![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক ঈশ্বরবাদ -
# যে যার ধর্ম পালন করবে কিন্তু এক ঈশ্বর বিশ্বাস করতে হবে l
# ঐশ্বরিক গ্রন্থ হিসেবে স্বীকৃতি গ্রন্থগুলোই ধর্মীয় গ্রন্থ হিসেবে স্বীকৃতি পাবে l মানুষের লিখিত বা তৈরী কোন গ্রন্থ বা মতবাদ ধর্ম বা ধর্মীয় মতবাদ হিসেবে স্বীকৃতি পাবে না l
# মূর্তি পূজা করা যাবে না কোন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে কোন মূর্তি বা ছবি রাখা যাবে না l কারন কোন ধর্ম গ্রন্থই মূর্তি বানিয়ে প্রার্থনা করার স্বীকৃতি দেয় না l
# মানুষের তৈরী কোন মতবাদ বা গল্প বা কাহিনী ধর্মীয় গ্রন্থ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হবে না l
# মূর্তি বা ছবি ধর্মীয় উপসানলায় বা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে রাখতে হলে সেই ধর্মের গ্রন্থ দিয়ে প্রমান করতে হবে মূর্তি বা ছবি পূজা করতে বলা হয়েছে l মানুষ লিখিত কোন গ্রন্থ বা দলিল এই ক্ষেত্রে স্বীকৃত নয় l
# নাস্তিকরা স্বাধীনভাবে থাকবে কিন্তু ধর্ম নিয়ে তাদের কোন বক্তব্য বা কথা বলা যাবে না l তাদের আস্তিক হওয়ার ক্ষেত্রে কোন বাধ্যবাধকতা নাই l কিন্তু ধর্ম নিয়ে তাদের কোন কথা বলা যাবে না কারন যা সে মানেই না তা নিয়ে তার বলারও কিছু নাই l
পৃথিবীতে বর্তমানে ঐশ্বরিক গ্রন্থ হিসেবে স্বীকৃত এবং বিদ্যামান তার প্রত্যেকটিতে এক ঈশ্বররের কথা বলা হয়েছে l সুতরাং এক ঈশ্বরবাদ বা ONE GOD ORDER এর মূল কথা - মত, পথ,ধর্ম, আদর্শ ভিন্ন হোক কিন্তু ঈশ্বর হবে এক এখন যার যেভাবে খুশি সেভাবে ঈশ্বরকে মানুক, ডাকুক এবং প্রার্থনা করুক l
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:২২
সরকার পায়েল বলেছেন: অগ্রাহ্য করা যায় l কারন একজন ঈশ্বর এর পক্ষে ঈশ্বরের বার্তা বাহক এবং তার বাণী আছে যা যুগে যুগে প্রচারিত প্রমাণিত l বহু ঈশ্বরের কোন বার্তা বাহক বা প্রমান নাই শুধু মানুষের কিছু হাস্যকর ভাবনাই বহু ঈশ্বরের ধারণা দেয় l
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:০৪
অগ্নিবাবা বলেছেন: এক ইশ্বর বা বহু ইশ্বর কাহারো কোনো প্রমান নেই, এগুলো শুধু দাবী। দাবী যে কেউ যা খুশী করতে পারে। যেমন আমি হলাম অগ্নিবাবা, ইশ্বর আমার পুত্র, প্রমান? এই দেখ দিন হচ্চছে রাত হচ্চছে, প্রানিরা হাগছে মুতছে, আরো প্রমান চাও? আমাকে বিশ্বাস করতে হবে, বিশ্বাসে মিলায় বস্ত।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:২৪
সরকার পায়েল বলেছেন: অর্থাৎ যীশু বা ঈসা আ মিথ্যা, মুসা আ মিথ্যা, ইব্রাহিম আ মিথ্যা ⁉️ সবচেয়ে বড় কথা শয়তানও তাহলে মিথ্যা ⁉️ এখন শয়তান কই পাই
৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৭:১৩
কামাল১৮ বলেছেন: চার হাজার দুইশ ধর্ম আছে।প্রতি ধর্মের একজন ঈশ্বর আছে।প্রত্যেক ধর্মের দাবী তার ঈশ্বর শ্রেষ্ঠ এবং তার ধর্মই একমাত্র সত্য ধর্ম।এবার আপনারা ধার্মিকরা বসে ঠিক করেন কোন ইশ্বর শ্রেষ্ঠ এবং কোন ধর্ম সত্য।
আপনিতো ইসলামের আকিদার বাইরে কথা বলছেন।ইসলামের আকিদা বলে
অতঃপর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত হলে মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে তাদের পাও, তাদের বন্দী কর এবং অবরোধ কর। আর প্রত্যেক ঘাঁটিতে তাদের সন্ধানে ওঁৎ পেতে বসে থাক। কিন্তু যদি তারা তওবা করে, নামায কায়েম করে, যাকাত আদায় করে, তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। [সূরা তাওবা: 5]
সূরা তাওবা আয়াত 5 তাফসীর
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:২৮
সরকার পায়েল বলেছেন: এক ঈশ্বরের কথা বেদ বাইবেলও বলে l ধর্ম নিয়ে মাথা ব্যথার কিছু নাই আলু একটি সবজি এখন যার যেভাবে পছন্দ সেভাবে খাবে কিন্তু মূল বিষয় হচ্ছে আলু একটি তরকারি বিষয়টি খুব সিম্পল ধর্মের নাম দিয়ে জটিল করার কিছু নাই l ঈশ্বর এক যে যার যেভাবে খুশি মানেন না মানলে নাই l
৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:০৮
এ পথের পথিক বলেছেন: কামাল ১৮ এর উত্তরঃ তারপর (এই) নিষিদ্ধ মাস অতিক্রান্ত হয়ে গেলে মুশরিকদেরকে যেখানে পাও হত্যা কর, তাদেরকে পাকড়াও কর, তাদেরকে ঘেরাও কর, তাদের অপেক্ষায় প্রত্যেক ঘাঁটিতে ওৎ পেতে বসে থাক। কিন্তু তারা যদি তাওবাহ করে, নামায প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত আদায় করে, তাহলে তাদের পথ ছেড়ে দাও, নিশ্চয়ই আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, বড়ই দয়ালু। ।
এই লিঙ্কে ক্লিক করলে তিনি যে বিভ্রান্ত ছড়াচ্ছেন তার উত্তর পাওয়া যাবে । আশা করছি ধৈর্য সহকারে দেখবেন ।
সরকার পায়েল ভাই আপনি এই বিষয় নিয়ে ব্লগেও পোস্ট করবেন আশা করছি, কারন এরা এসব আয়াত নিয়ে বিভ্রান্ত ছড়ায় ।
৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৪৫
মেঘনা বলেছেন: সনাতন ধর্ম মানুষকে প্রশ্ন করার অধিকার দেয়, মীমাংসার অধিকার দেয় এবং নাস্তিকতাকেউ স্বীকৃতি দেয়।
এক ঈশ্বর বাদী ধর্ম গুলি শুধুমাত্র চরম আনুগত্য দাবি করে। মানুষকে দাস হিসাবে গণ্য করে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৩১
সরকার পায়েল বলেছেন: না আপনি ভুল ধর্ম বিষয়ে আপনার ধারণাও ভুল l সনাতন হোক বা আধুনিক ধর্ম মানুষ ধর্ম নিয়ে ভুল ধারণা করেই বসে থাকে l বলুন তো মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব কে এই স্বীকৃতি দেয় ❓একমাত্র ধর্ম এই স্বীকৃতি দেয় l কোরানের বহু আয়াতের মানুষকে ঈশ্বরের বন্ধু বা প্রতিনিধি বলা হয়েছে l
৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৩৯
এস.এম.সাগর বলেছেন: অগ্নিবাবা বলেছেন: এক ইশ্বর বা বহু ইশ্বর কাহারো কোনো প্রমান নেই, এগুলো শুধু দাবী। দাবী যে কেউ যা খুশী করতে পারে। যেমন আমি হলাম অগ্নিবাবা, ইশ্বর আমার পুত্র, প্রমান? এই দেখ দিন হচ্চছে রাত হচ্চছে, প্রানিরা হাগছে মুতছে, আরো প্রমান চাও? আমাকে বিশ্বাস করতে হবে, বিশ্বাসে মিলায় বস্ত।
অবশ্যই আছে।
৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৫২
অগ্নিবাবা বলেছেন: সাগর ভাই, কি আছে?
৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:২৯
শায়মা বলেছেন: মূর্তি পূজা কি হিন্দু ধর্মেও নাই!!! কি আশ্চর্য্য আমি কিন্তু সত্যিই জানতাম না।
অগ্নিবাবা মনে হয় নতুন পাগলভাইয়ু!!!
৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ওয়ান গড অর্ডার এটা তো সেমিটিক কালচারের অংশ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৩
সরকার পায়েল বলেছেন: আমি যে ধারণাটি দিচ্ছি তা হয়ত সেমিটিক থেকে কিছুটা ভিন্ন সেখানে নাস্তিকতার স্থান নাই আমি বলছি নাস্তিক থাকবে শুধু ধর্ম বিষয়ে তার কথা বলার অধিকার নাই l
১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:১৬
অগ্নিবাবা বলেছেন: শায়মা দিদি, আমার পুরাতন আইডি মডুরা খেয়ে ফেলেছে, তাই নতুন নামে আবির্ভুত হয়েছি, আমি আগুন এবং ভস্মে ঘি ঢেলে থাকি। হিন্দু মুসলমান সবাই আমাকে এড়িয়ে চলে কারন আমি তাদের ছাই দিয়ে ধরি।
১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: ঈশ্বরের বানী আমাকে শান্তি দেয়।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৪
সরকার পায়েল বলেছেন: ধন্যবাদ l এটাই সত্য l
১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৭
সরকার পায়েল বলেছেন: মজার বিষয় হচ্ছে শয়তান সর্বদা ঈশ্বরের বিপক্ষে কাজ করে কিন্তু ঈশ্বর তার কোন বার্তা বাহক বা অনুসারীদের শয়তানকে ধ্বংস করার হুকুম দেন নাই l কিন্তু কেন ❓
১৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:৩১
শ্রাবণধারা বলেছেন: বিভিন্ন ধরনের ইসলামি জঙ্গি তত্ত্ব সম্পর্কে আগে শুনেছি, তবে এই ধরনের নতুন মডারেট জঙ্গি তত্ত্বের কথা এই প্রথম শুনলাম। যারা এই ধারণায় বিশ্বাসী নয়, তাদের জন্য এই মডারেট জঙ্গি তত্ত্ব অনুযায়ী শাস্তি কী হবে?
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৫:৪৯
এভো বলেছেন: এক ঈশ্বরবাদিদের দাবি হোল --- যদি ঈশ্বর একাধিক হোত তাহোলে মহাবিশ্ব এই ভাবে ডিসিপ্রিন ওয়েতে চলতো না । ঈশ্বরে ঈশ্বরে দ্বন্দে মহাবিশ্ব ধংস হয়ে যেত , সুতরাং ঈশ্বর এক ।
------- এই চরিত্র অসভ্য বর্বর মানুষরে মাঝে দেখা যায়, এটা মানবিয় চরিত্র , ঈশ্বরের চরিত্র অসভ্য বর্বর মানুষের মত নহে । সভ্য উন্নত মানুষ পৃথিবীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা , রাষ্ঠ্র খুবই উন্নত ব্যবস্থাপনাতে পরিচালিত হচ্ছে বহু ব্যক্তি, শেয়ার হোল্ডার , মালিকের সমন্বয়ে ।
যদি মানুষের পক্ষে বহু জনের অংশ গ্রহনে এত উন্নত ব্যবস্থাপনা সৃষ্ঠি করা সম্ভব হয় ------ তাহোলে ঈশ্বরদের ব্যবস্থাপনা আরো অসীম গুন উন্নত হবে ।
তাই ঈশ্বর অনেক কয়জন আছে , এই দাবিকে কি অগ্রাহ্য করা যায় ।