![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
A competent and confident freelance Journalist, writer, author of 37 popular science (non-fiction)books and novel for kids working as a corporate digital documentary maker on educational affairs. Familiar with information approaches, tools, methods, logics for planning, executing and monitoring printing and information strategies. Working for the public and knowledge of social, political and development issues at home and abroad. Strong analytical skill with some research background. Has an Intimate knowledge of modern methods of publicity, public relation, copy writing, publication, and art criticism. Quick learner, well conversant and smart. Also possesses a poetic instinct to express thought in a lucid way.
ক’দিন ধরে টেলিভিশনের টকশোয় কিছু সংখ্যক ডাকসাইটে বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, রাজনীতিবিদের বক্তব্য শুনে চরম বিভ্রান্তিতে পড়ে গেছি। দুঃশাসন, দুর্নীতি নিয়ে তারা পূর্বে যেসব কথা বলতেন, তা ছিল আমাদেও মতো চুনোপুঁটির কাছে অমিয় বাণীর মতো। কিন্তু যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার মামলার রায় নিয়ে তরুণ প্রজš§ যেই মাঠে নেমেছে, তখন থেকেই সেসব বিদগ্ধজনের কথাবার্তা কেমন যেন বেসুরো ঠেকছে। মনে প্রশ্ন জাগছে, তাহলে কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঠিকই বলেছিলেন? শাহবাগ স্কয়ারে সমবেত ছাত্র-জনতার দাবি যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি চাই, জঙ্গিবাদী জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে ইত্যাদি। ফাঁসি দাবি করায় তরুণরা সেই মান্যবরদের কাছে ফ্যাসিবাদী হয়ে গেল? তরুণদের এ দাবির কারণে আদালত প্রভাবিত হতে পারে বলে অনেকে খুব কষ্ট পাচ্ছেন। যেন ফাঁসির দাবি এই প্রথম আমরা শুনলাম। ফাঁসির দাবি করায় যদি বিচার ব্যবস্থা প্রভাবিত হয়, তবে আদালতে বিচারাধীন ব্যক্তির ক্ষেত্রে ‘জেলের তালা ভাঙবÑ অমুক ভাইকে আনব, মুরতাদের ফাঁসি চাই, ট্রাইব্যুনাল মানি না ইত্যাদি কথায় আগে কোনদিন ফ্যাসিবাদী রূপ ধরা পড়েনি কেন? কই, তখন তো আমাদের মান্যবররা এ সম্পর্কে কিছু বলেননি। কাদের মোল্লার এই রায় তো চূড়ান্ত কিছু নয়। যেহেতু আপিল হবে, রায় পাল্টাতে পারে। আর ন্যায় ও সঠিক বিচারের দাবি উচ্চ আদালতের কাছে উঠতেই পারে। বিচার ঠেকানোর জন্য যখন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানো হয়, শক্তি প্রদর্শন করে ভয় দেখানোর চেষ্টা করা হয় , কই তখন তো আদালতকে প্রভাবিত করার কথা একবারও ওঠেনি। তখন তো তারা বিচারকে প্রভাবিত করার কোন চিত্র দেখতে পাননি। তরুণ প্রজš§ ২৩ ফেব্র“য়ারির হরতাল প্রতিরোধের কথা বলায় কেউ কেউ এখানেও ফ্যাসিবাদী রূপ আবিষ্কার করেছেন। তারা যেভাবে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির মাধ্যমে দেশবাসীকে জাগ্রত করেছে, তা এক কথায় নজিরবিহীন। অথচ এজন্য তারা ধন্যবাদ পান না তথাকথিত সেই মান্যবরদের কাছ থেকে। অথচ মসজিদে বোমা ফাটানো, মিছিল সহযোগে আক্রমণ করা কতটুকু গণতান্ত্রিক কাজ তা বলেন না তারা। বলেন না, যারা জাতীয় পতাকায় আগুন দেয়, শহীদ মিনারে ভাংচুর করে, গণজাগরণ মঞ্চে হামলা চালায় তাদের ফ্যাসিবাদী চরিত্রের কথা। শাহবাগ সমাবেশের ওপর অসন্তুষ্ট হওয়ার কারণে জাতীয় পতাকা ও শহীদ মিনার আক্রান্ত হবে কেন? এটি কিসের লক্ষণ? এটা কী করে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার হয়? শুধু কি তরুণ প্রজš§কেই শতভাগ গণতন্ত্রী হওয়ার পরীক্ষা দিতে হবে আমাদের মুরব্বিদের কাছে? আর কারও কি কোন দায়িত্ব নেই?
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
হোদল রাজা বলেছেন: জামাতী পয়সা আর মাফিয়া প্লানে নাচে এই সব চুপা ছাগু বুদ্ধিজীবি !
টারগেট রাজাকার বাচানো। রাজাকার বাচাতে ইসরাইল-আমেরিকার বেস্ট চামচা তুরস্কের হাজিরাটা দেখছেন?
বৃটিশ হাই অফিসিয়ালরা এসে বাংলাদেশের বিচারে ফাঁসী বন্ধের কথা বলে !
রাজাকারের ফাসি হলে কিন্তু আমেরিকান ড্রোন বা ডায়রেক্ট ইসরাইলী এটাকের জন্য রেডি থাকতে হবে !