নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মহেরা

আরেফিন৩৩৬

একটি নেতৃত্বই পারে একটি জাতিকে পরিবর্তন করতে; আমি এ কথায় বিশ্বাসী।

আরেফিন৩৩৬ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত যদি উদার হয়, গণতন্ত্র ধরে রাখে, মানবতা সুপ্রতিষ্ঠিত করে, পৃথিবীকে পথ দেখায় জ্ঞানে ও বিজ্ঞানে তবে আগামীর পৃথিবীতে ভারত হবে পথপ্রদর্শক।
-- কি অর্থনীতি, কি বিজ্ঞান, কি জ্ঞান, কি নতুন নতুন উদ্ভাবন, কি মানবতা, কি বিশ্ব সহমর্মিতা, কি যুদ্ধ কৌশল, কি টেকসই অর্থনৈতিক ভিত, আন্তর্জাতিক ভ্যালু চেইন, ভোক্তা ব্যবস্থার পরিবর্তন, উৎপাদন ব্যবস্থার নেতৃত্ব দান; সবক্ষেত্রেই দেশটি সামনে এগিয়ে যাবে।

---যুক্তরাষ্ট্র ;এ নৈর্ব্যক্তিক ধারণার উপর ভিত্তি করে আন্তর্জাতিক রাজনীতি, ভূরাজনৈতিক কৌশল, ইন্দোপ্যাসিফিক নিরাপত্তা-অর্থনীতি, পরবর্তী আর্থসামাজিক- রাজনৈতিক ভিত মডেল প্রণয়ন করে ইন্ডিয়াকে নিয়ে। দীর্ঘ শত্রুতা, বৈরিতা এবং সন্দেহ পেছনে ফেলে গড়ে তুলে টেকসই বন্ধত্ব। যুক্তরাষ্ট্র তার বন্ধুত্বের টার্ম ব্যবস্থায় স্থিতিশীলতা দিতে মৌলিক বন্ধু রাষ্ট্রকে সব সময় একটা ভূরাজনৈতিক নির্ভরতা দেয়। মোটামুটি ১০০বছর বিস্তৃত হয় কুটনৈতিক ভিতের। যেমন ফ্রান্সকে কেন্দ্র করে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং অস্ট্রেলিয়াকে কেন্দ্র করে ওশেনিয়া মহাদেশ।

সে অনুযায়ী দক্ষিণ এশীয় উন্নয়ন, মানবাধিকার, গণতন্ত্র এবং আগামীর ভোক্তা ও উৎপাদন ব্যবস্থায় ভারত একটি বড় ফ্যাক্টর দেশ ধরে এগোনোর চেষ্টায় বড় বড় সন্দেহ তৈরি করে দেয় কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ভারতীয় পদক্ষেপে।
যেমন-----
বাংলাদেশের গণতন্ত্র, স্থিতিশীলতা এবং উন্নয়ন সহযোগী জনরাষ্ট্রিক সম্পর্ক সৃষ্টির প্রথম ধাপেই ভারত হয়ে উঠে একই সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বৈরী এবং বাংলাদেশের জনগণেরও বৈরী। যা এখনো স্থিতিশীল বাংলাদেশ গড়তে পারেনি, এমন কি স্থিতিশীল সম্পর্কও হয়নি। কারণ একটি টেকসই ভারতে প্রথম শর্তই এটি। অনেককে বলতে শুনি বাংলাদেশের মঙ্গলের জন্যে ভারতকে ক্ষেপানো যাবে না,ভালো সম্পর্ক দরকার ; আপনার মতো বুদ্ধিজীবী নোলকবাবুকে খোঁজে ক্লোজআপ ওয়ান। ভারতের এটি হাজার গুণ বেশি দরকার।

ইউক্রেন-রাশা যুদ্ধে মূলত একটি দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা আছে যুক্তরাষ্ট্রের। সেখানে রাশিয়াকে দ্বিতীয় ভাঙ্গন দেয়া, অথবা মজুদ এবং নিয়ন্ত্রণ অর্থনীতিতে যেন প্রবেশ না করতে পারে সেখানে ব্যর্থ করা। প্লানটা ঠিক ভাবেই এগুচ্ছিলো বলা যায়। কিন্তু রাশিয়া এত আগে যুদ্ধে জড়াবে এটি যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনা ও কল্পনায় ছিলো না। ধারণা করা হয় যদি ভারতকে বেইজ ধরে যুদ্ধ কৌশলে এগিয়ে থাকে তাহলে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে ভারতই এটি ফাঁস করেছে, অথবা রাশীয় গোয়েন্দা তৎপরতায় ভারত থেকেই এটি ফাঁস হয়েছে। কারণ সংস্কৃতিক ভাবে ইন্দো-রাশা মৈত্রী চুক্তি প্রায় ৭৫ বছরের। রাশা-র প্রচুর নারী গোয়েন্দা ইন্ডিয়াতে চলচ্চিত্র ও এসকট মার্কেটে বিদ্যমান।

ইউক্রেন যুদ্ধের বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা ভারত মানেনি। রাশা তার তৈল ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের ট্রানজিট পয়েন্ট বাণিজ্যিক ভাবে ভারতকে ব্যবহার করেছে এবং করছে। তাতে কত পরিমাণ রিজার্ভ কার হচ্ছে এটি যুক্তরাষ্ট্রের ধারণার বাইরে। অতীত থেকেই ইরান ভারতকে বাণিজ্য ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করে আসছে এবং নতুন ছিলো ইরানের দুবাই। ডলারের অদৃশ্যমান মজুদে চীন ব্যাপক এগিয়ে, এগিয়ে রাশা-ও সাথে ইরান। আর বৈধ মজুদ হচ্ছে ইন্ডিয়ার। যা রেকর্ড পরিমাণ।

তাহলে সমস্যাটি কোথায়?

সমস্যা জনঘনত্বে, সমস্যা আগামীর ভোক্তা, সমস্যা আগমীর অর্থনৈতিক বিন্যাসে। মানে ব্রিকস। ব্রিকসকে বেইজ করে যদি অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা করে। সেটি যদি একটি মোটামুটি পর্যায়েও নেয়া যায়। আর আন্তর্জাতিক বাজারে যদি চীন তার অদৃশ্য মজুদকৃত ডলার দ্রুত ছেড়ে দেয়, তাহলে ডলারের পতন, মুদ্রাস্ফীতি ঠেকানো কঠিন হবে। এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপীয় ছোট অংশের বাজার, দক্ষিণ আমেরিকার কিছু অংশ এবং ব্রাজিলেসহ দক্ষিণ আফ্রিকায় ; এদিকে রোলিং দেশ রাশিয়া ও ইরানসহ যে আন্তরাষ্ট্রীয় মহাপরিকল্পনায় এটি ব্যাপক কাজে দেবে।

আমেরিকায় একটি গ্রেট ডিপ্রেশন টাইপের অর্থনৈতিক মন্দা সৃষ্টিই প্রাথমিক পরিকল্পনা এ গুচ্ছ রাষ্ট্রগুলোর।
সেটি প্রতিরোধেও যুক্তরাষ্ট্রের বড় পরিকল্পনায় ভারত এখনো বন্ধু নয়। নির্ভরযোগ্য নয়।

হঠাৎ এ ধাক্কায় চীন আমেরিকায় মানবিক বিপর্যয় তৈরি করবে, তাই কোন উস্কানিমূলক কাজেই চীন চুপ থাকে। চীনের কয়েকটি মানবিক বিপর্যয় মোকাবিলার দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে, ধরা চলে যুদ্ধ কৌশলে সে অভিজ্ঞতাই একটি বড় অস্ত্র। স্মরণকালের বড় বিপর্যয় হলো চীন-জাপান যুদ্ধের খাদ্যাভাব, চড়ুই পাখি হত্যায় খাদ্যাভাব, কৃষক-শ্রমিক উৎপাদন ব্যবস্থায় বড় বিপর্যয়। সেখান থেকে চীনকে তুলেও আনে যুক্তরাষ্ট্র তার প্রয়োজনে এবং রাশিয়াকে মোকাবিলায়। বর্তমানের চীন শিল্পের ভীতও যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতায়৷

যুক্তরাষ্ট্রের প্রয়োজন ছিলো তার বিকল্প হিসেবে ভারতকে। এমন কি চীনকে ঠেকাতেও। ভারতীয় কূটনৈতিক এবং রাজনৈতিক মহল তা বুঝতে যতেষ্ট ব্যর্থই বলা যায়।
আগামী ৫০/৬০ বছর নানা রাজনৈতিক কৌশলে বেইজ করে চীনকে দিয়েই যুক্তরাষ্ট্র তার অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক মোড়লগিরি বজায় রাখতে পারবে। কিন্তু বিপর্যয় হবে পরবর্তী ব্রিকস ব্যবস্থায়। তাই নির্ভাবনায় ভারতের মজাকখেলার সুযোগ নাই।

আগামী ৫০/৬০ বছর পর পৃথিবীর মেগাসিটি-র তালিকায় আফ্রিকা থাকবে উপরে। ১০ টায় প্রায় ৮ টা। তাই ভোক্তা বিন্যাস এখানেই বড়। সেখানে চীনের হাত পড়েছে আবার ফ্রান্স আগে থেকেই আগে। সেখানেও আলাদাভাবে হাত যুক্তরাষ্ট্র দিলে ইউরোপে সমস্যা হবে ফ্রান্স জোটে। ধরতে গেলে সেখানে ফ্রান্স ব্যর্থ হচ্ছে।

এখন সবার আগে প্রয়োজন ভারতকে রাস্তায় আনা বা রাস্তায় ফেলে দেয়া। তাই তো ভারতীয় পণ্য আটকে দেয়া। এটি ভারতকে দম বন্ধ করে ছাড়বে। এখনো ভারতীয় অর্থনীতির ভিত শক্ত এবং টেকসই নয়। জাতিগত সমস্যাও হচ্ছে, আরো হবে। ভারতকে রাজনৈতিক মহলকে বুঝতে হবে কোথায় তাদের থামতে হবে।
না হলে তাদের থামিয়ে দেয়ার ফ্যাক্টর খাড়া। ব য় কট ভারত এখনো বিশ্বব্যাপী, তাদের জন্যে অপেক্ষা করছে গ্লানি ও লজ্জা। রূপীতে লেনদেনের মজা ভারতকে দেখিয়ে দেবে যুক্তরাষ্ট্র। পণ্য নিয়ে বিট করতে হলে সেসব পণ্যের জিআইসহ সব হাতে থাকতে হয়, করতে হয় শতভাগ অর্গানিক। এটিই আন্তর্জাতিক বাজারের প্রতিষ্ঠিত নিয়ম। ভ্যালু চেইনে ভারত পাকিস্তানেরও পেছনে তাই দাদাগিরির সুযোগ নেই।




মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

কামাল১৮ বলেছেন: তিনি একজন মানুষ।

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৩

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: ভারতও একজন মানুষ?

২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: মোদীর নেতৃত্বে ভারত যে পথে হাঁটছে তাতে
তাতে যে কোন সময় বাংলাদেশের সাথে ও সর্ম্পক খারাপ হতে পারে ।

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৫৩

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: তেমনই হবে

৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: মোদীর নেতৃত্বে ভারত যে পথে হাঁটছে তাতে
তাতে যে কোন সময় বাংলাদেশের সাথে ও সর্ম্পক খারাপ হতে পারে ।

২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:০২

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: ঠিক

৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৪

জুন বলেছেন: মোদী এখন রামলালা জোয়ারে আরেকবার ক্ষমতায় আসার (মনে হয় আসবেও) চেষ্টা করছে। বহু জাতি ধর্ম নিয়ে গড়া নিজ দেশে মুসলমানদের উঠতে বসতে অপমান অপদস্ত করছে, মসজিদ ভেংগে মন্দির বানাচ্ছে আবার দুবাই গিয়ে একটা মন্দির নির্মান করছে যার জন্য জমি দিয়েছে আমিরাতের রাজা বাদশাহরা। সেলুকাস কি বিচিত্র মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমানদের চরিত্র।
আমি একটা জিনিসে অবাক হই যে এত বড় দেশ ভারত কিন্ত তার একটা প্রতিবেশীর সাথেও তাদের সুসম্পর্ক নেই, এমনকি জলের তলায় প্রায় বিলীন হতে যাওয়া দেশ মালদ্বীপেও দ্বিতীয় বারের মত সংসদে ল্যান্ড স্লাইড জয় লাভ করলো ভারত বিরোধী মুইজ্জ্বু। আমরাই ভয়ে মরি ভারতকে চটালে আমাদের দেশ শেষ হয়ে যাবে হ্যান তেন ।
ভালো লিখেছেন। +

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৫৪

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্যে

৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

বাংলাদেশে ভারত বিরোধী পাকিস্তানপন্থী আছে।
তবে সংখ্যা খুব একটা বেশি নয়।
১৯৭০ এর নির্বাচনে প্রায় ২০ ভাগ লোক মুজিবকে ভোট দেয়নি। অর্থাৎ স্বাধীন বাংলাদেশ চাইনি। বর্তমানে এদের মানে বাংলাদেশ বিরোধীদের সংখ্যা সামান্য বেড়েছে। তবে ২৫ ভাগের বেশি নয়।

অক্টোবরের পরে সবাই চুপসে গেল কিভাবে। প্রকৃত সমর্থন থাকলে কিছু না কিছু বিক্ষোভ হতো গ্রামে গঞ্জে বা শহরে। কিন্তু বিন্দুমাত্র অসন্তোষ দেখা যায়নি কোথাও।

রিসেন্ট বুয়েটের অভ্যন্তরে ছাত্রলীগ বিরোধী শিবিরের কিছু বিক্ষোভ চলছিল। প্রকৃত সামান্য সমর্থন থাকলেও এই বিক্ষোভ অন্য বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে বা বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়তো, যেভাবে ছড়িয়েছিল কোটা আন্দোলন, স্কুল ছাত্র আন্দোলন, এমনকি রিসেন্ট চুয়েট মোটরসাইকেল এক্সিডেন্ট পরবর্তী আন্দোলন। আন্দোলনের বিপুল মানুষ অংশগ্রহণ করেছিল। কিন্তু বুয়েটের শিবিরের আন্দোলনে কোথাও কোনো ইম্প্যাক্ট নেই।

কিন্তু হায়। কিছু কথিত শিক্ষিত বুদ্ধিজীবীদের প্রবল উস্কানি সত্ত্বেও সমগ্র বাংলাদেশে একটি প্রাণীও এদের সমর্থনে এগিয়ে আসেনি রাস্তায়, বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। কেউ তাদের সমর্থনে দাঁড়ায় নি। এখন সবাই জানে এরা সব ভাড়ায় খাটা বুদ্ধিজীবী।


এদের ভারতীয় পণ্য বয়কটে ভারতের কোন সমস্যা হবে না। বরং বাংলাদেশে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের কিছু লাভ হবে।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৩৯

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: আপনার মতো চারুকলার বিজ্ঞানী দিয়ে দেশের কিছু হয়নি, ভবিষ্যতেও হবে না৷ সবখানেই কথা বললে শুধু জামাত দেখেন কেন? আওয়ামী লীগ আর জামাত তো ভাই ভাই। মাঝে মাঝে ঝামেলা হয় শুধু। ভারত টের পাচ্ছে পৃথিবীতে তার অবস্থান কই যাচ্ছে

৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৫:১৯

কামাল১৮ বলেছেন: মানুষ আর মুসলমানে পার্থক্য আছে।আমাদের দেশে হাজার হাজার মুসলমান আছে মানুষ আছে খুব কম।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:০৮

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: এসব হলো ভাবের কথা যার কোন কার্যকরিতা নাই কিন্তু কথা চটকাদার। একজন মানুষ মুসলিম হলে তার দোষ নেই নৈতিক হলেই হলো। আর ইন্ডিয়াতে আপনি হিন্দু-কে মানুষ শেখান। সেখানে এমন ভাবের কথা বলে মানবতা নিশ্চিত করেন। কোন কথার গভীরে না গিয়ে, অন্তর্নিহিত কথা না পড়ে হোদাই আইছেন অন্য একটা বিতর্ক নিয়ে। এগুলো করে কোন লক্ষ্য অর্জন হবে না।

৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩০

আলাপচারী প্রহর বলেছেন: দারুণ।
ব্যতিক্রমী লেখা।
ভারতকে ঘুরিয়ে দেয়ার মেধা নাই ভারতে।
ওরা কামলা জাত।
চেনা পথে হাঁটতে পারে।
অজানাকে ওদের বড় ভয়।

২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:০১

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: অনেকের কাছে গল্পের মতো শুনতাম ভারত মেধাবীর দেশ, এখন দেখি পদে পদে দুষ্ট চক্র।

৮| ০৭ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

কথামৃত বলেছেন: ভালো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.