নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ

সরকার পায়েল

মানুষ যা অনুভব করে তাই জ্ঞান।

সরকার পায়েল › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৮-২৪একটা প্রজন্ম নষ্ট হয়ে গেলো এই দায় কার!?

১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৩৭

জাতীয় শোক দিবস পালন করবে না ৩৪ ছাত্র সংগঠন
প্রধান উদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে মঙ্গলবার অন্তর্বর্তী সরকারের বৈঠকে ১৫ অগাস্ট জাতীয় শোক দিবসের সাধারণ ছুটি বাতিলের সিদ্ধান্ত আসে।
সোমবার রাতে বৈঠক করেন ছাত্র সংগঠনগুলোর প্রতিনিধিরা।

১৫ অগাস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ইসলামী ছাত্রশিবির, ইসলামি ছাত্র আন্দোলনসহ ডানপন্থি-বামপন্থি ও প্রগতিশীল মিলে ৩৪টি ছাত্র সংগঠন।

সোমবার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্র-টিএসসি অডিটোরিয়ামে ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

মঙ্গলবার লিয়াজোঁ কমিটির তরফ থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৫ অগাস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন না করার বিষয়ে সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। উপস্থিত সব ছাত্র সংগঠনের প্রতিনিধিরা এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে লিখিতভাবে একমত পোষণ করেন।


এদিকে মঙ্গলবার অন্তর্বর্তী সরকারের তরফে ১৫ অগাস্ট জাতীয় শোক দিবসের সাধারণ ছুটি বাতিলের ঘোষণা আসে। প্রধান উপদেষ্টা মুহম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ ছুটি বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়।

তবে আওয়ামী লীগের নানা স্তর থেকে দিবসটি পালনে প্রস্তুতির কথা বলা হলেও দলের পক্ষে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য আসেনি।

৩৪ ছাত্র সংগঠনের বিজ্ঞপ্তিতে অভিযোগ করা হয়েছে, ‘১৫ অগাস্ট’কে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রতীকে রূপান্তর করা হয়েছে। এই দিনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে পুনরায় ‘সন্ত্রাসী ও জঙ্গি’ কর্মকাণ্ডের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তাই জনগণের জানমালের নিরাপত্তা ও অভ্যুত্থান সংহত করতে ১৫ অগাস্টকে রাষ্ট্রীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করাটা সমীচীন নয়।


সভায় ছাত্রনেতারা জুলাই-অগাস্টকে বাংলাদেশের জনগণের শোক, সংহতি ও প্রতিরোধের মাস হিসেবে বর্ণনা করে তাদের বক্তব্য দেন।

ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে দেওয়া হবে না জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জুলাই-অগাস্টে সংঘটিত ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে সুসংহতকরণের লক্ষ্যে ন্যূনতম এক মাস বা পরিস্থিতি অনুযায়ী আরও বেশি সময় সব ছাত্রসংগঠন ক্যাম্পাসগুলোতে নিজেরা আলাদা করে কোনো কর্মসূচি দেবে না; বরং এ আন্দোলনের ব্যানারে ঐক্যবদ্ধভাবে গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে রক্ষা করার জন্য এবং সকল ধরনের প্রতিবিপ্লব রুখে দেওয়ার জন্য লড়ে যাবে।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ব্যানার ব্যবহার করে কোনো ছাত্র ক্যাম্পাসে বা অন্য কোথাও কারও ওপর নির্যাতন, নিপীড়ন, হুমকি কিংবা ট্যাগ-ব্লেইম দিতে পারবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে


অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সভায় সিদ্ধান্ত হয়।

‘সন্ত্রাসী’ ছাত্রলীগের কোনো কর্মী বা নেতা ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে পারবে না বলে সভায় সিদ্ধান্ত হয়।

সভায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনেন লিয়াজোঁ কমিটির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন মাহফুজ আব্দুল্লাহ, নাসির আব্দুল্লাহ ও আরিফুল ইসলাম আদীব।

সভায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ও ছাত্রপ্রতিনিধি নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদও উপস্থিত ছিলেন।

সভায় অংশ নেওয়া ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে ছিল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন (রাগিব নাঈম), বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন (মুক্তি কাউন্সিল), বিপ্লবী ছাত্র যুব আন্দোলন, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ (ইউপিডিএফ), বাংলাদেশ আদিবাসী ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ (জেএসএস), বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ (নুর), বাংলাদেশ ছাত্রপক্ষ।

আরও ছিল ছাত্র আন্দোলন (এনডিএম), বিপ্লবী ছাত্রসংহতি, রাষ্ট্র সংস্কার ছাত্র আন্দোলন, ছাত্র অধিকার পরিষদ (রেজা কিবরিয়া), বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিস, গণতান্ত্রিক ছাত্রদল (এলডিপি), নাগরিক ছাত্র ঐক্য, জাগপা ছাত্রলীগ, বাংলাদেশ ছাত্র ফোরাম (গণফোরাম-মন্টু), ভাসানী ছাত্র পরিষদ, জাতীয় ছাত্র সমাজ (কাজী জাফর), জাগপা ছাত্রলীগ (খন্দকার লুৎফর), ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্র সমাজ, বাংলাদেশ ছাত্র মজলিস, বাংলাদেশ জাতীয় ছাত্রসমাজ, বাংলাদেশ ছাত্রমিশন, বাংলাদেশ মারমা স্টুডেন্টস কাউন্সিল ও জুম লিটারেচার সোসাইটি।

ছাত্র ফ্রন্ট ও ছাত্র ইউনিয়নের একাংশের ভিন্ন সুর

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিয়াজোঁ কমিটির সভায় ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মাহির শাহরিয়ার রেজার ও মুক্তা বাড়ৈর সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট উপস্থিত ছিল না বলে দাবি করা হচ্ছে।

মঙ্গলবার সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সভাপতি মুক্তা ও সাধারণ সম্পাদক রাহয়ান এবং ছাত্র ইউনিয়ন (একাংশের) সভাপতি রেজা ও সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দীন এক যৌথ বিবৃতিতে ওই সভায় তারা উপস্থিত ছিলেন না বলে তথ্য দিয়েছেন।

তারা বলেন, ওই সভায় ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ অন্যান্য মৌলবাদী-সাম্প্রদায়িক ছাত্র সংগঠনের উপস্থিতি সারা দেশের গণতন্ত্রকামী ছাত্র-জনতাকে হতবাক করেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে সংঘটিত অভ্যুত্থানে দীর্ঘ ১৬ বছরের আওয়ামী স্বৈরশাসনের অবসান হয়েছে।

তাদের ভাষ্য- এই অভ্যুত্থানে তাদের দুই সংগঠন সারা দেশে সর্বাত্মকভাবে অংশ নিয়েছি, আন্দোলন তরান্বিত করার চেষ্টা করেছিল। অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে ছাত্রসমাজের করণীয় প্রশ্নে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক ঐক্যের নামে ছাত্রশিবিরসহ বিভিন্ন মৌলবাদী সংগঠনের সমন্বয়ে পরিচালিত কোনো প্রক্রিয়ার সঙ্গে তারা যুক্ত নয়।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কি এটা না আওয়ামীলীগ নির্মূল কমিটি কোন নাম দিলে ভালো হয়??

কোটা নিয়ে আন্দোলন সফল, আওয়ামীলীগ সরকার ব্যর্থ সেই সরকারকেও বিদায় করা হয়েছে l তার পরেও এত ক্ষোভ কেন? উপদেষ্টা সব যেন আওয়ামীলীগ নাম মুছতে অতি মনযোগী l দেশ না ঠিক করে প্রত্যেক উপদেষ্টা আওয়ামীলীগ নিয়ে ব্যস্ত l কারন কি? কারন শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার আগে মুহূর্তে জামাত নিষিদ্ধ করে গেছে l তাহলে কি জামাতের এজেন্ডা বাস্তবায়ন হচ্ছে!!

ছাত্র সমন্বয়কদের দাবী পুরো দেশ তাদের সাথে অসীম তাদের ক্ষমতা কথায় কথায় হুমকি সেদিন এক সমন্বয়ক হুমকি দিলো স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে গণ ভাবনের কথা মনে করিয়ে দেয় তার অপরাধ আওয়ামীলীগকে গুছিয়ে নেয়ার কথা বলা l কি অসীম ক্ষমতা দাবাং হিরো!!

এত ক্ষমতা থাকতে ৭১ এর পরাজিত শক্তি দেশের চিহ্নিত শত্রু জঙ্গি স্রষ্টা নিষিদ্ধ জামাত শিবির এর সাথে একসাথে বসতে হয় কেন?? নিষিদ্ধ জামাত শিবিরের শক্তি নিয়ে প্রকাশ্যে কি বড়াই?? উন্নয়নের কোন কথা কাজ নাই প্রথম কাজ ১৫ ই আগস্ট ছুটি বাতিল!! দেশের উন্নয়নের অন্তরবর্তী সরকারের প্রথম কাজ কি মহান কাজ!!

একটা প্রজন্ম নষ্ট হয়ে গেলো?? দায় কার?? প্রত্যেকের প্রত্যেক দলের এই জন্যে মূল্য দিতে হবে মাত্র একটি দল মূল্য দিয়েছে এই দায় পুরো জাতির পুরো জাতি এই মূল্য দিবে l রাজপথ ক্ষমা করে না, রাজপথ ক্ষমা জানে না l কেউ চোখ বন্ধ করে নেই সবার চোখ কান মগজ খোলা l যা হচ্ছে সবাই দেখছে সবাই বুঝে জনগণকে বেশি বোকা বানাতে গেলে কি হয় তা জনগণ উত্তর দিবে l


জাতীয় শোক দিবস পালন করবে না ৩৪ ছাত্র সংগঠন
প্রধান উদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে মঙ্গলবার অন্তর্বর্তী সরকারের বৈঠকে ১৫ অগাস্ট জাতীয় শোক দিবসের সাধারণ ছুটি বাতিলের সিদ্ধান্ত আসে।
সোমবার রাতে বৈঠক করেন ছাত্র সংগঠনগুলোর প্রতিনিধিরা।

১৫ অগাস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ইসলামী ছাত্রশিবির, ইসলামি ছাত্র আন্দোলনসহ ডানপন্থি-বামপন্থি ও প্রগতিশীল মিলে ৩৪টি ছাত্র সংগঠন।

সোমবার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্র-টিএসসি অডিটোরিয়ামে ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

মঙ্গলবার লিয়াজোঁ কমিটির তরফ থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৫ অগাস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন না করার বিষয়ে সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। উপস্থিত সব ছাত্র সংগঠনের প্রতিনিধিরা এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে লিখিতভাবে একমত পোষণ করেন।


এদিকে মঙ্গলবার অন্তর্বর্তী সরকারের তরফে ১৫ অগাস্ট জাতীয় শোক দিবসের সাধারণ ছুটি বাতিলের ঘোষণা আসে। প্রধান উপদেষ্টা মুহম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ ছুটি বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়।

তবে আওয়ামী লীগের নানা স্তর থেকে দিবসটি পালনে প্রস্তুতির কথা বলা হলেও দলের পক্ষে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য আসেনি।

৩৪ ছাত্র সংগঠনের বিজ্ঞপ্তিতে অভিযোগ করা হয়েছে, ‘১৫ অগাস্ট’কে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রতীকে রূপান্তর করা হয়েছে। এই দিনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে পুনরায় ‘সন্ত্রাসী ও জঙ্গি’ কর্মকাণ্ডের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তাই জনগণের জানমালের নিরাপত্তা ও অভ্যুত্থান সংহত করতে ১৫ অগাস্টকে রাষ্ট্রীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করাটা সমীচীন নয়।


সভায় ছাত্রনেতারা জুলাই-অগাস্টকে বাংলাদেশের জনগণের শোক, সংহতি ও প্রতিরোধের মাস হিসেবে বর্ণনা করে তাদের বক্তব্য দেন।

ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে দেওয়া হবে না জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জুলাই-অগাস্টে সংঘটিত ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে সুসংহতকরণের লক্ষ্যে ন্যূনতম এক মাস বা পরিস্থিতি অনুযায়ী আরও বেশি সময় সব ছাত্রসংগঠন ক্যাম্পাসগুলোতে নিজেরা আলাদা করে কোনো কর্মসূচি দেবে না; বরং এ আন্দোলনের ব্যানারে ঐক্যবদ্ধভাবে গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে রক্ষা করার জন্য এবং সকল ধরনের প্রতিবিপ্লব রুখে দেওয়ার জন্য লড়ে যাবে।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ব্যানার ব্যবহার করে কোনো ছাত্র ক্যাম্পাসে বা অন্য কোথাও কারও ওপর নির্যাতন, নিপীড়ন, হুমকি কিংবা ট্যাগ-ব্লেইম দিতে পারবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে


অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সভায় সিদ্ধান্ত হয়।

‘সন্ত্রাসী’ ছাত্রলীগের কোনো কর্মী বা নেতা ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে পারবে না বলে সভায় সিদ্ধান্ত হয়।

সভায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনেন লিয়াজোঁ কমিটির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন মাহফুজ আব্দুল্লাহ, নাসির আব্দুল্লাহ ও আরিফুল ইসলাম আদীব।

সভায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ও ছাত্রপ্রতিনিধি নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদও উপস্থিত ছিলেন।

সভায় অংশ নেওয়া ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে ছিল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন (রাগিব নাঈম), বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন (মুক্তি কাউন্সিল), বিপ্লবী ছাত্র যুব আন্দোলন, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ (ইউপিডিএফ), বাংলাদেশ আদিবাসী ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ (জেএসএস), বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ (নুর), বাংলাদেশ ছাত্রপক্ষ।

আরও ছিল ছাত্র আন্দোলন (এনডিএম), বিপ্লবী ছাত্রসংহতি, রাষ্ট্র সংস্কার ছাত্র আন্দোলন, ছাত্র অধিকার পরিষদ (রেজা কিবরিয়া), বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিস, গণতান্ত্রিক ছাত্রদল (এলডিপি), নাগরিক ছাত্র ঐক্য, জাগপা ছাত্রলীগ, বাংলাদেশ ছাত্র ফোরাম (গণফোরাম-মন্টু), ভাসানী ছাত্র পরিষদ, জাতীয় ছাত্র সমাজ (কাজী জাফর), জাগপা ছাত্রলীগ (খন্দকার লুৎফর), ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্র সমাজ, বাংলাদেশ ছাত্র মজলিস, বাংলাদেশ জাতীয় ছাত্রসমাজ, বাংলাদেশ ছাত্রমিশন, বাংলাদেশ মারমা স্টুডেন্টস কাউন্সিল ও জুম লিটারেচার সোসাইটি।

ছাত্র ফ্রন্ট ও ছাত্র ইউনিয়নের একাংশের ভিন্ন সুর

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিয়াজোঁ কমিটির সভায় ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি মাহির শাহরিয়ার রেজার ও মুক্তা বাড়ৈর সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট উপস্থিত ছিল না বলে দাবি করা হচ্ছে।

মঙ্গলবার সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সভাপতি মুক্তা ও সাধারণ সম্পাদক রাহয়ান এবং ছাত্র ইউনিয়ন (একাংশের) সভাপতি রেজা ও সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দীন এক যৌথ বিবৃতিতে ওই সভায় তারা উপস্থিত ছিলেন না বলে তথ্য দিয়েছেন।

তারা বলেন, ওই সভায় ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ অন্যান্য মৌলবাদী-সাম্প্রদায়িক ছাত্র সংগঠনের উপস্থিতি সারা দেশের গণতন্ত্রকামী ছাত্র-জনতাকে হতবাক করেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে সংঘটিত অভ্যুত্থানে দীর্ঘ ১৬ বছরের আওয়ামী স্বৈরশাসনের অবসান হয়েছে।

তাদের ভাষ্য- এই অভ্যুত্থানে তাদের দুই সংগঠন সারা দেশে সর্বাত্মকভাবে অংশ নিয়েছি, আন্দোলন তরান্বিত করার চেষ্টা করেছিল। অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে ছাত্রসমাজের করণীয় প্রশ্নে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক ঐক্যের নামে ছাত্রশিবিরসহ বিভিন্ন মৌলবাদী সংগঠনের সমন্বয়ে পরিচালিত কোনো প্রক্রিয়ার সঙ্গে তারা যুক্ত নয়।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কি এটা না আওয়ামীলীগ নির্মূল কমিটি কোন নাম দিলে ভালো হয়??

কোটা নিয়ে আন্দোলন সফল, আওয়ামীলীগ সরকার ব্যর্থ সেই সরকারকেও বিদায় করা হয়েছে l তার পরেও এত ক্ষোভ কেন? উপদেষ্টা সব যেন আওয়ামীলীগ নাম মুছতে অতি মনযোগী l দেশ না ঠিক করে প্রত্যেক উপদেষ্টা আওয়ামীলীগ নিয়ে ব্যস্ত l কারন কি? কারন শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার আগে মুহূর্তে জামাত নিষিদ্ধ করে গেছে l তাহলে কি জামাতের এজেন্ডা বাস্তবায়ন হচ্ছে!!

ছাত্র সমন্বয়কদের দাবী পুরো দেশ তাদের সাথে অসীম তাদের ক্ষমতা কথায় কথায় হুমকি সেদিন এক সমন্বয়ক হুমকি দিলো স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে গণ ভাবনের কথা মনে করিয়ে দেয় তার অপরাধ আওয়ামীলীগকে গুছিয়ে নেয়ার কথা বলা l কি অসীম ক্ষমতা দাবাং হিরো!!

এত ক্ষমতা থাকতে ৭১ এর পরাজিত শক্তি দেশের চিহ্নিত শত্রু জঙ্গিবাদী গোষ্ঠী নিষিদ্ধ জামাত শিবির এর সাথে একসাথে বসতে হয় কেন?? নিষিদ্ধ চরমপন্থী জঙ্গিবাদী জামাত শিবিরের শক্তি নিয়ে প্রকাশ্যে কি বড়াই?? উন্নয়নের কোন কথা কাজ নাই প্রথম কাজ ১৫ ই আগস্ট ছুটি বাতিল!! দেশের উন্নয়নের অন্তরবর্তী সরকারের প্রথম কাজ কি মহান কাজ!!

একটা প্রজন্ম নষ্ট হয়ে গেলো?? দায় কার?? প্রত্যেকের প্রত্যেক দলের এই জন্যে মূল্য দিতে হবে মাত্র একটি দল মূল্য দিয়েছে এই দায় পুরো জাতির পুরো জাতি এই মূল্য দিতে হবে l রাজপথ ক্ষমা করে না, রাজপথ ক্ষমা জানে না !
] [img|]

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:



৩৪ টা সংগঠন আছে বানরদের? এই চোর-ডাকাতেরা তো আজীবন জাতির সম্পদ ডাকাতী করবে; ৫৩ বছরে কিছু নেই, আগামী ৫৩ বছরেও কিছু হবে না।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:১৩

সরকার পায়েল বলেছেন: আফসোস এই সকল বানর এখন এই প্রজন্মের ঘাড়ে চেপে বসেছে l অথচ এই প্রজন্ম বুঝতেই পারলো না l

২| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:০৯

সরকার পায়েল বলেছেন: ১৫ ই আগস্ট ছুটি বাতিল করা হয়েছে জাতীয়ভাবে পালিত হবে না l ভালো কথা সরকার সিদ্ধান্ত তো দিয়েই দিয়েছে l
প্রশ্ন ১ ছাত্র সংগঠন এটা নিয়ে আলোচনার কি আছে?

প্রশ্নঃ ২ ছাত্রদল / শিবির / অন্যান্য ইসলামী নামধারী ছাত্র সংগঠন কোনদিন কি ১৫ ই আগস্ট পালন করেছে??

প্রশ্নঃ ৩ পালন করবে না সিদ্ধান্ত হয়েছে ঠিক আছে কিন্তু সেই ঘোষণা ৭১ এর পরাজিত শক্তি জামাত শিবিরের সাথে এক সাথে গলায় ধরে বলতে হবে কেন?
ইতিহাস মুছে না l

৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:২৪

সরকার পায়েল বলেছেন: : কোটা আন্দোলন জরুরী ছিল সন্দেহ নাই l আওয়ামীলীগ সরকারের শিক্ষা খুবই জরুরী ছিল এটাও আমি এক মত কিন্তু তাই বলে শিবির জামাত কোলে নিয়া নাচতে হবে এটা কোন রাজনীতি??? এটা অপ রাজনীতি l

৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৩:৫৯

কামাল১৮ বলেছেন: স্বৈরাচারি চেহারা ফুটে উঠছে।রাজাকারের চেহারা দেখাতে শুরু করছে।নির্বাচনে জিতে এসব করুন কেউ কিছু বলবেনা।

৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৪:১৫

সত্যান্বেষীজীবন বলেছেন: একটা জিনিস মাথা ঘুরে এতো কিছু হয়ে যাচ্ছে বীর মুক্তিযোদ্ধারা কিছু বলেন না কেন? তারা চুপ কেন এটা ভাবচ্ছে,

৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৬:৫৭

আরশাদ রহমান বলেছেন: তাঁরা চুপ কেনোনা ওরা পড়সে বিপদে। নিজের ঘরের চোর কে শিক্ষা দিতে চাইছিল কিন্তু বুঝে উঠতে পারেনি শিক্ষা দেয়ার সাথে ঘর চোর মুক্ত না এর পিছনে অন্য হাত আছে সবাইকে ঘর ছাড়া করার। তারা জানে কত ভয়ংকর হতে পারে পিছনের ওই শক্তি। মোকাবেলা দেয়ার শক্তি থাকলেও ডাক দেয়ার গলা কই। ফাঁদে পা দিসে।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭

সরকার পায়েল বলেছেন: সহমত

৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৭:১৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




সম্ভবত তিনি আগুন নিয়ে খেলা শুরু করেছেন।
অনেক জটিল খেলা।

৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৭:৪৫

নয়া পাঠক বলেছেন: বাহ বাহ এই যে আপনি এখানে এত সুন্দর করে নিজের সমস্ত রাগ ক্ষোভ ঝেড়ে নিজের বক্তব্য দিতে পারছেন, এটা কিন্তু বিগত সরকার কোনভাবেই করতে দেয়নি। জনগণের মুখ চেপে ধরে তাদের সকল অধিকার হরণ করে তথাকথিত উন্নয়নের নামে ইচ্ছেমত লুটপাট চালিয়েছে দেশে। কই তখন তো কেউ প্রতিবাদ করেনি। যারা করতে চেয়েছে তাদের উপরই নেমে এসেছে অকথ্য নির্যাতন। ধিক এই সকল সুশীল নামের অত্যাচারীদের।

৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

রাসেল বলেছেন: সার্বিক মঙ্গলের কথা বিবেচনা না করে ব্যক্তি /গোষ্ঠীর স্বার্থ বিবেচনা করলে দেশের মঙ্গল হবে না।

১০| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:০৫

তানভির জুমার বলেছেন: আপনি তো গণহত্যাারী, সন্ত্রাসী- আর স্বৈরাচার আওয়ামীলিগের দালাল। গণ-অভ্যুত্থান হাজারো মানুষের রক্তের বিনিময়ে আওয়ামী সন্ত্রসীদের বিদায় করা হয়েছে কি তাদের শোক দিবস পালনের জন্য? ৭১-৭৫ মুজিবের ইতিহাস জানেন? হাসিনা কে দেখে কি মুজিব কেমন ছিল এটা ধারণা করা যায় না। স্বাধীন বাংলাদেশে গণহত্যাারী, সন্ত্রাসী আর স্বৈরাচারের দোসরদের ঠাই হবে না।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯

সরকার পায়েল বলেছেন: হ্যা আমি মুক্তিযুদ্ধের দালাল l সরকার চালাতে ভুল হবে এটা স্বাভাবিক সেই শাস্তিও পেয়েছি মাথা পেতে নিয়েছি l কিন্তু তাই বলে রাজাকার সহ্য করা হবে না l

১১| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

এক্সম্যান বলেছেন: দায়তো পরের কথা, আপনি মনে করলেই প্রজন্ম নষ্ট হবে এই চিন্তা আসলো কোথা থেকে? আপনি যে প্রশ্ন করতে পারতেছেন, আপাতোতো এটাই অনেক বেশি। আগেতো এটাও সম্ভব ছিলনা।

আমরাতো গোপালগন্জের ভিডিও দেখেছি, ছাত্রলীগ কিভাবে আক্রমন করে তাও দেখেছি। তারা ১৫ তারিখে ঢাকা এসে যে আবার সাধারন মানুষের উপর আক্রমন করবেনা সেই নিশ্চয়তা কে দেবে? সুতরাং নিরাপত্তার স্বার্থে আপাতোতো ব্যাপক রাজনৈতিক সমাবেস পরিহার করাই উত্তম মনে করেছেন তারা।

১২| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:১১

রানার ব্লগ বলেছেন: ইউনুস একটা অন্যায় কে সমর্থন দিলো । এটা দিয়েই শুরু হলো ইউনুসের অন্তিম যাত্রা । যে আশা ভরসা দিয়ে শুরু হয়েছিলো নতুন করে বৈষম্যহীন রাস্ট্রের চিন্তাভাবনা উহার কবরের প্রথম কোদালের কোপ দেয়া হয়ে গেলো । এখন দেখার বিষয় কবরের গভীরতা কতোখানি হয় ।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৩

সরকার পায়েল বলেছেন: কত বড় ভয়ঙ্কর বিপদ আসছে কিছু ধারণা দেয়ার চেষ্টা করবো l

১৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

বাকপ্রবাস বলেছেন: গন্ডোগল করতে দেয়ার দরকার নাই, এসব পরে দেখা যাবে

১৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৬

অশুভ বলেছেন: যদি কোন দলের অন্ধভক্ত না হয়ে থাকেন তাহলে আমার কথাগুলো হয়ত বুঝতে পারবেন।

আপনি যে প্রজন্মের কথা লিখেছেন, সেই প্রজন্মকে নষ্ট করার মূল এবং একমাত্র কারিগড় আওয়ামীলীগ। এই প্রজন্ম বুঝতে শেখার পর থেকে গণতন্ত্র নামক শব্দটা শুধু বইতে পড়েছে কিন্তু সেটা কী জিনিস অনুধাবন করার মতো পরিবেশ পায়নি। এই প্রজন্ম দেখেছে তাদের পূর্ববর্তী প্রজন্মের কেউ সাহস নিয়ে সত্যকথা বলতে পারছেনা। কারণ সত্য কথা বলতে গেলে বাংলার ইতিহাসের সবচেয়ে নিকৃষ্ট গালি/ট্যাগ "রাজাকার" তাদের নামের পাশে বসিয়ে দেওয়া হয়।

এই প্রজন্ম দেখেছে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকা (মন্ত্রী/এমপি) লোকদের সবাই (আই রিপিট সবাই) প্রকাশ্য দিবালোকে দেশের যেকোন ইস্যুতে ডাহা মিথ্যা (আই রিপিট ডাহা মিথ্যা) কথা বলছে। এই প্রজন্মের মনে গভীর ধারণা সৃষ্টি হয়েছে যে সরকারের দায়িত্বে থাকা কোন ব্যক্তি কখনোই সত্যি কথা বলে না। যার ফলে আওয়ামী সরকারের কেউ যদি নিখাঁদ সত্যি কথাও বলে সেটাও তাদের কাছে কখনই বিশ্বাসযোগ্য মনে হয় নি।

এই প্রজন্ম দেখেছে সরকারের কোন সিদ্ধান্ত সেটা দেশের জন্য যত ক্ষতিকর বা অযৌক্তিকই হোক না কেন তার বিরুদ্ধে কথা বলা যাবেনা, এমনকি সামান্য সমালোচনাও করা যাবে না। এই প্রজন্ম দেখেছে সরকারপ্রধান বা তাদের মন্ত্রীতো দূরের কথা, এলাকার ছিচকে নেতার খারাপ কাজের সমালোচনা করলেও হায়না বাহিনী ঝাপিয়ে পড়ে তাদের উপর। আর ফ্রীতে "রাজাকার" ট্যাগ তো আছেই।

রাজাকার ট্যাগটা এমন উল্টাপাল্টা ভাবে ব্যবহার করা হয়েছে যে, আওয়ামী সরকার ধীরে ধীরে এই শব্দটির মধ্য থেকে ঘৃণার সকল উপাদান সফলভাবে সরিয়ে ফেলতে সক্ষম হয়েছে। এজন্য এই তরুণ প্রজন্ম অত্যন্ত রাগে/ক্ষোভে নির্দ্বিধায় এই শব্দ তাদের গায়ে মেখেছে।

আওয়ামী সরকার অনেক কষ্ট-সাধনা করে জামাত-শিবিরকে তরুণ প্রজন্মের কাছে একটি আতঙ্ক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে। এখন আওয়ামীপন্থী বুদ্ধিজীবি(!) যারা এই আন্দোলনকে জামাত/শিবিরের ফসল বলতে চাচ্ছেন, তাদেরকে আবার একটু মনে করিয়ে দেই ইতোমধ্যেই আপনারা "রাজাকার" শব্দটির মত নিকৃষ্ট-ঘৃণীত শব্দটির কালি মোচন করে দিয়েছেন। এখন এই তরুণ প্রজন্মকে আবার উসকে দিয়েন না যাতে করে তারা নিজেদের স্বঘোীষত জামাত-শিবিরের কর্মী বলে দ্বাবী করে।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১২

সরকার পায়েল বলেছেন: আপনার কথার উত্তর দেয়ার সময় এখন হয় নাই l এক বছর পর আপনার মত জানতে চাইবো ইনশাল্লাহ l

১৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৪৬

আদিত্য ০১ বলেছেন: এক আওয়ামীলীগের পিছনে সবাই যেভাবে লাগছে, অন্য দল হলে গন্ধও পাওয়া যেত না।

কোটা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া মানুসগুলা নাকি ছাত্র , তারা নাকি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র আন্দোলন চান না, তারা ঠিকই ঢাবিতে ছাত্রদল আর শিবির নিয়ে মিটিং করে ১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস বাদ দেওয়ার জন্য, মানে ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি থাকবে কিন্তু ছাত্রলীগ থাকতে পারবে না,

বাহ! এগুলোর হিসাব তারা ঠিকই দিবে

১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

সরকার পায়েল বলেছেন: আজব এদের নাম বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন!!!!

১৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:০৩

আদিত্য ০১ বলেছেন: এগুলার হিসাব একদিন ঠিকই দিতে হবে

১৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:০৯

অশুভ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার কথার উত্তর দেয়ার সময় এখন হয় নাই l এক বছর পর আপনার মত জানতে চাইবো ইনশাল্লাহ l
-ইনশাহ্আল্লাহ এক বছর পর আমার মতামত আপনাকে জানাবো।

বাংলাদেশে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন নিশ্চিত করবে ভারত, আশা জয়ের
-কী পরিমাণ দেউলিয়া হলে একটা স্বাধীন সার্বভৌম দেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ছেলে অন্য দেশকে নিজের দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করার কথা প্রকাশ্যে বলতে পারে। কিছু বলার ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। এ বিষয়ে আপনার মতামত (যদি থাকে) জানতে চাই?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.