নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
অবশেষে কোনও সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত বা প্রস্তাব ছাড়াই রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের উন্মুক্ত বিতর্ক শেষ হয়েছে।
মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর হত্যা-নির্যাতনের মুখে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলমানদের ফেরত নিতে সেদেশের ওপর চাপ প্রয়োগের জন্য জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিল বাংলাদেশ। নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য- আমেরিকা, রাশিয়া, ব্রিটেন, ফ্রান্স, চীন ছাড়াও সুইডেন, জাপান, ইতালি ও মিশরের রাষ্ট্রদূতরাও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলীর পক্ষ থেকে দেওয়া ব্রিফিংয়ে।
জাতিসংঘ সদর দফতরে নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য দেশগুলোর কাছে রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের বক্তব্য তুলে ধরেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন। তিনি রোহিঙ্গাদের ওপর ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়ের চিত্র নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য দেশগুলোর সামনে তুলে ধরেন।
এরপূর্বে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে চীন ও রাশিয়াকে পাশে পাবে বাংলাদেশে- এমনটাই আশাবাদ জানিয়েছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি জানিয়েছিলেন ‘রোহিঙ্গা ইস্যুতে চীন ও রাশিয়ার অবস্থান ক্রমেই পরিবর্তিত হচ্ছে’!! গত ১৯ সেপ্টেম্বর চীনা কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে দেশটিতে সফর করে আওয়ামী লীগের ১৮ সদস্যের প্রতিনিধিদল। সফরে কমিউনিস্ট পার্টির ভাইস প্রেসিডেন্ট লি জুনের সঙ্গে বৈঠক করেন আওয়ামী লীগের নেতারা। দেশে ফিরলে ফারুক খানসহ প্রতিনিধিদল জানিয়েছিল চীন রোহিঙ্গাদের বিষয়ে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবে।
কিন্তু দুঃখজনক সত্য হল তাদের এসব বক্তব্য শেষপর্যন্ত মিথ্যা বলে প্রমানিত হয়েছে গতকালের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর, যেখানে চীন ও রাশিয়ার বিরোধিতার কারণে কোনও সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত বা প্রস্তাব ছাড়াই রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের উন্মুক্ত বিতর্ক শেষ হয়েছে।
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপের বিরোধিতা করেছে চীন ও রাশিয়া। এবারও সাম্প্রতিক সহিংসতার জন্য দেশ দু’টি কথিত ‘রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী’দের দায়ী করেছে। নিরাপত্তা পরিষদে মিয়ানমার নিজের অবস্থানে অটল থেকে জাতিগত নিধনের অভিযোগ অস্বীকার করে বরাবরের ন্যায় মিথ্যা বক্তব্য দিয়েছে। ওদিকে, জাতিসংঘের প্রতিনিধিদলের রাখাইন রাজ্যে নির্ধারিত সফর মিয়ানমার সরকার হঠাৎ করেই বাতিল করে দিয়েছে। রোহিঙ্গা মুসলমানরা কেন পালাতে বাধ্য হয়েছে সেটা রাখাইনে গিয়ে তদন্ত করার জন্য জাতিসংঘের প্রতিনিধিদলের মিয়ানমার সফর কথা ছিল।
সুচি বাংলাদেশ থেকে সব রোহিঙ্গা শরণার্থীকে ফিরিয়ে নিবে বলে বাংলাদেশকে মিথ্যা আশ্বাস দিয়েছে ঢাকা সফররত ব্রিটেনের এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মার্ক ফিল্ড। জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর বর্বরোচিত হামলা বন্ধ করতে দেশটির সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে নিজের দায়িত্ব পালন করে ফেলেছেন!
বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের জন্য আরও ৫৩ টন ত্রাণ পাঠিয়েছে চীন। অন্যদিকে আরেক দেশ ভারত গতকাল প্রায় ৭০০ টন ত্রাণ পাঠিয়েছে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য। রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদে বসবাসের সুযোগ ও তাদের জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর। তিনি জাতিসংঘের কাছে এ সংক্রান্ত একটি ‘টেকনিক্যাল কমিটি’ গঠনের বিষয়ে আলোচনা করেছেন, যাতে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে দীর্ঘ মেয়াদে বসবাসের সুযোগ থাকবে।
বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর চিমিয়াও ফ্যান রোহিঙ্গাদের সহায়তার জন্য বাংলাদেশকে উদ্বাস্তু খাতের বিশেষ ঋন সহায়তা দিবে যার অর্ধেক পরিশোধযোগ্য। অর্থাৎ বিশ্ব ব্যাংকের কাছ থেকে ঋণ করে হলেও রোহিঙ্গাদের সহায়তা করতে হবে বাংলাদেশের কেননা রোহিঙ্গাদের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে থাকবার বাবস্থা করবার দায়িত্ব এখন বাংলাদেশের!
অর্থাৎ বলা চলে অনাখাঙ্খিত ভাবেই ছোট এই বাংলাদেশের ১৬ কোটি জনগনের সাথে আরও অতিরিক্ত দশ লক্ষ নিরক্ষর, পশ্চাদপদ জনগোষ্ঠী যোগ হলো। যাদের জন্য কিছু খাদ্য সহায়তা হয়ত বিশ্বের কিছু দেশ দুই অথবা এক বছরের জন্য করবে। কিন্তু চূড়ান্ত ভাবে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর চাপ সামলানোর দায় আমাদের ঘাড়ে পড়ছে। আমাদের নতজানু কূটনীতি কারনে নিজ দেশের জনগনের মৌলিক চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হলেও অন্যদেশের দশ লক্ষ লোকের দায় নিজেরা বহন করতে চলেছি।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: কারন রাশিয়া আর চীনকে আমরা বন্ধু রাষ্ট্র বলে মনে করতাম। মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই আমরা রাশিয়ার সাহায্য পেয়ে এসেছি। বিশ্ব যখন পদ্মা সেতুর জন্য অর্থায়ন বন্ধ করে প্রকল্প বাতিল করে ফেলেছিল তখন ওই চীন আমাদের পাশে দাঁড়িয়ে দেশের সব থেকে বড় স্থাপনা নির্মাণে সহায়তা করছে। সেই দুই দেশ যখন এখন মিয়ানমারের পক্ষে সেটা সুস্পস্থভাবেই আমাদের নতজানু কূটনৈতিক ব্যার্থতা।
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনাদের মত মানুষ, যারা ২০ লাইনের পোস্ট লিখতে গিয়ে খেই হারায়ে ফেলেন, তারা এত বড় বড় কথা কিভাবে বলেন? নিরপত্তা পরিষদে বাংলাদেশের অবস্হান নিশ্চয় চীন বা রাশিয়ার সমান নয়, আপনাদের মত অদক্ষ লোকজনই সরকারে কাজ করছে।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আপনার মতন দক্ষ লোকদের কেন সরকারের দায়িত্বশীল পদে দেওয়া হয় না সেটাও কিন্তু তাদের ব্যার্থতার মধ্যে পড়ে!
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্নে বাংলাদেশের একটা প্রোফাইল আছে, বাংলাদেশ সরকারের একটা প্রোফাইল আছে, জনতার প্রোফাইল আছে; সেটা জার্মানীর সমান নয়; সেটা আপনি বুঝেন!
জার্মানী তো নিরপত্তা পরিষদে গিয়ে কাঁদছে না, তারা ১২ লাখ রিফিউজী নিয়েছে গত ৪ বছরে।
বিশ্বে নিজের অবস্হান ও বিশ্ব আমাদেরকে কিভাবে মুল্যায়ন করছে সেটা বুঝতে হবে।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আদার ব্যাপারী হয়ে জাহাজের খবর?? প্রয়োজনে তুরস্কের কথাই না হয় বলতেন সেখানে ত ৪০ লক্ষ মানুষ আশ্রয় নিয়েছে? তারা ত আবার মুসলিম দেশ??????? সমস্যা তাই না!!
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৫
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: @চাদগাজী, আপনার উপরোক্ত মন্তব্য গুলো চুড়ান্ত সত্য। কিন্তু আমাদের আবেগী জনগণ তা বুঝতে পারেনা কিংবা ভুল বুঝে।
*যেমন একদলের কাছে ভারত মানে গোমুত্র সেবী, খারাপ মানুষের দেশ আর পাকিস্থান হাজার সমস্যা থাকলেও মুসলমান তাই তারা আমাদের ভাই।
*আরেকদলের কাছে পাকিস্থান মানে জঙ্গী, রাজাকার, সন্ত্রাস। আর ভারত হলো অন্তরঙ্গ বন্ধুরাষ্ট্র।
[উপরোক্ত দুই দলই মিথ্যার দালালী করছে। অকৃত্রিম বন্ধু বলে কিছু নেই। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সমন্ধে যাদের সামান্য জ্ঞান আছে তারা আমার লেখা গুলো বুঝবে।]
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: শব্দটি হবে কৌশলগত বন্ধুত্ব। যা অর্জনে আপনার দেশ সম্পূর্ণরুপে ব্যার্থ।
৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন, "[উপরোক্ত দুই দলই মিথ্যার দালালী করছে। অকৃত্রিম বন্ধু বলে কিছু নেই। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সমন্ধে যাদের সামান্য জ্ঞান আছে তারা আমার লেখা গুলো বুঝবে।] "
-আমাদের জনতাকে পড়ালেখার সুযোগ দেয়নি শেখ সাহেব, জিয়া, এরশাদ, বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনা; আমাদের মানুষ বেকুবী কথা বলে, এগুলো তারা রাজনীতি মনে করে।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আপনি বোধহয় অ্যামেরিকা অথবা জার্মানি থেকে পড়াশোনা করেছেন!! দেশের শিক্ষা সম্পর্কে আপনার ধারনা না থাকাই স্বাভাবিক। তবে আমাদের নাহিদ কাকু অনেকটা সফল আপনার মতে।
৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৩
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমাদের হৃদয় রোহিঙ্গা নির্যাতনে কেঁদে উঠেছিল, মানবিকতার দায়ে দিয়েছিও আশ্রয়, এখানে কোন রাজনীতি দেখেনি কেউ, দেখেছে কেবল জাতি ভাই। এখন সেই জাতি ভাইদের জন্য নিজ দেশের বদনাম প্রচার করে বেড়াচ্ছি বুক ফুলিয়ে....! আহ! কি মধুর আমাদের মানবতা, আল্লাহ্ কেন আমাদের মুখ একটা দিল, কেন দিল না দুটো মুখ ???
চাঁদগাজী ভাইয়ের মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল, রেখে গেলাম শ্রদ্ধা....
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩১
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সামান্য সময়ের জন্য আশ্রয় আর সারাজীবনের জন্য দায়িত্ব নিয়ে নেওয়া দুইটি এক নয়। এতটুকু বোধ যাদের নেই, তাহাদের কথা থাক আর নাই বলি!
৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০১
আবু তালেব শেখ বলেছেন: আমাদের গুনীজনরা পারে শুধু বিরোধীদল দের খোচা মেরে কথা বলতে পারে।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: বাংলাদেশে আবার বিরোধী দলও আছে। ভুলে গিয়েছিলাম। কি যেন সংসদের বিরোধী দলীয় নেত্রীর নাম! সরকার মন্ত্রীসভায় ত আবার বিরোধী দলের মন্ত্রীও আছে। সত্যি তারা কি করে??
৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫
নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: পোস্টের সাথে সম্পুর্ন সহমত। অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে আপনি তুলে ধরতে সমর্থ হয়েছেন সঠিক পরিস্থিতি। রোহিঙ্গা নির্যাতনে যারা প্রকাশ্যে কান্নাকাটি করে সরকারকে বর্ডার খুলতে বাধ্য করেছে তারা প্রত্যেকে দায়ি আজকের এই পরিস্থির জন্য। এই আমাদের হাজারো বাংলাদেশী ভাইয়েরা সাগর পাড়ি দিয়ে সিঙ্গাপুর, থাইল্যন্ড, ইন্দোনেশিয়া , মাল্যেশিয়ায় অবৈধ অনুপ্রবেশ করতে গিয়ে প্রান দিচ্ছে প্রতিনিয়ত। সে সব দেশগুলোর বনজঙ্গলে গনকবর আবিস্কৃত হওয়ার খবর বের হয়েছিল।ব্যাস এই পর্যন্তই। নিজ দেশের এই অভাগা মানুষের ব্যথায় প্রান কাদে না আমাদের। একাবারো সরকারকে সমবেতভাবে প্রশ্ন করি না কেন এইভাবে অজানার উদ্দেশ্যে সাগর পারি দেয় আমাদের ভাইয়েরা। অথচ আরেক দেশের জনগনের জন্য প্রান কাদে আমাদের। মানবতা উপচ্চে পড়ে! আমাদের মত হিপোক্রিট জাতি আর দ্বীতিয়টা নাই।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আমাদের মত হিপোক্রিট জাতি আর দ্বীতিয়টা নাই। ভাই একমত।
৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
" এই আমাদের হাজারো বাংলাদেশী ভাইয়েরা সাগর পাড়ি দিয়ে সিঙ্গাপুর, থাইল্যন্ড, ইন্দোনেশিয়া , মাল্যেশিয়ায় অবৈধ অনুপ্রবেশ করতে গিয়ে প্রান দিচ্ছে প্রতিনিয়ত। সে সব দেশগুলোর বনজঙ্গলে গনকবর আবিস্কৃত হওয়ার খবর বের হয়েছিল। "
-১৯৭২ সাল থেকে অদক্ষরা দেশ চালাচ্ছে
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ১৯৭২ সালে আমাদের নতুন দেশ সুতরাং প্রশাসন তেমন একটি দক্ষ ছিল না। তবে ২০১৮ সালে এসে যদি অদক্ষ প্রশাসন থাকে সেটি নিঃসন্দেহে আমাদের ব্যার্থতা।
১০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০
মলাসইলমুইনা বলেছেন: গত কয়েক বছর আমাদের ক্রমাগত ভারত নির্ভরতা, তার সাথে একচোখা মৈত্রী, অন্য দেশগুলোর সাথে সম্পর্ককে প্রায় অস্বীকার করা বিশেষ করে চীনের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটা ভারসাম্য না রাখতে পাড়ার খেসারত হলো এটা | সবচেয়ে প্যাথিটিক হলো, যে দেশের সাথে সম্পর্কটাকে অগ্রাধিকার দিতে যেয়ে আমাদের এই লেজেগোবরে অবস্থা সেই দেশটাও কিন্তু রোহিঙ্গার মতো এতো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে আমাদের পুরো বিপরীত মেরুতে | তাও আমরা এর পেছনেই হাতজোড় করে থাকবো কোন নির্বাণ প্রাপ্তির আশায় আল্লাহই জানেন !
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ঠিক বলেছেন এখানেই আমাদের ব্যার্থতা।
১১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন, " কারন রাশিয়া আর চীনকে আমরা বন্ধু রাষ্ট্র বলে মনে করতাম। মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই আমরা রাশিয়ার সাহায্য পেয়ে এসেছি। বিশ্ব যখন পদ্মা সেতুর জন্য অর্থায়ন বন্ধ করে প্রকল্প বাতিল করে ফেলেছিল তখন ওই চীন আমাদের পাশে দাঁড়িয়ে দেশের সব থেকে বড় স্থাপনা নির্মাণে সহায়তা করছে। সেই দুই দেশ যখন এখন মিয়ানমারের পক্ষে সেটা সুস্পস্থভাবেই আমাদের নতজানু কূটনৈতিক ব্যার্থতা। "
-আপনার ভাবনাশক্তি খুবই সীমিত: রাশিয়ার চেচনিয়ায় কি ঘটেছে, ও উইঘরে কি হচ্ছে, সেগুলো বুঝেন নাকি? সোভিয়েত ইউনিয়ন আমাদের সাহায্য করেছিল, সেটা ছিল সোস্যালিস্ট ইউনিয়ন; আজকের রাশিয়া ক্যাপিটেলিস্ট দেশ
পদ্মাসেতু নিয়ে চীন আমাদের পাশে দাঁড়ায়নি, আপনার পাশে দাড়ায়েছে, ওরা আপনার মতো লোককে পছন্দ করে।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ভাই হাইপোথিটিকাল চিন্তার বাহিরে এসে একবার ভাবুন। আপনার অ্যামেরিকা মুখে যাই বলুক কাজের কাজ কিছুই করবে না।
১২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৯
প্রামানিক বলেছেন: চরম সমস্যা
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২২
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত।
১৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৪
ধ্রুবক আলো বলেছেন: বাংলাদেশ ছোট দেশ হয়ে সমস্যা হয়ে গেছে। আবার বন্ধু রাষ্ট্র ভারত, সমস্যা চার গুন হয়ে যায় এমনেই।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২১
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত বাংলাদেশের আকার বড় হলে রোহিঙ্গা জনগনকে আশ্রয় দেওয়া আমাদের জন্য সমস্যার কারন হত না।
১৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের নতজানু কূটনীতি কারনে নিজ দেশের জনগনের মৌলিক চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হলেও অন্যদেশের দশ লক্ষ লোকের দায় নিজেরা বহন করতে চলেছি।
এবং শুধু একক ভারতমূখি নতজানু নীতির বিষফল এখন পুরা জাতির কাধে!
আবার এখনো বড় বড় কথা ছাড়ে না...রোহিঙ্গা ইস্যুতে চীন ও রাশিয়া’র দ্বিচারিতা সহ্য করা হবে না : ওবায়দুল কাদের
হা হাহা
চীন রাশিয়ারে্ও কি বিরোধী দল ভাবে নাকি
মুরোদ নাই সিক্কার হাক দেয়া লাখ কোটি!!! শেইম!
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত।
১৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৭
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এবং শুধু একক ভারতমূখি নতজানু নীতির বিষফল এখন পুরা জাতির কাধে!
কেন একদল বলে যে আমরা স্বাধীন-সার্বভৌমত্ব পূর্ণ রাষ্ট্র পেয়েছি(!)
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৭
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আসলেই বড় প্রশ্ন??
১৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৬
সোহানী বলেছেন: আপনার লিখা পড়ে লগ করতে হলো.....
আপনার লিখা প্রতিটি বাক্যের সাথে একমত।
''আমাদের নতজানু কূটনীতি কারনে নিজ দেশের জনগনের মৌলিক চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হলেও অন্যদেশের দশ লক্ষ লোকের দায় নিজেরা বহন করতে চলেছি।''............... এরপর আর কোন কথা থাকতে পারে না।
প্রিয় গাজি ভাই, একটু চোখ মেলে দেখুন? অনেক বন্ধু ও মুসলিম রাস্ট্র পাশে ছিল মায়ানমারের ঘটনায় কিন্তু আমরা কোন সুযোগই কাজে লাগাতে পারিনি। একটা সফলতার কথা কি বলতে পারেন এ বিষয়ে?
সরি, পলিটিকেল আর ক্যাচাল পোস্ট থেকে দূরে থাকি, তারপরও কেন জানি আজ দু'বার ক্যাচাল পোস্ট ঘি ঢেলেছি।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত।
১৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৭
নতুন বলেছেন: কিছু জিনিস বোঝার চেস্টা করুন....
এই যে রোহিঙ্গারা এলো এটা এক রকমের চিরস্হায়ী হিজরত করা বলা যেতে পারে।
মায়ানমারে এদের ১০% ও ফিরেযাবার সম্ভবনা নাই।
মুখে মায়ানমার বলবে যে আমাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নেবো... কিন্তু আপনি যখন রহিঙ্গাদের জিঙ্গাসা করবেন তখন তারা বলবে তেদের কোন প্রমান নেই।
তাই এটা আমাদের স্হায়ী সমস্যায় হয়েগেছে সেটা নিয়ে চেস্টা করুন.... ফিরিয়ে নেবার চিন্তা করছে বোকারা। আর আপনি বলছেন কুটনিতিক পরাজয়...
ভাই বাংলাদেশ যে কুটনিতিক ভাবে জয়ী হবে সেই ক্ষমতা কি আমাদের আছে???
কোন চীন/রাশিয়া আমাদের সাহাজ্য করবে? আমাদের দেশের সাথে তাদের ক্রেতা/বিক্রেতার সম্পক` তারচেয়ে বেশি না।
এখন এই ফিরিয়ে নেবার চেস্টা বাদ দিয়ে আন্তজাতিক সাহাজ্য চাইতে হবে যাতে এদের পূনবাসন করা হয় তাতে এরা আমাদের দেশের বোঝা হয়ে দাড়াবেনা।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আমরা এখন দাবী করতে পারি যেন উন্নত বিশ্ব এসব রোহিঙ্গাদের তাদের নিজেরদের দেশে আশ্রয় দেয়। আমাদের দেশেই যদি রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে হয় তাহলে পররাষ্ট্র মন্ত্রানালয় রেখে কি লাভ?
১৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২০
নতুন বলেছেন: অবশ্যই আমি চাই এই কাজ শুরু করুক আমাদের দেশের পররাস্ট্র মন্ত্রানালয়...
পাকিরা কানতেছে তাদের বলুন জাহাজ পাঠিয়ে দিতে আমরা ১ লক্ষ রোহিঙ্গাদের পাঠিয়ে দেবো।
মালোয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, পাকি, তুরস্কের সুলতান সুলেমানকে ভাগ করে দিয়েই তো আমাদের সমস্যা মিটে যায়।
এরা কুমিরের মতন কান্না করছে রহিঙ্গাদের জন্য কিন্তু আমাদের দেশেরই দীঘ`দিন এদের ভরনপোষন করতে হবে অন্যরা অন্য ইসু পেলেই সেটা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যাবে।
তাই আমাদের সরকারের উচিত হবে এদের বিভিন্ন দেশে যাবার ব্যবস্তার চেস্টা করা এবং বিভিন্ন দেশ থেকে এদের জন্য সাহাজ্য নিয়ে এদের ভরনপোষনের ব্যবস্তা করা।
মায়ানমার তাদের জায়গা খালি করেছে এবং এদের ভেতরে মৃত্যুর ভয় ঢুকিয়ে দিয়েছে এরা ফিরেও যেতে চাইবেনা। এবং যেতে পারবেনা কারন এদের কাগজপত্র নেই।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৮
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: রোহিঙ্গাদের পাকিস্থানে পাঠিয়ে মৃত্যুর মুখে থেলে দেওয়া ঠিক হবে না। কেননা পাকিদের নিজেদেরই নিরাপত্তা নেই। তবে ওআইসি এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভুক্ত কিছু দেশে পাঠাতে পারলে অবশ্যই রোহিঙ্গারা ভালো থাকবে।
১৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৫৭
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বাংলাদেশ ভূরাজনৈতিক (জিওপলিটিকাল) দিক দিয়ে অতি গুরুত্বপূর্ণ দেশ, প্রাকৃতিক সম্পদের উপর দিয়ে ভাসছে, ডিজিটাল প্রযুক্তির দিক দিয়ে এশিয়ার বিস্ময়, উদীয়মান সূর্য , ইত্যাদি | টক্ শো থেকে শুরু করে প্রচার মাধ্যম গুলোতে চামচা আঁতেলদের কথাবার্তা শুনে পাবলিক এতদিন মহাশূন্যে ভাসছিলো | মিয়ানমার সমস্যা সবাইকে এখন অতি নিষ্ঠুর বাস্তবে বা ধরণীতে নামিয়ে এনেছে | বাঁচাল রাজনৈতিক নেতা ও তাদের চাঁইদের ফালতু কোথায় কখনো নাচতে নেই | যদি সত্যি দেশকে ভালোবাসেন তবে দূর্নীতিমুক্ত একটি দেশ গড়ার লক্ষ্যে যোগ্য নেতৃত্বকে দেশ চালানোর দায়িত্ব অর্পণ করুন | কলুর বলদের মতো অন্ধভাবে বিএনপি, জামাত, আওয়ামী লীগ, জাপার নেতৃত্ব সমর্থন করলেই দেশ এগিয়ে যায় না - নেতৃত্ব এবং জনপ্রতিনিধি নির্বাচনে প্রার্থীদের নৈতিকতা, যোগ্যতা এবং মানবিক গুণাবলী বিবেচনা অনেক গুরুত্বপূর্ণ | আর এই বিচারের দায়িত্ব জনগণের উপরই বর্তায় |
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: বিচারের দায়িত্ব জনগণের উপরই বর্তায়? ভালো বলেছেন নির্বাচন হলে ত জনগন দায়িত্ব পালন করবে। Election and Selection both are different terms.
২০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৮
মলাসইলমুইনা বলেছেন: স্বামীজী যা বলেছেন!
কেউ কেউ মনে হয় সরকারের কূটনৈতিক ব্যর্থতার ব্যাপারটা মেনশন করাকে দেশের মানসন্মান নিয়ে টানাটানি বা মানহানির পর্যায়ে ফেলে দিচ্ছেন | কেন দিচ্ছেন সেটাই বুঝতে পারছি না | সরকার তার কাজে ব্যর্থ হতেই পারে তার সমালচনাও হতে পারে |সেই ন্যায্য সমালোচনা করলে সমস্যাটা কোথায় হচ্ছে, কেনই বা হবে সেটাই কারো কারো মন্তব্য থেকে সেটাই বোঝার চেষ্টা করছি |
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত।
২১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯
সাগর মাঝি বলেছেন:
"আমাদের নতজানু কূটনীতি কারনে নিজ দেশের জনগনের মৌলিক চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হলেও অন্যদেশের দশ লক্ষ লোকের দায় নিজেরা বহন করতে চলেছি।"
এটা চিরস্থায়ী হয়ে গেলো জাতিসংঘের নিরাপত্তাপরিষদের ব্যর্থ বৈঠকের মাধ্যমে। নিজ দেশের ১৬-কোটি মানুষের চাহিদা পূরণে ব্যর্থ রাষ্ট্র অন্যদেশের আরো ১০ লক্ষ লোক কাধেঁ চাপিয়ে নিয়েছে পরিপূর্ণ চিন্তাভাবনা আর কোন ধরনের পরিকল্পণা ছাড়া।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৪
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত।
২২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯
নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: এই মুহুর্তে সরকারের উচিৎ ডক্টর ইউনুসকে কাজে লাগানো। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে যাদের পাঠান হচ্ছে তারদের কারোরই উচ্চ পর্যায়ে কথা বলার যোগ্যতা নাই। লিখিত বক্তব্যও সঠিক ইংলিশ উচ্চারনে পাঠ করতে পারে কিনা সন্দেহ। এইসব অযোগ্য , অদক্ষ ব্যক্তিদের দুর্ব্লতার সুযোগ নিচ্ছে মিয়ান্মার , চীন রাশিয়া। এরা জোড় গলায় রোহিঙ্গাদের সন্ত্রাসী বলছে। কিন্তু দশ লাখ রোহিঙ্গা যাদের বেশিরভাগই নারী, শিশু বা বৃদ্ধ তারা কি সবাই সন্ত্রাসী হতে পারে? কিন্তু এইসব মিথ্যাবাদীদের মিথ্যা সেখানেই প্রমান করতে প্রয়োজন দক্ষ ব্যক্তি। ভুলভাল উচ্চারনে লিখিত বক্তব্য পাঠকারি ব্যক্তিদের পক্ষে কোনভাবেই সম্ভব নয় লিখিত বক্তব্যর বাইরে কোন বক্তব্য রাখা।
এই ইস্যতে আমেরিকা রোহিঙ্গাদের পক্ষ নিচ্ছে। সুতরাং আমেরিকার সাথে সঠিকভাবে যোগাযোগ রক্ষা করা দরকার। চীন, ভারত, রাসিয়ার বিপক্ষে এখন আমাদের অবস্থান, সুতরাং তাদের সাথ ছাড়তে হবে। কিন্তু ভারতের সাপোর্টে ক্ষমতায় থাকা অবৈধ সরকারের পক্ষে সেটা অস্মভব। দ্রুত ইলেকশান দিয়ে ক্ষমতা পরিবর্তন হওয়াই এখন একমাত্র পথ এই সমস্যা সমাধানের।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত।
২৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৬
অ্যাপল ফ্যানবয় বলেছেন: Past can be a lesson. But the past is gone. What can we do now to move forward?
২৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৫০
আহমেদ জী এস বলেছেন: আল-শাহ্রিয়ার ,
কিছুতেই কিছু হবেনা এটা তো পরিষ্কার । দীর্ঘ অনেক বছর , হয়তো জীবনভর এই বোঝা আমাদেরকেই টানতে হবে । আমরা হয়তো মানবতার খাতিরে নিজ দেশ থেকে বিতারিত রোহিংগাদের আশ্রয় দিয়েছি কিন্তু তার প্রতিদানে তারা যেন আমাদের সাথে অমানবতার পরিচয় না দেয় , আমাদের আরও বিপদগ্রস্থ না করে । রোহিংগাদের দশলক্ষ যেনো বছর না ঘুরতেই ১১ লাখে পরিনত না হয় সেজন্যে ঐসব আশ্রয়প্রার্থীদের পূনর্বাসনের পাশাপাশি জন্ম নিয়ন্ত্রনের কথাও মাথায় রাখতে হবে সরকারকে । ত্রান ও পূনর্বাসন কেন্দ্রগুলিতে অবিলম্বে বিবাহিত রোহিংগা নারীপুরুষদের বাধ্যতামূলক "লাইগেশান " ও "ভ্যাসেকটমী" করা জরুরী । পাশাপাশি এটাও জোরেশোরে ঘোষনা করতে হবে , যদি কোনও উদ্বাস্তুর সন্তান সংখ্যা দুইয়ের অধিক হয় ( যা আছে তো আছেই রেজিষ্ট্রেশান করা , নতুন করে যেন আর না হয় ) তবে সেই পরিবার ত্রান পাবার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে এমনকি তেমন প্রয়োজনে তাকে সীমান্তের ওপারে পুশব্যাক করা হবে ।
আমরা অনেক ভুলের খেসারত দিয়েছি । এই খেসারতের পরিমান যেন আর না বাড়ে সেজন্যে রোহিংগাদের সংখ্যা যেন কোনমতেই বেড়ে যেতে না পারে সেদিকে নজর দেয়ার এখনই সময় নতুবা আগামী একবছরে নতুন নতুন মুখের সংখ্যা বেড়ে যাবে চক্রবৃদ্ধি হারে ।
শরনার্থী সমস্যার যৌক্তিক মোকাবেলায় এর বিকল্প আর কিছু নেই । সুতরাং সাবধান ।
( মন্তব্যটি পড়ে আমাকে কেউ পাগল ঠাওড়াবেন না । নিজে সুস্থ্য মস্তিষ্কে ভেবে দেখুন এরকম না হলে পরিনতি কি ! )
২৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৪
অ্যাপল ফ্যানবয় বলেছেন: আহমেদ জী এস সাহেবের সাথে সম্পূর্ণ একমত ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
"আমাদের নতজানু কূটনীতি কারনে নিজ দেশের জনগনের মৌলিক চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হলেও অন্যদেশের দশ লক্ষ লোকের দায় নিজেরা বহন করতে চলেছি। "
-আপনি নিজেই বলছেন যে, চীন ও রাশিয়া এখনো বার্মা বিপক্ষে কোনরূপ পদক্ষেপকে সাপোর্ট করছে না, এবং বড় ২টি শক্তি রোহিংগাদের "সন্ত্রাস"কে দায়ী করেছে; এরপর, কেন বলছেন, বাংলাদেশের "নতজানু কুটনীতি"? আপনার উদ্দেশ্য কি?