নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
ইসরাইলের তেল আবিব বিশ্ববিদ্যালয়ে লেবাননের হিজবুল্লাহ মহাসচিব সাইয়্যেদ হাসান নাসরুল্লাহর ভাষণ পড়ানো হচ্ছে।
ভাষণের প্রভাব সম্পর্কে ছাত্র-ছাত্রীদের অবহিত করতে নাসরুল্লাহর ভাষণ বেছে নেয়া হয়েছে বলে আরবি ভাষার অনলাইন পত্রিকা রাই আল ইউম জানিয়েছে।
তেল আবিব বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ভাষণ সংক্রান্ত পাঠ্যক্রমে নাসরুল্লাহর ভাষণগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করেছে।ইসরাইলের মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ বিষয়ক গবেষক ইয়ানিফ লাফতান বলেছেন, ২০০৬ সালের যুদ্ধের সময় হিজবুল্লাহর মহাসচিবের ভাষণগুলো লাইভ সম্প্রচার করতে বাধ্য হয়েছে ইসরাইলি রেডিও-টেলিভিশন।
ঠিক এখানেই আমাদের মুসলমান আর ইহুদিদের মধ্যে পার্থক্য তারা ভাল কিছুর প্রতি আগ্রহ পোষণ করে যেন তারা নিজেরা সেরা হয়ে উঠতে পারে? এজন্য তাদের সব থেকে বড় শত্রু হিজবুল্লাহ নেতার ভাষণ পর্যন্ত তারা সহ্য করতে পারে
অথচ আমাদের মসুলমানরা ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ এক হবার পরও সুন্নি শিয়া বিভেদ তৈরি করে একে অন্যের সাথে যুদ্ধ করে নিজেরাই নিজেদের ধ্বংস করে দিচ্ছি ??
০৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪৮
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: পার্থক্য এখানেই!!
২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার সবকিছু ঠিক আছে তো?
হিজবুল্লাহ, পিএলও অনেকের কর্মকান্ড বুঝানোর জন্য তাদের উপর ডকুমেন্টারী, তআডের জীবনী, তাদের ভাষণ পড়ানো হয়; যাতে মানুষ এদেরকে ভালোভাবে বুঝে, দরকারী পদক্ষেপ নিতে পারে।
আর আপনি খুশীতে গদগদ যে, হিজবুল্লাহ প্রধানের ভাষণ পড়াচ্ছে গুরুত্বের কারণে; আপনি আমাদের দেশের ভাত ও অক্সিজেন বিনষ্ট করছেন।
০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:২৭
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: বিষয়টিকে আপনি যেভাবে নিতে চান সেটা আপনার ইচ্ছা। আর পাঠ্যক্রম এবং মোসাদের নথি এক নয়। এবং পাঠ্যক্রমের ক্যাটাগরি কি আপনার চক্ষু এড়িয়ে গেল কিনা বুঝলাম না। অবশ্যই তারা হিজবুল্লাহ ইরান কে গুরুত্ব দেয় কেননা ইসরাইল ধ্বংস হলে এদের হাতেই হবে আরবদের সাথে তো তাদের সন্ধি রয়েছে বহু আগ থেকেই।
৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:২৭
জেকলেট বলেছেন: গাজী ভাইর সাথে একমত।
৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:০০
টারজান০০০০৭ বলেছেন: কাকু মাইরা দিছেরে ! খিকজ !
৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:১২
বারিধারা বলেছেন: ইসরাইলের জনগণ মুসলিমদের সম্পর্কে অনেক পজিটিভ, কিন্তু তাদের সেনারা যুদ্ধক্ষেত্রে কাউকে খাতির করেনা। মুসলিম জনগণ মুখে মুখে ইহুদী নাসারা মারতে অস্তাদ, কিন্তু সময় আসলে বিড়াল তপস্বী হয়ে যায়।
০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আরব-ইসরাইল যুদ্ধের কাইনী পর্যালোচনা করলেই পরিস্কার হয় একমাত্র সিরিয়াই ইহুদি রাষ্ট্রটির সাথে যুদ্ধ করেছিল আর অন্যরা চুক্তি করে বেঈমানি করেছিল। সুতরাং এখন পর্যন্ত ইসরাইল সিরিয়ার অপর ক্ষেপে আছে।
৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:০০
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আরবরা যুদ্ধ করে নাই ? ডান্ডা বাজাইয়াছিলো ? আর কসাই আসাদের বাবা হামার কসাই বাসার শুধু যুদ্ধ করিয়াছিল ? আসাদের হঠকারিতার কারণেই সিরিয়ার এই অবস্থা। নিজে পোন্দানি খাইতে খাইতে যখন খামেনির কোলে চড়ার অবস্থা, না পারিয়া শিয়াদের আব্বাহুজুর ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু রাশিয়ার কোলে চড়িয়া মারা খাইতে লাগিল ! নিজের পাছা মারা দিয়া জাতির স্বাধীনতার স্বপ্ন ভঙ্গ ! আইএস এর উত্থানও শিয়া সম্প্রদায় তথা ইরান ও সিরিয়ার হঠকারিতার ফসল !
তা ভাই , আরব ইসরাইল যুদ্ধে আপনার ভেহেস্ত ইরানের কি ভূমিকা কি ছিল ? দুর্মুখেরা বলে , আমেরিকা, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরানের বোলচাল, হম্বি তম্বি পুরোই লোক দেখানো ! ভিতরে দুজনেই সমান রাঙা ! যাহার প্রকৃষ্ট উদাহরণ ইরান-কন্ট্রা কেলেঙ্কারি !
০৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০১
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: জনাব আপনার জানার স্বার্থে বলি আরব ইসরাইল যুদ্ধ হয়েছিল ১৯৬৭ সালে আর ইরানে ইসলামী শাসন এসেছে ১৯৭৯ সালে। সুতরাং এখানে ইরানের খোমেনি জড়িয়ে আপনার বক্তব্য ধৃষ্টতা ছাড়া আর কিছুই না। কারন আপনি ভাল ভাবেই জেনে থাকবেন শাহ ও তাদের পূর্ববর্তী ইরান সরকারগুলো আমেরিকার সব থেকে কাছের বন্ধু ছিল। দুইবার করে ইসরাইল মারা খেয়েছে (এক ইঞ্চি জমিও দখল করতে পারে নাই) হিজবুল্লাহর(ইরানের তৈরি) কাছেই, মোনাফেক আরব দেশগুলোর কাছে নয়। মাত্র ৬ দিনে যখন ইসরাইল আরব দেশগুলোর সামরিক বাহিনীকে দুর্বল করে দিয়েছে সেখানে ৩৩ দিনেও হিজবুল্লাহর কিছুই করতে পারেনাই?? আশ্চর্যজনক নয় কি??
৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৭
বারিধারা বলেছেন: @টারজান, ইরান সম্পর্কে আপনার ধারণা পুরোপুরি অমূলক। মুসলিম জাতির মধ্যে শিক্ষায়-প্রযুক্তিতে-সামরিক শক্তিতে একটি দেশ যদি থেকে থাকে, সে হল ইরান। ইরান আরব দেশ নয়, তাই সেই যুদ্ধে তার কোন ভূমিকা ছিলনা। তবে আরব ইসরেল যুদ্ধ সম্পর্কে লেখকের ধারণাও ভুল। সে যুদ্ধে আরব পক্ষে সঞ্চেয়ে শক্তিশালী পক্ষ ছিল মিশর। কিন্তু আমেরিকার কূটচালে মিশর প্রথম এ যুদ্ধে জড়ায়নি। কিন্তু যখন না জড়িয়ে উপায় থাকেনি, তখন ইস্রাইল প্রথম ধাক্কায় মিসরের আকাশ শক্তিকে সারপ্রাইজ এ্যাটাক করে ধূলোয় মিশিয়ে দেয় - এরপর মিশর আর মাথা খাড়া করে দাঁড়াতে পারেনি। অবশিষ্ট দেশগুলোর মধ্যে তখন সংগঠিত সামরিক বাহিনী ছিল একমাত্র সিরিয়ার। লেবানন, জর্ডান আর প্যালেস্টাইনের সামরিক শক্তি ইসরাইলের কাছাকাছিও ছিলনা। তার উপর রাশিয়া, ব্রিটেন আর ফ্রান্সের ইসরাইলের অস্ত্র সাহায্য আর যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা হাজার হাজার স্বেচ্ছাসেবী ইসরাইলের পক্ষে নামায় এ যুদ্ধ একদম একপেশে যুদ্ধে পরিণত হয়ে যায় - যেখানে আরবদের সাহায্যে তখন কেউই এগিয়ে আসেনি।
০৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:১০
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সত্যি কথা বলতে মিশরের সেনাবাহিনীর মধ্যে লুকিয়ে থাকা মোনাফেকরাই ইসরাইলের সাথে যুদ্ধের সময় নিজেদের বাহিনীকে দুর্বল করতে সহয়তা করেছে। কেননা তখনও সিসির মতন ইসরাইল পন্থী জেনারেলরা সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রন করত। মিসর একাই তখন ইসরাইলকে গুড়িয়ে দিতে সক্ষম ছিল। ইসরাইলের মতন ছোট একটি দেশ গুড়িয়ে দিতে পারমাণবিক অস্ত্রের প্রয়োজন হয় না। ৩ ঘণ্টায় ইসরাইল নাকি ৩০০ বিমান ধ্বংস করেছিল তাহলে বলতে হয় মিশরের পাইলটরা তখন কি করছিল? গঞ্জিকা সেবন?? মিশরের গুরু আমেরিকা তাদের যেভাবে চালায় তারা সেইভাবে চলে। ইসরাইলের সাথে চুক্তি করে মিসর যুদ্ধ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়ে ছিল যা বাংলায় মিরজাফর করেছিল।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৩৭
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: মুসলমানদের সাথে বাঙ্গালীও মানে আমরাও আছি।। দেখছেন না মূল( দেশ) ছেড়ে কিভাবে দল নিয়ে আছি!!