নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শৈশবের অনেক স্মৃতি মনে আছে,মধুর স্মৃতি। মা আমাকে একটু পরপরই চুমো দিতো। জীবনটা পুরো স্বপ্নের মতো লাগতো। বাবা বাবা বলে ডাকতো। খেতে দিতো। শৈশব মনে হলে বা কোন শিশু দেখলে আমি আপ্লুত হই, বাবা-কে মা-কে মনে পড়ে, সাথে সাথেই কল দেই। কথা কই। একটা শিশুর ভেতর যে সজীবতা তা আর কোথাও নেই। আপন মনে খেলবে,ঘুরবে, বলবে এবং নিজে নিজেই খেলবে। যখন ছোট থেকে বড় হয় তখন তো জানেই না সে কোন পরিবেশের জন্যে, কোন খারাপ সময়ের জন্যে বড় হচ্ছে। একটা সময় তাবৎ পৃথিবী তাঁর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে, আবার এমনও হতে পারে পুরো পৃথিবী তার পিছনে।
আমাদের এক প্রিয় শিক্ষক ছিলেন, আব্দুর রাজ্জাক স্যার, সকল শিশুকেই খুব সম্মান দিতেন, আপনি করে বলতেন। একদিন আমরা সবাই বললাম, আপনি স্যার শিশুকে এত সম্মান দেন কেন? তিনি যা বললেন তা অবাক করার মতো, বলেন, দেখো তোমরা শিশুরা কে কি হবে আমি তার কিছুই জানি না। তাই আগামীর কোন এক মানব উপকারী এবং মানবিক মানুষকে আগেই মর্যাদা দিয়ে দিলাম, একজন বললো যদি সে ভবিষ্যতে খারাপ হয়? তিনি বললেন, মানুষকে সম্মান দিলে ফেলে দেয়ার কিছু নেই। বরং অসম্মান দিতে একটি খারাপ দৃষ্টান্ত স্থাপিত হলো। স্যারের কাছে শুনেই বিষয়টি শেখা, তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধাও বটে। এ নিয়ে উনার কোন আলাদা অহংকার নেই, বলেন, সুযোগ হয়েছে দেশকে দেবার দিয়েছি, আর কি!
যাই হোক, শিশু একটি অপার প্রাণের খেলার নাম। যে ঘরেই জন্মাক শিশু শিশুই। প্রাণের উচ্ছ্বাসে ভরপুর। আমরা যেন শিশুর জন্যে সুন্দর আগামীর পৃথিবী গড়তে পারি।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৮
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: সমাজের উচিত শিশু থেকে শেখা
২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: স্যার ভালো কথা বলেছেন।
শিশুদের আমি পছন্দ করি।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৯
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: স্যার বিরক্তিহীন ভাবে নিয়মিত করতেন বিষয়টি। অসাধারণ লাগতো।
৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি বলার মধ্যে আলগা গাম্ভীর্য ও সম্মান থাকে বটে কিন্তু তুমি বলার মধ্যে ভালোবাসা ও আন্তরিকতার ছোঁয়া পাওয়া যায়।
আপনার মনে হয় বাচ্চাদের সাথে আসলে এর মধ্যে কোন সম্বোধনটা করা জরুরী?
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১২
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: এটা উনি করতেন সম্মানার্থে, আমি তুমিই বলি। শুধু উনার বিষয়টা ভালো লেগেছে তাই বললাম।
৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৮
কামাল১৮ বলেছেন: এখানে (কানাডায়) নাম ধরে ডাকা সবাই পছন্দ করে।মানুষ সব থেকে ভালো বাসে তার নাম।মিস্টার ওমক খুব কম বলে।সরাসরি নাম ধরেই ডাকে।মিস্টার ফিস্টার উপনিবেশিক শব্দ।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৩
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: হুম
৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৩
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩
শায়মা বলেছেন: শিশুদেরকে বড়দের মতনই সন্মান দিতে হয় এই কথা আমরা অনেকেই জানিনা বটে তাই বলে আপনি বলতে হবে এমনটা না। আপনি তুমিতে কিছু এসে যায় না।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৫৯
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: আমি নিজেও তুমি বলি।
৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: শিশুরা আমার উত্তম বন্ধু, ওদের সাথে আমার ভালো জমে।
মানুষ যত বড় হয় তত তাদের ব্রেইন, হ্রদয় সব পঁচে যায়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:০৬
সোনাগাজী বলেছেন:
সমাজ শিশুদের জন্য কি করা উচিত?