নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইদের শুভেচ্ছা

শামীম শাহ

শামীম আহমেদ

শামীম শাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোটা

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫৯

আদমশুমারী হালনাগাদ অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যা ১৫৬,৪৯৯,৬৭৩ (জুন, ২০১৪)
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার হিসেব করলে সংখ্যাটা বর্তমানে ১৭ কোটি ছাড়িয়ে যেতে পারে।

এতোবিশাল জনগোষ্ঠির জন্য সরকারী চাকরিতে কোটা বরাদ্ধ রাখা হয়েছে মাত্র ৪৪ শতাংশ।
প্রথম শ্রেণীর সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে ৫৬ শতাংশ নিয়োগ হয় কোটা পদ্ধতিতে, আর বাকী ৪৪ শতাংশ নিয়োগ পায় মেধার ভিত্তিতে।

বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে যেখানে ধর্ম বর্ন বৈষম্য আর দারিদ্রতা নিরসনের চেষ্টায় আছে, সেখানে আমাদের রক্ষনশীল বাংলাদেশে সরকারী চাকরিতে কোটাবৈষম্যের জটিলতা জিইয়ে রেখেছে বছরের পর বছর।

দেশে ৫ ধরনের কোটাব্যাবস্থা চালু রয়েছেঃ
এর মধ্যে পাঁচ ভাগ কোটা রাখা হয়েছে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য (উপজাতি)।
প্রতিবন্ধী এক ভাগ, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও তাদের নাতি-নাতনিদের জন্য ৩০ ভাগ,
নারী ও জেলা কোটা ১০ ভাগ করে। সব মিলিয়ে কোটার জন্য বরাদ্দ ৫৬ ভাগ।
মেধাবীদের জন্য রয়েছে বাকি ৪৪ ভাগ।

বর্তমানে দেশে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা দুই লক্ষাধিক। ২০১২ সালে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ছিলো ২ লাখ চার হাজার ৮০০ জন। বর্তমান সংখ্যাটা আমার জানা নেই।
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের হিসাব অনুযায়ী তৎকালীন মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ছিলো ৭০ হাজার ৮৯২ জন। সেই সংখ্যা বর্তমানে তিনগুন। ১৯৮৬ সালে এরশাদের শাসনামলে জাতীয় তালিকায় মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ছিল এক লাখ দুই হাজার ৪৫৮।
সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যাও বাড়তে থাকে।
কোটাপদ্ধতি চালু থাকলে এই সংখ্যা আরো বাড়তে পারে।

মুক্তিযোদ্ধা কোটা কোনভাবেই বিধিসম্মত ব্যবস্থা নয়। মুক্তিযোদ্ধারা নিঃসন্দেহে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাঁদের অসীম সাহস, ত্যাগ আর বীরত্বে পৃথীবির বুকে আজ আমরা মাথা উঁচু করে স্বাধীন দেশের নাগরিক। মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের গর্ব, তাঁরা নিশ্চই ব্যক্তি স্বার্থের জন্য দেশ স্বাধীন করেননি। দেশ ও দশের জন্য অপরিসীম অবদানের জন্য তাঁদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মানিত করা হয়েছে।
গরীব, অসহায়, পঙ্গু প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাগণকে আর্থিক সহযোগিতা করা যেতে পারে। তাই বলে তাঁদের উত্তরাধিকারীদের জন্য চাকরিরক্ষেত্রে কোটা সংরক্ষণ কোনভাবেই যৌক্তক নয়। বরং এটা সংবিধান পরিপন্থী, এতে মৌলিক মানবাধিকার ক্ষুন্ন হয় এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য বিনষ্ট হয়। সংবিধানে এমন কোন অনুচ্ছেদ অথবা ধারা নাই যেখানে মুক্তিযোদ্ধাগণকে ‘পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী’ অথবা ‘অনগ্রসর অংশ’ হিসাবে অভিহিত করা হয়েছে। বরং মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের সূর্য সন্তান। তাহলে মুক্তিযোদ্ধা কোটা কিভাবে আইনসম্মত এবং সমর্থনযোগ্য হয়!
মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান এমনকি তাঁদের নাতি-পুতিদের জন্য কোটা সংরক্ষণ শুধু একটি হাস্যকর ও অযৌক্তিক বিষয়’ই না বরং অন্যায়ও বটে। সরকারি চাকরিতে ১৬ কোটি মানুষের এই দেশে ২ লাখ মুক্তিযোদ্ধার উত্তরাধিকারীদের জন্য শতকরা ৩০ টি আসন সংরক্ষণ করা ন্যায়বিচারের পরিপন্থী।

.
একবার আব্রাহাম লিংকনের কাছে এক ভদ্রলোক এসে বীরদর্পে বললেন,
আমার ছেলেকে রাষ্ট্রীয় উচ্চপদস্থ চাকুরি দিন...
আব্রাহাম লিংকন: কেন ?
ভদ্রলোক: আমার ছেলে চাকরি পাওয়ার যোগ্য তাই।
আব্রাহাম লিংকন: কিসেরযোগ্যতা আছে আপনার ছেলের?
ভদ্রলোক: আমার বাবা (ছেলের দাদা) আমেরিকার জন্যস্বাধীনতা যুদ্ধ করেছেন;
আমরা আমেরিকার মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের বংশধর-তাই দেশ সেবার সেরা
চাকরি আমাদের দেয়া উচিৎ.....!
আব্রাহাম লিংকন: ওকে থাঙ্কস; আপনাদের পরিবার দেশের জন্য অনেক করেছে; এবার সাধারণ মানুষকে দেশের জন্য কাজ করতে দিন।
প্রেসিডেন্টের যথাযথ জবাব শুনে তিনি চুপ হয়ে গেলেন।
আর্থিকভাবে স্বছল হওয়া সত্বেও তাঁদের সরকারী সুবিধা চাই !!

মুক্তিযোদ্ধা আর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য কোটা পদ্ধতি ঠিক ছিলো। কিন্ত মুক্তিযোদ্ধার নাতি নাতনী পর্যন্ত বর্ধিত সুবিধা অবশ্যই বেমানান। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি দেশের মানুষের সম্মান আর শ্রদ্ধাবোধ আজীবন থাকবে। কিন্ত এতোবিশাল দরিদ্র জনগোষ্ঠির মধ্যে মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনীদের জন্য কোটাবরাদ্দ রাখা মোটেও যুক্তিযুক্ত নয়।

সকল মুক্তিযোদ্ধার কি ছেলেসন্তান আছে?
নিশ্চয়ই নেই। যদি সকল মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আর নাতিপুতি থাকতো, চুয়াডাঙ্গার বৃদ্ধ নুরুল ইসলাম মিয়া এক ব্যাগ রক্ত কেনার টাকা যোগাতে না পেরে মুক্তিযোদ্ধা সনদ বিক্রি করে দিতোনা।
দেশে অনেক স্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা পরিবার আছে, যাদের সরকারী ভাতা নেয়ার প্রয়োজন পড়েনা।
কিন্ত তারা ভাতা নিচ্ছেন।

এদেশে মুক্তিযোদ্ধারা রিকশা চালায়। মুক্তিযোদ্ধারা সার্টিফিকেটের বিনিময়ে রক্ত কেনে। এটা আমাদের জন্য জাতীয় লজ্জা।

বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের ছোট ছেলে শওকত আলী পাটোয়ারী। বাবা বীরশ্রেষ্ঠ হলেও নিজে যেন হেরে যাচ্ছেন জীবনযুদ্ধে। দারিদ্র্র্যের সঙ্গে লড়াই করে স্ত্রী ও একমাত্র শিশুকন্যাকে নিয়ে কোনো রকমে বেঁচে আছেন শওকত। তাঁর জীবন কাটে চা দোকানের পানি টেনে আর গাছ কাটার করাত কাঁধে নিয়ে। সুইডেন প্রবাসী বন্ধুবর আমিনুল ইসলাম পঞ্চাশ হাজার টাকা দান করেছিলেন পরিবারটিকে।
একটা ব্লগে বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের পরিবার সম্পর্কে পড়তে গিয়ে জানলাম বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম দিনমজুরী কাজ করে কোনো রকমে সংসার চালান শওকত।
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার বাগপাচড়া গ্রামে ১৯৩৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন। তাঁর দুই ছেলে তিন মেয়ের মধ্যে বড় ছেলে মোঃ বাহার প্রায় ১৪ বছর আগে মারা যান।
তিন মেয়ে বিয়ের পর থেকে স্বামীর বাড়িতে বসবাস করছেন। ছোট ছেলে শওকত। স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন যখন শহীদ হন, তখন শওকতের বয়স দুই বছর। বর্তমানে ৪০ বছর বয়সী শওকত তাঁর বাবার ভিটেতেই আছেন। স্ত্রী রাবেয়া আক্তার ও মেয়ে বৃষ্টিকে নিয়ে শওকতের সংসার।
বাবা বীরদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হয়েছেন—সেই গর্বে সব দুঃখ, কষ্ট ভুলে থাকেন তিনি।
অর্থকষ্টের কারণে মংলা বন্দরে গিয়ে বাবার সমাধিটিও দেখার সৌভাগ্য হয়নি বলেই কেঁদে ফেলেন শওকত।

দরিদ্র মুক্তিযোদ্ধা পরিবারগুলোর জন্য আমাদের সরকারের উচিত বিশেষ ভাতা প্রদান করা।
প্রতিটি দরিদ্র মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে একটি করে সরকারী ফ্ল্যাট বাসা দেওয়া হোক, তাদের প্রতিমাসে ১০০০০ টাকা করে দেওয়া হোক, তাদের সন্তানদের লেখাপড়ার জন্য আলাদা খরচ দেওয়া হোক, তাদের টিউশন ফী মউকুফ করা হোক... এতে রাষ্ট্রের বিরাট কোনো লস হয়ে যাবে বলে মনে হয়না। কিন্ত কোটাব্যাবস্থার এই বৈষম্য জিইয়ে রেখে গরীব মেধাবী ছাত্রদের সাথে রীতিমতো অন্যায় করা হচ্ছে বলে মনে করি আমি।

একটা ঘটনা বলি,
রাজাকারের নাতি নূরনবী মুক্তিযোদ্ধার নাতি কোটায় পুলিশের চাকরি পেয়েছে।
শুনে সবাই হতবাক ! এটা সম্ভব হলো কিভাবে !!
খবর নিয়ে জানা যায় নূরনবীর নানা একজন মুক্তিযোদ্ধা। নানার সুবাদেই কোটাসুবিধাটা পেয়েছে সে।
একজন মুক্তিযোদ্ধা কিভাবে রাজাকারের সাথে আত্মীয়তা করলেন তা আমার বোধশক্তির বাইরে।
আমাদের প্রধানমন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান হয়ে রাজাকারের সাথে আত্মীয়তা করতে পারলে এ আর এমন বিচিত্র কী !!

ভাবতে অবাক লাগে এদেশে মেধাবী ছাত্রদের অধিকারের দাবীকে রাজনীতির সাথে জড়িয়ে তাদের উপর পুলিশী লাঠিচার্জ করা হয়। তাদের উপর পিপার স্প্রে করা হয়।
ক্লাস এইট পাশ পুলিশরা দেশের শ্রেষ্ঠসন্তানদের পিটিয়ে আহত করে !

সরকারের কাছে কোনো দাবী চাইতে গেলে আন্দোলনই একমাত্র মাধ্যম। আন্দোলন ছাড়া আমাদের দেশে কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়না। গনতন্ত্রের সব্দ্যাবহার হচ্ছে সরকারবিরোধী আন্দোলন।

প্রাথমিক পরীক্ষার ফলাফল বা প্রার্থী বাছাই-এর পর্যায়ে ৮০ নম্বর পেয়ে একজন মেধাবী পরীক্ষার্থী ছিটকে পড়বে, অথচ ৫২ নম্বর পেয়ে অপর প্রার্থী যোগ্য বলে বিবেচিত হবে। ৮০ নাম্বার পাওয়া মেধাবী প্রার্থী জানতে পারবেনা কেনো সে বিবেচিত হলোনা। মাত্র ৫২ নাম্বার পাওয়া ব্যাক্তিটি কোন যোগ্যতাবলে বিবেচিত হয়ে গেলো !
মেধাবীদের মুল্যায়ন কোথায়?

ভুয়া সার্টিফিকেটধারী কোনো ডাক্তার যদি মরনাপন্ন রোগীর চিকিৎসা করতে যায়, সেই রোগীর বাঁচার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীন। আর অনভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার যদি ভবন নির্মান করে, সেই ভবন ধ্বসে পড়বেই।
কাজেই এই দুটি ক্ষেত্রে অবশ্যই অভিজ্ঞ ব্যাক্তি হওয়া আবশ্যক।

কোটাব্যাবস্থা চালু থাকলে অনভিজ্ঞরাই পরিচালনা করবে দেশ... আর চাকরি না পেয়ে আত্মহত্যা করবে মাহবুবুর রহমানের মতো মেধাবী ছাত্ররা...

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৪৭

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: এতদিন বইসা মাত্র দুই লক্ষ হৈছে ? এ জন্য মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিৎ !
আর, মেধাবীদের জন্য যে 44% কোটা ধরেছেন, তথ্যটা ভুল ! ঐটা এমপি-মন্ত্রী-নেতাগো কোটা !

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রথমত: "৪৪% চাকুরী মেধাবীদের জন্য" স্টাইটমেন্টটা ভুল; দেশে, চাকুরীতে ৪৪% মেধাবী চাকুরী পেলে, আমরা আমেরিকার থেকে অনেক বেশী উপরে থাকতাম

মুক্তিযোদ্ধা এই মহুর্তে ৪৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার বেঁচে আছেন; তাদের ছেলেমেয়েরা কোটা পাওয়া উচিত, নাতীরা নয়। আসলে, মুক্তিযোদ্ধাদের ছেলেমেয়েরা চাকুরী পেলে আপনারা উপকৃত হবেন; কারণ, তারা বাংগালী জাতির ভেতরে ভালো মানুষ হওয়ার সম্ভাবনা বেশী; মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি পুতিদের জন্য কোন কোটা না থাকা উচিত।

আপনি সংবিধান নিয়ে যা বলেছেন, তাতে বুঝা গেছে যে, আপনি মেধাবী নন, আপনাকে কোনরূপ সরকারী চাকুরীতে নেয়া মানে আপনাকে স্কলারশীপ দেয়া।

৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



কোটার ব্যাপারে যা বলেছেন, তা খারাপ নয়; তবে, আপনার মাঝে ছোটখাট একজন মুক্তিযুদ্ধ-বিরোধীও লুকিয়ে আছে।

৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:৫১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সন্তানদের কথা মানলাম তাই বলে নাতি নাতনীদের কেন দিতে হবে? এসব নিয়ে অনেক কথা হয়েছে এর আগেও। কিন্তু কেউ হাত দেয় না জনপ্রিয়তা কমে যাবে এ জন্য। এসব বন্ধ করা উচিত...

৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১৫

শামীম শাহ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধার নিবন্ধিত সরকারী হিসেবের কথা বলেছি। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা ৫০ হাজারেরও কম হবে।
আর এখানে যেহেতু মুক্তিযোদ্ধাদের কোটাসুবিধার বিরুদ্ধে কথা বলা হয়েছে, কাজেই মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের দ্বিমত থাকতেই পারে। সেজন্য মুক্তিযুদ্ধ বিরোধি মনোভাব আছে ধরে নেয়া অসমিচীন।

৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওকে, আমার মন্তব্যটা আপনার বেলায় সঠিক নয়, স্যরি।

৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: যৌক্তিক উপস্থাপনা। সরকারী চাকুরীতে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের জন্য অবিলম্বে সকল প্রকার কোটা প্রথার বিলুপ্তি চাই। আগে হয়তো এর প্রয়োজন ছিল, এখন নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.