নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
সরকারি ব্যাংকার মা-বাবার আদরের সন্তান আমেরিকায় পাঠিয়েছিলেন পড়াশোনার জন্য। মেধাবী সন্তান ভালো রেজাল্টসহ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ স্নাতক করেন। অতঃপর মাস্টার্সের পূর্বে পরিবারকে না জানিয়েই করে ফেললেন বিয়ে। পড়াশোনা ও অন্যান্য খরচ যোগাতে পিজা ডেলিভারির কাজ নিয়েছিলেন। অতঃপর আমেরিকার মাটিতে আততায়ীর গুলিতে মৃত্যু, আর এভাবেই ঝরে গেল বাংলাদেশী ছাত্রের নাসায় চাকরির স্বপ্ন।
মুল সংবাদের লিংক
নাসায় কাজ করা হলো না বাঁধনের!
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৯
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আসলেই অনেক কষ্ট লাগলো ছেলেটি ও তার পিতা মাতার জন্য।
২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩১
জুন বলেছেন: খুবই দুঃখজনক । সকালে পেপারে পড়লাম ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪০
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: এগুলিকেই বলে ভাগ্য। দুঃখজনক।
৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫
পার্থ তালুকদার বলেছেন: উফ.. দুঃখজনক ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪১
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: লাইফ ইজ নট এ বেড অফ রোজেস
৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭
প্রামানিক বলেছেন: দুঃখজনক ঘটনা।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪২
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত।
৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কার মৃত্যু যে কখন, কীভাবে হয়?
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: মৃত্যু আসলেই এক আশ্চর্যজনক সত্য।
৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৮
কামরুননাহার কলি বলেছেন: দুঃখের কথা।
৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২
শামচুল হক বলেছেন: মর্মান্তিক ঘটনা।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০২
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত।
৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: আল-শাহ্রিয়ার ,
মর্মান্তিক ।
তার পরিবারের সবাই এই শোক কাটিয়ে উঠুক ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৯
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন
৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫
জগতারন বলেছেন:
আমেরিকাতে রাতের শিফট গুলাতে একা একা কাজ করা খুবই রিস্কি, এজাতীয় নিরিবিলি শহরে অপরিচিত মানুষের বাসায় বাসায় এতো রাতে পিজা ডেলিভারীতো আরো বিপদজনক। আশাকরি দুর্ভাগা বাঁধনের নিয়তি দেখে অনেকেই যারা রাতের শিফট এ একা কাজ করেন সাবধান হবেন। আমরা আর কাউকে এভাবে হারাতে চাইনা। -Hassan
আমার ৩৫ বছরের অ্যামেরিকার প্রবাস জীবনে এ রকম আরেকট খবর দেখেছিলামঃ - দূর্বৃত্তরা তাদের নতুন একটি অস্র পরীক্ষা করার জন্য এমনটি করেছিল। সে অস্রটি রিং এর মত একটি ডিভাইস যার সাথে একটি টাইম মোবা জুরে দিয়ে পিজ্জা ডেলিভারী একটি যুবকের গলার সাথে আটকায়ে দেয়া হইয়েছিল। তারপর নিদৃষ্ট সময়ের পর টাইম বোমাটি বিস্ফোরিত হয়ে যুবকটি উধাও হয়ে গিয়েছিল। সেই হতভাগ্য যুবকটিও ছিল এক পিজ্জা ডেলিভারি পারসন ছাত্র।
তাই -Hassan'র মতো আমিও বলি- নতুন প্রজন্মের যুবক প্রবাসী বাংলাদেশী ছাত্ররা অ্যামেরিকার ছোট্ট মফস্বল শহরে দু'টি ডলার কামাই করতে জীবন মরন ঝুকি নিওনা। তার চেয়ে বড় শহরে এসে কাজ কর ও পড়াশুনা কর। সেখানে পছন্দ অনুযায়ী প্রচুর চাকরী পাওয়া যায়। যেমনঃ টেক্সাসের ডল্লাস শহর পছন্দের তালিকায় রাখতে পারো।
১৯৮৩ সালে একই দূর্বৃত্তর দ্বারা পর পর দুরাতে একটি কনভিনিয়েন্স দোকানে আমি ডাকাতির সম্মুখীন হয়েছিলাম। তার পর রাত ৩টার সময়ে ম্যানেজারকে ডেকে এনে তার হাতে চাবী বুঝিয়ে দিয়ে বলেছিলাম ' এ-ই নেও তোমার দোকানের চাবী, এইযে তোমার ষ্টোর ও দোকান। তাওমার চাকরী তুমি করো আমি এর মধ্যে নাই।
আর একবার ১৯৮৭ সালে রাত ৪টার সময়ে ষ্টোর এর মধ্যে এক ম্যাক্সিকান মহিলাকে পিটায়ে মাটীর সাথে শোয়াইয়া দিতে হছিল। সে একবড় সত্যি ঘটনা। একানে উল্লেখ করলে মন্তব্যের কলেবর বড় হয়ে যাবে। সুতারং সাবধান নতুন প্রজন্মের যুবক প্রবাসী ছাত্ররা তোমরা বুদ্ধীমান হও। জীবন মরন কোন ঝুকী নিয়ে টাকা কামাই করিও না।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৪
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত। অল্প কিছু উপর্জনের আশায় বড় কিছু হারাবার ঝুকি নেওয়া ঠিক নয়।
১০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৯
জাহিদ হাসান বলেছেন: বাংলাদেশে সুযোগ পেলে নিশ্চয়ই ছেলেটি ইউএসএ যেত না।
১১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০০
করুণাধারা বলেছেন: খুবই দুঃখজনক। আল্লাহ তার মা বাবাকে এই ব্যথা বহন করার সামর্থ্য দিন এই প্রার্থনা করি।
১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ভাগ্য...মওত এভাবেই লেখা ছিল...
১৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ইন্না লিল্লাহে ও ইন্না ইলাইহে রাজিউন
আল্লাহ ছেলেটার বাবা মা কে ধৈর্য ধারন করার সামর্থ্য দিন ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: বড়ই মর্মান্তিক! পাঠ করে বেদনাহত হ'লাম।