নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কবিতা লিখি , গল্প লিখি , মুভি রিভিউ লিখি , বুক রিভিউ লিখি , ফিচার লিখি । এই তো আমার লিখিময় জীবন ।
গত ৩টা সপ্তাহ জুড়ে ইন্টারনেট জুড়ে পাওয়া ছবির উপর আছি । একে একে “আমার দেখা ২০১৫ সালের সেরা ১০টি ছবি” , “Instagram এর সেরা ২০টি ছবি” প্রকাশ করেছি । আজ “ন্যাশনাল জিউগ্রাফির ২০১৫ সালের সেরা ২০টি ছবি (পর্ব ০১)” নিয়ে এলাম । ২০১৫ সালের ন্যাশনাল জিউগ্রাফির দৃষ্টিতে সেরা ২০টি ছবি দেখে ও পড়ে মনে হল আসলেই এই ২০টি ছবি হাজার হাজার ছবির মাঝে সেরা হবার যোগ্য । কারণ এই প্রতিটা ছবি কেবল ছবি নয় তার চেয়ে অনেক বেশি কিছু । কেবল ছবির সৌন্দর্য নয় এর পিছের ইতিহাস , পারিপার্শিক অবস্থা , অনুপ্রেরণা , নতুন দৃষ্টিভঙ্গি অনেক কিছুই বিবেচনা করে এই ২০টি ছবি প্রকাশ করা হয়েছে । আর আমি তাতে মুগ্ধ । মুগ্ধতার আমার চোখে মুখে । যতই দেখি যতই পড়ি ততই মুগ্ধ হই । আশা করি আপনারও হবেন । আজ আপতত ২০ থেকে ১১ পযর্ন্ত প্রকাশ করা হলো ।
২০ তম
.
ছবির নাম = Hull-o
.
জায়গাটা ক্যারাবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের বোনাইরি নামের দ্বীপের পাশে । কোন এককালে এখানে Hilma hooker নামের এক কার্গো জাহাজ ডুবে যায় । এই জায়গাটার বিশেষত্ব হচ্ছে দিনের একটি নিদিষ্ট সময়ে সূর্যের আলো মাটি পযর্ন্ত পৌছাতে পারে তখন একটি অদ্ভুত ভুতুড়ে পরিবেশের সৃষ্টি হয় । এমনটা সময়ে এক ডিপ সী ড্রাইভার জাহাজটিকে দেখছিলেন এমন একটা সময় ছবিটি তোলা । দৃশ্যটি দেখে আমার হলিউডের কোন হরর মুভির দৃশ্যের কথা মনে পড়ে । ছবিটার নামটা তার সার্থকতাই বহন করে ।
.
১৯তম
.
ছবির নাম - Imreria Blososoms
ফটোগ্রাফার - Yukio Mik
জায়গাটা জাপানের কোয়োটো ইম্পেরিয়াল প্যালেস । এই চেরি গাছগুলো মূলত এই রুপ পায় মার্চের শেষ থেকে এপ্রিলের শেষ পযর্ন্ত । যারা ছবিটা মনযোগ দিয়ে দেখবেন তাদের হয়তো জাপানীর বহু পুরানো কিছু পেইন্টিং এর কথা মনে পড়তে পারে । বহু শতাব্দী ধরে জাপানিজরা এই ধরণের দৃশ্য তাদের ওয়েল পেইন্টিং এ ফুঁটিয়ে তুলতে সিদ্ধহস্ত ছিলো । ছবিটা মূলত সেই পুরানো জাপানীদের সেই ঐতিহ্যকেই ফুটিয়ে তুলেছে ।
.
এই সম্পর্কে ফটোগ্রাফার তার ব্লগে লিখেন - "Its like an old japanese painting ! and you should not miss it"
.
.
.
১৮তম
ছবির নাম - All the fish in the sea
ফটোগ্রাফার - Alex hester
জায়গাটা Cabo pulmo নামের এক মেরিন পার্ক , যা মেক্সিকোর বাজা ক্যালিফোনিয়া পেনিনসুলা স্থান থেকো তোলা । যদি বলেন আমি দেখেছি ? তাহলে আমি উত্তর হবে কেবল দুটো শব্দে রঙ ও জীবন । খেয়াল করুন , কথাটা আপনিও বুঝবেন :-) । আমরা ঘোলা সমুদ্র দেখতে দেখতে অদুরেই যে স্বচ্ছ সমুদ্র আছে তা ভুলেই গেছি । সাগর আসলেই এমন সুন্দর ও জীবন্ত । ফটোগ্রাফার Alex hester এর শ্যুট ম্যামবার jeff hester লিখেন -"I believe this is what our oceans should look like"
.
.
১৭তম
ছবির নাম - ইয়েলো জেলিস
ফটোগ্রাফার - Ciemon frank caballes
এই আর্কষনীয়া রমণীর নামটা জানা নেই , তবে আসে পাশে হলদেটে প্রাণীগুলো নাম "ইয়েলো জেলি ফিস" । ছবিটা এদের নামেই । এই জেলিস ফিসগুলোর ঠিকানা পালাও রক আইল্যান্ডের অন্তগর্ত Eil malk নামের দ্বীপের ভেতরের এক লবনাক্ত হৃদে । নজর কাড়ানো এই হৃদে কেবল এই একটি প্রজাতির প্রাণীই বাস করে এবং তাকে কেবল এই একটিই হৃদেই পাওয়া যায় । মানুষের জন্য সম্পূর্ণ হার্মলেস প্রাণীটি পূরো জীবন কাটে সূর্যের আলোকে অনুসরণ করে ।
.
.
.
১৬তম
.
ছবির নাম - Shining through ,
ফটোগ্রাফার - Ernie vater
ছবিটি তোলা হয় apostle islands national lakeshor , Wisconsin নামক স্থান থেকে । বরফেই এই দেশের প্রধান সৌন্দর্য হলো এখানকার নিঃশব্দতা । যে শব্দ আপনার কানে আসবে তা মাঝে মাঝ বরফের ভেঙ্গে পড়ার শব্দ । বলা হয় বেশিভাগ মানুষদের এই নিঃশব্দতা উপলদ্ধি করার ক্ষমতা থাকে না অনেকেই পাগল হয়ে যায় । তবে এই ফটোগ্রাফার হননি । ফটোগ্রাফার লিখেন - "There were a few times when i jast stopped and enjoyed the quiet. In this spot the only sounds were the water drops splashing" ছবিটা কেবল তার সৌন্দর্যের জন্য বিবেচিত হয়নি । পেছনের উপলদ্ধিতাকে বিবেচনা করা হয়েছে ।
.
.
১৫ তম
.
ছবির নাম - Kit friendly
ফটোগ্রাফার - Kalmer lehepuu
ছবিটা আমার খুব প্রিয় কারণ এর পিছনের গল্পটা । একদিন কোন বিকেলে এই শিয়ালের বাচ্চাটি ফটোগ্রাফার Kalmer lehepuu ক্যামেরার লেন্সের উদয় হলো । তখন বাচ্চাটি সদ্য হাঁটতে শিখেছে । lehepuu সিদ্ধান্ত নিলেই এই বাচ্চাটি যথেষ্ট বড় হয়ে না যাওয়া পযর্ন্ত সে অপেক্ষা করবে । এরপর দিন গেলো বছর গেলো । একদিন হঠাৎ বাচ্চাটির মা উপলদ্ধি করলো বাচ্চাটি বড় হয়ে গিয়েছে । ব্যাস তাকে সাথে সাথে ছেড়ে চলে গেলো । বাচ্চাটি এখন স্বাধীন । তার সদ্য পাওয়া স্বাধীনতাকে সেই ঠিক বুঝতে কি পারছে না এমন একটা মুহুর্তে ছবিটি তোলা হলো । আর যা এলো তা অসাধারণ ।
.
.
১৪তম
.
ছবির নাম - Bird feeders ,
ফটোগ্রাফার - Abddrazak tissoukai
ফটোগ্রাফার tissoukai তখন চায়নার Xingping নামক স্থান । এক গোধুলীলগ্নে এই অপূর্ব চিত্রটি উনি বাক্স বন্ধি করেন । পাখিদের প্রশিক্ষণ দিয়ে মাছ শিকারের এই পদ্ধতি প্রাচীন । আর এই পেশাজীবিদের বলে -"বার্ড ফিডারস" । ছবিটি চাইনিজদের বিলুপ্তপ্রায় ঐতিহ্যকে সম্মানার্থে সেরা ২০শে রাখা ।
.
১৩তম
ছবির নাম - Big baby
ফটোগ্রাফার - Karim lliya
আসলেই সে বিগ বেবি । সদ্য জন্মানো এই বাচ্চা হামব্যাক তিমিটিকে করিম প্রথম ছবিতে ক্যাপচার করেন টোনগো নাম স্থানে । ছবির ইতিহাসে ভীষণ দুর্লভ এই মূর্হতকে ফ্রেমে ধরার উপযোগী করতে পেরে করিম খুব উত্তেজিত হয়ে পড়েছিলো । করিম লিখেন "Its curiosity got the better of it and energing from under its mother's fin, it swam toware me, approching less than 30 centimeters from my head" মূলত এই রকম দুলর্ভ পরিস্কার দৃশ্যের জন্য এইটি সেরা ১৩ তে আসতে পেরেছে ।
.
.
.
১২তম
ছবির নাম - Winter white
ফটোগ্রাফার - Stefano unterthiner
যে মানুষটি এই ছবিটি দেখে মুগ্ধ হতে পারেনি তাকে আমি মানুষ প্রজাতির কেউ বলে গন্যই করি না । ইতালির Gran paradiso national park, পৃথিবীর বিখ্যাত একটি পার্ক যেখানে Ibex , chamois , red foxes আর ermines মত প্রাণীগুলো শীতের শুরুতেই তাদের বাদামী কোট ফেলে শীতের সাদা কোট পরিধান করে । আর এই প্রাণীটা ছিল শীতের প্রথম সাদা কোট পড়া ভদ্রলোক ।
.
.
১১তম
ছবির নাম - Fox found
ফটোগ্রাফার - Stefano unterthiner
এটাই ইতালির Gran paradiso national park সে বিখ্যাত পার্ক থেকে । Stefano যথারীতি ছবি তুলতে বেড়িয়ে ছিলেন । ছবি তুলতে তুলতে হঠাৎ খেয়াল করলেন ছবিতে একটা রেড ফক্সের ছবি উঠে গেছে । রেড ফক্সটি বসন্তের মৌসুমে Camouflaged তথা প্রকৃতির সাথে নিজেকে মিশিয়ে ছদ্মবেশ ধারণ করেছে । এরপর যায় কই ? ব্যাস ক্যাচক্যাচ । আমার শিয়ালটির তাকিয়ে থাকার ভঙ্গিমাটা ভালো লেগেছে ।
.
.
.
বহু কষ্ট হয়েছে ভাই, আজ এতটুকুই, সেরা ১০টাও অন্যদিন হবে ।
আশা করি কেউ না কেউ আমার মুগ্ধতাকে স্পর্শ করতে পেরেছেন । হ্যাপি ব্লগিং
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৭
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: হা হা । এত সুন্দর মন্তব্যের উত্তর কি দেওয়া যায় তা বুঝে উঠিতে পারছি না । তবে অশেষ ধন্যবাদ ।
২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রতিটি ছবি খুটে খুটে দেখার মত। অপুর্ব সুন্দর সবগুলো ছবি। শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ।
৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার এই সিরিজটি দারুন হচ্ছে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: ধন্যবাদ । দেখি কতদুর যাওয়া যায় ।
৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৫
সুমন কর বলেছেন: ভালো লাগা রইলো। প্লাস।
গুড পোস্ট।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: থ্যাংকস
৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৬
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: বেশি ভাল একদিনে হজম হতো না| ঠিকই করেছেন ১০ টা দিয়ে| বাকিটা আরেকদিন|
খুব সুন্দর পোস্ট
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: যাক পয়েন্ট অফ ভিউটা ধরতে পারলেন ।
৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৭
খোলা মনের কথা বলেছেন: বাকী গুলো মিস করবো না দেওয়া প্রর্যন্ত। তবে প্রত্যেকটা ছবি দারুণ হয়েছে। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:২৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: দারুণ শেয়ার । মন ভাল করা ছবিগুলো । আসলেই অনভিজ্ঞ মস্তিষ্কে সেরা মনে হচ্ছে খুব ।
অনেক ধন্যবাদ ।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫০
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: যাক কারো তো উপকারে লাগলাম
৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: চমৎকার ছবি ।সেরা দশের জন্য অপেক্ষায় আছি ।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৪
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: আশা করি দ্রুতই প্রকাশ করবো ।
৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০১
ডি মুন বলেছেন: সত্যিই দুর্দান্ত সব ছবি। আর সেই সাথে অপুর্ব পেছনের টুকরো গল্পগুলোও।
বিশেষত Shining through ছবিটা দেখে ওই যায়গায় গিয়ে শান্ত অনুভূতিতে ভাসতে ইচ্ছে হচ্ছে।
++++
ভালো থাকুন
পরের সিরিজের জন্যে অপেক্ষায় রইলাম।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৬
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: সহমত প্রকাশ করছি ।
১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: প্রথম দশের জন্যে অপেক্ষা। প্রতিটি ছবিই দারুণ। আর ছবির ফ্রেম মানে পেছনের গল্পগুলোও ভালো লাগা। +
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৯
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আশা করি পড়ে গুলো ভালো হবে ।
১১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৮
রুদ্র জাহেদ বলেছেন:
সত্যি ছবিগুলো অসাধারন।পরের পর্বের অপেক্ষা
+++
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৭
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: কাজ চলছে । দেখি কত দ্রুত দিতে পারি ।
১২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সব গুলি ছবি ই অসাধারন
পিছনের গল্পগুলি ও ,মন ছোয়া
১৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪
মুনতা বলেছেন: থ্যাংকস ফর শেয়ারিং।
+++
১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমৎকার সব ছবি।
সাথে বর্ণনাও।
আপনার সিরিজটা দারুণ হচ্ছে। পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায়
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ । চেষ্টা করবো । আরো ভালো করার ।
১৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
সৈয়দ সাইকোপ্যাথ তাহসিন বলেছেন: শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৫
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: চেষ্টা থাকবে বেটার কিছু করার
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ১৫তম, ১২ তম, ১১তমটা সবচেয়ে বেশি ভালল্লাগলো। শেষটায় শেয়ালটি যেন বিষন্ন হয়ে আছে এমন একটা মুড বুঝা যায়।
১২ তে তো এতই কিউট একটা দৃষ্টি যে মায়ায় ভরে যায় ওর প্রতি।
১৫তম এও শেয়ালের বাচ্চাটির আবিষ্কার মনোভাব যেন ফুটে ওঠলো। হাঃ হাঃ
আপনার প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানাই।
বহু কষ্ট হয়েছে ভাই, আজ এতটুকুই, সেরা ১০টাও অন্যদিন হবে ।
আশা করি কেউ না কেউ আমার মুগ্ধতাকে স্পর্শ করতে পেরেছেন । হ্যাপি ব্লগিং
এত কষ্ট করে দিয়েছেন তাই আপনাকে আরেকবার ধন্যবাদ, এর ওপরে আবারো, তার উপরে আবারো, ঐটার উপ্রে আরেকবার ধন্যবাদ।
হ্যাপি ব্লগিং!!