নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভেতরের কারণগুলো জানতে এবং বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করি এবং সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। সামাজিক, রাজনৈতিক আর আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখালেখি করতে ভালো লাগে। তাই ব্লগে পদচারনা।
খুব ছোট বেলা থেকেই দেখে এসেছি মসজিদগুলোতে দেশ বা বিদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ছোট ছোট দলে কিছু ধার্মিক মানুষ আসতেন যারা মসজিদেই থাকতেন এবং নামাজের পর মুসল্লিদের সাথে বিভিন্ন আমল, ইবাদাত, ধর্মের প্রচার ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতেন। এই ধর্ম প্রচারকারী মানুষদের বলা হয় তাবলিগ জামাত।
তাবলিগ জামাত একটি ইসলাম ধর্মভিত্তিক সংগঠন যার মূল লক্ষ্য হচ্ছে মানুষকে আল্লাহর পথে ডাকা। সাধারণত মানুষকে আখিরাত, ঈমান, আমল-এর কথা বলে তিনদিনের জন্য উদ্বুদ্ধ করা হয়। এর পর যথাক্রমে সাতদিন ও চল্লিশদিন-এর জন্য আল্লাহর রাস্তায় দাওয়াত-এর কাজে উদ্বুদ্ধ করা হয়ে থাকে। তাবলিগ জামাত-এর মুল ভিত্তি হিসেবে ধরা হয় ৬টি উসুল বা মূলনীতিকে। এগুলো হলো: কালিমা, নামায, ঈল্ম ও যিকির, একরামুল মুসলিমিন বা মুসলমানদের সহায়তা করা, সহিহ নিয়ত বা বিশুদ্ধ মনোবাঞ্ছা, এবং তাবলিগ বা ইসলামের দাওয়াত। মাওলানা মুহাম্মাদ ইলিয়াস ভারতের দিল্লীতে তাবলিগ জামাতের সূচনা করেন এবং তাঁর নিরলস প্রচেষ্টার ফলে তাবলিগ জামাত একটি বহুল প্রচারিত আন্দোলনে রূপ নেয়।
ঢাকার কাকরাইল এলাকায় অবস্থিত কাকরাইল মসজিদ বাংলাদেশে তাবলিগ জামাতের মারকায বা প্রধান কেন্দ্র। তাবলিগ জামাতের জন্ম ভারতে হলেও তাদের বার্ষিক সর্ববৃহৎ সম্মেলন "বিশ্ব ইজতেমা" বাংলাদেশের টঙ্গীর তুরাগে অনুষ্ঠিত হয়। সাধারণত প্রতিবছর শীতকালে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়ে থাকে, এজন্য ডিসেম্বর বা জানুয়ারি মাসকে বেছে নেয়া হয়। ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দ থেকে প্রতি বছর এই সমাবেশ নিয়মিত আয়োজিত হয়ে আসছে। প্রতিবছর বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রাম-শহর-বন্দর থেকে লাখ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসলমান এবং বিশ্বের প্রায় ৫০ থেকে ৫৫টি দেশের তাবলিগি দ্বীনদার মুসলমান জামাতসহ ৪০ থেকে ৫০ লক্ষাধিক মুসল্লি বিশ্বের হজের পর বৃহত্তম আন্তর্জাতিক ইসলামি মহাসম্মেলন বা বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নেন।
আগে এই সম্মেলনটি ৩ দিন ধরে অনুষ্ঠিত হলেও এখন কয়েক বছর ধরে স্থান সঙ্কটের জন্য দুই পর্বে তা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তবে গতবারের সম্মেলনে প্রথম তাবলীগদের মধ্যে কিছু নীতিগত দন্দ দেখা দেয় এবং তাবলিগ দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। এক পক্ষের নেতা সাদ ও অন্য পক্ষ যুবায়ের কে নিজেদের নেতা বলে দাবী করে। তবে গতবার তাবলিগ নেতা সাদকে বাংলাদেশে সম্মেলনে আসতে বাঁধা দেয় যুবায়ের পক্ষ। পরে সিদ্ধান্ত হয় দুই পক্ষ ভিন্ন ভিন্ন সময়ে তাদের সমাবেশ করবে। সাদপন্থীরা ৩০ নভেম্বর থেকে পরের ৪ দিনের মধ্যে সম্মেলন করে চলে যাবে এবং যোবায়েরপন্থীরা ৭ ডিসেম্বরের থেকে তাদের সম্মেলন করবে। কিন্তু নির্বাচনের কারনে এবারের বিশ্ব ইজতেমা করতে নিষেধ এবং ইজতেমা মাঠে প্রবেশ বা কোন তৎপরতা চালাতে নিষেধ করা হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ও নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে। তবে কোন পক্ষই এই নির্দেশনা না মেনে বরং ৪ দিন আগ থেকে যোবায়েরপন্থীরা তুরাগের মাঠে বিভিন্ন এতিম খানার ছাত্রদের এনে মাঠ দখল করে নেয়। অন্যদিকে আজ সকাল থেকে সাদপন্থীরাও সারা দেশ থেকে এসে মাঠে প্রবেশের চেষ্টা চালায়। পরবর্তীতে দুইপক্ষের মারামারি ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়ায় শতাধিক আহত এবং কমপক্ষে একজন নিহত হবার খবর শোনা যায়। নিহত ব্যক্তির নাম ইসমাইল মণ্ডল (৬৫)। বাড়ি মুন্সিগঞ্জে। আজ শনিবার সকালে ছেলে জাহিদ হাসানের সঙ্গে তিনি টঙ্গী এসেছিলেন।
সংঘর্ষের সময় নিরাপত্তারক্ষী বাহিনী সংঘর্ষ থামাতে কোন ব্যাবস্থা গ্রহন করে নাই। এমনকি আগ থেকেই খারাপ কিছু হতে পারে জেনেও সংঘর্ষ থামাতে তাদের কোন দায় আছে বলে তারা প্রমান করে নাই। আর সম্পূর্ণ বিনা বাঁধায় তাবলিগের দুই পক্ষ একে অন্যের ওপর হিংস্র পশুর মত জাপিয়ে পড়ে মারামারি করে নিজেদের অজ্ঞতার ও মূর্খতার পরিচয় দেয়।
নিউজ লিঙ্কঃ তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: নিঃসন্দেহে। নিজেদের ঘর ঠিক না করে অন্যকে উপদেশ দেওয়া অন্যায়।
২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: এরা ইসলামটাকে নষ্ট করে দিচ্ছে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আজ যা করেছে সেটা নিঃসন্দেহে ইসলামের ওপর কলঙ্ক লোপন।
৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধর্ম মানুষকে সব সময় হিংসুকে পরিণত করে; ইসলামের শুরু থেকেই যুদ্ধ শুরু হয়েছে আরবদের মাঝে। বৃটেন ও আয়ারল্যান্ড যু্দ্ধ করেছে শত বছর; অশোক মানুষ মেরেছে মাছির মতো।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ইসলামের শুরু থেকে যুদ্ধ নয় বরং কোন নতুন ধারনা প্রচার করতে গেলেই দন্দ বেঁধে যায় যেটা সক্রেটিসের সময় থেকেই।
৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১
আরোগ্য বলেছেন: এদের মতে এরাই সহীহ পথে আর আমরা সব শয়তানের ধোকায় আছি।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: হ্যাঁ এজন্যই দুইপক্ষ মারামারি খুনোখুনিতে লিপ্ত।
৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই ভয়টাই ছিল দীর্ঘ যুগ ধরে।
আপাত নিরিহ দেখতে এদের যদি কোন কেন্দ্রীয় কমান্ড আইসিসের মতো যুদ্ধাদেশ দিয়ে বসে! তখন কি হবে?
অনেকে বললে হেসেই উড়িয়ে দিত! আজ সেই শংকার ভয়াবহতা খানিকটা আঁচ পাওয়া গেল!
সাধু সাবধান!
তারা ইসলামের ৫ মূল নীতির বাইরে ছয় উসুলীতে চলছে! ষ্পটতই কন্ট্রািডকটরি।
আর এখন সামান্য নেতৃতেত্বর কোন্দল যে ভয়াবহ রুপ নিয়েছে -তাদের নিরিহ গোবেচারীর পর্দা ছিড়ে গেছে
কাল কোন অপশক্তি এর নিয়ন্ত্রন নিয়ে যদি নেগেটিভ চর্চা চালায় ধর্মের নামে- পরিণতি ভাবতেও ভয় হয়।
যেমন হবে ধর্মের বদনাম তেমনি হবে প্রাণক্ষয়।
আল্লাহ আমাদের সকল ফিতনা থেকে হেফাজত করুন।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৯
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত। আসলেই বিষয়টি চিন্তার।
৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৩
নজসু বলেছেন:
এখন মুসলমানরাই যেন মুসলমানের বড়
শত্রু হয়ে দাঁড়িয়েছে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১১
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত।
৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২২
যবড়জং বলেছেন: তাবলীগ নাকি তাবলিগ !! নামের শেষে লীগ থাকলেই বুঝি সমস্যা বাড়ে
#সিরিয়াস বিষয়ে মজা করা ঠিক না ।।
তবে খুব চিন্তায় আছি
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১১
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: চিন্তা হওয়াই স্বাভাবিক। আল্লাহ্ এদের হেদায়েত দান করুন।
৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১১
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরব থেকে -বিষয়টিকে বিশ্ব দরবারে খুব এদেশের ভাবমুর্তি হেয় করলো
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আসলেই তারা ছাত্র আন্দোলন দমন করতে পেরেছে অথচ এবার আগ থেকে সমস্যা আঁচ করতে পেরেও দুই পক্ষের তামাশা দেখেছে।
৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমি বরাবরই এই পিকনিকের বিরুদ্ধে। আশা করি এই পিকনিক অন্য দেশে স্থানান্তর হবে। ইসলামের আর কত বেইজ্জত করবে এই বজ্জাত রা...
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৮
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আসলেই নিজেদের যে রূপ তুলে ধরেছে তাতে ভবিষ্যতে বড় কোন অপরাধে এদের হাত থাকা অসম্ভব নয়।
১০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৮
ফেইরি টেলার বলেছেন: খুব কষ্ট হচ্ছে । ক্ষমতার দ্বন্দ্ব ( মানে ) নিজেকে সবার চেয়ে শ্রেষ্ঠ ভাবা ( মানে ) অহংকার । যা মুহাম্মদ (সা) এর চরিত্র " বিনয়" এর বিপরীতার্থক ।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২০
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ওদের অধিকাংশ কোরআন মুখস্ত করলেও অর্থ বা উপলব্ধি করতে অক্ষম যার ফলাফল এই মারামারি।
১১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৫
সাইন বোর্ড বলেছেন: এই মানুষগুলো অন্যদের মাঝে কিভাবে ইসলামের অালো ছড়াবে ?
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আগে ওদের মানুষ হওয়া প্রয়োজন, আলো ছড়ানোর প্রয়োজন নেই।
১২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২২
হাবিব বলেছেন: এইটা আবার কেমন ধর্ম.............
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২০
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: এরা ধর্মকে নিজেদের মত করে বানিয়ে নিয়েছে।
১৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০
কিরমানী লিটন বলেছেন: সব খেয়েছে- অবশেষে তাবলীগ জামাত- ইজতেমা ....
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২১
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: নগরে যখন আগুন লাগে তখন দেবালয়ও রক্ষা পায় না।
১৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩
সেলিম৮৩ বলেছেন: হানাহানি , মারামারি, দখলদারী, মতবিরোধ সব দলের মাঝে বিদ্যমান। এবং সেটা প্রতিদিন কোথাও না কোথাও ঘটে। কিন্তু বিষয় যেহেতু তাবলীগ জামাত সেখানে এমন ঘটনা সত্যিই দুঃখজনক। এরা ইসলামকে সমালোচিত করার সুযোগ করে দিচ্ছে। এরা প্রকৃত ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত নয়।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৫
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: সহমত।
১৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২
মা.হাসান বলেছেন: ১ নং মন্তব্যের উত্তরে যা বলেছেন তার সাথে একমত না।
নূহ নবী(আ: ) এর সন্তান বা লূত নবী (আ: ) এর স্ত্রী আল্লাহর আদেশ মানেন নি, কিন্তু তাঁরা ঘর ঠিক না করেও ধর্মা প্রচার করেছেন।
৩নং মন্তব্যে মন্তব্যকারী আরব দেশে যুদ্ধের কথা বলেছেন, সমস্ত পৃথিবীর কথা না। তার মন্তব্য সত্য না। আবরাহা বাদশার হাতীর যুদ্ধ ইসলামের আগমনের আগেই হয়েছে। এই যুদ্ধ কোন ধর্মিয় কল্প কাহিনী না, ডকুমেন্টেড সত্য।
পুলিশের নীরব ভূমিকার কারণ পুলিশকে নীরব থাকার নির্দেশ দেয়া ছিল।
সরকারের সাথে হেফাজতের সকঝোতার একটা শর্ত ছিল কাকরাইল মসজিদ এবং টঙ্গির নিয়ন্ত্রন পেতে সাহায্য করা। খবরে নিশ্চয়ই দেখেছেন মাদ্রাসার ছাত্ররা লাঠি ইত্যাদি নিয়ে তৈরী ছিল। সংঘর্ষের পর জুনায়েদ বাবুনগরী বিবৃতিও দিয়েছেন।
এমনিতেই আমাদের দেশে অনেক বিভেদ। একটা অরাজনৈতিক সংগঠনে রাজনীতি টেনে এনে দীর্ঘ মেয়াদী লাভ হবে কি না আমার সন্দেহ।
৫নং মন্তব্যের প্রেক্ষিতে বলতে চাই, বাংলাদেশের আর সব মানুষের মত এই সংগঠনের মানুষরা কিছুটা হুজুগে, তাই সাময়িক হৈচৈ তারা করতে পারে, যুদ্ধের মানসিকতা তাদের নেই। তবে মাদ্রাসা ছাত্রদের চেইন অফ কমান্ড শক্তিশালী, তাই এদের দিয়ে অনেক কিছু করানো সম্ভব।
দু;খজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশে অধিকাংশ মাদ্রাসা ছাত্র সমাজের দরিদ্রতম অংশ থেকে আসে। অনেকেই এতিম। মাদ্রাসার শিক্ষকদের কথা না শুনলে এদের খাবার বন্ধ। মানুষের অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর না করলে শিক্ষার সমতা আসবে না।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৯
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আপনার মন্তব্যের শেষ লাইনগুলো হল তিক্ত সত্য, ভাবতে অবাক লাগে ইয়াতিম শিক্ষার্থীরাও সার্থ হাসিলের হাতিয়ারে পরিণত হচ্ছে।
১৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৮
গেছো দাদা বলেছেন: ধর্মপ্রচারের জন্য মসজিদ কি যথেস্ট নয় ? আর এতো হানাহানি বা নিজেদের মধ্যে মারামারি করে ধর্মের অপমান কেন করে ওরা ? ওরা কি সত্যিই ধার্মিক ? নাকি ধর্ম ব্যবসায়ী ?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৬
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: উত্তর আপনিই দিয়ে দিয়েছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২২
রসায়ন বলেছেন: ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো । কাজ কাম , সংসার , জীবিকা ফেলে দিয়ে ইসলামের নামে ভন্ডামি ।