![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অর্থনীতির একটি মারাত্মক সভ্যতা কেন্দ্রিক টার্ম আছে তা হলো নিরবে ভেঙে পড়া। যার ভেঙে পড়ে সেও বুঝে, অন্যরাও বুঝে। তখন অর্থনীতিতে দ্বিমুখী দম শুরু হয় প্রচন্ডভাবে। অর্থনীতির সাথে সম্পর্কিত থাকে শাসন ও ক্ষমতা; এ প্রভাবে জাতি, শাসক এবং প্রভাবকগুলো ভেতরে ভেতরে শুকিয়ে যায়।
আমেরিকান অর্থনীতি ভেঙ্গে পড়বে সবাই বুঝতেছে। বুনিয়াদি আমেরিকাকে বাঁচাবে এ আশা নেই। কারণ দ্বিতীয় টার্ম। কে হবে এর পরের বুনিয়াদি। সৈয়দ মুজতবা আলী বুনিয়াদি শব্দটি নানাভাবে ব্যবহার করতেন। সভ্যতার সমষ্টিক বিষয়েও।
১. পরের বুনিয়াদ হতে চাওয়া ইউরোপীয় ইউনিয়ন; ন্যাটো কেন্দ্রিক তার সামরিক ব্যয় বাড়িয়েছে আমেরিকা।
২. পরের বুনিয়াদ হতে চাওয়া রাশিয়াকে যু**দ্ধে নামিয়েছে আমেরিকা।
৩. পরের বুনিয়াদের ভিত হতে চাওয়া ইরান তাকে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগিয়েছে।
৪. পরের বুনিয়াদ হতে চাওয়া চায়নাকে ধরাশায়ী করতে পারতেছে না আমেরিকা। নৈতিকভাবে এটি আমেরিকার জন্যে নিরাপদ মেরুও বটে। কারণ ওদের জ্ঞান-বিজ্ঞানের বড় বাজার আমেরিকা। বড় ভোক্তাও। যত চাইনিজ আমেরিকায় পড়তে ও জ্ঞানের অনুসন্ধানে যায় অত আর কোন দেশ যায় না। ভবিষ্যতেও যাবে না।
৫. বাজার পতনে, সভ্যতার পতনে সুবিধাজনক জায়গা চীনা। কিন্তু অর্থনীতি রক্ষার বড় টার্ম ও খেলোয়াড় ইস**রায়েল।
তারা একই সাথে বুনিয়াদি হতে চায়, আবার নিশ্চিত তারা না হলে আমেরিকাকে বাঁচিয়ে রাখতে চায়।
বুনিয়াদি সভ্যতা কিভাবে ভেঙে পড়বে? ১. চিকিৎসায় ২. যু**দ্ধে ৩. সামাজিক ও পারিবারিক ভাঙ্গনে ৪. পতনকালীন অস্থিরতায়। ৫. প্রযুক্তির অভূতপূর্ব উন্নয়নে।
--সবগুলোর সাথেই আবার যুক্ত আছে ঋণ।
---চিকিৎসার ধাক্কা একটা গিয়েছে করোনায়।
এটি দিয়ে ভাঙ্গনের সূচনাপর্ব শুরু হয়ে গিয়েছে। আমেরিকা নতুন শিল্প ও কৃষি বিপ্লবের আশায় অর্থনীতি সাজাচ্ছে। তাতেও সময় লাগবে প্রায় দুই দশক নূন্যতম পক্ষে। এটি দিয়ে ভাঙ্গন না ঠেকলেও খড়পোষ হবে৷ ট্রাম্পকে পাগল মনে হলেও দ্রুত এ্যালন মাস্কের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ মূল আমেরিকান ভিত বাঁচানোর খেলায় সে দৃঢ়। খাবার না পেলে উচ্চ বিলাসী পরিকল্পনায় দেশ বাঁচবে না৷
আন্তর্জাতিক খেলার পুরো মিলে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি। এখানে শুধু আওয়ামী লীগের পতন হয়ে গেছে।
আর ঐখানে আমেরিকা স্টিল পাওয়ার৷ চীনা রুলসে বিএনপি। বাকি সবগুলো অস্থির। কে হবে পাওয়ার। জাশি, লীগ, এনসিপি।
সমাধান আমেরিকায়। সংকটকালীন সময়ে প্রয়োজন কৃষি বিপ্লব। খেয়ে বেঁচে উঠার অর্থনীতি। সাথে জাতীয় নিরাপত্তা ও প্রযুক্তিগত উন্নয়ন।
যতদিন যাবে সামনে আমরা আরো বেশি অস্থির সময় পাবো। নিজেদের দেশকে বাঁচাতে প্রয়োজন হবে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাসহ কৃষি উন্নয়ন। সাথে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের বিকাশ। কোন অস্থিরতায় জড়ানো যাবে না। আরো ৩০/৪০ বছর পোশাক শিল্পই আমাদের আলো দেখাবে। তাই এটি বাঁচাতে হবে।
বহুমুখী বাজার তৈরি এখনই সময়। রোহিঙ্গা সংকটের কার্যকর সমাধান জরুরি। ও হ্যাঁ! বাংলাদেশ বাঁচাতে বিএনপির সরকারি স্থিতিশীলতাই বড় সমাধান। বাকি সব গুলোই হবে অস্থির। লাইক আন্তর্জাতিক রাজনীতির চায়না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: রোহিংজ্ঞা সমস্যার সমাধান করবে কে??