নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
আজ আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন জঙ্গি কার্যক্রম প্রতিরোধে প্রতিবেশী ও বন্ধুপ্রতিম
রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা নেবে সরকার। একই সংবাদ ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র
প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, আন্তর্জাতিক সহযোগিতাকে বাংলাদেশ স্বাগত জানাবে।
আচ্ছা যখন আমাদের কথিত বন্ধু দেশে হামলা হয়েছিল তখন কি তারা আমাদের
সাহায্য নিয়েছিল? তারা যদি আমাদের সাহায্য না পছন্দ করে তবে কেন তাদের
বাহিনীকে আমরা আমন্ত্রন জানাচ্ছি!
এখন আমরা কি ধারনা করতে পারছি কি হতে চলছে! অ্যামেরিকান ড্রোন অথবা
ইন্ডিয়ান আর্মি আমাদের দেশে যখন তখন কথিত সহায়তার নামে যেকোন স্থানে
হামলা চালানোর অনুমতি পেতে যাচ্ছে। আর অন্যদিকে গুলজার আহাম্মেদ আর
বাবুল আক্তারদের মতন সৎ জঙ্গি বিরোধী অফিসারদের জন্য শুধুই এক বুক হতাশা!
আমি মনে করি এর থেকে সেনাবাহিনীর বিশেষজ্ঞ টীমের সহায়তায় বরং জঙ্গিবাদ
প্রতিরোধে সেল গঠন করলে বরং আমাদের ভাল হবে। কারন খোদ আমেরিকার
সেনারা যখন গড়ে ৯ ঘণ্টা সময় নেয় জিম্মি উদ্ধারে তখন আমাদের সেনাদের সময়
লাগে মাত্র ১৩ মিনিট। সুতরাং আমাদের সেনাবাহিনী তাদের থেকে সেরা।
আর অহেতুক খাল কেটে কুমির ডেকে আনবার কোন কারন দেখি না।
০৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১২
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত
২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:১৭
মেটাফেজ বলেছেন: সেনাবাহিনীর কি দরকার? আপনারে একা পাঠায়া দিলেই তো কুপায়া হোতায়া ফালাইতে পার্বেন।
০৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১৪
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ভাই মনে হয় কোপাকোপিতে পিএইচডি করে এসেছেন!!! যাই হক বন্ধুদেশের অকৃতিম বন্ধু বলে কথা!!!
৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৫০
সৈয়দ হাসানুজ্জামান (নয়ন) বলেছেন: আমার একটি লেখায় একজন ব্লগার ভাই মন্তব্য করেছেন, ইন্ডিয়া সহায়তা না করলে এতদিনে শেখ হাসিনা বাবার মত মরে যেত। আজ আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন জঙ্গি কার্যক্রম প্রতিরোধে প্রতিবেশী ও বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা নেবে সরকার।
আমাদের দেশের নিরাপত্তার দায়িত্ব কি ইন্ডিয়ান সরকারের ? নাকি ইন্ডিয়ার সাথে কোন শর্তের ভিত্তিতে বর্তমান সরকার দেশ চালাচ্ছে ?
০৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ইহা এখন প্রকাশ্য দিবালোকের ন্যায় পরিস্কার সরকার কারনে অকারনে কথিত বন্ধু নামক শত্রুদেশের মুখাপেক্ষী।
৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০৮
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: সেনা বাহিনী মাঠে নামলে তো সরকারের নিজেরই অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে। চেয়ারে টান পড়বে।
০৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১৯
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: কে চেয়ারে থাকবে বা না থাকবে সেটা দেখার দায়িত্ব আমি নিতে চাই না কিন্তু নিজের জীবনের নিরাপত্তার জন্য হলেও সেনাবাহিনীর প্রতি ভরসা করতে পারি তথাকথিত চেয়ার লোভী শাসক গোষ্ঠীকে ভরসা করতে পারি না।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের সেনাবাহিনী তাদের থেকে সেরা। জাতিসংঘ বাহিনীতে প্রমানীত।
তাই অহেতুক খাল কেটে কুমির ডেকে আনবার কোন কারন দেখি না।
+++++++