নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মহেরা

আরেফিন৩৩৬

একটি নেতৃত্বই পারে একটি জাতিকে পরিবর্তন করতে; আমি এ কথায় বিশ্বাসী।

আরেফিন৩৩৬ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঘটনার কার্যকরণ বোঝা; নিজেকে মূর্খ ও জানি না বলতে পারা কতটা জরুরী

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৬



জাগতিক সব বিষয় সমন্বয় করে বলা, চলা, দেখা এবং অনুভব করা খুবই দূরুহতার কাজ। কিন্তু আপনাকে প্রতিটি মানুষের, উপাদানের এবং প্রাণীর জগতের জাগতিক স্বাভাবিক প্রবাহটা বুঝা খুবই জরুরী।
উদাহরণ দিয়ে বলি, একটা কুকুর গভীর রাতে ঘেউঘেউ করছে, পাশের বাসায় বাচ্চা কাঁদছে; এখন আপনি কিভাবে ঘুমাবেন? বিষয়গুলোকে উপেক্ষা(অভারলুক) করে। জগতে এটা বোঝা খুবই জরুরী। আপনি কুকুরকে চুপ করিয়ে, বাচ্চাকে চুপ করিয়ে ঘুমুতে পারবেন না।
সাথে আপনাকে এটাও বুঝতে হবে কেউ একজন আলো জ্বেলে রেখেছে জানালা দিয়ে ঘরে আসে আর আপনি ঘুমাবেন এটি হবে না। এখানে আপনাকে আলো আসা বন্ধ করতে হবে। এটি হচ্ছে যথাযথ জ্ঞান ( ফ্যাক্টটিং নলেজ)।
-----জগতের চিরাচরিত নিয়মে এমন দূরুহতা নেই যা প্রকৃতই আপনাকে ধৈর্য ধরার পথে বাধা তৈরি করে, পরম আরাধ্য তৈরির প্রকৃত অন্তরায়, এটা চিরাচরিত প্রতিষ্ঠিত নিয়ম। এ জ্ঞান সকলক্ষেত্রে আহরন আপনার জন্যে জরুরী।
এখানে শব্দ, আলোর মধ্যে; ঘুমের অন্তরায় হলো আলো। আপনি যদি শব্দ বন্ধ করতে চান তাহলে আপনি অসুস্থ, তখন আপনার চিকিৎসা প্রয়োজন।

সামান্য জ্ঞান আহরণে আমার অহংবোধ আসবে, আসতে বাধ্য। এটা এমন হয় না কেন? ওটা ওমন হয় না কেন? এ ভাবনা আসাও অস্বাভাবিক নয়, কিন্তু অস্বাভাবিক হলো আপনি যখন মনে করেন, এটা এমনই হতে হবে।
জগতে (ইউনিভার্স এন্ড মাল্টিভার্স) ও বাসযোগ্য পৃথিবীতে এবং নিয়ামকের আচরণে(আপনার কাছে বিরক্তিকর সাধারণ দোষ-ত্রুটির আচরণে) আপনাকে কোনভাবেই প্রতিক্রিয়াশীল হওয়া যাবে না, এটা প্রকৃতিবিরুদ্ধ। এখানে আপনাকে খুবই স্বাভাবিকভাবে বুঝতে হবে আপনি সকল বিষয় বুঝবেন না, বুঝতে পারেন না। আর যদি বুঝে থাকেন তাহলে তো আপনি চুপই থাকবেন। চেপে যাবেন। এইটুকু জ্ঞান থাকা এবং অর্জন করা আপনার জন্যে জরুরী।

আপনার বাসযোগ্য পৃথিবীতে একই সাথে গোচরে-অগোচরে শূন্যমাত্রিক, এক মাত্রিক, দ্বিমাত্রিক, ত্রিমাত্রিক এবং চতুর্মাত্রিক ঘটনাপ্রবাহে আপনি কিছুটা স্পর্শ ও অনুভব করতে পারেন। এর বাইরে স্পর্শ করতে পারে হয়তো আপনার আশেপাশে ৫% থেকে ৬% মানুষ। কামশূণ্য ও ক্রোধশূণ্য আত্মা ছাড়া কারোপক্ষেই মহাগাতিক ঘটনার কার্যকরণ ঘটনাপ্রবাহে স্পর্শ করা প্রায় অসম্ভব। কেউ কেউ যে অস্বাভাবিক ক্ষমতা পায় না তা নয়। যদি কেউ পেয়ে যায় তার পথভ্রষ্ট অমানবীয় আচরণ হওয়ার মাত্রাই বেশি হয়। এ এক প্রতাপশালী আচরণ। যদিও এ প্রতাপশালী আচরণটুকু নিয়ে আলোচনা আমার লিখার অংশ নয় আজ। অংশ হলো নিজেকে রীতিমতো মূর্খ ভাবা।

যখনই আপনি নিজেকে আরোপিত ও অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞানের বেড়াজালে আবদ্ধ করবেন এবং চাপাচাপি করবেন তখনই আপনি নিচে চলে আসবেন। জ্ঞানের মহাজগতে আপনাকে অস্বাভাবিক নমনীয় হতেই হবে এর বাইরে কোন উপায় নেই, কোন মন্ত্র নেই। ধৈর্যের এক পরমমাত্রায় যতটুকু পারেন আপনাকে ঘিরে ফেলতে হবে। ধৈর্য ধরার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হলো আপনি মূর্খ এটি স্বতঃসিদ্ধভাবে মেনে নেয়া।

মানুষকে ঘায়েল করার ও অহংবোধ প্রয়োগ করার একটি বড় হাতিয়ার হলো প্রশংসা। একটা জ্ঞানীকে মুহূর্তের মধ্যে ত্রিমাত্রিক(ভিজুয়াল ওয়াল্ড)জগতে এনে ফেলা যায় প্রশংসা দিয়ে। সময়জ্ঞাপক জ্ঞানও শেষ হয়ে যায় এ জগতে। মানে পার্থিব তৃতীয়মাত্রার সাথে সময়ের যোগ ও যোগাযোগ শেষ হয়ে যায়। যতদিন ক্যাসিক্যাল(মৌলিক হবে হয়তো বাংলায়) বিজ্ঞানের বেশি মানুষ ভাবতো না ততদিন মহাজাগতিক, মানবচিন্তার অতিমাত্রিক( মেটাভার্স) এবং পরমবাদ স্বীকারই করতো না। কোয়ান্টাম পদার্থ বিজ্ঞান, ঈশ্বরকণা,হিগসবোসন,কোয়ান্টাম কণার একই সাথে দ্বৈতরূপদান বহুমাত্রিক আচরণ ও মুখোমুখি অবস্থান বিজ্ঞানে চিন্তার পরীক্ষালদ্ধ জগতেও পরিবর্তন আনে।

জগতে যে লীনের(পরমের খেলা) খেলা। এ খেলায় অংশ নিতে নিজেকে প্রতিমুহূর্তে ভাঙ্গতে হয়, ভাঙ্গতে গেলেই স্বীকার করতে হয় আমি কিছু জানি না। তাহলেই কেবল জগতের নয়মাত্রিক জগত এবং দশ/এগারোমাত্রিক চিন্তার এক অনন্য পরমে উৎকর্ষের ছোঁয়া মেলে।
বিঃদ্রঃ মাত্রিক ব্যাপারগুলো মৌলিক বিষয় তাই ভেঙ্গে আলোচনায় আনিনি, যদিও যে যত সহজে বলতে পারে সে ভালো কথক। আমি তা নই। লিখাটি সবার জন্যেও নয়। যিনি মনে করবেন পড়া যায় তিনি পড়তে পারেন।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

বাউন্ডেলে বলেছেন: তত্বীয় পদার্থ “বিদ্যা” নাকি বিজ্ঞান ? এ ব্যাপারে ফয়সালা বিজ্ঞান এখনো করতে পারেনি । পরমানুকে ভেঙে কনায় উপস্থিত মানুষ। কনাকি স্বয়ং ক্রিয়াশীল ? এ প্রশ্নের জবাব ল্যাবে অনুপস্থিত। তাহলে ইশ্বরকনার কি হবে ?

ইশ্বরকনা আবিস্কারের ইতিহাসঃ
ইশ্বরের অস্তিত্ব নিয়ে বিজ্ঞানীদের আগ্রহ অনেক দিনের। অনেক বিজ্ঞানী ইশ্বরের সপক্ষে কথা বললেও ইশ্বরের অস্তিত্ব প্রমান করার মত বিজ্ঞান সম্মত মডেল কেউ এত দিন দাড় করাতে পারেনি। তাই একদল বিজ্ঞানী ইশ্বরের অস্তিত্বের প্রমানের বৈজ্ঞানিক ফর্মুলা বের করার দায়িত্ব নিলেন। যে সংস্থার মাধ্যমে এই মহা কর্মযজ্ঞটি সম্পন্ন হল সেটি হল সুইজারল্যান্ডের সার্ন।
প্রথমের সার্নের বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ পাঠ করে ইশ্বর সম্পর্কে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করলেন। তারা লক্ষ করলেন যে প্রায় সবখানেই উল্লেখ আছে যে ইশ্বর সর্বত্র বিরাজিত। এর পর তারা একাধিক মিটিং এ এই সিদ্ধান্তে আসলেন যে আমাদের চারপাশেই ইশ্বরের কিছু না কিছু ঘিরে আছে, যা আমরা স্বাভাবিক ভাবে বুঝতে পারি না। তারা এটির নাম দিলেন ইশ্বরকনা। তারা হিসাব করে দেখলেন এটি ভরহীন কনিকা। এর পর তারা এই কনিকাগুলো চিহ্নিত করার চেষ্টা করলেন।
প্রথমে তাদের মধ্যে কিছু মত মত বিরোধ আসলো। এই অচিহ্নিত কনা গুলো কি সত্যিই ইশ্বরের প্রতিনিধিত্ব করে কিনা এই নিয়ে। তারা বিজ্ঞানীদের পাশাপাশি বড় বড় আলেম ওলামাদের সাথেও একাধিক বৈঠক করলেন। অবশেষে তারা সিদ্ধান্তে আসলেন এই ভাবে – ধরুন আপনি কোথাও বেড়াতে গেলেন। সেখানে গিয়ে আপনি থুতু ফেললেন। আপনি চলে যাবার পর কেউ একজন এসে আপনাকে দেখতে পেল না , কিন্তু দেখলে একজায়গায় থুতু ফেলানো। সে এই থুতু দেখেই এই সিদ্ধানের আসতে পারে যে এই খানে কেউ একজন এসেছিল। অর্থাৎ থুতু দেখেই আপনার উপস্থিতি সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব। ইশ্বর কনাও ঠিক এরকম এই কনা যদি আবিস্কার করা যায় তবে একজন ইশ্বর যে আছেন সেটির ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যাবে।
অতপর বিজ্ঞানীরা সেই মহাপরীক্ষাটি চালানেন। ধুলিকনা, স্বর্নকনা থেকে শুরু করে সব মৌলিক পদার্থ ও অপদার্থের কনাকে একটি টানেলের মধ্যদিয়ে চালনা করলেন। একটি কনাই শেষ পর্যন্ত সফল হল। বিজ্ঞানীরা ইশ্বরকনার অস্তিত্ব পেয়ে গেলেন।
১ম পর্যায়ের গবেষনা এখানেই শেষ হয়ে গেল। কয়েক দিনের মধ্যেই ২য় পর্যায়ের গবেষানার ফলাফল জানা যাবে। দেখুন উদাহরনে বলা হয়েছিলঃ ... থুতু দেখেই এই সিদ্ধানের আসতে পারে যে এই খানে কেউ একজন এসেছিল... অর্থাৎ কে এসেছিল এটি মুখ্য ছিল না, এক জন কেউ এসেছিল এটাই মুখ্য। অর্থাৎ ১ম পর্যায়ের গবেষনায় শুধু ইশ্বরের অস্তিত্ব সংক্রান্ত ছিল। ২য় পর্যায়ের গবেষনা হবে প্রকৃত ইশ্বর কে এটা নিয়ে। ২য় গবেষনায়ই বের হয়ে আসবে ইশ্বর আসলে কে আল্লাহ, ভগবান নাকি গড। এটি অত্যান্ত জটিল গবেষনা।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: আপনাকে একটু যোগ করি, ঈশ্বর আর যাই থাকুক জাগতিক কণায় নেই। তিনি ভৌতিক জগতের ঊর্ধ্বে, তবে জগতে উনার আছে সেটি ভাববর বিষয়।

২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:



লেখাটি যদি সবার জন্য নয়, ইহা আপনি কাহাদের জন্য লিখেছেন?

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৭

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: আপাতত ভালোবাসা নিন।

৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯

আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: আমার এই ক্ষুদ্র জীবনে হাম্বল (নম্র স্বভাবের) মানুষ দেখেছি তারা সবাই উচ্চ শিক্ষিত। যত বেশী জানে তত বেশী নরম হতে থাকার কারন হচ্ছে যত বেশী জানে নিজেকে তত বেশী তুচ্ছ ভাবে। ভাবে, "জগৎটা এত বিশাল? এর কিছুই আসলে জানা হল না!" এটা ভেবে আরো জানার চেষ্টা করে, আরো জানতে পারে আর আরো নরম হতে থাকে। যারা কম জানে তারা নানান ভাবে সারা দুনিয়াকে জানাতে চায় তারা অনেক জানে। কে জানে এটা হয়তো প্রকৃতিরই নিজস্ব নিয়ম।
অল্প বিদ্যা ভয়ংকরীদের জন্য সত্যজিত রায় মজার সূত্র রেখে গেছেন,
"জ্ঞানের কোন সীমা নাই।
জ্ঞানের চেষ্টা বৃথা তাই।।"
=p~ =p~ =p~

@বাউন্ডেলে :
এন্টিম্যাটারের গল্প বহুদিন পর মনে করিয়ে দিলেন। ধন্যবাদ।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: ভালোবাসা নিবেন। জ্ঞানের ও দৃশ্যের একটা অদৃশ্য জগত পড়ে আছে জানার। সেখানে কতকিছু লাগে।

৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৯

সোনাগাজী বলেছেন:



আমি ভালোবাসা নেয়ার জন্য প্রশ্ন করিনি; আমি জানতে চেয়েছি, লেখাটি যদি সবার জন্য নয়, ইহা আপনি কাহাদের জন্য লিখেছেন?

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৪৯

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: যারা কষ্ট করে পড়ে মনে করবে কিছু শেখা যায়। এর বেশিদূর নয়। কারণ আমি আমার লিখা তেমন শেয়ার করি না, বিক্ষিপ্ত কিছু ভাবনা মাঝে মাঝে শেয়ার করি। এই!

৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২২

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: একজন মানুষের জ্ঞানের পরিধিতে সব থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। আবার আমি জানি বলে, সবাই জানবে এই ভাবনাও অযাচিত।

জ্ঞান অর্জনের পর্যায়ে গিয়ে মানুষ নিজেকে ইশ্বরের পর্যায়ে ভাবা শুরু করে, এ ব্যাপারটা যারা ভাবে তাদের কাছে ঠিক থাকলেও, আমার কাছে অস্বস্তি লাগে।

আমার ফেসবুক ফ্রেন্ডলিস্টে একজন মানুষ আছেন, যিনি বাংলাদেশের সঙ্গিত ও খেলাধুলা সম্পর্কে বেশ ভালো ধারণা রাখেন। তবে তিনি হুটহাট এমন সব কথা বলে ফেলেন, তা কিছুটা অপ্রাসঙ্গিক মনে হয়। যেমন, সেদিন তিনি অনুপম রায় কোনো শিল্পীই নয় বলে ঘোষণা দিলেন। অথচ অনুপম রায় অনেকের পছন্দের শিল্পী। অনেক রুচিশীল মানুষের পছন্দের শিল্পী। এখন তার পছন্দ না বলেই তাকে নিয়ে আজেবাজে কথার কোনো মানে হয় না।

আবার তিনি আমার মতন একই ফুটবল দল পছন্দ করলেও, তার বিপক্ষ দল নিয়ে বক্তব্য অপ্রকৃতিস্থ মনে হয়৷ নিজেকে নিয়ে প্রচন্ড মাত্রায় আত্মংকারও তার মধ্যে বিদ্যমান। তিনি এই ভবিষ্যতবাণী করেছেন বল, ঐ হয়েছে। ঐটা বলেছে বলে এইটা হয়েছে। এমন একটা অবস্থা, তিনি না বললে যেন তা সম্ভবই হতো না।

এক লেখকও আছে এমন, যিনি নিজেকে বাংলা সাহিত্যের সেরা লেখক বলে নিজেই ঘোষণা দিয়ে বসে আছেন, কারণ তার প্রতিটা উপন্যাস আলাদা কাহিনী নিয়ে৷ এই কাজ না-কি বাংলা সাহিত্যে কেউ করেনি।

জ্ঞান থাকা ভালো, তবে নিজেকে জ্ঞানী প্রমাণের জন্য অন্যকে অবাঞ্ছিত মনে করাটা, মানসিক সুস্থতা মনে হয় না।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৫১

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: অসাধারণ বলেছেন

৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৪১

কামাল১৮ বলেছেন: ঈশ্বর তোষামোদ পছন্দ করে।তোষামোদ না করলে আগুনে পোড়ান আর তোষামোদ করলে ৭২ হুরীর প্রতিশ্রুতি দেন।হায় রে ঈশ্বর

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৫৩

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: ঈশ্বরকে আপনি যেভাবে বুঝেছেন।

৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার লেখাটা হাউকাউ ছাড়া আর কিছু নয়।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:০৫

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। এটা এক ধরনের হাউকাউই বলতে পারেন, যাই হোক শ্রদ্ধা রইলো।

৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৪৮

আলামিন১০৪ বলেছেন: কেউ কেউ আছে যে মত না মিললে অন্যের ব্রগে এসে কোন অর্থ পূর্ণ বক্তব্য না দিয়ে মল-মূত্র ত্যাগ করে! সিনিয়র সিটিযেন তো, বেগ সামলাইতে পারে না। ও ভায়েরা, বেগের আধিক্য ঘটলে নিজের ঘরে গিযে বিসর্জন দেন।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:০৪

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: বলুক, উনি যা মনে করেছেন বলেছেন। মতামত দেয়াটা উনার মতসিদ্ধ। হয়তো উনি যেমনটি জানতে চান সেটি অন্য রকম। কিছু একটা উনার মতো করে অনুসন্ধান করেন। এটি হওয়াই স্বাভাবিক

৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: জ্ঞান মানুষকে মানবিক করে। মহৎ করে।
যে জ্ঞান মানুষকে মানবিক ও হৃদয়বান করে না, সেই জ্ঞান আসলে জ্ঞান না।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩১

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.