নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্যদের সেভাবেই দেখি, নিজেকে যেভাবে দেখতে চাই। যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান, আমি তাঁদের একজন। সহজ-সরল চিন্তা-ভাবনা করার চেষ্টা করি। আর, খুব ভালো আইডিয়া দিতে পারি।

সত্যপথিক শাইয়্যান

আমার কাছে অনেক আইডিয়া আছে এবং আমি তা ব্লগে এপ্লাই করি! জানেনই তো, পৃথিবীর সব কিছুর মূলে রয়েছে আইডিয়া!

সত্যপথিক শাইয়্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

সত্য বলার জন্যে ধন্যবাদ নিরন্তর, আপা

০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:২৭



শ্রদ্ধেয় আপা,
শিক্ষার্থীদের উপর নির্বিচার গুলি আর তাদের বিরুদ্ধে অহেতুক যুদ্ধ ঘোষণা দেখে আমার মতো নির্দলীয় মানুষও ঘরে বসে থাকতে পারে নাই, পথে নেমে এসেছিলো। আপনি আমার মতো মানুষদের মনের কথা বলে ফেলেছেন।

আপনি ভালো থাকুন নিরন্তর।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:০২

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: ওরা ছিল কঠিন নির্দয় পিশাচ
ভুলেই গেয়েছিল মানুষ বলে
ক্ষমতায় অন্ধ হয়ে নরপিশাচ
হয়ে গিয়েছিল ওরা শয়তান;

ভাল থাকবেন

০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:০৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



ক্ষমতা মানুষকে অন্ধ করে দেয়।

শুভেচ্ছা নিরন্তর।

২| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:১২

কাঁউটাল বলেছেন: মানুষ মাঠে নামলেও সমন্বয়করা একধরণের নেতৃত্ব দিয়েছে। ডিবি অফিসে নিয়ে তাদেরকে টর্চার করা হয়েছে। মার্চ টু ঢাকা একদিন এগিয়ে এনে হাসিনা বাহিনীকে পাজলড করে দিয়েছে। এবং এই সমস্ত কাজে জীবনের ঝূঁকি ছিল। আন্দোলন সফল না হলে এরা সবাই নিশ্চিহ্ন হয়ে যেত।

০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:১৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




আমাদের বুঝতে হবে, সমন্বয়করাও 'মানুষ'। এর উর্ধে কিছু নন।

তাই, তারাও অত্যচারিত হয়েছিলেন।

আর, সাধারণ মানুষ সব অত্যাচারিতদের পক্ষে ছিলেন। তাই, তাঁরা পথে নেমে আসেন।

ধন্যবাদ নিরন্তর।

৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: আপা সঠিক কথা বলেছেন।

৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:৩৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: নেতৃত্বও একটা প্রশ্ন

৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:৪৫

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সমন্বয়কদের কথায় আমি রাস্তায় নামিনি। ছাত্রদের প্রাণ হারানোটাই আমাকে ব্যথিত করেছে বেশী।

৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:৫১

ঢাবিয়ান বলেছেন: মাত্রতো এক বছর। এত দ্রুত ইতিহাস বিকৃতি!! এই মহিলা পুরো আন্দোলন সম্পর্কে মিথ্যাচার করেছে। মহিলার ফেসবুক প্রোফাইলে গেলে দেখবেন যে , উনার কাজই হচ্ছে সমন্বয়ক ও এনসিপির চরিত্র হনন! এই মহিলা আওয়ামী স্বৈরাচারের পদলেহনকারী একজন কুশিক্ষক। এরা ঢাবিতে চাকুরি পায় রাজনৈতিক দলের সুপারিশ পত্রে। ঢাবির এই কালচার আজকে নতুন না, ২৫ /২৬ ধরেই এই নোংরা কালচার চলছে। তবে বিগত স্বৈরাচারের আমলে তা ভয়াবহ অবস্থায় গিয়েছিল। রেজাল্ট , উন্নতমানের থিসিস, রিসার্চ, বা বিদেশী ভাল ইউনির এম এস বা পিএইচডি নয়, ঢাবিতে চাকুরি পাবার মুল ক্রাইটেরিয়া হচ্ছে আপনার সুপারিশপত্র কতটা পাওয়ারফুল। ঢাবিতে পড়াশোনা করা যে কাউকে জিজ্ঞাষা করলেই এর সত্যতা পাবেন। আমার ডিপার্টমেন্তের প্রচুর মেধাবী শিক্ষার্থীকে চিনি যারা ঢাবিতে চাকুরি পায়নি , কিন্তু ইউ এস এ , ইউরোপ , অস্ট্রেলিয়ার নামকরা সব বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.