নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভূগোলিক কারণে মানবের আধ্যাত্বিক অনুসন্ধানের জিজ্ঞাসার নির্বাচনিক একটা বৈচিত্র্য দেখা যায়, যেটা ভাষায়ও আলাদা সাইন তৈরি করে, আরবে না শুরু আগে, লা দিয়ে অস্বীকার করে স্বীকারোক্তি, পশ্চিমে শুরু হয় অধিকার করা নিয়ে যার প্রথম কথা have, আছে বা ছিলো, তারপর আছে কি নাই।
আর আমাদের উপমহাদেশে আছে, কিন্তু কেউ তা ধ্বংস করছে। এজন্যে এখানেই বেশি প্রকৃতির নির্বাচন ধর্ম বেশি হয়েছে।
শীত প্রধান বরফের দেশে আমার অধিকারে (have)আছে থেকে তা কিভাবে খাদ্য ও পানীয় রক্ষিত হচ্ছে তাতে আমাদের স্বীকার ও অস্বীকার তৈরি হচ্ছে। যেমন i have own a wife, i own wife. i have food for living.
এখন এখানে প্রচুর আছে পাশাপাশি ধরে রাখার বা সংরক্ষণেরও ব্যবস্থা আছে। কারণ শীতকালীন দেশ।
এবার আসি আরবীয় তাপমাত্রা বেশির দেশগুলোতে, সেখানে যদি প্রশ্ন করা হয় কি আছে? উত্তরটা প্রথমেই নাই, কি নাই পানি নাই, খাবার নাই।
তাহলে তার মনঃস্তাত্ত্বিক জিজ্ঞাসা কি? নাই তো? চলো খোঁজি!
তারপরের আধ্যাত্মিক জিজ্ঞাসাগুলো খোঁজে খোঁজে পাওয়া।
এবার আসি উপমহাদেশে, সবই নিয়মিত আছে। ঘরের পাশেই আছে, হাতের কাছেই আছে, কি আছে?
খাবার ও পানীয় আছে?
এখানে অধিকারে আছে কথাটি তবুও বরফ প্রধান দেশের have এর মতো মনঃস্তাত্ত্বিক ভাবে শক্তিশালী নয়,
কারণ যা আছে তা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে দ্রুত! খরা, বৃষ্টি, বন্যা, অল্প শীত। এইতো!
আবার শীতও আমাদের দুর্ভোগের! মজার ব্যাপার দেখবেন শীতকে এবং শীতকালকে নিয়ে আমাদের ধর্মীয় রিচুয়াল তেমন গড়ে উঠেনি, কারণ শীতটা আসে আরাম নিয়ে, কিছুদিন ভালোই আরাম, তারপর দুর্ভোগ। আবার দুর্ভোগ-টা হতে হতেই শীত শেষ। আবার দুর্ভোগ হলেও খাদ্য ও পানীয় ভালোই সংরক্ষিত থেকেছে।
তাই শীতকে কোথাও ভয়ংকর কালি, মনসা বা বন্যার মতো পূজনীয় তেমন করা হয়নি।
বিঃদ্রঃ -একদম "র" লিখাটাই দিয়েছি, বাঙালির মনঃস্তাত্ত্ব লিখবো, তাই কিছু জিজ্ঞাসার প্রয়োজন, বহুমতগুলোও কেমন হয় দেখা যাক।
-----সহজভাবে বুঝতে ইব্রাহিম আঃ এর ঘটনা প্রবাহে ধর্ম জিজ্ঞাসায় ধারাবাহিক প্রত্যাখ্যানে চাঁদ নয়, সূর্য নয়, রাত নয়, দিন নয়; এভাবে ধর্ম দর্শনে আল্লাহ-য় পৌঁছান।
অন্যদিকে, থিওলজিকাল দর্শনে বাট্রান্ড রাসেলের শূণ্যতা স্তরের জিজ্ঞাসার মতো আমাদের ঐতিহাসিক চিন্তা দর্শনের প্রতিরূপের ব্যাপারটি ভাবতে পারেন।
০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:৫৭
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: এরা কোন বিজ্ঞানী? আপনি কোন বিশ্বের কথা বলতেছেন? আপনার নিজের আর আওয়ামী লীগের? সবচেয়ে আপডেট দার্শনিক তত্ব নিয়ে এখানে কথা বলছি, সেটিও ব্যাপার নয়। আমার অযথা তর্কের ইচ্ছে নেই। যদি পারেন এ বিষয়ে বলুন, আপনি কি ভাবেন তাও বলুন। অতি মাত্রায় বলতে গিয়ে নিজেকে ছোট করবেন না। বিজ্ঞানের কোন বিষয় নিয়ে বলবেন আলোচনা করবেন? করুন, আমিও একটু শিখি, সাথে তাল মেলাই।
২| ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ৭:৩২
কামাল১৮ বলেছেন: প্রতমতঃ আমি আওয়ামী লীগার না।জীবনে একদিন জন্যও আওয়ামী লীগ করি নাই।ছাত্র জীবনে ছাত্র ইউনিয়ন করেছি।কিন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলাম।পরে বামপন্থী আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিলাম।
আমি বিজ্ঞানী না।তবে বিজ্ঞান মনস্ক।যুক্তি প্রমান তথ্য দিয়ে আলাপ করতে পছন্দ করি।
৩| ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:১১
শ্রাবণধারা বলেছেন: কামাল১৮ ভাই, আপনি মাঝে মাঝে কিছু আজগুবি কথা বলেন। "বর্তমান বিশ্বে দর্শন বাদ" এটা আপনার মত একজন শ্রদ্ধেয় বয়োজ্যেষ্ঠ জীবনভর আদর্শিক রাজনীতি করা লোকের মুখে কিছু অদ্ভুত শোনায়।
একবিংশ শতকে এসে দর্শন এর পরিধি আরো বিস্তৃত হয়েছে। উত্তর-আধুনিক দর্শনের ক্ষেত্রে যারা প্রথিতযশা - হেইডেগার, ফুকো, দেরিদা, চমস্কি, সাইদ, স্পিভাক সহ আরো অনেকে তারা সকলেই খুবই প্রাসঙ্গিক। তাদের অলোচনা রাজনীতি, ক্ষমতা, ভাষাতত্ত্ব, অর্থনীতিসহ অনেকদূর বিস্তৃত।
আর এদের পূর্ববর্তী মূলধারার দর্শনে নিটসে থেকে বার্টান্ড রাসেল পর্যন্ত সকলেই এখনও দারুন ভাবে প্রাসঙ্গিক।
লেখক, আপনার এই লেখাটা আমি কিছুই বুঝতে পারিনি, শুধুমাত্র লেখার শিরোনামটা বুঝেছি, তাই মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকলাম।
০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৮
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: অসাধারণ বলেছেন, আমি মূল খাবার ও পানীয়ের রক্ষণ, সহজলভ্যতা এবং নিরাপত্তায় ; কোন অঞ্চলে কি রকম চিন্তা ও জিজ্ঞাসার প্রভাব তৈরি করে। কতটুকু আত্মবিশ্বাস হয়, আধ্যাত্বিক আত্মবিশ্বাসে এবং সামাজিক আত্মবিশ্বাসে বস্তুর প্রভাব ও বাস্তুবাদের দৃশ্যমান প্রভাব অবচেতন মনে কিভাবে কিভাবে পড়ে এটার সামগ্রিক চিত্র তৈরি করবো। যখন ফ্রীজিং পদ্ধতি ছিলো না তখন খাবার ও পানীয় তিনটা বৈচিত্র্যময় পদ্ধতিতে সংরক্ষিত হতো তিনটি অঞ্চলে। তাতে তাদের ধর্ম ও চিন্তা তিনভাবে তৈরি হতো।
যেমন ভারতীয় উপমহাদেশ দেখছে পচনশীল খাবার দ্রুত পঁচে যাচ্ছে, আবার আরবীয়-রা দেখছে তেমন খাবারই নাই, বিভিন্ন নিয়ামক তাদের খাবার সরবরাহ করে দিচ্ছে, যেমন বাণিজ্য আর শীত প্রধান দেশগুলো দেখছে তাদের প্রচুর খাবার আছে, আবার দীর্ঘ সময় তা সংরক্ষিতও থাকছে। তাদের ভেতর একটা আত্মবিশ্বাস সব সময় কাজ করে আমার তো বাঁচার জন্যে খাবার আছে।
----- এই সকলের যখন ধর্ম ও সামাজিক নিরাপত্তা চিন্তা আসবে, বিষয়টা আলাদা আলাদা এবং খুবই ইন্টারেস্টিং।
উপমহাদেশে বৃষ্টি নাই ব্যাঙের পূজা বিয়ে, ঝড়ের পূজা, খরার পূজা, চৈত্রের পূজা, কিন্তু দেখেন শীতের তেমন পূজা নাই।
আবার আরবীয় যেখানে নাই তেমন কিছুই, যখন তারা অল্প কিছু পায় খুশওতে ভরে উঠে। মূলত এখানে উপমহাদেশের মনঃস্তাত্ত্বটা নিয়ে আমার কাজ।
৪| ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:০৩
Bondi বলেছেন: আপনার লেখা কিছুই বুঝি নাই। লেখার সারমর্ম বলে দেন। তাহলে হয়তো চিন্তা করতে পারবো অন্যথায় চিন্তার কোনো প্লাটফর্ম পাচ্ছিনা।
০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৯
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: উপরের মন্তব্যটি দেখে নেন। হয়তো কিছুটা সহায়তা হতে পারে।
৫| ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫
কামাল১৮ বলেছেন: @ শ্রাবণধারা,আমি মানুষটাই অনেকের থেকে আলাদা।আমার দর্শন হলো বস্তুবাদ।সেখানে ভাববাদী দার্শনীকদের কোন স্থান নেই।বস্তুবাদী দর্শন হলো বিশ্বকে পরিবর্তনের দর্শন।বস্তুর অন্তর্নিহিত বিষয়কে জেনে তাকে পরিবর্তন করা।যেটা আজকে বিশ্বের সবাই করছে।কিন্তু শোসন ব্যবস্থাকে টিকিয়ে রাখতে ভাববাদের ছাউনিদিয়ে শোসনকে টিকিয়ে রাখছে।
০৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:১৯
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: আপনার কথায় যতেষ্ট অহংবোধ আছে, আর আপনি বস্তুবাদী এমনটি আমার মনে হয়নি। আপনি দ্বান্দ্বিক। অনেকটা সংশয়বাদীও হয়তো। আমার পুরো আলোচনাটাই বস্তুর দৃশ্যমানতায় ব্যাক্তির অবমনের কেমন জিজ্ঞাসা হয়? আপনি এখানে ভাববাদ কই পেলেন? ব্যাক্তি আমি ভাববাদী কিন্তু উপরের আলোচনায় কিভাবে ভাববাদ পেলেন। আর বিস্তৃত দর্শন ছাড়া আপনি বিশ্বের কি পরিবর্তন করবেন? আধুনিক বিজ্ঞান এখন হচ্ছে কসমোলজি, এস্ট্রোলজি, কোয়ান্টাম বিজ্ঞান, কোয়ান্টাম ফিজিক্স, এস্ট্রো ফিজিক্স, মাইক্রোলজি, ন্যানো ট্যাকনোলজি যার প্রতিটাতেই প্রয়োজন চিন্তা করার অস্বাভাবিক ক্ষমতা প্রয়োজন ; সেখানে আপনি দর্শন ও উচ্চতর দর্শন ছাড়া কি বিজ্ঞানমনষ্ক নামক মানদাতা দিয়া উদ্ভাবন ও আবিষ্কার করবেন? আপনার কি তাই মনে হয়?
এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন বিজ্ঞান ও দর্শনের যৌথ সমন্বয়। সাধারণ বিজ্ঞান চিন্তায় যা আবিষ্কার সম্ভব সব আবিষ্কার শেষ। এখন প্রয়োজন সামর্থ্যের সীমা অতিক্রমের খেলা, সেই খেলায় মান্দাতারা নেই।
৬| ০৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩
কামাল১৮ বলেছেন: প্রথমতঃ আমি আপনার লেখার বিষয়ে এখানে কোন মন্তব্য করি নাই।আমি যা বলেছি সেটা শ্রাবণধাকে বলেছি।আমার অবস্থান আমি ব্যাখ্যা করেছি তার কাছে।
আমার কোন বিষয়ে কোন সংশয় নাই।আপনার কেন মনে হলো আমি সংশয়বাদী।তারপর কিছু ভারি ভারি শব্দ বললেন।যে বিষয়ে গুলো সম্পর্কে কারো পক্ষেই সম্পুর্ন জ্ঞান আর্জন করা সম্ভব না।আমারতো প্রাথমিক জ্ঞানই নাই।কিন্তু বস্তুবাদের উপর আমার প্রয়োজনিয় জ্ঞান আছে।যদিও হেগেলকে বস্তু বাদের জনক বলা হয় কিন্তু বস্তুবাদকে পরিপূর্ন রূপদেন মার্কস ও এঙ্গেল।পরে বিশদ ব্যাখ্যা করেন লেনিন ও স্ট্যালিন।এবং সর্বশেষ মাওসেতুং।
৭| ০৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৫৬
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: জ্বী এখন বস্তুবাদের একটা আদর্শ রাষ্ট্রের উদাহরণ দেন পৃথিবীতে। কারণ সেটি তো স্বর্গে হবে না। হবে মর্ত্যে। রাশিয়া আর চীন? যেখানে সামান্য শক্তিশালী বিরোধী মতের জীবনের বিন্দুমাত্র জীবনের নিরাপত্তা নেই। পৃথিবীর সেরা খুনি যেখানে জোসেফ স্টালিন আর মাও সে তুং। যেখানে শাসন ক্ষমতা পরিবর্তনের শক্তি জনগণের নেই৷ এই বস্তুবাদ লইয়া আনি কি করিবো? কার জন্যে লড়াই করিবো, বিপ্লব করিবো?
৮| ০৭ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯
কামাল১৮ বলেছেন: বস্তুবাদ একটা মতবাদ।তার জন্য রাষ্ট্র লাগবে কেনো।আপনি সমাজতন্ত্রের কথা বলছেন।প্রথিবীর অনেক দেশ সমাজতান্ত্রীক অর্থনীতির অনেক কিছু গ্রহন করেছে।বিশেষ করে পুর্ব ইউরোপের দেশগুলি।পুজিবাজী দেশগুলিও সেই পথে হাঁটা শুরু করেছে।
পৃথিবীতে দুটি মতবাদ আছে।ভাববাদ আর বস্তুবাদ।সবাই এই দুটির যেকোন একটির পক্ষে।সেটা বুঝে না বুঝে।ভাববাদিরা মনে করে ভাবনা থেকে জগৎ সৃষ্টি,বস্তুবাদিরা মনে করে বস্তু থেকে জগৎ সৃষ্টি।সেটা আরেক বিতর্কের বিষয়।
।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ৮:২৫
কামাল১৮ বলেছেন: বর্তমান বিশ্বে দর্শন বাদ।এখন কথা হয় তথ্য প্রমান সহ।তথ্য নাই প্রমান নাই এমন বিষয় নিয়ে বিজ্ঞানীরা আলোচনা করে সময় নষ্ট করে না।