![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যে কোন চাকরী বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার সময় ডকুমেন্ট সাবমিট করার জন্য সার্টিফিকেট সহ অন্যান্য কাগজ-পত্রাদিকে সত্যায়িত করতে হয়। আর এ সত্যায়িত করার উদ্দেশ্য হল সাবমিটকৃত কাগজপত্রগুলো সত্য কী না তা পরখ করা । সত্যায়িত করার জন্য সাধারণত প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তাকে দিয়ে কাগজে স্বাক্ষর করাতে হয়। কিন্তু এ কাজটি কয়জনে সত্যি সত্যি করে থাকে। অধিকাংশ ব্যক্তিই এ কাজটি নিজে সিল বানিয়ে যার নামে সিল বানানো হয় তার নামে নিজেই তার নামটি স্বাক্ষর করে দেয়। আর সকল সার্টিফিকেটগুলোই সরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে , চাকরীরক্ষেত্রে সাবমিট করা হয়্ ।
তাহলে কী এটি আর সত্যায়িত হল !
২| ১১ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪৭
মোঃ তৈমুর রেজা বলেছেন: চরম ফালতু নিয়ম...অফিসারদের পিছনে দৌড়াইতে দৌড়াইতে অনেকে নিজেই নিজেরটা সত্যায়িত করে.....সত্যায়ন পদ্ধতির বিলুপ্তি চাই
৩| ১১ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮
কাঠের খাঁচা বলেছেন: এইটা খুবই পেইনফুল আর মধ্যযুগীয় একটা সিস্টেম। ব্রিটিশ আমলে মনে হয় চালু হইসিল এখনও চলতেসে।
আমার পরিচিত আছে তাই আমি ইজিলি করতে পারি। যাদের আশেপাশে পরিচিত কোন প্রথম শ্রেণোর আফিসার নাই তাদের আসলে দুই নম্বরি করা ছাড়া উপায় নাই। চাকরিতে সিলেক্টেড হইলে আসল সার্টিফিকেট, মার্কশিট দেইখা নিলেই হয়। হুদাই এ্যাটাস্টেড করা।
৪| ১১ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:২২
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: সত্যায়িত করার বিষয়টি শুরু হয়েছিলো ফটোকপির আগের যুগে। তখন নির্ধারিত কাগজটি টাইপ করে দেয়া হতো। সত্যায়িত করা মানে ছিলো ওই টাইপ সঠিকভাবে করা হয়েছে। পরে মৌখিক পরীক্ষার সময় মূল কাগজ মিলিয়ে দেখা হয়। ফটোকপির আমলে এসে হুবহু ছবি এসে গেলো। কিন্তু এরপরও সত্যায়িত করা হয় ছবিতে কোন কারসাজি নেই এটা বোঝানোর জন্য। পরে মূল কাগজ মিলিয়ে সঠিক পেলে ওটা নিয়ে আর কেউ মাথা ঘামায় না। যদি কোন কারণে সত্যায়নের বিষয়টি যাচাইয়ের প্রশ্ন আসে তাহলে ভূয়া বের হলে নিয়োগ/ভর্তি বাতিলতো হবেই সাথে মামলা হবে প্রতারণার। যে যাই করুক খারাপ কিছু অনুসরণ না করাই ভালো।
@এখনই সময়-যাচাই করা হয় উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা দ্বারাই।
৫| ১১ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:২৫
প্রশাসন বলেছেন: আমি এগুলো করিনা। নিজের সত্যায়ন নিজেই করি। চোরগুলার পায়ো ধরলে কি মাথা ঠিক থাকে?
৬| ১১ ই মে, ২০১০ দুপুর ২:২৯
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: সত্যায়িত করার বাজে নিয়মটির বিলোপ চাই। এইটা মানুষকে বাটপার বানায়।
৭| ১১ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:০৩
জহুরুল ইসলাম স্ট্রীম বলেছেন: এইসব অনেক অপ্রয়োজনীয় ফালতু নিয়ম-কানুন এখনো আমাদের কাঁধে ভুত হয়ে চেপে আছে, নামানো কঠিন,
৮| ১১ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:১৯
তোমোদাচি বলেছেন: সত্যায়িত; একটা ফাউল সিস্টেম!!
৯| ১১ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:২০
তোমোদাচি বলেছেন: সত্যায়িত; একটা ফাউল সিস্টেম!!
১০| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:১৭
বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: এই ব্যাপারটা যে কেন করা হয় সেটাই বুঝি না
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪২
এখনই সময় বলেছেন: একজন প্রথম শ্রেনীর সরকারী কর্মকর্তা যদি বলেই দেন আমার কাগজ পত্র সঠিক, তা হলে পরবর্তীতে তার থেকে নিন্ম শ্রেনীর কর্মচারী দিয়ে সেটা পুনরায় যাচাই করার দরকার কি?