নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলের অবরোধের মধ্যে বাহাদুর শাহ পার্কের কাছে ছাত্রলীগের একটি মিছিল থেকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে বিশ্বজিৎকে হত্যা করা হয়।
আলোচিত এই ঘটনার রায়ে আটজনকে ফাঁসি এবং ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছিল ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল।তার আপিলের রায় রোববার দিয়েছে হাই কোর্ট। উচ্চ আদালত মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত দুজনকে খালাস দিয়েছে, চারজনের সাজা কমিয়ে দিয়েছে যাবজ্জীবন। মৃত্যুদণ্ড বহাল আছে এখন শুধু দুজনের।
বিচারিক আদালতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া ১৩ আসামির মধ্যে যে দুজন আপিল করেছিলেন, তারা হাই কোর্টে খালাস পেয়েছেন। পলাতক থাকা বাকি ১১ জনের আগের সাজাই থাকছে।
কি চমৎকার রায়?? সবাই টিভিতে লাইভ দেখেছে বিশ্বজিৎ কে হত্যার পেছনে কত জন ছিল। আর এখন মাত্র দুই জনের ফাঁসির রায় হল।
হয়ত কোন একদিন শুনবো রাষ্ট্রপতি ফাঁসির দুই আসামীকেও মাফ করে দিয়েছেন যেমনটা হয়েছিল শীর্ষ সন্ত্রাসী জোসেফ আর লক্ষ্মীপুরের তাহের পুত্র বিপ্লবের বেলায়।
সরকার দাবী করে তারা সংখ্যালঘুদের পক্ষের সরকার অথচ সরকার দলের লোক বিশ্বজিৎ কে প্রকাশ্য নিশংস ভাবে হত্যা করেও ৫ বছর ধরে পালিয়ে আছে। না পালিয়ে বরং আপিল করলে তারাও হয়ত খালাস পেয়ে যেত।
সামনে নির্বাচন সুতরাং এই রায় একটা আইওয়াস মাত্র। কোন একদিন হয়ত শুনবো বিশ্বজিৎ বলে কেউ ছিল না সব মিডিয়ার কারসাজী।
সরি আদালতের রায় নিয়ে কথা বলাটা কি ঠিক? রাষ্ট্রদ্রোহী হয়ে গেলাম না তো?? তউবা তউবা।।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৬:৪৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৩৯
প্রোলার্ড বলেছেন: সামনে কিন্তু ইলেকশন , সো খুব খেয়াল কইরা ।