাস হয়ে যান তাহলে কিভাবে জগত সংসার চলবে??
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত।
২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২০
আব্দুররহমান রানা৪ বলেছেন: ধন্যবাদ !
ভবিষ্যতেও এ রকম পোষ্টে মন্তব্য করতে পারব বলে আশা করি।
৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মহাপুরুষেরা সবকিছু অাগেভাগেই অনুধাবন করতে পারেন । অাইনস্টাইনের কথা যে সত্য, উপর্যুক্ত ঘটনাটা তারই বাস্তব প্রমাণ । প্রযুক্তির অগ্রগতিতে নির্বোধ এক প্রজন্ম তৈরি হয়েছে ।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত
৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৫
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ফেইসবুক-কে বিদায় জানিয়েছি কয়েকটা মাস হলো। ভালোই আছি।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২৮
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: অস্বাভাবিক কোন কিছুই ভালো নয়। ত্যাগ সমাধান নয় পরিমিত ব্যবহার কাম্য।
৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬
কানিজ রিনা বলেছেন: এই না হলে মা যার পায়ের নিচে আমাদের বেহেস্ত।
ধীক্কার,আপনার মত মায়ের।
আবার এও হতে পারে শীশুরা ফেরেস্তা সমতুল্য
তারা যদি মৃত্যু বরন করে তারা মা বাবাকে ছারা
বেহেশে্ত প্রবেশ করেনা। তাই কি এমনটি করেছেন।
৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: হাইরে জীবন .।.।.।.।.।.।
৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: আইনস্টাইন যথার্থই বলেছিলেন.......
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত
৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১
ইলা বলেছেন: প্রযুক্তি দিয়েছে আমাদের বেগ (গতি), কেড়ে নিয়েছে আবেগ।
৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৯
চলন বিল বলেছেন: মাকে শাস্তি দেয়া ঠিক হয় নাই, এটা এক্সিডেন্ট
ওই সময় উনি ফেসবুক না চালিয়ে ঘুমালেও একই ঘটনাই ঘটত
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: অর্থাৎ সন্তানের প্রতি অবহেলা এটা তো সত্যি!!
১০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫
বিদেশ পাগলা বলেছেন: প্রযুক্তির ভাল দিকই শুধু মানুষ জানতো । সময় এসেছে প্রযুক্তি দানবের খারাপ দিকগুলি জানার । মানবতা, মনুষ্যত্ব যেমন মায়া-মমতা, স্নেহ-ভাল বাসা, আবেগ , শ্রদ্ধা.........সবই মনে হয় যন্ত্র দানব কেড়ে নিচ্ছে ........ফলে মানুষ নিজেই যন্ত্র হয়ে যাচ্ছে..............শোনা যাচ্ছে.............রোবট মানুষের যৌন চাহিদা মিটাবে যা মানুষ হতে ও উত্তম হবে .............মানুষের ............বিকল্প..............কি....ই............প্রযুক্তি......যন্ত্র....... ? মানব সম্প্রদায়ের ধ্বংস আসন্ন........... !
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০৯
আব্দুররহমান রানা৪ বলেছেন: আসলে কোন কিছুই অতিরিক্ত করা ঠিক নয়।হে প্রযুক্তি আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে সহজ করেছে,তাই বলে এই নয় যে ,
প্রযুক্তির পিছনে ঘুরে ঘুরে আমাদের তরুণদের মেধা ধ্বংস করতে হবে।আসুন পরিমিত পরিমানে প্রযুক্তি ব্যাবহার করি এবং প্রযুক্তি কে আমাদের জন্য উন্নয়ন স্বরূপ করার চেষ্টা করি।