![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্ত সকল চিন্তা করি, নিজের সাথে নিজেই লড়ি।
ইয়াংরা রবীন্দ্রগীত অত না শুনলেও সেইটা শুনাইতে চায়। এই শুনাইতে চাইবার সাথে ইম্প্রেস করার একটা ব্যাপার আছে। তারা শ্রদ্ধাভাজনদের ইম্প্রেস করতে চায় রবীন্দ্রগীত শুনাইয়া। শ্রদ্ধাভাজনরা এইখানে আবার একটু গুরুগম্ভীর ক্যারেক্টার। সেই গুরুগম্ভীরের সাথে রবীন্দ্রগীতিরে বেধে দিছে তারা। ফলে যা হবার তাই হইল, মনকাড়া রবীন্দ্রগীতি হইয়া গেল থমথমে গুরুগম্ভীরগীতি। এর চেয়ে নজরুলগীতি ঢের সুখে আছে। ইয়াংরা তারে অত না গাইলেও যে দুয়েকজন গায় তারা অন্তত পূজা করেনা। গাইতেই হবে ধরণের বোরিং চিন্তা থিকা নজরুলগীতিরে না গাইবার কারণে এই গানে এখনো অনেক সম্ভাবনা আছে। নজরুলগীতির রস এখনো আদি ও প্রকৃত আছে। ইয়াংরার সেই রসে চুমুক দিয়ে অমরত্ব পাইতে পারেন। অবশ্য এর জন্য দরকার রবীন্দ্রগীতের মত একটা অনুরাগী গোষ্ঠী। যেহেতু গোষ্ঠীর নেকনজর ছাড়া গান টিকে না তাই নজরুলগীতিরও চাই তুমুল নেকনজর ।
২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: নজরুলের গান বেশী কঠিন!! তবে রবীন্দ্র বা নজরুল যাই বলি না কেন? ওরা চির অমর।
৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে এযুগে নজরুল রবীন্দ্রনাথ অথবা শেক্সপিয়ার সকলকে অচল বলে মনে হয়।
৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭
ক্স বলেছেন: রবীন্দ্রনাথের গান নিয়ে কোলকাতাইয়ানরা যা করছে, তাকে কেবল ধর্ষণের সাথেই তুলনা দেয়া যায়। বেডরূম সিনেমাতে মায়াবন বিহারিণী গানটা নিয়ে যে চরম অখাদ্য বানানো হয়েছে, তাতে রবীন্দ্র সঙ্গীতের প্রতি সাধারণের মায়া মহব্বত নষ্ট হওয়াই স্বাভাবিক। সোমলতা নামের একটা থার্ডক্লাস সিঙ্গার এদের আছে, যার টার্গেটই হচ্ছে সম্ভবত রবীন্দ্র সঙ্গীতকে ক্রমাগত বলৎকারের মাধ্যমে ছিবড়া বানানো।
সেদিকে নজরুল সঙ্গীত অনেকটা সুবিধাজনক অবস্থায় আছে। নজরুল মুসলিম হওয়াতে কোলকাতানরা তার প্রতি কোন নজর দেয়াই প্রয়োজন মনে করেনা। প্রতি বছর নজরুলের নাতি নাতনিদেরকে তাদের প্রাপ্য সম্মান পাবার জন্য ঢাকায় আসতে হয় - কোলকাতায় তাদের কেউ চেনেই না।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬
কালীদাস বলেছেন: রবীন্দ্রনাথের কিছু লিরিকস থেকে ভাল সিম্ফোনিক মেটাল বানানো সম্ভব ছিল। এব্যাপারে আপনার কি মত? আর্টসেল দুর্গম গিরি থেকে চুড়ান্ত রকমের সফল প্রোগ্রেসিভ মেটাল বানিয়ে দেখিয়েছে, এদিক থেকে রবি মিয়ার গান এখন টাচ করা হয়নি।