নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
একটি বিষয় মাথায় আসেনা মিয়ানমারের মোট GDP($334.856 billion ) আমাদের GDP($686.598 billion) এর অর্ধেক অথচ বিশ্বের সব বড় শক্তি তাদের সমর্থন করছে আর আমরা বন্ধুহীন হয়ে পড়েছি ।
বাংলাদেশের ইতিহাসের সব থেকে বড় প্রোজেক্ট পদ্মা সেতু আমরা চীনকে দিয়েছি, প্রায় বিনামূল্যে ভারতকে আমাদের দেশের ভেতর থেকে পণ্য পরিবহণের সুযোগ(ট্রানজিট) দিয়েছি। রাশিয়াকে দিয়েছি পরামানবিক চুল্লির দায়িত্ব, মিগ-২৯ বিমান কিনছি তাদের কাছ থেকে।
অথচ প্রতিদানে সবাই আমাদের থেকে মুখ সরিয়ে নিয়েছে। আমাদের পররাষ্ট্রনীতি ছিল সবার সাথে বন্ধুত্ব। সবার সাথে বন্ধুত্ব করতে গিয়ে আমরা কেউকেই প্রকৃত বন্ধু হিসেবে স্থান দিতে পারিনাই। তাই এখন আমাদের বন্ধু বলে স্বীকার করবার মত কেউ নাই! ড. ইউনুস ইস্যুতে আমরা অ্যামেরিকার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছি, ট্রাম ক্ষমতায় আসবার পর অনেকে ভেবেছিল ট্রাম্প বর্তমান সরকারকে সমর্থন করবে অথচ তারা ভাবতে চেষ্টা করে নাই যে মার্কিন পররাষ্ট্র নীতি দুই দিন পর পর পরিবর্তন হয় না। গত দুই বছর OIC সম্মেলন বর্জন করে মুসলিম বিশ্ব থেকে আমরা নিজেদের বিচ্ছিন্ন করেছি, অথচ যারা এই দুর্দিনে সব থেকে আপন হয়ে আমাদের পক্ষে দাঁড়াতে পারত।
মুসলিম দেশ ও বিশ্বের মধ্যে ৮ নম্বর ক্ষমতাধর রাষ্ট্র তুরস্ক আমাদের পাশে দাঁড়াতে এসেছে, সেদেশের প্রেসিডেন্টের স্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমাদের দেশে এসেছে অথচ তাদের নিয়ে আমাদের নেতারা অবজ্ঞাসূচক মন্তব্য করেছে। এমন ভাব তারা গ্রীক বীর আলেকজান্দারের থেকেও ক্ষমতাধর, নিজেরাই সব সমস্যার সমাধান করে ফেলবে।
একটি কবিতার লাইন মনে পরেগেল- "কাজের সময় কাজী কাজ ফুরলেই পাজি।" বাংলাদেশকে আসলে সবাই টিস্যু পেপারের মতন ব্যাবহার করে, প্রয়োজন শেষ হলেই ছুড়ে ফেলে দেয়। অথচ আমরা নিজেরা আত্তুক্তিতে ভুগি। আপনি মানুন অথবা না মানুন বহির্বিশ্বের কোন দেশ আমাদের বর্তমান সরকারকে মেনে নেয় নাই। আমাদের সরকারকে তাঁরা মিয়ানমারের জান্তা সরকারের থেকে ভালো মনে করে না। এমনকি আমাদের সরকার প্রচার করেছে গত নির্বাচনকে সবাই স্বীকৃতি দিয়েছে কিন্তু বাস্তবতা এখন প্রকাশ পাচ্ছে।
মিয়ানমার অনেক আগ থেকেই নিযেধাজ্ঞার মধ্যে ছিল। তাদের বলা হত বিশ্বের সবার থেকে বিচ্ছিন্ন একটি রাষ্ট্র। অথচ এখন যখন রোহিঙ্গা নির্যাতনের প্রশ্ন এসেছে তখন আমাদের বন্ধু সব রাষ্ট্রগুলো একসাথে মিয়ানমারের পক্ষে দাঁড়িয়েছে। সামান্য একটি নিন্দা প্রস্তাবও পাস করেনাই জাতিসঙ্ঘ। মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে এত হত্যা, নির্যাতন হলেও, সূচিকে সবাই আহব্বান জানাচ্ছে তাদের দেশের সমস্যা সমাধানে কাজ করবার, একবারের জন্যও সূচির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করবার ভয় দেখাচ্ছে না। নোবেল কমিটি জানিয়ে দিয়েছে তারা সূচিকে দেওয়া নোবেল পুরষ্কার প্রত্যাহার করবে না!
মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের আমাদের দেশে আশ্রয় দিতে সবাই আহব্বান জানাচ্ছে অথচ কেউ মিয়ানমারকে বলছে না রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে থাকবার বাবস্থা করতে! আন্তর্জাতিক সমাজের ভাব যেন বাংলাদেশের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী অবৈধ ভাবে
মিয়ানমার গিয়েছে, এখন তাদের ফিরিয়ে নিতে তাঁরা আমাদের বাধ্য করছে।
আমাদের দেশে রোহিঙ্গাদের আবাসন , ত্রাণ কনো ধরনের সাহায্যের প্রয়োজন নাই। বরং মিয়ানমার সরকারকে বাধ্য করা হউক তাদের রোহিঙ্গাদের নিয়ে যেতে প্রয়োজনে সেখানে জাতিসংঘের অধীনে শান্তিরক্ষী বাহিনী প্রেরন করা হউক আরাকানবাসীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৭
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: পাকিস্তান, ইরান, সিরিয়াও মুসলিম কিন্তু তাদের সবার বন্ধু আছে।
২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৩
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: শাহরিয়ার ভাই আপনি তাহলে কি মেন করতে চাচ্ছেন একটু খোলাসা বলেন ।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: বাংলাদেশ সরকার আসলে টিস্যু পেপার যাকে দিয়ে নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার করে ছুড়ে ফেলে দিচ্ছে আন্তর্জাতিক মহল।
৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৮
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আর এমন অবস্থায় এখনও যদি বাংলাদেশ সরকারের ঘুম না ভাঙ্গে তাহে ভাই এ ঘুম আর সারা জীবনেও ভাঙ্গবে না।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: বাংলাদেশ সরকারের ঘুম কখনোই ভাংবে বলে মনে হয় না। ভবিষ্যতে ইন্ডিয়া তাদের দেশ থেকে মসুলমানদের বাংলাদেশে তাড়িয়ে দিবে আর অন্যদেশ আমাদের বলবে আশ্রয় দিতে।
৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭
আখেনাটেন বলেছেন: মায়ানমারের প্রাকৃতিক সম্পদ ও ভূ-কৌশলগত অবস্থানই ধনী ও অাধিপত্যবাদী শক্তিগুলোকে তাদের বিরুদ্ধে কথা না বলতে একপ্রকার বাধ্য করেছে।
অার এ কারণেই ভারত, চীন, জাপান, রাশিয়া সরাসরি বিরোধিতা করছে। অার পশ্চিমাদেশগুলো জুজুর ভয়ে কিংবা নিয়ন্ত্রণ হারাবার ভয়ে, তথাকথিত গণতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ভয়ে সুচিকে গোপনে সহায়তা করে যাচ্ছে। পাছে চীন পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ফেলে মায়ানমারের।
নানারকম রাজনীতি চলছে বার্মাকে ঘিরে। তাই বাংলাদেশ এখানে মরল কি বাঁচল তাদের এতে গাত্রদাহ নেই।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: মিয়ানমারের মত দুর্বল রাষ্ট্রের পিছে এত শক্তি আর আমাদের মত বিশ্বছেড়া দেশের পিছে কেউ নাই এটা মানা সম্ভব নয়। সাগরে যে পরিমান গ্যাসের মজুদ আমাদের আছে তা দিয়ে তো বিশ্বকে পুড়িয়ে দেওয়া সম্ভব, এরপর ইউরোনিয়াম, বিশ্বের সব থেকে আকর্ষণীয় সমুদ্র বন্দর??
৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৪
আখেনাটেন বলেছেন: সাগরে যে পরিমান গ্যাসের মজুদ আমাদের আছে তা দিয়ে তো বিশ্বকে পুড়িয়ে দেওয়া সম্ভব, এরপর ইউরোনিয়াম, বিশ্বের সব থেকে আকর্ষণীয় সমুদ্র বন্দর?? -- বাংলাদেশ ও মায়ানমারের অানট্যাপট ন্যাচারাল রিসোর্সেস ও ভূ-রাজনীতি বিষয় নিয়ে আপনাকে অারো পড়াশুনা করতে হবে। তবেই যুক্তিসংগত অালোচনা চালিয়ে যাওয়া যেতে পারে।
শুভকামনা। ভালো থাকুন।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: তাহলে বাংলাদেশ এত দিন ধরে কি আঙ্গুল চুষেছে??
৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৮
রাখালছেলে বলেছেন: বাংলাদেশ মোটেও বন্ধুহীন রাষ্ট্র নয় । বরং বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশগুলো স্বার্থের কারনে মানবিকতা পরিহার করেছে । এটা তাদের লজ্জা আমাদের না ।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৪
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ভালো বলেছেন সমস্যা আমাদের তাদের নয়, ক্ষতি যা হবে আমাদেরই হবে, সুতরাং আমাদেরই দায়িত্ব ছিল প্রকৃত বন্ধু খুঁজে বের করা, অহেতুক কারও কাছে আত্তসমার্পন করা নয়।
৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৮
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভাই, মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যের সমুদ্র উপকূলে ও অফ শোরে যে বিপুল পরিমান হাইড্রোকার্বন তেল ও গ্যাসের মজুদ আছে, তার তিন ভাগের এক ভাগও যদি আমাদের থাকতো, তাহলে অনেক বন্ধু জুটে যেত। এই দুনিয়ায় বিনা স্বার্থে বন্ধুত্ব হয় না।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: শুধুমাত্র সম্পদের জন্যই যদি অন্যরাষ্ট্রগুলোর বন্ধু থাকে তবে ইসরাইলের কোন বন্ধু থাকতো না।
৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৩
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: অদক্ষ পররাস্ট্রনীতি =< কুটনৈতিক ব্যর্থতা =< আজকের এই বন্ধুহীনতা। অগাধ সম্পদ থাকলেই যে সবসময় সবকিছু হয় কথাটা ঠিক নয়, সীমিত সম্পদেও অনেক কিছু করা যায় শুধু সম্পদের ব্যবহার(গুড ইউজ) জানতে হয়।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫২
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত।
৯| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৫
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভালো লাগল আপনার আলোচনা ।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৫
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আমাদের বন্ধুহীনতা আমাদের সরকারের সৃষ্টি | সবচেয়ে আশ্চর্য ব্যাপারটা হলো যেই দেশের সাথে সম্পর্ককে জোরদার করার জন্য মুটামুটি আন্তর্জাতিকভাবে সব দেশের সাথেই আমাদের সম্পর্ক আমরা খারাপ করেছি সেই দেশও এখন আমাদের বিরুদ্ধে ! আর এ নিয়ে আমাদের সরকারের কোনো বক্তব্যও নেই ! কাকস্য পরিবেদনা আর কাকে বলে !
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত। এক দেশের আবদার রক্ষা করতে গিয়ে আমরা সব দেশের থেকে দূরে সরে গিয়েছি।
১১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সমস্যা হচ্ছে, আপনি ইরানপন্হী, জামাত আরবপন্হী, বিএনপি পাকিস্তান পন্হী, আওয়ামী লীগ ভারত পন্হী, আপনার জেএমবি ভাইয়েরা আফগান পন্হী!
দরিদ্র জনগণ একা বাংলাদেশ পন্হী; তাই বিদেশীরা কেহ বাংলাদেশের পক্ষে নেই।
ইরান মিরান বাদ দিয়ে বাংলাদেশের পক্ষে আসেন, নিজের জাতির পক্ষে আসেন
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৪
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আপনি আমেরিকানপন্থী বা ভারতপন্থী অথবা ইসরাইলপন্থী যাই হন, দেশের কোন লাভ হবে না যতক্ষন না দেশের নেতা-নেত্রীরা বাংলাদেশপন্থী হবেন। কারন দেশ পরিচালনা আপনি বা জনগন করে না, যারা রক্ষক তারাই যদি ভক্ষকের ভূমিকা পালন করে তবে সাধারণের কথায় কিছুই আসবে যাবে না।
১২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৭
আবু তালেব শেখ বলেছেন: রেন্ডিয়া নাকি বন্ধু? তারা তো বার্মার ভক্ত সাজতে গিয়েছিল সহিংসতার মধ্যেই
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২০
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ঠিক বলেছেন তারা বন্ধুরুপী শত্রু।
১৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এখানে ভারত/চীনের প্রতিযোগীতা ছাড়াও কাজ করছে ধর্মীয় বিষয়টি!!
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৯
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: কিছুটা তবে সম্পূর্ণ ভাবে নয়।
১৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:২৭
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বাংলাদেশ সরকারের অদক্ষ পররাস্ট্রনীতি আর মায়ানমারের প্রাকৃতিক সম্পদ ও ভূ-কৌশলগত অবস্থান - এ কারনেই ধনী ও অাধিপত্যবাদী রাষ্ট্রগুলো একসাথে মিয়ানমারের পক্ষে দাঁড়িয়েছে|
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৮
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত।
১৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৮
পদ্মপুকুর বলেছেন: সারাজীবন শুনলাম বাংলাদেশ গ্যাসের উপর ভাসছে, বঙ্গপোসাগরের নিচে গ্যাসের সাগর, তেলের সাগর, আরো কত কি যে আছে, জিয়োপলিক্যাল দিক দিয়ে বাংলাদেশের অপরিসীম গুরুত্ব, এইসব কারণে বাংলাদেশ পশ্চিমাদের কাছে হটকেক ইত্যাদি ইত্যাদি! আর এখন শুনি সব নাকি বার্মায়....
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ভাই প্রকৃত হচ্ছে আমাদের যা সম্পদ আছে তা সরকার বাড়িয়ে বলেছে, আর গোপন চুক্তি করে অন্যের হাতে তুলে দিয়েছে এখন কেউ ফিরে তাকাচ্ছে না।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সব থেকে আসল কথা তারা মুসলিম না আমরা মুসলিম ।