নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ

সরকার পায়েল

মানুষ যা অনুভব করে তাই জ্ঞান।

সরকার পায়েল › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুসলিম উম্মাদনার শুরু ১৯৪৬ এবং শেষ ৩য় বিশ্বযুদ্ধ

২৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:২০

মুসলিম উম্মাদনার শুরু কবে কোথায় কিভাবে হয়েছিল ? আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে ইসলামের যাত্রা শুরু তারপর পৃথিবীর অর্ধেক শাসন এবং খেলাফত শাসনের অবসান। নানা যুদ্ধ বিগ্রহ দেশ জয়ের কাহিনী থাকলেও এই বিশাল সময়ের কোথাও মুসলিম উম্মাদনার কোন কথা পাওয়া যায়না ।



কিন্তু মুসলিম উম্মাদনার সকল ইতিহাস পাওয়া যায় এই বিংশ শতাব্দীতে। ১ম বিশ্বযুদ্ধ , ২য় বিশ্বযুদ্ধ বা তার পূর্ববর্তী বা পরবর্তী সময় ১৯৪৬ পর্যন্তও মুসলিম উম্মাদনার কোন ইতিহাস নেই, নেই কোন জঙ্গিবাদের ইতিহাস। কিন্তু ১৯৪৬ থেকে ইহুদী ইসরাইল রাষ্ট্র গঠনের পর থেকেই জঙ্গিবাদের, মুসলিম উম্মাদনা নামক গল্পের শুরু।



পশ্চিমা মিডিয়ার কল্যাণে মুসলিম উম্মাদনা নামে ধর্মীয় উম্মাদনার মিথ্যা গল্প প্রচার শুরু যার চূড়ান্ত রূপ পায় ইরাক , আফগান আক্রমণের পূর্বে । এখানে একটি বিষয় উল্লেখ্য , রাশিয়া যখন আফগান আক্রমন করে তখন পশ্চিমা মিডিয়া আফগানে যুদ্ধরত মুসলিমদের মুজাহিদ বীর বলে প্রচার করে যেদিন আমেরিকা আফগান আক্রমন করে ঠিক সেদিন থেকে ঐ মুজাহিদরা সহ পুরো মুসলিম জাতি পশ্চিমা মিডিয়াতে হয়ে যায় জঙ্গি সন্ত্রাসী।ইসলাম হয়ে যায় সন্ত্রাসী ধর্ম ।



ইসরাইল রাষ্ট্র গঠন এবং পশ্চিমা মিডিয়ার ইসলাম বিদ্বেষ প্রচাররের লক্ষ্য একটাই মধ্যপ্রাচ্যের সম্পদ দখল । তাদের লক্ষ্য এখন প্রায় শেষ পর্যায়ে মধ্যরাচ্য ৯০ ভাগ ওদের দখলে এমন একটি দেশ মধ্যপ্রাচ্যে নেই যেখানে আমেরিকা বা ইউরোপের সৈন্য তাদের অবস্থান নেই । ব্যতিক্রম ইরান কিন্তু তা খুব একটা ধোপে টেকার না। সুতরাং আপাত দৃষ্টিতে পশ্চিমাদের মধ্যপ্রাচ্যের সফল সম্পদ ও ভূমি দখল প্রায় শেষের দিকে।



২য় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তীতে পশ্চিমারা ৩য় বিশ্বযুদ্ধের নক্সা তৈরি করে ফেলে যে নক্সা বাস্তবায়নের প্রথম পদক্ষেপ ইহুদী পুনর্বাসন বা রাষ্ট্র গঠনের নামে ইসরাইলের জন্ম । উল্লেখ্য কিংক্রেন কমিশন ( এই তদন্ত কমিশনকে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট উইলসন পাঠায় মধ্যপ্রাচ্যে) তারা ইহুদী রাষ্ট্রের বিপক্ষে রিপোর্ট দেয় ।



কিন্তু ফ্রান্স , ব্রিটেন ইহুদী রাষ্ট্রের পক্ষে ছিল কারণ ওরা ৩য় বিশ্বযুদ্ধের ছক একে ফেলেছিল। ফ্রান্স এবং ব্রিটেন কিংক্রেন কমিশনের রিপোর্টকে অগ্রাহ্য করে নিজেদের পছন্দমত সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয় ফলে তখন থেকে মধ্যপ্রাচ্য অসন্তোষের বারুদাগারে পরিণত হয়। যে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র ইহুদী রাষ্টগঠনের বিপক্ষে ছিল পরবর্তীতে সেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগীতাতেই ইসরাইলের জন্ম হয়।



১৯৪৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল ছোট রাষ্ট্রগুলোকে চাপ সৃষ্টি করে জাতিসংঘে ইহুদী রাষ্ট্রের পক্ষে ভোট দিতে।



সে সময় যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের শরণার্থীদের জন্য বিল পাশ করছিলোনা অথচ প্যালেস্টাইনে ১২ লাখ আরবের মধ্যে আড়াই লাখ ইহুদীদের স্থান দেয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করে। অথচ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মাত্র ৪৭৬৭ জন ইহুদীকে গ্রহণ করে।



এটি ছিল ৩য় বিশ্বযুদ্ধের মূল পরিকল্পনার অংশ । আরও একটু পরিষ্কার করি ,



মধ্যপ্রাচ্যে বিশেষত ফিলিস্তিনে ইহুদীদের আবাস ভুমি দেবার পেছনে বৃটিশ এবং আমেরিকাদের যে সকল যুক্তি ছিল।



১। ৩য় বিশ্বযুদ্ধে নিজেদের সামরিক অবস্থান সুসংহত করা ।

২। সর্বদাই ইহুদীরা মিথ্যুক, নিষ্ঠুর, ফিৎনাবাজ এবং ষড়যন্ত্রকারী।

৩। মুসলমানদের উত্থান ঠেকানোর মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা।

৪। ইসরাইলের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য প্রাচ্যের তেল সম্পদ কব্জা করা/নিয়ন্ত্রণে রাখা।

৫। ইহুদীদের সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন করা ।



যখন ইহুদীরা পশ্চিমাদের ফিলিস্তিনে নিজেদের ভুমির জন্য চাপ দিচ্ছিল।তখন পশ্চিমারা ছক করে ফেলল ইহুদীদের ব্যবহার করে মধ্যপ্রাচ্যের সম্পদ এবং সামরিক অবস্থান জোরদার করার প্রক্রিয়া ।



প্রথমে আমেরিকা রাজি না থাকলেও রহস্য জনক কারণে পড়ে রাজি হয় এমনকি ইহুদী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় সব রকম সহযোগিতা করছে আজও । অনেকে বলে ইহুদী ষড়যন্ত্র । কিন্তু এটি আমার কাছে হাস্যকর যুক্তি। যে ব্রিটেন সারা পৃথিবীতে ষড়যন্ত্রের বীজ ছড়িয়েছে যে আমেরিকা পারমাণবিক বোম মেরেছে তাদের কাছে ইহুদী ষড়যন্ত্র বাচ্চাদের খেলা ছাড়া কিছুই না । মূল উদ্দেশ্যই ছিল ৩য় বিশ্বযুদ্ধ এবং মধ্যপ্রাচ্যের সম্পদ ।



৩য় বিশ্বযুদ্ধের পর মধ্যপ্রাচ্যের সম্পদ নেয়া শেষ হলে যদি পশ্চিমারা এই যুদ্ধে জয়ী হয় তারপর দেখা যাবে ইহুদীদের ওরা কি করে ? খুব সোজা অঙ্ক । ইহুদীরা যদি বুঝত ওদের এক এক করে খাঁচায় ভরা হচ্ছে । এক সাথে একবারে একটি জাতি পৃথিবী থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে পশ্চিমাদের প্রত্যক্ষ মদদে ও পরিকল্পনায় । অথচ তার জন্য পশ্চিমাদের একটি বুলেট খরচ করতে হবেনা । পুরো পৃথিবী ওদের দখল শেষ হলে ওরা সর্ব প্রথম যে কাজটি করবে , ইহুদী নিধন । একটি ইহুদী ওরা জীবিত রাখবেনা ।



এটিই হল ব্রিটিশ ফ্রান্স আমেরিকার পরিকল্পনা । আমেরিকা রাজি না হলে পড়ে ব্রিটেন এবং ফ্রান্স যখন পুরো পরিকল্পনা আমেরিকাকে দেখায় তখন আমেরিকা সানন্দে রাজি হয় । কারণ ওরা জানে ইহুদীদের মধ্যপ্রাচ্যে এনে রাখলে ঝামেলা তৈরি করা যেমন সম্ভব তেমনি ওদের শুধু মধ্যপ্রাচ্যের মানুষগুলো ছেড়ে দিলেই পিষে মেরে ফেলবে । একটি ইহুদী জীবিত ফিরবেনা । সুতরাং ইহুদীরা বেশী ঝামেলা করলে খেল খতম সময়ের বিষয় । আর এটিই আমেরিকার রহস্য জনক সমর্থনের মূল কারণ।



কেবল আরবদের সামনে থেকে পশ্চিমা বাধাটা তুলে দিবে ব্যস । খেল খতম ইহুদীরা হয়ে যাবে ইতিহাস। আগেও বহুবার বলেছি ইহুদীদের কাছে এক কনা পরমানু নেই পরমানু বোমা তো বহুদূরে । পশ্চিমারা কোন ভাবেই ওদের এই শক্তি দেবেনা । কারণ পশ্চিমারা ওদের খুব ভালোভাবে চেনে । এই বোমা ওরা পেলে ইহুদীরা সর্ব প্রথম এটি পশ্চিমাদের উপরই মারবে । কারণ ইহুদী হত্যা অত্যাচারের ইতিহাস কেবল পশ্চিমে। অথচ পশ্চিমা মিডিয়ার মিথ্যা প্রচার ইসরাইলের কাছে ২০০ পরমানু বোমা । আমি হলফ করে বলতে পারি পরমানু বোমার খোসাও নাই।



যাই হোক এখন আসি মুসলিম উম্মাদনা শেষ এর কথায়, মধ্যপ্রাচ্য দখল প্রায় শেষ। প্রতিটি মুসলিম দেশে পশ্চিমা নিয়ন্ত্রণ , সামরিক অবস্থান এখন দৃঢ় । ওদের প্ল্যান "এ" শেষ।



প্ল্যান "এ"



মধ্যপ্রাচ্য সহ পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে সামরিক অবস্থা নিশ্চিত করা ।



পশ্চিমাদের প্ল্যান "এ" সফল মধ্যপ্রাচ্যের সব মুসলিম দেশ , এশিয়ার জাপান , কোরিয়া সহ আরও কিছু অঞ্চলে ওদের সামরিক অবস্থান এটাই নিশ্চিত করে ।



প্ল্যান "বি"



৩য় বিশ্বযুদ্ধ এবং পুরো পৃথিবীতে এক কেন্দ্রিক বা পশ্চিমা ভিত্তিক শাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলা ।



প্ল্যান "এ" শেষ হওয়ার সাথে সাথে মুসলিম উম্মাদনা প্রচারের আর কোন যুক্তি নেই । তাই ওরা এখন প্রচার করবে রাশিয়া , চীনের আগ্রাসন যা ইতিমদ্ধ্যে শুরু করেছে । নাটকীয়ভাবে এখন পশ্চিমা মিডিয়াতে মুসলিম উম্মাদনা বা জঙ্গিবাদের খবর প্রচার উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাবে । সে জায়গায় আসবে রাশিয়া চীনের আগ্রাসন । কিভাবে রাশিয়া চীন ভারত পৃথিবীকে হুমকির মুখে ঢেলে দিচ্ছে তার মিথ্যা প্রচার হবে পশ্চিমা মিডিয়ার মূল এজেণ্ডা । এক সময় পুরো বিশ্বকে যখন এই মিথ্যা প্রচারে বিশ্বাস করাবে নিজের দেশের জনগণকে বিশ্বাস করাবে রাশিয়া চীন তাদের জন্য পৃথিবীর জন্য ইউরোপের জন্য হুমকি তখনই শুরু করবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ । সেজন্য অবশ্য পশ্চিমারা নিজেরাই নিজদের কোন অঞ্চলে পারমাণবিক হামলা করে রাশিয়া চীনের নাম দিবে ।



চীনের নেতৃত্বে এশিয়া উন্নয়ন ব্যঙ্ক হবে বিশ্ব ব্যাঙ্কের আদলে যেখানে আম্রিকা বা পশ্চিমা তাদের কোন চেলা চীন থাকতে দিবেনা। এশিয়ার ২২ টি দেশ বাংলাদেশ সহ মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ সমর্থন করেছে। এটি হবে ৩য় বিশ্বযুদ্ধের কয়েকটি কারনের মধ্যে অন্যতম ।



অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল হয়ে যাওয়া পশ্চিমারা কখনই এশিয়ার অর্থনীতির নেতৃত্ব এশিয়ার হাতে যেতে দিবেনা । এটি রোধ করার শেষ উপায় ৩য় বিশ্বযুদ্ধ।



জাপান বা কোরিয়ার কোন অঞ্চল থেকে একটি পারমাণবিক বোমা ইউরোপ বা আমেরিকার কোথাও পরলে আর যদি পশ্চিমারা দাবী করে এটি রাশিয়ার কাজ তাহলে তা বিশ্ববাসীকে বিশ্বাস করানো খুব কষ্টকর হবেনা । পশ্চিমাদের ৩য় বিশ্বযুদ্ধের সকল প্রস্তুতি শেষ । এখন কেবল ওরা রি ফর্ম বা রিভাইস করছে । খুঁটিনাটি বিষয়গুলো দেখছে ।



ইরাকে সুন্নি আগ্রাসনও এই যুদ্ধের একটি পরিকল্পনা এখন এই কারণ দেখিয়ে আম্রিকা আর তার চেলা আরও সৈন্য সমাবেশ করবে এতে যুদ্ধে রাশিয়ার বিপক্ষে তাদের অবস্থান আরও দৃঢ় হবে।



মুসলিম উম্মাদনার শুরু হয়েছিল ১৯৪৬ সালে ইসরাইল জন্মের মধ্য দিয়ে প্রায় শেষের দিকে রাশিয়ার ইউক্রেন দখলের মধ্য দিয়ে। ৩য় বিশ্বযুদ্ধের মধ্য দিয়ে হয়ত মুসলমানদের বিরুদ্ধে এই দীর্ঘ মিথ্যা প্রচারের সম্পূর্ণ শেষ হবে। । যার পুরোটাই জুড়ে ছিল পশ্চিমাদের মিথ্যা তথ্য এবং ওদের মধ্যপ্রাচ্যের নানা দেশে ষড়যন্ত্র এবং দখলের কাহিনী।



যদিও ৩য় বিশ্বযুদ্ধের ফলাফল নিয়ে পশ্চিমাদের কোন সন্দেহ নাই এবং আপাত দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে পশ্চিমারাই এই যুদ্ধে জয়ী হবে । কিন্তু যদি না হয় যদি ভুল হয় তাহলে কি হবে ? নিশ্চিতভাবেই এই যুদ্ধের লক্ষ্য রাশিয়া চীন ভারত তথা অর্থনীতি এবং সামরিক দিক দিয়ে শক্ত অবস্থানে যারা । কিন্তু ধরি এই যুদ্ধে পশ্চিমারা হিসাবে ভুল করে ফেলল জয়ী হতে পারলনা তাহলে কি রাশিয়া চীন জয়ী হবে ?



না ওরা হবে যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ জয়ী হয়ে পৃথিবী দখলের শক্তি ওদের নেই । ওরা নিজেদের পুনর্গঠনেই সকল শক্তি নিয়োগ করবে। এই যুদ্ধে যে অংশটুকু বা দেশগুলো অক্ষত থাকবে তা হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য । কেউই এখানে আক্রমন করবেনা কারণ যে জিতবে এই অঞ্চল তার ফলে এর সম্পদও তার । পশ্চিমারা তো বরং রক্ষাই করবে কারণ এত যত্নে সাজানো খাবার ওরা নষ্ট করবেনা ।



৩য় বিশ্বযুদ্ধ হলে বোম যেমন রাশিয়া চীনে পড়বে তেমনি ইউরোপ আমেরিকায় পড়বে । নিশ্চিতভাবেই উভয় পক্ষের ক্ষতি সন্দেহাতীত । উঠে দাড়াতেই হয়ত লেগে যাবে কয়েক শতাব্দী । যদি পশ্চিমারা জয়ী হয় তাহলে পৃথিবী ওদের কিন্তু জয়ী না হলে পৃথিবী রাশিয়া চীনের না এটিও নিশ্চিত । রইল বাকী মধ্যপ্রাচ্য । কেবল মধ্যপ্রাচ্যের অর্থনীতি এবং সামরিক শক্তি তখন থাকবে অক্ষত ।



যদি ৩য় বিশ্বযুদ্ধে পশ্চিমারা হারে তাহলে নিশ্চিতভাবেই আরেকবার মুসলিমদের আধিপত্য চলে আসবে । হয়ত মুসলমানরা তখন সম্মিলিত সামরিক বাহিনী নিয়ে আজকের জাতিসংঘের মত পৃথিবী জয়ে বের হবে। রাশিয়া বা চীন নয় পশ্চিমাদের পর কেবল মুসলিমরাই পৃথিবী শাসনের শক্তি ক্ষমতা রাখে । এই অঙ্ক বহু আগেই পশ্চিমারা জানে তাই রাশিয়া বা চীন ওদের লক্ষ্য ছিলনা । ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর ওদের লক্ষ্য ছিল মধ্যপ্রাচ্য তথা মুসলিম দমন এবং দখল । যাতে পশ্চিমারা ১০০ ভাগ সফল। এখন পশ্চিমাদের লক্ষ্য বাকী পৃথিবী।



যে লক্ষ্যে পশ্চিমারা ৩য় বিশ্বযুদ্ধ শুরু করবে। শুধু কেবল সময়ের অপেক্ষা যদি বছর খানেকের মধ্যেও ৩য় বিশ্ব যুদ্ধ শুরু হয় অবাক হবার কিছু নেই ।পশ্চিমাদের সকল প্রস্তুতি শেষ ওরা ৩য় বিশ্ব যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৩:০১

দাদার নাতী বলেছেন: অনেক বিশ্লেষন মূলক লেখা আপনার।তবে যখন পশ্চিমা গোস্ঠী গুলো ইরাকে সুন্নীদের আগ্রাসন দেখে তারা সেটাকে আলকায়দা জংগী না বলে বিদ্রোহী বা ইসলাম পন্থি যোদ্দা বলে মিডিয়ায় প্রচার করছে তখনই বুঝা গেলো তাদের নতুন কোনো পরিকল্পনা নিয়ে আগাচ্ছে।

২৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৩০

সরকার পায়েল বলেছেন: ধন্যবাদ।

সুন্নিদের ইসলামপন্থী যোদ্ধা বলার অর্থ ৩য় বিশ্বযুদ্ধে সুন্নি শিয়া সহ মধ্যপ্রাচ্যের সকল মুসলিম দেশ ওদের প্রয়োজন তাই এখন ইসলাম পশ্চিমা মিডিয়ার কাছে নাটকিয় ভাবে হয়ে যাবে শান্তির পয়গাম।

ওদের প্রতিটি পদক্ষেপ খুবই সতর্কতার সাথে পর্যবেক্ষণ করতে হবে ।

২| ২৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনি কঠিন বিশ্লেষন করেছেন দেখছি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

দেখা যাক!

কি থেকে কি হয়!!!!!!!!!!!!

৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৮

ইমরান আশফাক বলেছেন: ভালো বিশ্লেষনধর্মী পোস্ট নি:সন্দেহে। ++++++++++++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.