![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
(কোটা পদ্ধতি সংস্কার কেন জরুরী?)
৫৬ শতাংশ কোটা শুধু বিসিএসের ক্ষেত্রে। অন্যান্য ক্ষেত্রে কোটা অনেক বেশি। প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির নন ক্যাডার চাকরিতে কোটা ৬১ শতাংশ। ৭০ শতাংশ কোটা তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির চাকরিতে। রেলওয়েতে কোটা ৮২ শতাংশ। ৯৬ শতাংশ কোটা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে।
বিতর্কটা কে মেধাবী, কে মেধাবী নয়- তা নিয়ে নয়। যিনি কোটায় চাকরি পাচ্ছেন তিনি মেধাবী নন, সে কথাও কেউ বলছেন না। মেধার ভিত্তিতে চাকরি আর মেধাবী, এই দুটি বিষয় সচেতন বা অসচেতনভাবে গুলিয়ে ফেলা হচ্ছে। বলা হচ্ছে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যারা উত্তীর্ণ হবেন, তাদের ভেতর থেকে মেধার ভিত্তিতে চাকরি নিশ্চিত করা হোক। একথা সত্যি যে, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন সবাই (কোটা সুবিধা প্রাপ্তরাও) । পাশাপাশি আরও বড় সত্যি, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় একজন হয়তো ৩০০তম হয়ে চাকরি পাচ্ছেন না। আর কোটা প্রাপ্তজন হয়তো ৭০০তম হয়ে চাকরি পাচ্ছেন।এখানেই ‘মেধার ভিত্তিতে’ প্রসঙ্গ আসছে। কোটা প্রাপ্তজন মেধাবী নন, সেটা বলা হচ্ছে না। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ৩০০তম জন অবশ্যই ৭০০তম জনের তুলনায় মেধাবী এবং চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে তারই অগ্রাধিকার পাওয়ার কথা। যেহেতু সেটা ঘটছে না, সেহেতু দাবি তোলা হয়েছে ৫৬ শতাংশ নয়, কোটা ১০ বা ১৫ শতাংশে নামিয়ে আনা হোক। এতে বৈষম্য কমে আসবে।
২| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২১
রাজীব নুর বলেছেন: কোটা নিয়ে আজ ধর্ম মন্ত্রী মুখ খেলেছে।
৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এটা এখন সময়ের প্রয়োজন
৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কোটার সংস্কার করা সময়ের দাবী। একটা ব্যবস্থা আজীবন থাকতে পারে না...
৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
নারী+ জেলা কোটা = ২০
এগুলা কে পায় ভায়া?
৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:১৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোটার সংস্কার দরকার, প্রতি বছরই রিভিউ দরকার।
তবে চলমান কোটা আন্দোলন ও তাদের দাবি আমার কাছে লজিক্যাল মনে হয় না।
এই আন্দোলন টোটালি সভ্যতা বিরোধী, জেন্ডার সমতা বিরোধী, রাষ্ট্রিয় ওয়েলফেয়ার বিরোধী, সংবিধান বিরোধী কিছু বখাটেদের আন্দোলন।
দেশের অনগ্রসর পিছিয়ে পড়া আদিবাসি/খুদে নৃগোষ্ঠি, পঙ্গু, এজিবিটি (হিজরা ও ত্রুটিপুর্ন অসম্পুর্ন মানুষ) ও মহিলা কোটা থাকতেই হবে। সকল সভ্য দেশেই আছে। আমাদের দেশেও থাকবে।
বাংলাদেশ জেন্ডার ইকুইটি স্বাক্ষরকারি দেশ। চাকুরি বাজারে নারী-পুরুষ সমতা বা একটা কাছাকাছি গ্রহযোগ্য সমতা না আসা পর্যন্ত এসব সুরক্ষা দিতে রাষ্ট্র অংগিকারাবদ্ধ।
জেলা কোটাও থাকতে হবে। সরকারি উচ্চপদে ৯০% কুমিল্লা সিলেটের। উত্তরবঙ্গের একটাও নেই! জেলা বৈষম্য কমিয়ে আনাটাও জরুরি।
মুক্তিযোদ্ধা কোটাও একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত থাকতে হবে।
সভ্য দেশগুলোতে ভেটরেন্স (প্রাক্তন যোদ্ধা) কোটা থাকতে পারলে আমাদের যোদ্ধারাও পাওয়ার অধিকার রাখে।
৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশের মেধাবী তরুণ সমাজ কোটা বাতিল এর জন্য আন্দোলন করছে ।পুলিশের লাঠিচার্জ, টিয়ার শেল, পিপার স্প্রে । ছাত্রলীগ তো আছেই। আন্দোলন আজ সারা দেশে ছড়িয়ে পরেছে। এতেই বুঝা যায় এটা অযৌক্তিক আন্দোলন না, কোন অযৌক্তিক আন্দোলন সারা দেশ ব্যাপী হতে পারে না।গণজাগরনের আন্দোলন যৌক্তিক আর কোটা বিরোধী মেধা মুল্যায়ন আন্দোলন কি অযৌক্তিক ?
৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গণজাগরনের আন্দোলন যৌক্তিক মেনে নিলে -
মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাপ্য অধিকার বঞ্চিত করার আন্দোলন নিশ্চিতভাবেই অযৌক্তিক।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২০
রাজীব নুর বলেছেন: অবহেলা আর অযত্ন পেলে লোহাতেও মরিচা পড়ে যায়।
কোটা নিয়ে আজ ধর্মী মুখ খুলেছে।