নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
ইরানের মাযান্দারন প্রদেশের একটি প্রাকৃতিক নিদর্শনের নাম ‘কালরদাশ্ত’। চলুস শহর থেকে ৪৫ কিলোমিটারের মতো দূরে প্রাকৃতিক এই অপূর্ব সৌন্দর্যটি বিরাজ করছে। যারা প্রকৃতিকে ভালোবাসেন তাদের কাছে এই কালরদাশ্ত ‘হারানো বেহেশত’ নামে বিখ্যাত।
এখানে হ্রদ, প্রাকৃতিক হিমাগার এবং সবুজ শ্যামল প্রাকৃতিক স্পর্শ রয়েছে। কালরদাশতের একটি গ্রামে অবস্থিত হ্রদের নাম ‘ভেলাশ্ত’।
হ্রদটির আয়তন বিশ হেক্টরের মতো। ইরানের মিষ্টি পানির অন্তত দশটি হ্রদের মাঝে এটি অন্যতম। দৈর্ঘে এটি ৬৫০ মিটারের আর প্রস্থে ৩০০ মিটারের মতো। হ্রদটির গভীরতা ত্রিশ মিটার। পানি বেশ স্বচ্ছ। মাছ শিকার আর নৌকায় বেড়ানোর উপযোগী হ্রদটি।
কালরদাশ্ত বলতে গেলে চমৎকার একটি এলাকা। এখানের আবহাওয়া খুবই সহনীয়। এলাকাটির একদিকে কাস্পিয়ান সাগর আর অপরদিকে এলমকূহ পর্বতচূড়ার পাথুরে উপত্যকা।
গ্রামটির চারদিকেই বাগান আর বাগান। বাগান ছাড়াও এখানে রয়েছে বেশ কটি নদী আর ঝর্ণা। সবমিলিয়ে কালরদাশ্ত এলাকাটি সমগ্র মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে অনিন্দ্য সুন্দর একটি জায়গা যা ভ্রমণ পিপাসীদের পছন্দের তালিকায় স্থান পাবে।
২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ইরানীরা সকল মুসলিমকে ভাইয়ের চোখে দেখে।
২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৫৫
উদাস মাঝি বলেছেন: জায়গাটা সুন্দর বলেই মনে হচ্ছে ।
গাজী ভাইয়ের সাথে একমত, ইরানিরা আমাদের কি চোখে দেখে ?
২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩৪
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: নিশ্চয়ই অ্যামেরিকার মত সন্ত্রাসী ভাবে না।
৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৪৫
আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার।
২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৩৪
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: লেখাটি একটি সুন্দর স্থানকে নিয়ে।। ভাল লাগা /নালাাগাই মূখ্য ।।। কে কোন দৃষ্টিতে দেখে, বিবেচ্য হওয়া অবশ্যই উচিৎ নয়।।
২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩২
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আশেপাশের মানুষের আয়ের উৎস কি? ইরানীরা বাংগালীদের কেমন চোখে দেখে, ভিক্ষুক, শ্রমিক, ব্রাদার?