নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
প্রেমিকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের করা এক মামলায় রায়ে গতকাল শনিবার বম্বে হাইকোর্ট মতামত দেয় শিক্ষিত ও প্রাপ্তবয়স্ক নারীদের ক্ষেত্রে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে শারীরিক সংসর্গকে ধর্ষণ হিসেবে গণ্য করা যাবে না।
মামলার রায়ে বম্বে হাইকোর্টের বিচারপতি মৃদুলা ভাটকার বলেন, দুজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির মধ্যে যৌন সম্পর্ক যদি সেই মুহূর্তে উভয়ের সম্মতিতেই হয়ে থাকে, তা হলে তা কীভাবে ধর্ষণ হবে? তিনি বলেন, নিজেদের ইচ্ছাতেই প্রেমিক-প্রেমিকা অনেক বেশি ঘনিষ্ঠ হয়ে থাকেন। পরে আবার অনেকেই এটাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে তোলেন। এটা হওয়া উচিত নয়।
বিচারপতি বলেন, সমাজ এখন আগের চেয়ে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। অতীতে বিয়ের আগে কোনো মেয়ে বা ছেলে যৌন সম্পর্ক রাখতেন না। সেটা সমাজের চোখে অপরাধ ছিল। কিন্তু এখনকার যুবসমাজ অনেক বেশি খোলা মনের। নিজেদের ইচ্ছাতেই তাঁরা প্রেমিক বা প্রেমিকার সঙ্গে অনেক বেশি ঘনিষ্ঠ হয়ে থাকেন। পরে আবার অনেকেই এটাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে শারীরিক সংসর্গ করেন। এটা হওয়া উচিত নয়। কারণ, বিয়ের আগে যৌন সম্পর্কের পরিণাম কী হতে পারে, তা একজন শিক্ষিত ও প্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে অবশ্যই জানবেন। তাই সব ক্ষেত্রেই এমন ঘটনাকে ধর্ষণের পর্যায়ে ফেলা উচিত হবে না।
বিষয়টি একটু ঘোলাটে হলেও ধর্ষণের সংজ্ঞায় দেখা যায় কর্ত্রীর অনিচ্ছায় ধর্ষণ হলেও যখন কোন শিক্ষিত নারী জেনেশুনে স্বেচ্ছায় শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করছেন তা ধর্ষণের মধ্যে পরে না। বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে যদি বিয়ে না করে সেক্ষেত্রে প্রতারণার অভিযোগ প্রযোজ্য হতে পারে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৪
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: কোন মেয়ের যদি বিশ্বাস থাকে তার প্রেমিক তাকেই বিয়ে করবে তাহলে বিয়ের পূর্বে কেন শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে বাঁধা দিবে না? নাকি শরীর দিয়ে নিজের দিকে আকৃষ্ট করে রাখতে চায়??
২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০১
শেষ খেয়া বলেছেন: ঠিক.....আপনি ইচ্ছা করে আপনার দেহ বিলাবেন আর তার পরে আবার ধর্ষন বলবেন সেটা কি করে হয়।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪২
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত
৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫৪
অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: "প্রেম একটা শিল্প যার সর্বোচ্চ পর্যায়ের পরিণতি হচ্ছে দৈহিক আকর্ষণের সংযোগ স্থাপন অতঃপর কোনো কারণে সেই সংযোগের বিচ্ছিন্নতা ঘটলে নারীরা পুরুষদেরকে ধর্ষক বলে গালি দেয় আর সমাজ সেই 'দৈহিক আকর্ষণের সংযোগ স্থাপন' শিল্পটাকে ধর্ষণ নামে অভিহিত করেন"
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: মজা নেবার সময় দুইজন হলেও দোষের সময় একজন কেন সাঁজা পাবে?
৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪০
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: বিশিষ্ট আলেমে দীন বলেছেন, "ধর্ষণ যখন অবিসম্ভাবী তখন তাহা উপভোগ করাই শ্রেয়"।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫২
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: হা হা আলেম কিন্তু ইন্তেকাল করেছেন!!
৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: কোন মেয়ের যদি বিশ্বাস থাকে তার প্রেমিক তাকেই বিয়ে করবে তাহলে বিয়ের পূর্বে কেন শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে বাঁধা দিবে না? নাকি শরীর দিয়ে নিজের দিকে আকৃষ্ট করে রাখতে চায়??
বাঁধা দেয়ারও দরকার নেই আর আকৃষ্ট করে রাখারও দরকার নেই। শারীরিক সম্পর্ক যদি এতই প্রয়োজন হয় তাহলে তাকে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে হবে।
আর যদি সেটি না করে তাহলে প্রেমিকের সাথে করতে যাবে কেন? বাড়ি আশে পাশে কত পোলাপাইন আছে যারা একটু বসন্ত পাওয়ার জন্য উসখুস করে তাদের সাথে করলেই পারে। উপভোগও করল আর চাইলে কিছু টাকাও ইনকাম করতে পারবে।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫১
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: বর্তমান পরিস্থিতির সাথে আপনার মন্তব্য যুক্তিসঙ্গত।
৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সঠিক, যুগান্তকারী রায়।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত
৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৫
জাহিদ অনিক বলেছেন: বিচারপতি ঠিক বিচারই করেছেন
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত
৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৩
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: এই অাইনের ফলে অপরাধ প্রবনতা বাড়বে।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫৮
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: কখনোই নয় বরং এই রায়ে শিক্ষিত মেয়েদের সচেতন হতে বলা হয়েছে এবং বিবাহ বহির্ভূত শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে নিষেধ করা হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ধর্ষণের সংজ্ঞা আগে জানতে হবে। বিচারকদের সংজ্ঞা জানার কথা না! কারণ তারা তাদের কাজ কর্মগুলো নামী ধামী হোটেলে সারেন। ধর্ষণের সংজ্ঞ নিন্মরুপ হতে পারে:
কর্তার ইচ্ছায় কর্তীর অনিচ্ছার দুই উরুর মাঝখানে লৌহ দন্ড দাড় করিয়ে ঘর্ষণের ফলে যে বর্ষণ সৃষ্টি হয় তাকে ধর্ষণ বলে।
এখন এই সংজ্ঞার সাথে বিচারকদের রায় কিছুটা মিল আছে।
ম ন্তব্য; আমি খারাপ দৃষ্টি কোণ থেকে লিখিনি। কেঊ কিছু মিন করলে তার ব্যক্তিগত বিষয়।