নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
(১)
এক ফ্যা*সিবাদ দিয়ে আপনি আরেক ফ্যা/সিবাদের মোকাবেলা করতে পারবেন না, কখনোই না...!
আওয়ামী ফ্যা+সিবাদের বিরুদ্ধে আমি কতটা সোচ্চার ছিলাম, তা নতুন করে বলার প্রয়োজন নেই; অনেক আগে থেকেই আমি সেটা আছি, যখন কিনা আপনাদের অনেকের মতো তথাকথিত নব্য ও সুবিধাবাদী বিপ্লবীরা 'ঝাপড় ষাড়ের' মতো গর্তজীবি হয়ে দিন কাটাচ্ছিলেন। কোনো কথিত 'বুদ্ধিজীবি' যখন ২০২৪-এ এসে বলে, "যারা নিজেরাই রাজাকার, তারা সবাইকে বলে রাজাকার,"তখন সেটাকে আপনাদের মতো খ্যাতির ভক্ত জনগণ তুমুলভাবে বাহবা দেন। আর আমি সেই ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগ যখন গু/ম-খু/*ন-ক্র/সফা/য়ারের মচ্ছব চালাচ্ছিল, তখনই ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছিলাম, "আ তে আলবদর, আ তে আওয়ামী লীগ!' ২০১৮-তে সেই কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রথম ধাপের উত্তাল দিনগুলোতে আমি রাজপথে থাকার পাশাপাশি ফেসবুক পোস্টও দিয়েছিলাম এটা বলে যে, "এই আন্দোলনের স্লোগান এটাও হওয়া উচিতঃ মুক্তিযুদ্ধের বাংলায়, আওয়ামী লীগের ঠাঁই না!"
কিন্তু আজকে তথাকথিত ম/বতন্ত্র যে ভাং*চুর ও এ/না*র্কির মচ্ছব দেখাচ্ছে, সেটাও কোনো অংশে ফ্যাসিবাদের চেয়ে কম না। দুঃখিত, ধানমণ্ডি ৩২ সহ যত জায়গায় গতকাল ভা/ঙ্গ*চুরের মচ্ছব চলেছে, এর সপক্ষে আমি নই এবং তীব্র নিন্দা জানাই!
(২)
৩২ নাম্বারসহ অন্যান্য আওয়ামী নেতাদের স্থাপনা ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে দেওয়ার সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগী হলো হাসিনার মতো সাই/কোপ্যা*থ খু*নী এবং আওয়ামী লীগই। আওয়ামী লীগের অনেকেই আছে যারা সেই ২০১৮ সালের ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং-এর পর শেখ হাসিনার প্রতি সমর্থন পরিত্যাগ করেছিলেন, তাদের মতো মানুষেরাও এখন দেখা যাবে খেয়ে না খেয়ে হাসিনাভক্ত হয়ে থাকবে। নিঃসন্দেহে বলা যায় গতকাল রাতের উন্ম*ত্ত*তা নীরবে অনেক লোককে আওয়ামী লীগের প্রতি সিম্প্যাথাইজড করেছে, যেটা গতকালের ঘটনা না হলে হত না।
সুবিধাভোগী হয়েছে ভারত। এখন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অতি সহজেই তারা বিভিন্ন প্রচারণা চালিয়ে যাবে এদেশকে উ/গ্র ডা/নপন্থী ও মবগোষ্ঠীর অভয়ারণ্য হিসেবে দেখিয়ে।
আর সুবিধাভোগী হয়েছে তথাকথিত ছাত্রপাত্র, তথাকথিত সমন্বয়ক ও ডানপন্থীদের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা উ/গ্র, উ*ন্মত্ত শক্তিটি, যারা শুধু এই ঘটনাতেই থামবে বলে মনে হয় না। এরা সামনে তাদের মতো করে তথাকথিত ডানপন্থী বিপ্লবী সরকার গঠন বা জাতীয় নির্বাচন অনিশ্চিত করার ব্যাপক অপতৎপরতা চালালে অবাক হবার কিছু থাকবে না। মনে রাখবেন, জেন জি মানে গ্যাঞ্জাইম্মা জেনারেশন, গারবেজ জেনারেশন, ওরফে আবাল জেনারেশন, যে নাম আমি ওদের অনেক আগেই দিয়েছিলাম।
সুবিধাভোগীদের কথা তো অনেক বললাম, সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আসলে বাংলাদেশ...বাংলাদেদেশের মধ্যপন্থার অনুসারী মানুষ ও রাজনৈতিক কর্মীরা। তাদের জন্য সামনে নিদারুণ দুঃসময় বলেই বোধ হচ্ছে...!
২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এখন প্রধান কাজ হবে শেখদেরকে রাজনীতি ও দেশথেকে চিরতরে বিতাড়িত করা।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:১৭
শেহজাদ আমান বলেছেন: শেখদের অবশ্যই দেশের রাজনীতি থেকে বিতাড়িত ক্রয়া উচিত। কিন্তু অযাচিত ধ্বংসযজ্ঞ কাম্য না; কাম্য না নিজের হাতে আইন তুলে নেওয়াও।
৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সংস্কার চলছে। সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখিত।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৭
শেহজাদ আমান বলেছেন: সংস্কার অবশ্যই দরকার আছে; কিন্তু মবোক্রেসির মাধ্যমে সবকিছু ছারখার করাটা কাম্য না।
৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: যারা শেখের বাড়ি ভেঙ্গেছে তারা অমানুষ।
এই বাংলার মাটিতে তাদের শাস্তি হবেই।
৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫৮
এ পথের পথিক বলেছেন: মনে কষ্ট নিয়েন না । আলহামদুলিল্লাহ ভাল হয়েছে । হাজার হাজার মানুষের জীবনের চেয়ে কখনই একটি ইট বালুর স্থাপনা বড় না ।
জ্বালা জ্বালা অন্তরে জ্বালা
ভাঙছে ৩২, কাদছে লীগ,
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন
করবে বাংলার জনগন ।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৯
শেহজাদ আমান বলেছেন: কষ্ট নেওয়ার কিছু নাই। একজন মধ্যপন্থী হিসেবে উগ্রপন্থী ও ডানপন্থী যেকোকিছুরই আমি বিরুদ্ধে।
৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৬
বাকপ্রবাস বলেছেন: দিল্লীতে টিকটক করলে ঢাকাতে ৩২ খেয়ে দেয়া হবে এটাই রাজনীতির সহজপাঠ
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪২
ফা-আদ খান বলেছেন: কেন্দ্রীয় শহী মিনার সহ সারাদেশে যত স্বাধীনতার প্রতিক আছে ধ্বংস করা হোক। বাংলাস্তান কায়েম হোক। দেশ আফগানিস্তান হোক। সবাই চেলচেলাইয় বেহেস্তে যাক৷ দুনিয়ার বেহেস্তের ঠিকাদারদের জিন্দাবাদ।