নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
আগ থেকেই বলেছিলাম প্রধান শিক্ষককে উৎখাত করতে ষড়যন্ত্র হয়েছে।
অতঃপর শ্যামল কান্তি ভক্তকে পিয়ার সাত্তার লতিফ উচ্চবিদ্যালয়ের
প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
সোমবার বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফারুকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত
এক চিঠিতে এ বরখাস্তের কথা বলা হয়।
সব থেকে মজার বিষয় হল পরিচালনা কমিটির সভাপতির বোনকে নতুন
প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে!!!
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত আনার অভিযোগ তো স্রেফ আইওয়াস, সভাপতির
বোনকে প্রধান শিক্ষক পদে বসানোর দরকার! সুতরাং প্রধান শিখকের নামে
মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে তাকে অপদস্ত করে অবশেষে বহিস্কার করা হয়েছে।
আমার সল্প জ্ঞানে যতটুকু জানি প্রথমে কারন দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়
আর ৭-১৫ দিন সময় দেওয়া হয়, তারপর সিদ্ধান্ত নিতে হয়। কিন্তু এখানে
তেমনটি ঘটেনাই! মনে হয়েছে ইচ্ছা হল একজন পদের অধিকারীকে নিমেষেই
পদ ছাড়া করে দিলাম!
আর বাংলার তথাকথিত আবেগ প্রবণ জনগোষ্ঠী এই খুশিতে লুঙ্গি ড্যান্স দিন।
২| ১৮ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:৩৮
যোগী বলেছেন:
ভিডিওটা আবার এডিট করে দেন।
শিক্ষিত মানুষ ভালো করেই জানে কিভাবে বয়স্ক হিন্দু শিক্ষক কে ধর্ম দিয়ে ট্রাপে ফেলেছে।
আমাদের দেশে ধর্মের এই অপব্যাবহারটা অনেক প্রাচিন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:২৫
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: একজন প্রধান শিক্ষক একদিনে প্রধান শিক্ষক হয়নি, না জানি কত গুলো অমানুষ পিটিয়ে এই মানুষটা মানুষ করেছে।সেই মানুষটা কি জানেনা এখানে এই দেশে ইসলাম নিয়ে কিছু বললেই মানুষের ইমান দন্ড কেঁপে উঠে। অবশ্যই তিনি তা জানেন। এই মানুষ কি সত্যি ধর্মে আঘাৎ হানা কিছু বলবে? আমার বিশ্বাস হয়না, নিশ্চই এখানে অন্য কোন বিষয় আছে। আবার নারায়নগঞ্জ বলে কথা,কত দল আর দলালি দাপটামি এই নগরের নগর দোলায় দোল খায় সেই শহরে এসব হতেই পারে, এক শামীম ওসমান লক্ষ ওসমান সৃষ্টি করেছে আবার কত মানুষ শামীম ওসমান সেজেছে কে জানে।
আল্লাহই ভালো জানেন কার মনে কি