![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দাওয়ায় বসে আয়েশ করে হুঁকো টানছে নেপিধান চাষীরা।
গোলাভরা ধানের গন্ধে ভারী হয়ে আছে ঘর। সময়মত ধানবীজ
কাঁদা লেপ্টে দিয়ে শুধু ধৈর্য্য ধরেছিল ফসলের। জমিতে নিড়ানি
সার কিংবা কীটনাশক কিছুই দেয়নি তারা। তবুও তাদের গোলাভর্তি
বছরকাবার ধান। আমি একটুকরো মরুভূমির পায়ের কাছে সমুদ্র,
আর শিয়রে পাহাড় দাঁড় করিয়ে মেঘ উড়াই।
এবং প্রার্থনা করি বৃষ্টির।
আমার চোখে সবুজ ঘাস।
ধোঁয়ার মতো মেঘ ওড়ে।
এ-সব দৃশ্যাবলীর মাঝে জীবন লুপ্ত হয়ে থাকে।
যথেষ্ঠ সম্ভাবনা উঁকি দেয়, মরুভূমিতে সবুজায়ন
হলে হয়তো আবার ভূগর্ভস্থ সোনার খুঁজে নেমে
পড়বো গভীরে। এভাবে রত্নপাথর কুড়াতে কুড়াতে
আমি হয়তোবা উপেক্ষার হাসি হাসবো ঐ-সব
নেপিধান চাষীদের। এত সহজে গোলাভরা ধানের
সুখে কীভাবে টানে আয়েশ করে হুঁকো!
ধোঁয়ায় ছেঁয়ে যায় ছানিপড়া বাতাস।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫
স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন: বাংলার শাশ্বত প্রকৃতি।
২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনার কবিতায় পাকা ধানের ম ম গন্ধ পেলাম। চাষীরা দাওয়ায় বসে আয়েশ করে হুকো টানছে এমন দৃশ্য আমার খুবই পরিচিত। সুন্দর কবিতা। লাইক দিলাম।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬
স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুবই আনন্দ পাচ্ছি। ভাল থাকুন। সুন্দর থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
কোন ধরণের রূপক আছে কি কবিতায়?