![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব সাধারন একটা ছেলে বেড়ে উঠা গ্রামে, আর ভালোবাসি বাংলাদেশ। পড়তে খুব পছন্দ করি, মাঝে মাঝে লিখারও চেষ্টা করি।
রাত তিনটে বাজে। ঘুম আসেনি আজও। আমি বিছানায় শুয়ে ছাদের দিকে তাকিয়ে আছি। আলোর নিচে রাখা ঘড়ির কাঁটা এক একটা শব্দ করে এগিয়ে যাচ্ছে, ঠিক যেমন সময় চলে যায়—
নির্বিকার, নির্দয়।
আমার মাথায় ঘুরে ফিরে আসে সেই মুখ, অজান্তার মায়াবী চেহারা, যাকে বহু বছর আগে এক সন্ধ্যায় বিদায় বলেছিলাম, সে প্রতিউত্তরে বলতে পারেনি কিছুই। কেবল চোখে চোখ রেখেছিল খানিকটা সময়। সেই চোখদুটো এখনো আমাকে তাড়া করে বেড়ায়।
বিগত দুই মাস আমার মধ্যে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। প্রায় প্রতিদিনই রাতে না ঘুমিয়ে থাকি। বিড়বিড় করে কথা বলি কারো সাথে। অজান্তাকে খুঁজতে থাকি আনমনে। সেও আমার সাথে কথা বলে, হাসে, গল্প বলে। আমি রাত জেগে তাকে কবিতা শোনাই।
এসব যে আমার জন্য ভালো কিছু হচ্ছেনা তা আমি বুঝতে পারছি। আমি যে ধীরে ধীরে অন্য একটা স্রোতে মিলিয়ে যাচ্ছি তাও জানি। কিন্তু আমার কিছুই করার নেই। যে স্রোত জীবনে এসেছে সে স্রোতে গা ভাসিয়ে দিচ্ছি। আমি এক অন্যরকম সুখের অনূভুতি পাচ্ছি। এই স্রোত অজান্তাকে খুঁজে যাওয়ার স্রোত, এই স্রোত তাকে না পাওয়ার হাহাকার।
আমার বুকের ভেতর জমে আছে শত শত না-বলা কথা। সেগুলো যদি বলা যেত, হয়তো জীবনটা অন্যরকম হতো, তাহলে প্রতিদিন এই নিঃসঙ্গ রাতগুলোর মুখোমুখি হতে হতো না। কিন্তু এখন— সবকিছু থেমে গেছে। শুধু স্মৃতিগুলো থামে না।
আমার বুকের ভেতর একটা চাপা কান্না জমে থাকে— অজান্তার জন্য, যার সঙ্গে এক কাপ চা খাওয়া হয়নি বহুদিন, যার কাছে ফিরে যাওয়ার কোনো ঠিকানা নেই। তবু, যার কথা ভাবলে এখনো মনে হয়— এই মানুষটার জন্যই হয়তো এতদিন ধরে বেঁচে থাকা। সেই মানুষটাকে যদি একটিবার সামনে দেখতে পেতাম, হাতে ছুঁতে পেতাম তাহলে আমি হয়তো এই জীবনধ্বংসী স্রোত ঠেকাতে পারতাম।
গত সপ্তাহ থেকে আমি নিয়মিত কিছু সেমিনারে যাচ্ছি—মানসিক স্বাস্থ্য, আত্মা, স্মৃতি আর ভালোবাসা নিয়ে কথা হয় সেখানে। শুরুতে ভাবছিলাম, এইসব আমার জন্য নয়। কিন্তু কৌতূহল থামাতে পারিনি। এখন মাঝে মাঝে মনে হয়, এসব কথার মধ্যে কোথাও আমি নিজেকে খুঁজে পাচ্ছি—হয়তো একটু একটু করে।
সেদিন একটি সেমিনারে মাহিকেও দেখলাম। সাদা জামা, চোখে চশমা, হাতে নোটবুক। ওর চোখে অদ্ভুত এক নিষ্পাপ গভীরতা, যেন অনেক কিছু জানে, কিন্তু বলবে না। মাহি কথা বলেনা বেশি, কিন্তু তার চোখ কথা বলে—যেমন একদিন অজান্তার চোখ বলত। মাহি দূর থেকে আমাকে হাতের ইশারা দিলো। আমি গিয়ে তার পাশে বসলাম। আমাকে আস্তে করে বললো,
"স্যার আপনাকে দেখে মন শান্তি লাগছে, আপনি কি বক্তৃতা দিবেন? বক্তার লিস্টে তো আপনার নামও দেখলাম।"
আমি মাথা নামিয়ে বললাম;
"শরীর ভালো নেই, বেশি কথা বলতে পারবো না। অল্পকরে কিছু বলবো"
মেয়েটা সংস্কৃতিমনা, ভার্সিটির ডিবেটিং ক্লাবের পদে আছে। এছাড়া টিএসসি, বাংলা একাডেমিতে ডিপার্টমেন্টের সব প্রোগ্রামে অংশ নেয়।
সেই সেমিনারে একজন বক্তা বলেছিলেন, "মনের গভীরে জমে থাকা না-বলা কথাগুলো একসময় আত্মায় ক্ষত তৈরি করে। আর সেই ক্ষতই আমাদের চালাতে থাকে অজান্তভাবে।"
কথাটা শুনে আমি কেঁপে উঠেছিলাম। মনে হয়েছিল, কেউ যেন আমার ভেতরটা দেখে ফেলেছে। মাহির পাশে বসে আমি লক্ষ করলাম, ও কিছু একটা লিখছে। আমি উঁকি দিইনি, তবে মনে হলো, ওই কথাগুলোর কোনো অংশ হয়তো আমার জন্যও লেখা হচ্ছে। জানি না—এটা শুধু কল্পনা, নাকি জীবনের নতুন কোনো ইঙ্গিত।
এবার আমাকে ডাকা হলো কিছু বলতে। আমি মঞ্চে গিয়ে অল্প করে কিছু কথা বললাম;
“ধন্যবাদ আপনাদের—আজকের বিষয়টি খুবই ব্যক্তিগত, তাই হয়তো একটু অপ্রথাগতও।
আমি আজ কথা বলবো ‘প্রেমের শূন্যতা’ নিয়ে।
অনেকেই ভাবেন প্রেম মানেই উপস্থিতি—কাউকে পাওয়া, তাকে ছুঁয়ে থাকা, তার চোখে নিজেকে খুঁজে পাওয়া। কিন্তু আমি আজ বলতে চাই, প্রেমের অনুপস্থিতিও এক ধরণের উপস্থিতি।
একজন চলে গেলে তার অনুপস্থিতি আমাদের চারপাশে এমনভাবে গেঁথে যায়, যে সে অনুপস্থিত হয়েও প্রতিদিন আমাদের সঙ্গী হয়ে থাকে।
এই শূন্যতা একটা নিঃশব্দ বাসনা—যেটা কাঁদে না, হাসে না, তবু বুকের ঠিক মাঝখানে বাস করে।
প্রেমে কেউ হারিয়ে গেলে, আমরা তাকে খুঁজতে খুঁজতে নিজের ভেতরেই হারিয়ে যাই। তার অনুপস্থিতি একটা ঘড়ির কাঁটার মতো—সব সময় টিক টিক করে জানান দেয়, ‘সে নেই, সে নেই...’
কিন্তু, এই শূন্যতা কখনো কখনো আমাদের বড় করে তোলে। আমরা তখন অনুভব করি, ভালোবাসা শুধু পাওয়া নয়, ভালোবাসা হচ্ছে কাউকে হারিয়েও হৃদয়ে ধরে রাখা। শূন্যতা আমাদের শেখায়, কিভাবে নিঃশব্দ ভালোবাসাও একটা পূর্ণ জীবন হয়ে উঠতে পারে।
আমি জানি, এই ঘরেও অনেকেই বসে আছেন যারা কারো অনুপস্থিতি বয়ে বেড়াচ্ছেন প্রতিদিন।
তাদের জন্য আমি বলছি—এই শূন্যতা আপনাকে শেষ করবে না। বরং, আপনি যদি সেই শূন্যতার মধ্যে ভালোবাসার হালকা আলো খুঁজে পান, তাহলে তাতেই আপনার জীবনটা একটা নীরব পূর্ণতায় ভরে উঠবে।
ধন্যবাদ।”
বক্তৃতা শেষ হলে হাততালির শব্দে ঘর ভরে গেল। কিন্তু মাহি কেবল নিঃশব্দে তাকিয়ে রইল আমার দিকে। তার চোখে এক ধরনের বিস্ময়—যেন সে বুঝতে পেরেছে এতদিন যাকে শুধু একজন শ্রোতা ভেবেছিল, তার ভেতরে লুকানো ছিল এক সমুদ্র।
বেরিয়ে যাওয়ার সময় আমি করিডোরে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হাতে চায়ের কাপ। মাহি ধীরে ধীরে এগিয়ে এল আমার দিকে। পাশে এসে বলে;
- আপনি কি সবসময় এমন কথা বলেন, নাকি আজ একটু বেশি সত্যি হয়ে উঠলেন?
আমি (হালকা হাসি):
- সত্যি কথা কেবল তখনই বলা যায়, যখন হারাবার আর কিছু থাকে না।
মাহি (চোখে একটু কুয়াশা):
- প্রেমের শূন্যতাও তো একধরনের সাহস—সবাই তো সেটা নিয়ে কথা বলতে পারে না।
আমি (ঠাট্টার ছলে):
- তুই শুনেছিস ঠিকঠাক?
মাহি (আমার চোখে তাকিয়ে):
- আমি শুধু শুনিনি, অনুভব করেছি। আপনি যেন আপনার নিজের ভেতর থেকে কথা বললেন।
আমি (চোখে নরম দৃষ্টি):
- তাহলে আমি হয়তো, একই জায়গা থেকে হেঁটে এসেছি এখানে।
মাহি (হালকা মাথা নিচু করে):
- হয়তো... কিন্তু আপনাকে দেখে মনে হয়, আপনি সেই পথের প্রতিটি পদক্ষেপ গুনে রেখেছেন।
আমি (অন্যদিকে তাকিয়ে):
- গুনেছি। আর এখন কাউকে খুঁজছি—যে হয়তো সেই সংখ্যা ভুলিয়ে দেবে।
কথাগুলো শুনে মনে হলো মাহির ভীষণ মন খারাপ হয়ে গেছে। এক মুহূর্ত নীরবতা। সে কিছু বলতে চায়, কিন্তু বলে না।
মাহি (কিছুটা থেমে):
- আগামী শুক্রবার আরেকটা সেশন আছে। আপনি থাকবেন?
আমি (নরম কণ্ঠে):
- জানি না, আমি ইদানীং কোন কিছুই আগে থেকে ঠিক রেখে করতে পারছি না।
মাহি (কিছুটা আগ্রহ নিয়ে):
- কি হয়েছে আপনার? আমাকে বলা যাবে?
আমি (কথা ঘুরিয়ে):
- এত কিছু তোর শুনে কাজ নেই। যাই আমি, বাসায় যাবো।
কথাগুলো শেষ করতেই আমির ভাইয়ের সাথে দেখা হয়ে গেলো। তিনিও সেমিনারে ছিলেন। আমাকে দেখেই বুকে জড়িয়ে ধরলেন। আমি আমির ভাইকে নিয়ে বের হয়ে গেলাম।
আমির ভাই সহ রিক্সা নিয়ে শাহবাগের দিকে যাচ্ছি। জিজ্ঞেস করলাম,
- ফকির সাহেবের সাথে কোন কথা হয়েছে?
আমির ভাই পকেট থেকে সিগারেট বের করে ধরালেন। আমিও একটা চেয়ে নিলাম। ইদানীং সিগারেট খাওয়া শুরু করেছি। স্টুডেন্ট লাইফেও মাঝেমধ্যে খেতাম। যদিও জিনিসটার প্রতি ঝোঁক নেই, তবে দুনিয়ার প্রতি বিরক্ত হয়ে যা ইচ্ছা তা করার চেষ্টা করছি। মাথাও মাঝেমধ্যে ঠিকঠাক কাজ করেনা। না ঘুমিয়ে মাঝরাতে সিগারেট খেতে খারাপ লাগছে না।
আমির ভাই সিগারেট টানতে টানতে জবাব দিলো;
- গত সপ্তাহে হঠাৎ ফোন দিয়েছিলো। মিনিট দশেক কথা বলেছে।
- আমার কথা জিজ্ঞেস করেছে?
- হুম, তোমার সাথে দেখা করতে বলেছে।
- কেন?
- তোমাকে নতুন পথের সন্ধান দিতে বলেছে।
- কি পথ?
- অমিত, সামনের সপ্তাহে কুষ্টিয়া যাবো, লালন আখড়ায় মেলা হবে। চলো যাই, তোমার ভালো লাগবে। নতুন কিছু শিখবে। নতুন পথ পাবে।
আমির ভাইয়ের কথায় কিছুটা রহস্য টের পেলাম। তিনি কিছু লুকালেন। আমি আর তাই জোর করিনি। তবে আমির ভাই মানুষ ভালো, স্বার্থহীন। নামকরা কবি হয়েও অতি সাধারণ জীবন তার, দুনিয়ার কোন কিছুতে লোভ নেই।
আমি উত্তর দিলাম;
- যাওয়া যেতে পারে ভাই। আমি জীবনের প্রতি বেশ বিরক্ত হয়ে আছি। জায়গা বদল করলে ভালো লাগবে। এছাড়া একটা নতুন অভিজ্ঞতা হোক।
আমি রিক্সা থেকে পরীবাগ নেমে যাই। তারপর হেঁটে মগবাজার। পরীবাগ থেকে মগবাজারের রাস্তাটা আমার বেশ পছন্দ। গাছপালায় ভরপুর, ছায়া থাকে, গাড়ির গ্যাঞ্জাম নেই, পাখিদের ডাক শোনা যায় এই পথে। কিছুদুর যেতেই দেখি পাশে অজান্তা হাঁটছে। আমার হাত ধরতে চাইলো, আমিও হাত বাড়িয়ে দিলাম। একটা নীল রঙের জামা পরেছে, চুলগুলো বেণী করা। বেশ ফিটফাট লাগছে।
সামনে তাকিয়ে বলে;
- মাহি মেয়েটা তোমাকে ভীষণ পছন্দ করে। তোমার প্রেমে পড়েছে।
আমি হেসে উড়িয়ে দিলাম;
- বাচ্চা মেয়ে, এটা প্রেম নয় আবেগ।
- ওর সাথে প্রেম করো, জীবনটা নতুন করে শুরু করো। মেয়েটা ভালোই।
- ভালো মেয়ে মানে ভালো জীবন এ কথা তোমাকে কে বললো?
- মেয়েটা তোমাকে সত্যিই অনেক ভালোবাসে। তোমাকে ভালো রাখবে।
- আমাকে তোমার চেয়ে বেশি ভালো রাখার সাধ্য কারো নেই।
অজান্তা হঠাৎ দাঁড়িয়ে গেলো। আমার থেকে হাত ছাড়িয়ে নিলো। তারপর কান্না জড়িত গলায় বলে;
- আমরা কেন একসাথে নেই অমিত? আজকে আমাদের জীবনটাতো অন্যরকম হতে পারতো।
আমি মাথা নিচু করে রইলাম। কিছুই বলার ক্ষমতা আমার নেই। শুধু বললাম;
- তুমি আমার ভাগ্যে নেই অজান্তা।
সে চোখের পানি মুছতে মুছতে আবার চলতে শুরু করলো। আমিও পাশাপাশি যাই, হাতটা ধরার চেষ্টা করি। সে ছাড়িয়ে নেয়। প্রচন্ড অভিমানের সুরে বলে;
- আমাকে বিয়ে করোনি, এখন যাও মাহিকে বিয়ে করো। মাহির সাথে সুখের সংসার করো।
আমি তার অভিমানের জায়গাটা বুঝতে পারি। বলি;
- মাহির প্রেম হতে চলছে। মাহিকে টিটো নামের একটা ছেলে খুব পছন্দ করে। ওরা ক্লাসমেট, আমি শুনেছি খবরটা। যদিও ছেলেটা ভালোনা, বাজে আড্ডা দেয়, নেশাটেশাও করে। তবে মাহি সম্ভবত টিটোর প্রেমে রাজি হয়ে যাবে।
অজান্তা এবার কিছুটা শান্ত হয়েছে। পিক করে হেসে দিয়ে বলে,
- ওই নেশাখোর ছেলের সাথে প্রেম করলে তো এত সুন্দরী মেয়েটা ছারখার হয়ে যাবে।
আমি আর কথা বাড়াই নি। অজান্তা আমার হাতের বাহু ধরে রাখে। আমরা পাশাপাশি হাঁটছি। আকাশে বিশাল একটা চাঁদ দেখা যাচ্ছে। রাত শুরু হয়েছে, আবার সেই অনিদ্রার রাত। এই শহরের সমস্ত ফুটপাত আমাদের পায়ের ছাপ মুখস্ত করে ফেলছে। আমি, অজান্তা আর চাঁদটা একসাথে চলছি।
(অপেক্ষা - ৪র্থ পর্ব © শামীম মোহাম্মদ মাসুদ)
০৬ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪২
শামীম মোহাম্মাদ মাসুদ বলেছেন: গল্প কেমন হচ্ছে কবি?
২| ০৬ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯
শায়মা বলেছেন: হা হা এই কাব্য কিন্তু আমার লেখা না.....
গল্প খুব ভালো হচ্ছে তবে গল্পের নাম ভূতের সাথে প্রেম বা ভূতনীর সাথে প্রেম হলে বেশি ভালো হত!
০৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:২২
শামীম মোহাম্মাদ মাসুদ বলেছেন: আমি তো আপনার ২০১৩ সালের লেখা কনিষ্ঠ প্রেমিক কবিতা পড়েই ফ্যান হয়ে গেছিলাম। এই কবিতা যে আপনার না তা জানি।
গল্পে ভুতের সাথে প্রেম কথাটা মন্দ বলেন নাই।
৩| ০৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৮:৩০
শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি তো আপনার ২০১৩ সালের লেখা কনিষ্ঠ প্রেমিক কবিতা পড়েই ফ্যান হয়ে গেছিলাম। এই কবিতা যে আপনার না তা জানি।
গল্পে ভুতের সাথে প্রেম কথাটা মন্দ বলেন নাই।
বাপরে!!! ২০১৩ থেকে আছো এখানে নাকি!!! তাই বলো!! তাইলে আমি কবি বটে !
হ্যাঁ ভূতের সাথে প্রেমই ভালো..... শুধু ভূত রাগ করে গলাটা টিপে না দিলেই হয়.....
০৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:০৫
শামীম মোহাম্মাদ মাসুদ বলেছেন: জ্বি ২০১৩ থেকেই তবে অনিয়মিত। যখন ব্লগযুগ ছিলো তখন বেশি সময় কাটাতাম এখানে। আপনি কবি তো অবশ্যই, ভালো কবি।
বাকি পর্বগুলো পড়তে পারেন, প্রোফাইলে আছে। শুভকামনা রইলো কবি, ভালো থাকবেন।
৪| ০৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:০৬
শায়মা বলেছেন: অবশ্যই পড়বো ভাইয়া!
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯
শায়মা বলেছেন: যেতে যেতে পথে পূর্নিমা রাতে চাঁদ উঠেছিলো গগণে.....
দেখা হয়েছিলো তোমাতে তাহাতে কি জানি কি মহা লগনে .....