নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বনির্ভর সরল পাঠ - গরিব মানুষ, মানুষ হতে চাই

বিক্ষিপ্ত ভাবনা

সরলপাঠ

সবার উপরে দেশ - আমার স্বদেশ। ভাল লাগে সততা, সরলতা। খারাপ লাগে নোংরামি, মিথ্যা, অহমিকা, কুটিলতা।

সরলপাঠ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গণঅভ্যুত্থান না বিপ্লব: সাম্প্রতিক বিতর্ক

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:৩৭

২০২৪ সালে বিপ্লব হয়েছিল না অভ্যুত্থান হয়েছিল, যারা এ বিষয়ে কনফিউশান তৈরি করছেন বা বিতর্ক তুলছেন, তাদের উদ্দ্যেশ্য একটাই, আর তা হল রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক সংস্কার করতে না দিয়ে ক্ষমতা দখল করে লুটপাট করা। বিপ্লব সামগ্রিক পরিবর্তন আনে, আর গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তন করে। স্বৈরাচারী এরশাদের বিরুদ্ধে ১৯৯০ সালে গণঅভ্যুত্থান হয়েছিল - শুধু সরকারের পরিবর্তন হয়েছিল, কেউ পালিয়ে যায়নি।

বাংলাদেশে ২৪শে কেন এটি বিপ্লব?
একটি দেশের পুরো সরকার পালিয়ে গিয়েছে। সরকারের একটি পুরো বাহিনী পরাজয় মেনে নিয়ে পালিয়ে গিয়েছিল। বিচারপতি, সাংবাদিক, শিক্ষক, ছাত্র, রাজনীতিবিদ, জনপ্রতিনিধি, আমলা, মন্ত্রী সবাই পালিয়ে গিয়েছে। কে পালায়নি? আপনি এটি দেখতে পাবেন শুধু মাত্র একটি সফল বিপ্লবের পর। এ বিপ্লব শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়, বরং রাষ্ট্রের সকল ক্ষেত্রে বৈষম্যের অবসান করা, রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান সমূহ থেকে দুর্নীতি দূর করে বৈষম্যহীন সমাজ গড়া।

কিন্ত কেন সফল বিপ্লবের একটি পক্ষ এটিকে বিপ্লব না বলে অভ্যুত্থান বলতে চান?
কারণ, তারাও সুযোগের অভাবে ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে পারেনি। যেহেতু বর্তমানে, তারাই বৃহত্তর রাজনৈতিক শক্তি, তাই তারা মনে করছে, বর্তমান ব্যবস্থায় ক্ষমতায় যেতে পারলে তারা কয়েক মেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে পারবে, লুটপাট করতে সহজ হবে। এখানে গণমানুষের চাওয়া পাওয়ার কোন মুল্য নেই, মুল্য নেই যারা শহীদ হয়েছেন, যারা পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন , এদের কাছে ক্ষমতাই সব।

কিন্ত তাদের বুঝা উচিৎ, জেন-জেড তাদের থেকেও অনেক বেশী রাজনীতি সচেতন। জেন-জেডের রাজনীতি ভবিষ্যতমুখি, এরা অতীতমুখি না। গত ৫৩ বছরের অতীতমুখী রাজনীতি ছিল শুধুমাত্র জনগণকে শোষনের একটি সফল মাধ্যম। ইতিহাস গুরুত্বপুর্ণ, কিন্তু, ইতিহাসকেই রাজনীতির প্রধান উপাদান বানালে, এবং এর মাধ্যমে জনগণকে শোষণ করলে, যে কোন রাজনৈতিক দলের অবস্থা পলাতক ফ্যাসিস্টের মতই হবে। বাংলাদেশের বর্তমান বৃহৎ রাজনৈতিক শক্তি এ বাস্তবতা বুঝতে না পারলে, তাদেরকে আরেকটি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মুখোমুখি হতে হবে। আর তার ফল হতে পারে ভয়ানক।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৭:৩৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি কি গেঞ্জি প্রজন্মের? কিভাবে বুঝেছেন যে গেঞ্জি প্রজন্ম খুব রাজনীতি সচেতন? গেঞ্জি প্রজন্মের সবাই দেশ ছেড়ে বিদেশ চলে যেতে চায়। রাজনীতি কেবল কয়েকটি দলের গেঞ্জি দের পছন্দ।


বিপ্লবের একটি কাঠামো থাকে। সে কাঠামো অনুসারে বিপ্লবীরা কাজ করেন। জুলাই রেভ্যুলেশনে এমন কিছু ছিলো না। তবে কালার বিপ্লব বলতে পারেন যদি বেশি খারাপ লাগে। কালার বিপ্লব হয় সাধারণত রেজিম চেঞ্জের জন্য সিস্টেম চেঞ্জের জন্য নয়। 8-|

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:৪৬

সরলপাঠ বলেছেন: কাউকে পচাইতে হলে তাকে বিকৃত নামে ডাকতে হয়, এটি বাম রাজনীতির একটি মন্ত্র , যদিও আপনি কুতুব সাহেবের ছবি নিয়ে আছেন। জেন-জেড এর ব্যাপারে আপনার এলার্জি আছে, তা আপনার কমেন্টেই বুঝা যায়। যারা বিদেশ যেতে চায়, তারা মূলত দেশের অপরাজনীতির প্রতি ঘৃণা এবং দেশে কেরিয়ারের সুযোগের অভাবের কারণেই যেতে চায়। শুধু রাজনৈতিক দলের সাথে সম্পর্কিত জেন-জেডরাই রাজনীতি সচেতন, এই যদি হয় আপনার সমাজ অধ্য্যনের দৌড়, তাহলে বুঝতে হবে, আপনি জুলাই বিপ্লবকে বুঝতে পারেননি।

২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:৫৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করা ছাড়া আর কোনো কিছু প্রতিমন্তব্য লিখতে পারেন নাই। যেখানে খোদ ইউনূস সাহেব এখন বিপ্লব শব্দ উচ্চারণ করেন না। জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে আমার কোন এলার্জি নাই কারণ আমি এর হাতে নাতে বেনিফিট পাইছি। কিন্তু বিপ্লব বললে সমস্যা আছে। কারণ বিপ্লবে সিস্টেম চেঞ্জ হয় কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থানে সব কিছু আগের মতোই চলছে। আপনি কোন রাজনৈতিক দলের সমর্থক হবেন হয়তো। ধন্যবাদ।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:২১

সরলপাঠ বলেছেন: আপনি জেন-জেডকে গেন্জি প্রজন্ম বলে হেয় করবেন, আবার উল্টো বলবেন আপনাকে হেয় করেছি। আপনি যদি আমার প্রতিমন্তব্য বুঝতে না পারেন, বা না বুঝার ভান করেন, তাহলে কিছুই বলার নাই। জাতিসংঘে এবং আমেরিকাতে ইউনুস সাহেবের ভাষণ গুলো আবার শুনে দেখুন, এখনও ইউটিউবে পাবেন।

রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক সংস্কারের জন্য যে ৬টি কমিশন গঠিত হয়েছে এগুলোত সিস্টেম চেইন্জ করার জন্য। তবে আমি মনে করি, এটি একটি ভুল। আর এই ভুলের দায়ভার মুলত রাজনীতিবিদদের কারণেই হয়েছিল, যাদের এই বিপ্লবে অংশগ্রহন ছিল।

বিপ্লবের কাঠামো সবসময় সাথেসাথেই বাহিরে প্রকাশিত হয়না। এই বিপ্লবের কাঠামো বা উদ্দ্যেশ্য নিয়ে মন্তব্যকারীরাই চায় মুলত বিপ্লবকে অভ্যুত্থানের পর্যায়ে নামিয়ে নিয়ে এসে কোন প্রকার সংস্কার ছাড়াই ক্ষমতায় যেতে।

৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৩৬

ক্লোন রাফা বলেছেন: জনাব সরলপাঠ , আপনাকে জ্ঞান দেয়ার কিংব বিপ্লব ও গনঅভ‍্যুত্থান নিয়ে বিশেষজ্ঞও না । তবে এটুকু অন্তত বুঝতে পারি বিপ্লব একটি বিশাল কর্মযজ্ঞ । ভেঙে চুরে ধ্বংস করে নতুন কিছু নতুন করে শুরু করাই বিপ্লব। বিপ্লবীরা হাঁস মুরগি, গরু ছাগল, সারি, অন্তর্বাস চুরি করেনা। বিপ্লবের বিশাল প্রস্তুতি থাকে। সব কিছু স্থির করে শুরু হয় বিপ্লবের যাত্রা।

আমার মন্তব‍্য ভালো না লাগলেও আপনার বিপ্লব কোনদিন বিপ্লব হিসেবে স্বীকৃতি পাবেনা।
ধন‍্যবাদ।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:০৫

সরলপাঠ বলেছেন: ্ব২৪শের বিপ্লবে বিপ্লবের সবগুলো বৈশিষ্ট বিদ্যমান - উদ্দ্যেশ্য, পদ্ধতি, এবং কাঠামো সবদিকে থেকেই। তবে, এই সফল বিপ্লবের প্রথম ভুলটি ছিল, বিপ্লবউত্তর সরকার গঠনে। আর এই দুর্বলতাকে সামনে এনে সম্ভাব্য সুবিধাভোগীরা এটিকে অভ্যুত্থানের পর্যায়ে নামিয়ে নিয়ে আসতে চায়, যাতে তারাও লুটপাট করতে পারে, যেমন ভাবে তারা এখনও করছে। এর দায় অনেক বেশী হবে।

সংস্কার কার্যক্রম যদি কসমেটিক হয়, তবে বিপ্লব ব্যার্থ হবে বা স্বীকৃতি পাবেনা - সেই অবস্হা নতুন বিপ্লবের পটভুমি তৈরি করবে।

৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৫৮

আমি সাজিদ বলেছেন: উনি জেন যেড ও ১৫% ভোট ব্যাংকের উপর ভর করে দেশে গৃহযুদ্ধ লাগানোর গ্রুপের লোক। সময়ই বলে দিবে তাদের এই -

"ভোট কিনতে পাওয়া যায়,
একটা ভোটের জন্য অভ্যুত্থান হয় নাই,
সব রাজনৈতিক দল কিচ্ছু করে নাই
সতেরো বছর থেকেই ভোট দেওয়ার অধিকার দেওয়া হোক
পাঁচ দশ বছর ধরে সংস্কার হোক
সংবিধান ছিঁড়ে ফেলো
রিসেট বাটন রিসেট বাটন
দেশে গণতন্ত্র দরকার নাই
"

এইসব বাজারি কথাগুলো কতদিন চলে।

এই স্বৈরশাসক ও দেশের মালিক বনে যাওয়া শেখ হাসিনার বিনা ভোটের সরকার থেকে আল্লাহ আমাদের মুক্ত করেছে। এখন কাদের পাল্লায় ফেলে পরীক্ষা নেয়, মালিকই জানেন। সাধারণ মানুষের কিছু করার নাই। লংকায় রাবণ অনেক।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৭

সরলপাঠ বলেছেন: "উনি জেন যেড ও ১৫% ভোট ব্যাংকের উপর ভর করে" - আপনার এই ট্যাগিংই বলে দেয় আপনি আমার লিখাকে কতটুকু বুঝতে পেরেছেন। বিএনপির নেতারা এখনই ক্ষমতায় যেতে চান, কিন্তু তারা জনগণের পালস বুঝতেছেন না। জনগণ গত ৫৩ বছরের রাজনীতিকে প্রত্যাখ্যান করেছে।

আমার এক ফেইসবুক বন্ধু, যিনি বিএনপির একনিষ্ট সমর্থক, তার ফেইসবুক ওয়াল থেক একটি লিখা আপনার জন্যে শেয়ার করলাম নীচে, যাতে আপনি দেশের মানুষের আকাংখা বুঝতে পারেন।

"আমার চোখে এখনো একটি দৃশ্য ভাসছে। বিএনপি নেতা রিজভী বিএনপি কার্যালয়ের সামনে ৫/৬ জন কর্মী নিয়ে দলীয় কর্মসূচি পালন করছে এবং পুলিশ চিলের মত ছো মেরে একেকজন কর্মী ধরে নিয়ে যাচ্ছে। সরকার হঠানোর ঈদের পরে আন্দোলন প্রতিষ্ঠিত জোকস এ পরিণত হয়েছিল। মির্জা ফখরুলের কান্না শুনেও জনগণ তাদের আন্দোলনে সাড়া দেয় নাই।
বিগত পনের বছর বিএনপির হাজার হাজার কর্মী খুন হয়েছে, গুম হয়েছে এবং আহত হয়েছে। তারপর ও হাসিনা সরকারের একটা হিন্দি চুল ও ছিঁড়তে পারে নাই। কেন? কারণ বিএনপির আন্দোলনে জনগণের কোন সম্পৃক্ততা ছিল না। জনগণ কি হাসিনা সরকারের উপর খুশি ছিল? মোটেই না। কিন্তু বিএনপির 2001 থেকে 2006 সালের দুর্নীতি এবং অপকর্ম জনগণকে বিএনপির পক্ষে দাঁড়ানোর জন্য বাধা দিয়েছে। প্রকৃতপক্ষে জনগণের কাজে বিএনপি এবং আওয়ামীলীগ ছিল মুদ্রার এপিট ওপিট। তাই আওয়ামীলিগের সীমাহীন দুঃশাসনের পরেও জনগণ বিএনপির সাথে রাস্তায় নেমে আসে নি। বিএনপি একটা মৃত দলে পরিণত হয়েছিল। বিএনপির কোমর সোজা হয়ে দাঁড়ানোর কোন ক্ষমতা ছিল না।
ছাত্র জনতার আন্দোলন বিএনপি কে নতুন জীবন দিয়েছে। এই আন্দোলনে অবশ্যই সরকার বিরোধী সব দলের লোকের অংশগ্রহণ ছিল, বিএনপির লোকজন ও ছিল । কিন্তু পার্থক্য গড়ে দিয়েছে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। এই জনগণ ছাত্র নেতৃত্বের মাঝে দেশের দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনীতির পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখেছে। দেশের সংস্কারের স্বপ্ন দেখেছে ।
কিন্তু বিএনপি তাদের অতীত দুর্দশা ভুলে গিয়েছে। দেশ সংস্কারের চেয়ে তাদের ক্ষমতার লোভ পেয়ে বসেছে। পারলে আজকেই নির্বাচন দিয়ে ফাঁকা মাঠে গোল দিয়ে তারা ক্ষমতায় যেতে চাই। চারদিকে বিএনপির জবর দখলের অনেক খবর এসেছে। জনাব তারেক রহমান যদিও এখন পর্যন্ত পজিটিভ রাজনীতির বার্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন, বিএনপির জদু দুদু কদু নেতারা প্রতিদিন ইউনূস সরকারকে হুমকি দিয়ে নির্বাচন চাচ্ছেন । বিএনপির এসব কর্মকান্ডে মানুষের মনে বিএনপির পুরানো স্মৃতি ফিরিয়ে আনছে ।
বিএনপির যদি পরিবর্তন না হয়, তাহলে তারা এক টার্ম ক্ষমতার পরেই আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবে, আওয়ামীলিগের দ্রুত পুনর্বাসন হবে এবং জনগণ আর কোনদিন বিএনপির লাভ হয় এমন কোন কর্মকান্ডের সাথে যুক্ত হবে না।"

৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:২২

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার সংক্ষিপ্ত লেখা ভালো হয়েছে।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৭

সরলপাঠ বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:২১

রাজীব নুর বলেছেন: শেখ হাসিনাকে চক্রান্ত করে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ইহার ফল ভোগ করবে জাতি।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৪১

সরলপাঠ বলেছেন: ব্যক্তির ছেয়ে দল বড়, দলের ছেয়ে দেশ বড়। আশাকরছি, বাংলাদেশের রাজনীতে সংশোধিত আওয়ামীলীগ আবার ফিরে আসবে - শেখ হাসিনা সহ বা শেখ হাসিনা ছাড়া। তবে শেখ হাসিনাকে রেখে আওয়ামীলিগের সংশোধন সম্ভবত সম্ভব হবেনা।

৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০০

আমি সাজিদ বলেছেন: যার স্ট্যাটাস লিখে দিলেন উনি কি বিএনপিতে ঢুকা অন্য দলের স্লিপার এজেন্ট? ভোট শব্দটা শুনলে আগে আওয়ামী তেলে বেগুনে জ্বলে উঠত। এখনও এক গ্রুপ জ্বলে।
আমাদের মতের অমিল থাকবেই।
কিন্তু দিনের শেষে আমি আপনি আমরা সবাই স্বৈরাচার বিরোধী, গণতন্ত্রকামী মানুষ।
জনগণের ভোটের অধিকারকেই সমর্থন জানাবো আমরা দিনশেষে। অহেতুক ভবিষ্যৎ নিয়ে নেগেটিভ চিন্তা করে হতাশ হয়ে, প্রয়োজনীয় সংস্কারের বাইরের সিলেবাসের পড়া জনগণকে পড়িয়ে লাভ নাই। আবার কেউ যদি আওয়ামী অপশাসন ফলো করে, জনগণ তাদেরও ক্ষমতা চ্যুত করবে৷ একবারও করে দেখিয়েছে। আস্থা রাখুন প্রসেসে। এখন নির্বাচন না হলেও বরং স্বৈরাচারের পুনর্বাসনের সুযোগ আসবে সাথে রাজনৈতিক গুন্ডা ও উগ্রবাদী গোষ্ঠীর উৎপাত বাড়বে।

৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৫

আমি সাজিদ বলেছেন: আমার আরেকটা প্রশ্ন।
জনগণের পালস বুঝা নিয়ে।
আপনি আমি কীভাবে বুঝতে পারছি যে জনগণ নির্বাচন চায় না? সংস্কার চায়? তাও বছরের পর বছর? আমি খুশী যে প্রফেসর সাহেব আশেপাশের সবাইকেই সুযোগ দিয়েছেন আবার বাড়তেও দেন নাই। একটা সম্ভাব্য ডেট দিয়ে দিয়েছেন ইলেকশনের। এইখানে তো একটা বিষয়ে সবাই একমত যে, দেশে / বিদেশে নানা জায়গা থেকে ইলেকশনের চাপ আছে? সংস্কার ও ইলেকশন দুটোই সাইমুল্টেনিয়াসলি

বিবিধ
চলবে, এবং প্রমিজড ডেটে ইলেকশন হবে। গণমানুষের দল ভোটের রায়ে ক্ষমতায় আসবে।

আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে হলেও দেশের ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষ করে দ্রুত ইলেকশন দরকার। মনে হয় এইটাই হবে। এজন্য অনেকে আবার হতাশ। দিনশেষে আল্লাহ দেশের ও মানুষের ভালো করুক। দেশকে স্টেবল করুক। ফেইলর স্টেট না বানাক। এইটাই আমরা চাই।

৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.