নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
এক সময় দেশ স্বাধীন করবার পিছনে যে ছাত্র সংঘটনের নাম ছিল এখন প্রতিটি শ্লীলতাহানির অভিযোগ প্রথমেই তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসে।
আজ একটি পত্রিকার শিরোনাম ছিল, "ইডেন কলেজের দুই ছাত্রীর শ্লীলতাহানি: থানায় অভিযোগ, ছাত্রলীগ নেতা বহিষ্কার"
কত চমৎকার?? মাত্র ৯ মাসে প্রায় ৩-৩.৫ লক্ষ নারীকে ধর্ষণ/শ্লীলতাহানি করেছিল তখন হানাদার ও রাজাকার বাহিনী।
এখন বাংলার মাটিতে রাজাকারদের বিচার হয়েছে। রাজাকারমুক্ত হয়েছে বাংলার মাটি। তবে বন্ধ হয়নাই রাজাকারদের সেই নারী লিপ্সা!!
সম্ভাবত রাজাকারদের আত্মা ভর করেছে ছাত্রলীগের ঘাড়ে। সুতরাং প্রতিনিয়ত নারীরা শ্লীলতাহানি স্বীকার হচ্ছে।
তবে ক্ষমতায় নিজেদের সরকার বলে অনেক ক্ষেত্রে রেহাই পেয়ে যাচ্ছে। কখনো পত্রিকায় খবর এলে লোক দেখানো বহিস্কার করা হচ্ছে তাদের এবং পালাতে সহযোগিতা করা হচ্ছে।
সর্বশেষ ঢাকার ইডেন কলেজের বর্তমান ও সাবেক দুই ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির পরিবেশ বিষয়ক উপ-সম্পাদক মিজানুর রহমান পিকুলকে সংগঠন থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। সেই সঙ্গে সংগঠন থেকে স্থায়ী বহিষ্কার কেন করা হবে না তা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কারণ দর্শাতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে তাকে।
লিখিত অভিযোগপত্রে ভুক্তভোগী ইডেন কলেজের সাবেক ছাত্রী বলেন, ‘আজ (রবিবার) রাত ৮টায় আমি, আমার স্বামী ও ছোট বোন পলাশী মোড়ের মাছবাজারে মাছ কিনতে গিয়েছিলাম। আমার ছোট বোন ইডেন কলেজে ইংরেজি বিভাগে তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী। সেই সময় মিজানুর রহমনা পিকুলও বাজারে ছিলেন। একপর্যায়ে হাঁটতে গিয়ে তার সঙ্গে আমার স্বামী রুহুল আমিনের ধাক্কা লাগে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে পিকুল আমার স্বামীকে গালিগালাজ করতে থাকে এবং মারধর করতে উদ্যত হয়।’
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, ‘আমি ও আমার ছোট বোন প্রতিবাদ করায় পিকুল আমাদের ওপর চড়াও হয়। এরপর সে মোবাইল ফোনে তার অনুসারীদের ডেকে এনে আমাদের দুই বোনের শ্লীলতাহানি করে এবং আমার স্বামীকে মেরে রক্তাক্ত করে। মাছ বাজারের ব্যবসায়ীরা আমাদের সহযোগিতা করতে এলে পিকুল এবং তার অনুসারীরা তাদের ওপরও ক্ষিপ্ত হয়। পরে ঢাবি’র সাবেক শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সম্পাদক রাসেল আহমেদ আমাদের প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন।’
ইতিপূর্বে ওই নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, ছিনতাই এবং সাংবাদিক নির্যাতনসহ বিভিন্ন অভিযোগ থাকলেও কোন বাবস্থা গ্রহন করা হয় নাই। হয়ত মামলা জটে একসময় ওই নেতার মামলাও হারিয়ে যাবে অথবা প্রমানের অভাবে নেতা খালাস পেয়ে যাবে।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৪৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন ভালো রাখুন।
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:০৩
ফয়েজ উল্লাহ রবি (পারিজাত) বলেছেন: হা হা হা !
প্রশ্ন অনেক কঠিন, উত্তর সোজা।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৪৪
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভালোতো; ভালোনা!
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।