নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখালিখি করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে
চমকে উঠার মতো শিরোনাম? কিন্তু, যদি বলি সরকার এবং আমাদের দেশের মানুষ একটু ইচ্ছে করলেই ধনী-গরীব, নারী-পুরুষ, শিশু-বৃদ্ধ প্রত্যেকের হাতেই সাড়ে ৩ লক্ষ টাকা তুলে দেওয়া যেতে পারে, বিশ্বাস হবে কি?
২০১৬ সালের হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশে মোট পরিবারের সংখ্যা ৩.৫২ কোটি। আর, প্রতিটি পরিবার প্রতি বছরে আয় করে গড়ে ৫০,৬১৪ টাকা। সেই হিসেবে, বাংলাদেশের মানুষ প্রায় বৎসরে ১৭,৮১৬ কোটি টাকা আয় করে থাকেন। আবার, ২০১৮ সালে, পৃথিবীতে যত বাংলাদেশী আছেন আর বাংলাদেশে যত প্রতিষ্ঠান আছে তাদের সকলের আয় হচ্ছে বছরে- ৭৩৭.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই হিসাব ধরলে, বাংলাদেশের কাছে বর্তমানে ৬৩,৪৩,৩৬০ কোটি টাকা আছে।
এখন, বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৭ কোটি ধরে সরকার যদি এই টাকাটা সকলের কাছ থেকে আগামী ৭ বছরে জন্যে নিজেদের কাছে নিয়ে সম-ভাবে সবার কাছে বন্টন করে দেয়, তাহলে, প্রত্যেকের হাতে প্রায় ৩ লক্ষ ৭৩ হাজার ১৩৮ টাকা করে থাকবে।
এই টাকা সরকার যদি এক নিজেদের হাতে নিয়ে সম-ভাবে সকলের হাতে দিয়ে দিতে পারে, তাহলে কি হবে? প্রত্যেকের হাতেই কাঁচা টাকা চলে আসবে। মানুষে পার্চেজিং পাওয়ার বেড়ে যাবে। ফলে, দেশের মানুষ বেশি করে কেনা-কাটা করবে।
এখন যদি বেশি করে কেনা-কাটা করে, তাহলে কি হবে? বেশি পণ্য লাগবে তাই না?
সরকার যদি আগামী ৭ বছরের জন্যে ইকোনমী লক করে দিয়ে, শুধু চাল, ঔষধ ও গার্মেন্টসের কাঁচামাল ছাড়া বাকি সব কিছু আমদানী করা বন্ধ করে দিয়ে দেশেই উৎপাদনে জোর দেয়, তাহলে, এই টাকার বেশির ভাগ অংশই দেশেই থেকে যাবে। সেই সাথে বার্টার সিস্টেমকে উতসাহিত করে প্রতিটি ঘরকে বাণিজ্য কুটির এবং এলাকাকে একেকটি পণ্যের জন্যে স্পেশিয়ালাইজড করে তুলতে পারে, এক সময়ে দেশ হয়ে উঠবে স্বয়ং-সম্পূর্ণ।
আর, এভাবেই সম্ভব বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের ধনী হয়ে উঠা। সরকার এই চ্যালেঞ্জ একবার নিতে পারলে হয়।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৫৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমি আসলে ডলারের বিপরীতে টাকার দাম ৮৬ ধরে হিসাবটা করেছি।
দূর্নীতিবাজ শুধু নন, বাংলাদেশের ধনী-গরীব সবার টাকা একসাথে করে সম-বন্টন করলে কি হতে পারে, তা একটু যাচাই করে দেখা চেষ্টা করলাম।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কি সার্টিফিকেট কিনে নিয়েছেন?
আপনার মতে: ২০১৮ সালে, বাংলাদেশের সব মানুষ, সব ব্যবসা মিলে আয়, ৭৩৭.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
২০১৮ সালের বাংলাদেশের জিডিপি কত ছিল?
২০১৯'এ বাংলাদেশের জিডিপ ( এক্সচেন্জ রেইটে) ২৬২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০১৮ সালে এর থেকে কম ছিলো।
আপনার মতে প্রতি পরিবারের আয়: ৫০৬১৪ টাকা,
অথচ, মাথাপিছু আয়, ১৫০০ ডলার ধরলে, গড়ে, পরিবারের ১ সদস্যের আয়: ১ লাখ ২০ হাজার টাকা বা বেশী।
আপনি সার্টিফিকেট কিনেছেন!
২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৫৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
না, সার্টিফিকেট কিনিনি।
তবে, আপনার অর্থনীতি সম্পর্কে জ্ঞান কম, এটা বুঝেছি।
জিডিপি, জিডিপি করেছেন, এটা কাকে বলে? জি,এন,আই বলতে আরেকটি টার্ম আছে জানেন কি? জিডিপি এবং জিএনআই-এর মাঝে কোনটা কখন গ্রহণীয়?
৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:২১
অনল চৌধুরী বলেছেন: এসব কথা শুনে অনেকে হাসবে কিন্ত এসব আসলে ঠিক।
আমি বারবার বলেছি,সব দুর্নীতিবাজের কাছ থেকে টাকা উদ্ধার করতে আর পাচার হওয়া সব টাকা দেশে ফিরিয়ে এনে সবার মধ্যে ভাগ করে দিতে।
এর মধ্যেই রুপির দাম প্রাং বাংলাদেশী টাকার সমান হয়ে গেছে আর ডলারের বিনিময়ে হারও কমে ৮৭ থেকে ৮৩ হয়েছে।
সুতরাং করোনায় অর্থনীতির লাভ হচ্ছে।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৫৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আবারো মন্তব্যের জন্যে অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা নিরন্তর।
৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কিছু লিখলেই ভুল হয়ে যায়।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৫৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ভুল তো মানুষেরই হয়।
৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমি বুঝি কম।
বেশি বুঝলে সমস্যা।
তাই সহজ সরল ভাবে জীবন যাপন করি।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:০১
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: বেশি বুঝলে সমস্যা, তা তো অবশ্যই।
নুরু ভাইয়ের কথায় মাইন্ড করবেন না, প্লিজ।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৩:১৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সরকার মনে করে তারা বুঝে বেশী । জনগণ বূঝে কম । যেমনঃ হা. মাহামুদ।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:০২
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: সরকার যদি জনগণের চেয়ে বেশি না বুঝে, তাহলে দেশ চালাবে কি করে, ভাইটি!!!!!!!!!!
ধন্যবাদ।
৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৩:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
@অনল চৌধুরী বলেছেন, "সুতরাং করোনায় অর্থনীতির লাভ হচ্ছে। "
-লাভের টাকা রাখার জন্য ছটকল থেকে বস্তা কিনে রাখেন।
৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৩:৫৬
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: শ্বপ্নদেখতে কোন অসুবিধা নেই!
২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:০৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: স্বপ্ন নিয়েই মানুষের জীবন।
ধন্যবাদ।
৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:৩৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই লেখায় অনেক গানিতিক ভুল আছে।
বাংলাদেশে বর্তমানে আমদানি পরিমাণ করোনার জন্য ব্যাপকভাবে কমে গেছে তাই ডলারের চাহিদা সাময়িকভাবে কম তাই ডলারের দাম কম। আমদানি বাড়লে ডলারের দামও বেড়ে যাবে অস্বাভাবিকভাবে।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:০৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমি আসলে ডলারের বিপরীতে টাকার দাম ৮৬ ধরে হিসাবটা করেছি।
আর কি কি গাণিতিক ভুল আছে, বলুন তো!!!
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
১০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:০৬
ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: জিডিপি, জিএনআই বা পার ক্যাপিটা ইনকাম এইসব বিষয় বাদ দিয়েও, আপনার এলাকাভিত্তিক স্পেশালাইজেশন এর বিষয়টা নিয়ে কাজ করা যেতে পারে। এর বাইরে হয়ত আরও অনেক কিছুই আমাদের আয়ত্তের মধ্যে আছে। তেলের দাম অস্বাভাবিকহারে কমে গেছে, তার অর্থ এই না যে এরকমই থাকবে, আবার চাহিদা বাড়লে জোগান ও বাড়বে, দামেরও পরিবর্তন হবে
১১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৩৬
পুকু বলেছেন: মুঙ্গেরিলালকে হাসিন স্বপ্নে!!! নিন্দুকরা বলছে আজকাল নাকি লক্ডাউনের কারণে লোকজন গাঁজাভাঙ্গে আাকৃস্ট হচ্ছে !!!যদিও আমি এটা বিশ্বাস করি না।তবে কিছু ব্লগারের লেখা পড়ে মাঝে মাঝে মনে হয় সব নিন্দুক মিথ্যা বলে না !!!!!
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:১৯
অনল চৌধুরী বলেছেন: এসব কথা শুনে অনেকে হাসবে কিন্ত এসব আসলে ঠিক।
আমি বারবার বলেছি,সব দুর্নীতিবাজের কাছ থেকে টাকা উদ্ধার করতে পাচার হওয়া সব টাকা দেশে ফিরিয়ে এনে সবার মধ্যে ভাগ কে দিতে।
এর মধ্যেই রুপির দাম প্রাং বাংলােদেশী টাকার সমান হয়ে গেছে আর ডলারের বিনিময়ে হারও কমে ৮৭ থেকে ৮৩ হয়েছে।
সুতরাং করোনায় অর্থনীতির উপকার হচ্ছে।