নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
আমাদের দেশ এবং প্রতিবেশী দেশ ইন্ডিয়াতে যে কোনো নির্বাচন এলেই পক্ষগুলোর নেতাকর্মীদের মধ্যে মারামারির দৃশ্য দেখা যায়। আর নির্বাচনের ফল ঘোষণার পরও এর রেশ থেকে যায় বেশ কিছু দিন। প্রতিপক্ষের বাড়ি-ঘর ভাঙচুর করা কিংবা আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়ার ঘটনাও ঘটে। এমনকি হত্যাকাণ্ডের মতো দুর্ভাগ্যজনক ঘটনাও ঘটতে দেখা যায়।
এসব ঘটনা হয়তো আরও কোনো কোনো দেশেও ঘটতে পারে। কিন্তু আমেরিকার মতো সভ্য দেশেও নির্বাচনের ফল মানতে নারাজ পক্ষ জ্বালাও-পোড়াও করবে সেটা আগে কখনও ভাবনায় আসেনি।
ভিডিওঃRiots After Donald Trump Election Win
RIOTING OUTSIDE TRUMP TOWER
তবে এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হিলারির পরাজয় নিশ্চিত হয়ে যাওয়ার পর তিনি সেটাকে মেনে নিলেও মানতে পারছেন না তার ভক্তরা। তাই তারা নানা কায়দায় ক্ষোভ প্রকাশ করছেন।
গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনে জয়লাভ করার পর ডেমোক্রেট পার্টির নেতাকর্মীরা তা মেনে নিতে পারছেন না। শতশত ডেমোক্রেট পার্টির কর্মীরা ক্যালিফোর্নিয়া, সানফ্রান্সিসকো সহ বিভিন্ন শহরের রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ শুরু করেছেন।
এসব বিক্ষোভ থেকে অগ্নিসংযোগের ঘটনাও ঘটছে। ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটন নির্বাচনের রায় মেনে নিলেও তার সমর্থকদের অনেকেই তা মেনে নিতে পারছেন না। হিলারি সমর্থক ছাত্ররা ক্যালিফোর্নিয়ার কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাস্তায় নেমে এসে বিক্ষোভ করছে। ফ্রান্সিসকো শহরে বাড়িঘরের জানালা ভাংচুর, রাস্তার বিন জড়ো করে অগ্নিসংযোগ করছে তারা। তারা শ্লোগান দিচ্ছে ট্রাম্প তাদের প্রেসিডেন্ট নন
অরেগন ইউনিভার্সিটির শতশত ছাত্র রাস্তাও নেমে এসে বিক্ষোভ করছে। সারাই সিলভা নামে এক নারী তার টুইটারে পোস্ট দিয়ে বলেছেন, সানফ্রান্সিসকোর প্রায় সবজায়গায় দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়েছে। টুইটারে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র বলছে, ট্রাম্পের বিজয় আমরা মেনে নেব না। আমরা চুপ করে বসে থাকব না। অন্যদিকে পুলিশ তাদের শান্ত হয়ে ঘরে ফিরে যাবার অনুরোধ করছে।
এদিকে এধরনের বিক্ষোভ চলতে থাকলে তা হিলারি ক্লিনটন ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থকদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন অনেকে।
বাংলাদেশসহ বিশ্বের যে কোনো প্রান্তে এমন হিংসাত্মক রাজনৈতিক সংস্কৃতি চর্চা হোক সেটা প্রত্যাশা করি না। আমেরিকানদের কাছে তো নয়-ই।
কার্টেসিঃ বাংলাদেশীজম
১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৭
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: হা হা আপনি তো ভালোই মজা করতে পারেন দেখছি!! তবে এবারের মার্কিন নির্বাচন সম্পূর্ণ বাংলাদেশী স্টাইলে হয়েছে আপনাকে মানতেই হবে।
২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকানরা ২ দলের এলিটদের জ্বালায় অতিস্ঠ হয়ে গেছেন, পরিবর্তন চেয়েছেন; বলয়ের বাইরে যাওয়াতে অনেক কিছু ঘটেছে; তবে, এগুলো ঘটা একেবারে অস্বাভাববিক নয়।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৭
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: একমত না হয়ে উপায় নাই
৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:০৩
মুচি বলেছেন: এটাও দেখার বাকি ছিল তো। শুধু শুধু আমাদের নামে রটায়.... এখন তো দেখি ওরাই ...! ! যা হয় ভালো জন্যই হয়।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ঠিক ঠিক।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
জিনস-পরা টা তো আপনি, এফবিআই আপনার নিক নাম উল্লেখ করেছে।