![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জান্নাত হলো চিরস্হায়ী । তার নায-নেয়ামত, ভোগ-বিলাস ও সকল মন্জিল মুমিনের জন্যে প্রতিদান স্বরূপ । বর্ণিত আছে, হযরত আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেছেন, জান্নাতের দেওয়াল স্বর্ণ ও চান্দি দ্বারা নির্মিত , মাটি জাফরান ও মিশকের ।
এক হাদীসে আছে, একজন সাধারণ বেহেশ্তী যে স্হান লাভ করবে , তা সমগ্র দুনিয়া ও দুনিয়ার দশগুন স্হানের সমান হবে । -মুসলিম, মেশকাত ।
উল্লেখ আছে, জান্নাতে সর্বপ্রথম প্রবেশকারী দলের সুরত হবে চৈাদ্দ তারিখের চাদের উজ্জ্বলতার মত, তাদের প্রত্যেককে একশত মানুষের শক্তি প্রদান করা হবে । খানা-পিনা, নাক-মুখের ময়লা, ঘুম ও থু থু এবং পেশাব পায়খানাসহ মানবিক কোন প্রয়োজন সৃষ্টি হবে না । জান্নাতি লোকদের শরীর থেকে মিশকের মত সুঘ্রাণ নির্গত হবে ।
উল্লেখ আছে, জান্নাতি হুররা দেখতে ইয়াকুত ও মারজানের মত হবে ।
তাদের চেহারার উজ্জ্বলতা দৃষ্টি শক্তিকে দমিয়ে রাখতে পারবেনা । তারা পোশাকে আয়না অপেক্ষা অধিক স্বচ্ছ ও পরিস্কার হবে । মামুলী একজনের গায়ের উজ্জ্বলতা মাশরিক ও মাগরেবকে আলোকিত করে তুলবে । প্রত্যেক হুরই সত্তর তা কাপড়ের পোশাকে সজ্জিত থাকবে , যার সূক্ষতার দরুণ তাদের রৈাপ্য সদৃশ পায়ের গোছা পর্যন্ত দৃষ্টি গোচর হবে ।
জান্নাতে প্রত্যেক মুমিন-ই হযরত আদম (আ.) এর মত লম্বা-চওড়া হবে ,ইউসুফ (আ.) এর মত সুন্দর যুবক হবে । কখনও বৃদ্ধ হবে না । কন্ঠ হযরত দাউদ (আ.) এর মত সুন্দর হবে ।
জান্নাতী মহিলারা সকল প্রকার হিংসা-বিদ্বেষ, পরনিন্দা, ঈর্ষা ও দুঃচরিত্রয়তা থেকে মুক্ত থাকবে, কখনো অসুস্হ হবে না ।
জান্নাতী হুরদেরকে আল্লাহ তায়ালা মিশক, জাফরান দ্বারা পয়দা করেছেন, আবেহায়াত দ্বারা খামির তৈরী করেছেন । তাদের সৈান্দর্য্যের দরুণ হাড্ডির সিরা-উপসিরা পর্যন্ত দৃষ্টিগোচর হবে । বেহেশ্তী পুরুষের জন্য আয়নার দরকার হবে না । হুরের সর্ব শরীর, বুক, মুখ ও চেহারার নুরূনী আলোতেই তাদের আয়নার কাজ হবে । আকাশের বড় উজ্জ্বল তারার চেয়ে হুরদের মাথার চুল বেশি উজ্জ্বল ও পরিস্কার হবে । তাদের সমস্ত শরীর মেশক জাফরানের সুবাস ভরা ও কস্তরী মাখা । তাদের এক এক হাতে দশ গোছা করে সুন্দর মণি মুক্তার চূড়ি থাকবে ।
হাদীসে আছে, একদিন ফেরেশ্তা জিব্রাঈল (আ.) এক হুরের রূপ দেখে বেহুশ হয়ে পড়েছিলেন ।
হাদীসে আছে, গভীর অন্ধকার রাতে যদি কোন হুর তার কনিষ্ঠ আঙ্গুলকে দুনিয়ায় প্রকাশ করেন তাহলে তার দ্বারা পৃথিবী আলোকিত হয়ে যাবে, মুখের এক ফোটা লালা সমুদ্রে নিক্ষেপ করলে সমুদ্রের পানি মিষ্টি হয়ে যাবে । এতদসত্বেও তারা পৃথিবীর নারীকূলের সেবিকা হয়ে থাকবে । জান্নাতী হুরদের সৈান্দর্য সৃষ্টিগত, পৃথিবীর নারীদের সৈান্দর্য্য দু'ধরণের । এক, সৃষ্টিগত দুই, প্রতিদানী । দুনিয়ায় তারা নানা ধরণের কষ্টক্লেশ সহ্য করার কারণে তাদের এ প্রতিদান, জান্নাতী হুরদের নিকট তারা দুনিয়ার সম্রাজ্ঞীর মত এবং হুররা তাদের বাঁধি তুল্য ।
এক একজন পুরুষ বেহেশ্তের মধ্যে ৭০/৭২ জন করে হুর পাবেন । বেহেশ্তেী পুরুষ হুরগণের সাথে যতই সঙ্গম করুক তবু তাদের শরীর কখনো দুর্বল হবেনা । বরং যতই সঙ্গম করবে ততই তাদের শরীরে কান্তি ফু্টে উঠবে, রূপ বাড়বে, শক্তি বৃদ্ধি পাবে । আর দুনিয়ার সঙ্গমের চেয়ে ৭০ গুণ বেশি স্বাদ পাওয়া যাবে । এখন স্বামী সঙ্গমে মেয়েদের রূপ নষ্ট হয়ে যায়, শরীর ভেঙ্গে পড়ে । তখন এমন হবে না । মেয়েদের শরীর সব সময় কুমারী মেয়েদের অনুরূপ থাকবে । দুনিয়াতে মানুষ বুড়ো হয়, রোগ-শোকে শরীর ক্ষীণ হয় কিন্তু সেখানে তা হবে না । বরং দিন দিন শরীর আরো ভালো হবে । বেহ্শ্তেী নারী-পুরুষ চিরদিন এভাবে- এমন সুখেই কাটবে । তবে বেহেশ্তের হুরদের চেয়েও বেহেশ্তীদের নিকট যাহা আকর্ষণীয় হবে তা হলো আল্লাহর দিদার বা সাক্ষাত । তাই তো বাউল কবি মাহতাব বলেন -
চাইনা তোমার বেহেশ্ত-দোযখ, চাই না তোমার হুরপরী ,
দিদার আশায় মাহতাব অধম, প্রেম সাগরে বাই তরী ।
হাদিস শরীফের রেওয়ায়েত, জান্নাতী নারীরা তাদের স্বামীর কাছে এত সৈান্দর্য্যপূর্ণ ও পবিত্র হবে যার পবিত্রতায় ও স্বচ্ছতার মধ্যে তাদের হৃদয় স্বামীদের চোখে আয়নার মত এবং পুরুষদের হৃদয় তাদের জন্য আয়নার মত হবে ।
একটি হাদিসে আছে, জান্নাতী নারীদের মধ্যে দুনিয়ার নারীরা সর্বোচ্চ সম্মানের অধিকারী হবেন । দুনিয়ায় কষ্টক্লেশ সহ্য করার কারণে তাদের মর্যাদা । দুনিয়ার নারীদের মত জান্নাতী হুরগণ জান্নাতী নারীদের প্রতি ঈর্ষা করবে তাদের এরূপ সম্মান দেখে।
উল্লেখ আছে, জান্নাতী ফল দু'ধরনের হবে । এক. দুনিয়ায় যা ভক্ষণ করা হয়েছে । দুই. যা কোনদিন কেউ দেখেনি বা ভক্ষণ করেননি । অবশ্য জান্নাতী ফলের পার্থক্য হলো তার কোন দানা , কাটা এবং খোসা থাকবেনা । পরিস্কার অথবা ছিলানোর কোন প্রয়োজন হবে না , সরাসরি ভক্ষণ করা যাবে । রোগ-ব্যাধির সৃষ্টি হবে না । মুমিন তার ইচ্ছমত ভক্ষণ করতে পারবে । দাড়িয়ে , বসে বা শয়ে সর্বাবস্হায় বিনা কষ্টে ইচ্ছা করলেই সরাসরি মুখে এসে পড়বে । সেখানে নেয়ামতের কোন কমতি নেই এবং তা কখনো শেষ হবার নয় । দুনিয়ার প্রতিটি ফলের এক ধরনের স্বাদ রয়েছে । কিন্তু জান্নাতী প্রতিটি ফলের মধ্যে সত্তর রকমের স্বাদ থাকবে । সেখানকার ফল খাবার দরুণ ক্ষুধা ও পিপাসা মিটে যাবে, সেখানে কারোর ক্ষুধা ও পিপাসা লাগবেনা । জান্নাতের এসব নেয়ামতই কেবল ভোগ-বিলাসিতা ও আনন্দের জন্য ।
বর্ণিত আছে, আল্লাহতায়ালার নির্দেশে জান্নাতে চারটি প্রস্রবণ প্রবাহিত হবে । একটি দুধের, দ্বিতীয়টি মধুর, তৃতীয়টি শরাবের এবং চতুর্থটি পানির । একটি অপরটির সাথে সংমিশ্রণ হবে না ।
অন্য হাদিসে আছে, জান্নাতের শরাবে কাফুরের সুঘ্রাণ থাকবে , দুনিয়ার শরাবের মত টক ও মত্ততা হবে না । এতে সঙ্গাহীনতার অবকাশ নেই, নেই বমি হওয়ার সুযোগ । টগবগ করবেনা, থাকবেনা কোন দুর্গন্ধ- এমনই হবে জান্নাতি শরাব ।
কথিত আছে, জান্নাতী হাওয়া সকালের বাতাসের অনুরূপ । গরম বা ঠান্ডা হবে না এবং দিন রাতের হাওয়ার মতও নয় ।
বর্ণিত আছে, জান্নাতীরা বেহেশ্তী আসনে বসে থাকবে, পক্ষিকূল তাদের সামনে এসে বৃক্ষের ডালে বসে নেহায়েত মিষ্টি মধূর কন্ঠে বলবে, জান্নাতের এমন কোন প্রস্রবণ বাকী নেই যার স্বাদ গ্রহণ করিনি । এমন কোন শরাব নেই যা পান করিনি । এমন কোন লীলাভূমি নেই যা অতিক্রম করিনি । আমার স্বাদ অসাধারণ । পক্ষিকূলের অমন তারিফ শুনে মুমিনরা তাকে খাওয়ার আকাংখা করবে । আকাংখা অনুযায়ী পাখিটি তার দরস্তখানে ভূনা অবস্হায় তার ইচ্ছানুযায়ী এসে উপস্হিত হবে । মুমিন তার চাহিদামত ভক্ষণ করবেন । এরপর আল্লাহর হুকুমে পাখিটি জীবন্ত হয়ে উড়ে যাবে এবং অপরের সামনে সগর্বে বলবে, আমার চেয়ে সৈাভাগ্যবান আর কে আছে, আল্লাহর প্রিয় বান্দা আমাকে তার লোকমা হিসেবে গ্রহণ করেছেন । তারপর পুনরায় সে তার আপন স্হানে বসের পূর্বের ন্যায় বলতে থাকবে ।
হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা.) বলেন, নবী করিম (সা.) বলেছেন, সেই হবে নিম্নতম বেহেশ্তী , যার আশি হাজার খাদেম ও বাহাত্তর স্ত্রী থাকবে । তার জন্য মোতি এবং জবরজদ ও ইয়াকুত পাথরে নির্মিত এমন এক অট্রালিকা থাকবে, যা দৈর্ঘ্যে প্রস্হে জবীয়া হতে সানা পর্যন্ত পথের সমান বিস্তৃত । - তিরমিযি ।
সূত্রঃ কুড়ানো মানিক, মাওলানা মহিউদ্দিন (৪র্থ খন্ড) ।
বেহেশ্তের নেয়ামত আরো লিখতে গেলে লেখা আরো বড় হয়ে যাবে । দুনিয়াতে থেকে বেহেশ্তের অবস্হা ঠিক মত বুঝাও যাবেনা । সেখানে সবারই যেতে মন চায় । কিন্তু আমরা কি সে মত নিজেকে তৈরী করছি ?
আমাদের অবস্হা হচ্ছে , মুয়াজ্জিন আযান হলে আমরা নিদ্রায় পড়ে থাকি । ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যস্ততায় নামায ছেড়ে দেই । যাকাত ফরজ হলে নানা অজুহাত দাড় করাই । রমযানের রোযা এলে দিনের বেলা পানাহার করি । হজ্ব ফরয হলে সম্পদ ব্যয়ের ভয়ে হজ্ব না করে কবরে যাই । ব্যবসা-বাণিজ্যে হালাল-হারামের সামান্যতম খেয়ালও করি না । অপরের অর্থ সম্পদ মেরে দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ মনে করি । দুর্বলের প্রতি জুলুম করি । গরীব ও মেহনতী মানুষকে খাটিয়ে যথার্থ পারিশ্রমিক দেই না । সুদের লেনদেন না করা নির্বোধের কাজ মনে করি । এতিমের সম্পদ অন্যায়ভাবে হরণ করি । নফল নামায আদায় সময়ের অপচয় মনে করি । কোন কাজেই আল্লাহ যে দেখছেন তা স্মরণে রাখিনা । এরপরও আমরা বেহেশ্তে লাভের উচ্চাশ পোষণ করি । এটা নির্বুদ্ধিতা ছাড়া আর কিছু নয় । বেহেশ্তের উচ্চ মর্যাদা লাভের জন্য প্রবৃত্তিকে দমন করতে হয় , শরীয়তের বিধান পালনে মনকে শাসন করতে হয় । হাদীসে আছে,
"প্রবৃত্তির কামনা-বাসনা দ্বারা জাহান্নাম, আর মনের অপন্দনীয় বিষয় দ্বারা বেহেশ্তকে পরিবেষ্টিত করে রাখা হয়েছে " । -মুসলিম, মেশকাত ।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৭
েশখসাদী বলেছেন:
তিনি নিষিদ্ধ ফল খেয়েছিলেন শয়তানের প্ররোচনাং । জান্নাতে কে ভোগের স্হান হিসেবে না দেখে দেখুন -- কষ্ট মুক্ত- চিন্তা ভাবনা হীন অনন্ত জীবন ও আবাসস্হল ।
মৃত্যুই মানুষের শেষ নয় । মৃত্যুর পরও জীবন আছে । সেটাই হলো আসল জীবন ও চিরস্হায়ী জীবন ।
২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৩
শুধু প্যচাল বলেছেন: আপনে আশা রাখি এখন থেকে উঠে পড়ে লাগছেন সেই বেহেস্তের আশায়? যাক আপনার কপালে এমনই এক জান্নাত হোক সেই দোয়া করি।
তবে আসলেই মুসলমান সব কেন এত বোকা আর গর্ধব হয় তা আপনার এই রচনা আর আজগুবি লেকচার থেকে বুঝতে পারলাম। আপনারা এই স্বপ্ন নিয়েই বেচে থাকেন। কি আজিব।
ভাইজান একটু বাস্তবিক হন। আল্লাহ খোদা ভগবান সকলেই এই দুনিয়াকেই জান্নাত আর দুনিয়াকেই জাহান্নাম বলেছেন। নবী রসুল ওলী আউলিয়া, কবি জ্ঞানী বিজ্ঞানী সকলেই এই দুনিয়াকেই জান্নাত আর জাহান্নাম বলেছেন।
শুধু এক মাত্র মোল্লা, ঠাকুর, ফাদার এরাই ভিন্ন কোথাও জান্নাত আর জাহান্নাম সাব্যস্ত করেছেন আর ভালই মাল পানি কামাচ্ছেন। আর বোকার হচ্ছে আপনে আমার মত সাধারন মানুষ।
একটার পর একটা বানানো হাদিস, কোরানের তফসির চালিয়া বোঝানো হচ্ছে গরিব বোকা সাধারন জনতাদের। লোভি কামুক করে তুলছে এইসব দিয়ে।
ভাল সত্য হাদিস করা হল জাল, মিথ্যা, সরানো হল মানুষের কাছ থেকে।
জান্নাতের গুনগান না গেয়ে মানুষের গুনগান গাই আসুন। মানুষ আছে ত জান্নাত জাহান্নাম আছে, আগে সেই মানুষ। মানুষ আছে ত কোরান আছে।
যাইহোক এমনি বললাম, দুঃখিত। কারও আবেগের উপর কিছু আঘাত করা আমার উদ্দেশ্য নয়। যদি এমন জান্নাত থেকে থাকে তাহলে আপনে সেখানে যাবেন। সেই দোয়া করি।
ভালথাকবেন।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৬
েশখসাদী বলেছেন:
"ভাইজান একটু বাস্তবিক হন।" হলাম । দুনিয়ার কতটুকু দেখেছেন রে ভাই ?
আল্লাহ খোদা ভগবান সকলেই এই দুনিয়াকেই জান্নাত আর দুনিয়াকেই জাহান্নাম বলেছেন। নবী রসুল ওলী আউলিয়া, কবি জ্ঞানী বিজ্ঞানী সকলেই এই দুনিয়াকেই জান্নাত আর জাহান্নাম বলেছেন। এই কথার সূত্র দেবেন কি ?
আমি আমার লেখার সূত্র দিয়েছি । কোরআনের পাতায় পাতায় পরকালের জীবনের কথাই বলা হয়েছে । আপনি আপনার কথার একটা সূত্রও দিতে পারবেন না । আমি নিশ্চিত ।
আমি কিন্তু কাঠ মোল্লা নই । ইসলামকে জানার চেষ্টা করছি মাত্র । ধন্যবাদ ।
৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৬
শুধু প্যচাল বলেছেন: @ শেখ মাহফুজুর রহমানঃ যথার্থ মানুষের প্রকৃতির মধ্যে অতিরিক্ত পরিমানে ভোগ করার ইচ্ছা নেই। ভোগ, সেটা জান্নাতের হোক আর দুনিয়ার- একসময় ক্লান্তি আর তিক্ততা আনে।
ভাল লাগল আপনার এই কথাটা। তেমনি ভোগ তা জান্নাতে হোক অথবা দুনিয়া হোক তিক্ততা তথা জাহান্নাম আনবেই।
ধন্যবাদ
৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫০
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: দুনিয়াতে মানুষ বুড়ো হয়, রোগ-শোকে শরীর ক্ষীণ হয় কিন্তু সেখানে তা হবে না । বরং দিন দিন শরীর আরো ভালো হবে ।
তারমানে কি? প্রথমে শরীর অপেক্ষাকৃত দুর্বল থাকবে? অযৌক্তিক লেখা।
সেই হবে নিম্নতম বেহেশ্তী , যার আশি হাজার খাদেম ও বাহাত্তর স্ত্রী থাকবে ।
একজন বেহেস্তী নারীর কি হবে? কজন স্বামী পাবে? দুনিয়ার স্বামী-স্ত্রী দুজনই বেহেস্তে গেলে, স্বামী দুনিয়ায় যে স্ত্রী ছিল তার সাথে ছাড়া অন্য হুরদের সাথে সঙ্গম করবে কি? নাকি স্ত্রীও ৭০ টি পুরুষ সঙ্গী পাবে? ব্যাপারটি ক্লিয়ার করতে পারবেন, আমি কনফিউজড।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৩
েশখসাদী বলেছেন:
শরীর পূর্বের তুলনায় ক্রমান্বয়ে আরো ভালো হবে । সেটাই বুঝানো হয়েছে ।
.. একজন নারী একজন স্বামী-ই পাবে । কোরআন হাদীস মতে বেহেশ্তী নারী ইচ্ছা করলে তার দুনিয়ার বেহেশ্তী পরুষের স্ত্রী হবে অথবা অন্য কোন বেহেশ্তী পরুষের স্ত্রী হতে পারবে ।
হুরগণ হলো বেহেশ্তী পরুষদের স্ত্রী ।
৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫১
যাযাবরমন বলেছেন: তাদের প্রত্যেককে একশত মানুষের শক্তি প্রদান করা হবে । খানা-পিনা, নাক-মুখের ময়লা, ঘুম ও থু থু এবং পেশাব পায়খানাসহ মানবিক কোন প্রয়োজন সৃষ্টি হবে না ।
!! ১০০ মানুষের শক্তি দিয়ে জান্নাতিরা কি করবে?
এক একজন পুরুষ বেহেশ্তের মধ্যে ৭০/৭২ জন করে হুর পাবেন । বেহেশ্তেী পুরুষ হুরগণের সাথে যতই সঙ্গম করুক তবু তাদের শরীর কখনো দুর্বল হবেনা । বরং যতই সঙ্গম করবে ততই তাদের শরীরে কান্তি ফু্টে উঠবে, রূপ বাড়বে, শক্তি বৃদ্ধি পাবে । আর দুনিয়ার সঙ্গমের চেয়ে ৭০ গুণ বেশি স্বাদ পাওয়া যাবে ।
!! এতো পুরুষের কথা বললেন, নারীদের জন্যও কি ৭০/৭২ টা পুরুষ জাতীয় হুর থাকবে?
একটি হাদিসে আছে, জান্নাতী নারীদের মধ্যে দুনিয়ার নারীরা সর্বোচ্চ সম্মানের অধিকারী হবেন । দুনিয়ায় কষ্টক্লেশ সহ্য করার কারণে তাদের মর্যাদা । দুনিয়ার নারীদের মত জান্নাতী হুরগণ জান্নাতী নারীদের প্রতি ঈর্ষা করবে তাদের এরূপ সম্মান দেখে।
এতক্ষনে বুঝলাম, দুনিয়ার যেসব নারী জান্নাতে যাবে তারা এক পুরুষের অধিন ৭০/৭২ জন করে হুরের অংশ হবে, তবে মর্যাদা বেশি হবে।
আপনার বক্তব্য মতে দুনিয়ায় নারীরা নামাজ-রোজা করে যাতে বেহেস্তি পুরুষের ৭০/৭২ জন করে হুরের একজন হয়ে সঙ্গম করতে পারে!!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৮
েশখসাদী বলেছেন: দশটা পৃথিবী সমান জান্নাত যখন কাউকে দেয়া হবে এবং আদম আ. এর মত বিশাল আকৃতির হবে ...তখন ১০০ পুরুষ মানুষের শক্তি ..অবাস্তব কি ?
নারীদের সৎকর্মের পুরস্কারসমূহ হলোঃ
- অনন্ত যৈাবন ও সুস্হ নিরোগ জীবন
- হুরদের তুলনায় ও অপরূপ রূপ
- চোখ জুড়ানো অপরিসীম সুন্দর গহণা
- র্ঝণা যুক্ত শীতল আবাস
- ছোট ছোট অপরূপ বাচ্চা খেলনার সাথী
- অপরূপ সুন্দর বেহেশ্তী স্বামী
- অপরিসীম সম্মান ।
..... মিলিত হওয়ার কাজ ছাড়া মানুষের কি আর কোন চাওয়া নেই ?
৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৬
আমি নি (?) বলেছেন: মোল্লা পুরুতের চোখ এমনসব হুর পরীর জন্যে চক চক করে- ভাবতে অবাক লাগে।
হুরদের মূখ আর বুকের বর্ণনা কোন হুজুরে দিয়াছে- জানাবেন কি?
৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৯
যাযাবরমন বলেছেন: আপনারা যে বেহেশ্তের বর্ননা দেন, তা অশ্লীল বিকৃত যৌনতায়(১ঃ৭২) পরিপুর্ন, তারচেয়ে দোযখের বর্ননাও অনেক সভ্য।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২১
েশখসাদী বলেছেন:
...যে যে রকম বুঝল । জান্নাতের পুরো বর্ণনা তো দেয়া হয়নি লেখা বড় হয়ে যাবে বলে । যেমনঃ
- খাওয়া দাওয়া
- যানবাহন
- আবসস্হল
- পাখ-পাখালি
-পারস্পরিক সম্পর্ক ইত্যাদি ...
৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৯
আমি নি (?) বলেছেন: লেখাটি প্রিয়তে জমা রাখলাম। সমায় কাটানর জন্যে অসাধারণ।
৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০১
যাযাবরমন বলেছেন: আমি নি (?) বলেছেন: মোল্লা পুরুতের চোখ এমনসব হুর পরীর জন্যে চক চক করে- ভাবতে অবাক লাগে।
হুরদের মূখ আর বুকের বর্ণনা কোন হুজুরে দিয়াছে- জানাবেন কি?
একারনেই সম্ভবত তারা দুনিয়া থেকেই প্রেক্টিস আরম্ভ করে!!!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৯
েশখসাদী বলেছেন:
খালি হুজুরদের গুলোই চোখে পড়ে ..ও উদাহরণ দেয়া হয় ..কারণ তারা জুব্বাধারী..। পরিমলের গুলো চোখে পড়েনা ...পারসোনার গুলো উদাহরণ হয় না ।
সবাই-ই মানুষ । খালি পোশাক-আশাক ও চেহারা ভিন্ন ।
১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৭
যাযাবরমন বলেছেন: লেখক বলেছেনঃ আমি আমার লেখার সূত্র দিয়েছি ।
একটা লেখার শেষে -মুসলিম, মেশকাত, তিরমযি লিখলেই রেফারেন্স হ্য় না।
১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৮
যাযাবরমন বলেছেন: এইসব না লিখে নামাজে যান, জুমার সময় হইছে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৬
েশখসাদী বলেছেন:
......আমি তো ভাই দেশে নাই...নামায পড়ছি আরো চার ঘন্টা আগে ।
১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৭
শিপু ভাই বলেছেন:
কেউ যদি বেহেস্তি হুরের লোভে পৃথিবীতে ভালো কাজ করে- তো সমস্যা কি??
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৫
েশখসাদী বলেছেন:
..আমি কোন সমস্যা দেখিনা । তবে কেউ কেউ বেহেশ্ত বুঝতে শুধু হুরকেই বুঝে থাকেন । যা সম্পূর্ণ ভূল । বেহেশ্ত মূলত অনন্ত শান্তির আবাসস্হল । যেখানে মানুষের কোন কষ্ট হবে না...রুটি-রোজীর জন্য দৈাড়াতে হবে না, কোন রোগ-বালাই নেই ...বুড়া হবে না...মৃত্যু হবে না ....অপরিসীম স্বাধীনতা । বেহেশ্ত পর্যন্ত তো পৈাছান আগে ...তারপরে তো এসব ।
১৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৩
সাগর৭৫ বলেছেন: একজন হিজড়া পূণ্য করলে সে পরকালে সংগী হিসাবে কি পাবে??????
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৪
েশখসাদী বলেছেন:
.... যতটুকু বুঝা যায় ..তাকে পুরুষ বা মহিলা করা হবে । হিজড়া কোন স্বাভাবিক বিষয় নয় ।
১৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৬
আমি নি (?) বলেছেন: সাগর৭৫ বলেছেন: একজন হিজড়া পূণ্য করলে সে পরকালে সংগী হিসাবে কি পাবে??????
সম্ভবত গেলমান পাবে।
১৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৯
আমি নি (?) বলেছেন: অবশ্য হিজরা গন বেহেস্তে যাবে কিনা সন্দেহ আছে। ধর্ম মতে তারা মানাওব সন্তান না। মানুষ আর জিনের অবৈধ সন্তান। (সুত্র; জ্বীন জাতির বিস্ময়কর ইতিহাস। বাংলাকিতাব ডট কম)
১৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৫
সাগর৭৫ বলেছেন: আমি নি (?) বলেছেন: অবশ্য হিজরা গন বেহেস্তে যাবে কিনা সন্দেহ আছে। ধর্ম মতে তারা মানাওব সন্তান না । হিজরার কি দোষ?জন্মের উপর তো কারো হাত নাই।
মানুষ আর জিনের অবৈধ সন্তান। বলেন কি???????
১৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৮
যাযাবরমন বলেছেন: লেখক বলেছেনঃ
নারীদের সৎকর্মের পুরস্কারসমূহ হলোঃ
- অনন্ত যৈাবন ও সুস্হ নিরোগ জীবন
- হুরদের তুলনায় ও অপরূপ রূপ
- চোখ জুড়ানো অপরিসীম সুন্দর গহণা
- র্ঝণা যুক্ত শীতল আবাস
- ছোট ছোট অপরূপ বাচ্চা খেলনার সাথী
- অপরূপ সুন্দর বেহেশ্তী স্বামী
- অপরিসীম সম্মান ।
আর পুরুষের জন্য ঐরকম মিনিমাম ৭২ টা নারী!
বছরের সেরা কৌতুক!!
১৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৩
যাযাবরমন বলেছেন: আমি নি (?) বলেছেন: অবশ্য হিজরা গন বেহেস্তে যাবে কিনা সন্দেহ আছে। ধর্ম মতে তারা মানাওব সন্তান না।
সব বই ধর্ম বই না, একমাত্র কোরয়ান, বাইবেল, টেস্টামেন্ট এগুলোই ধর্ম বই।
১৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৩
অপ্রিয় বলেছেন: মদ ও পুরুষের জন্য পরকীয়া, দুইটাই এল্যাউড দেখি, তো এগুলো জান্নাতে জখন এল্যাউড, দুনিয়ায় হারাম/নিষিদ্ধ হয় কিভাবে?
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪৯
েশখসাদী বলেছেন:
....জান্নাতে শরাব এ কোন ক্ষতিকারক জিনিষ নেই । ইসলাম -এ প্রথমে মদ হারাম ছিলো না ..পরে আল্লাহ রাব্বূল আলামীন তা হারাম করেছেন ।
একাধিক স্ত্রী ও পরকীয়া এক বিষয় নয় ।
২০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৫
যাযাবরমন বলেছেন: হিজরারা আসলে যৌন প্রতিবন্ধী।
২১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১০
আমি নি (?) বলেছেন: যাযাবরমন সব বই ধর্ম বই না, একমাত্র কোরয়ান, বাইবেল, টেস্টামেন্ট এগুলোই ধর্ম বই।[/sb
আর বুখারী, মুসলিম, জাকির নায়েক, পীস টিভি, জয়েস মায়ার, দেওয়ান বাগী, সাই বাবা, লাদেন বাবা, গোলাম এগুলি?
২২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪৫
আমি-মুসাফির বলেছেন:
সেই হবে নিম্নতম বেহেশ্তী , যার আশি হাজার খাদেম ও বাহাত্তর স্ত্রী থাকবে
একটু বলবেন কি আপানর এতগুলো খাদেম ও স্ত্রী থাকলে আপনি কি করতেন।
জাস্ট ১০ টি আদেশ বলুন যেগুলো আপনি আপনার খাদেমদের দিতেণ???
দুনিয়াতে থেকে বেহেশ্তের অবস্হা ঠিক মত বুঝাও যাবেনা।
২৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪৬
বৃক্ষ বলেছেন: তাদের সৈান্দর্য্যের দরুণ হাড্ডির সিরা-উপসিরা পর্যন্ত দৃষ্টিগোচর হবে । একটা মানুষের শিরা - উপশিরা , ভুড়ি, হার্ট, ফুসফুস্ দেখা যাবে ? ওয়াক !!!! এটাকে সুন্দর বলছেন কি করে ?
এত আরামে থাকলে তো মানুষ অলস হয়ে যাবে । তার চিন্তাশক্তি বিলুপ্ত হয়ে যাবে ।
বিঃ দ্রঃ বেহেশতে কি ফেসবুক ব্যবহার নিষিদ্ধ ? সামাজিক যোগাযোগের আর কি কি ব্যবস্থা রয়েছে দয়া করে জানাবেন ।
২৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৮
আমি-মুসাফির বলেছেন: নারীগন দুনিয়াতে একজন সতীন সহ্য করে না, কিন্তু বেহেস্তে ৭১টা সতীন সহ্য করতে হবে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:১৯
েশখসাদী বলেছেন:
আপনার সাথে আমি একমত নই । বেহেশ্ত এত বিশাল হবে আর মন এত উদার হবে সেখানে মন কষাকষি করার কোন স্হান নেই । আর দিল আল্লাহপাকের হাতে, সেখানে তিনি দিল থেকে সব ধরনের হিংসা-বিদ্বেষ দূর করে দিবেন । মহানবী (সা.) এর এমন সব সাহাবী ছিলেন যারা ইসলাম পূর্ব মহানবীকে হত্যা করার জন্য উম্মুখ ছিলেন আর সেই ব্যাক্তিরাই মুসলমান হওয়ার পর মহানবী (সা.) এর জন্য জীবন কুরবান করে দিয়েছেন ।
এছাড়া দুনিয়াতেই এই নজীর আছে যে, সতীনরা বোনের মত জীবন যাপন করছে । সতীন মানেই শত্রু এই ধারণাটা ঠিক নয় । মেয়েরা মেয়েরা যেমন ঈর্ষা করে আবার মেয়েরা মেয়েরাই সবচেয়ে ভালো বন্ধু হয় । মেয়েদের মন মেয়েরাই বেশী ভালো বুঝে ।
২৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩০
সত্যান্বেষী বলেছেন: যাযাবরমন বলেছেন: আপনারা যে বেহেশ্তের বর্ননা দেন, তা অশ্লীল বিকৃত যৌনতায় (১:৭২) পরিপুর্ন, তারচেয়ে দোযখের বর্ননাও অনেক সভ্য।
আমারও মনে হয় দুনিয়ার কোন পতিতালয়ই জান্নাতের মতো চরম অশ্লীল হতে পারে না।
কমেন্টে ঝাজা!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২২
েশখসাদী বলেছেন:
যার যেমন বুঝ ও চিন্তা সে তেমন করেই তো ভাবে ।
২৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩১
সত্যান্বেষী বলেছেন: নীল ছবি নির্মাতাগন জান্নাত থেকে আইডিয়া নিলে সুপার ডুপার হিট হবে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৫
েশখসাদী বলেছেন:
......... যার মন, কর্ম , জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অনুসারে তার তার মন মানসিকতা গড়ে উঠে ।
আপনাদের জন্য করুণা হয়...
২৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪১
যাযাবরমন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
....জান্নাতে শরাব এ কোন ক্ষতিকারক জিনিষ নেই । ইসলাম -এ প্রথমে মদ হারাম ছিলো না ..পরে আল্লাহ রাব্বূল আলামীন তা হারাম করেছেন ।
আপনি কি জানেন যে, রাসুলিল্লাহ(সা: ), আবু বকর(রা: ) সবসময়ই মদ পান অপছন্দ করতেন।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৭
েশখসাদী বলেছেন: জ্বি, জানি । আমি কি ভুল কিছু বলেছি ? বললে শোধরিয়ে দিবেন ।
২৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫১
আজব কবি বলেছেন: ্প্রিয়তে রেখে দেলাম , আপনার লেখা পড়ে ভাল লাগল , ধন্যবাদ আপনার সুন্দর লেখার জন্য । ++++++++
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৪৮
েশখসাদী বলেছেন:
আপনাকেও ধনবাদ ।
২৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৫
পাউডার বলেছেন:
জান্নাতী হুরদেরকে আল্লাহ তায়ালা মিশক, জাফরান দ্বারা পয়দা করেছেন, আবেহায়াত দ্বারা খামির তৈরী করেছেন । তাদের সৈান্দর্য্যের দরুণ হাড্ডির সিরা-উপসিরা পর্যন্ত দৃষ্টিগোচর হবে । বেহেশ্তী পুরুষের জন্য আয়নার দরকার হবে না । হুরের সর্ব শরীর, বুক, মুখ ও চেহারার নুরূনী আলোতেই তাদের আয়নার কাজ হবে ।
.... খাড়ায়াগেলোতো বাঈ!
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩১
েশখসাদী বলেছেন:
মৃত্যুর পর কবরে থাকতে হবে কমপক্ষে চল্লিশ হাজার বছর, হাশরের ময়দান পন্চাশ হাজার বছর এবং পুলসিরাত হলো ত্রিশ হাজার বছরের পথ । সুতরাং ততদিন ধৈর্য্য ধরেন দয়া করে।
৩০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:০৫
আমি-মুসাফির বলেছেন: এছাড়া দুনিয়াতেই এই নজীর আছে যে, সতীনরা বোনের মত জীবন যাপন করছে । সতীন মানেই শত্রু এই ধারণাটা ঠিক নয় । মেয়েরা মেয়েরা যেমন ঈর্ষা করে আবার মেয়েরা মেয়েরাই সবচেয়ে ভালো বন্ধু হয় । মেয়েদের মন মেয়েরাই বেশী ভালো বুঝে ।
দুনিয়াতে থাকতে পারে তবে বাংলাদেশে মনে হয় নাই।
থাকলে ২-১টি উদাহরন দেখান।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৪৬
েশখসাদী বলেছেন:
বাংলাদেশে যে নাই সেটা ঠিক নয় তবে খুব কম । বর্তমান সময়ে হয়ত চোখে পড়েনা তবে আমার দাদীদের আমলে তা ছিলো । আমার আপন দাদীর-ই দুই মা ছিলো এবং উনাদের মধ্যে খুব ভালো সম্পর্ক ছিলো ।
বাংলাদেশ হলো জনবহুল এবং গরীব দেশ । বাংলাদেশটাই দুনিয়ার সবকিছূ নয় । ধন্যবাদ ।
৩১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:০৪
শুধু প্যচাল বলেছেন: কি দিয়ে শুরু করব কি দিয়ে শুরু করা উচিৎ তা বুঝতে পারছিনা। তবে আবারও বলতে চাই বাস্তবিক হোন। এই কল্পনার হুর পরি খাবার দাবার ছেড়ে বাস্তবে আসুন।
আপনে লালনের আয়াত সমুহ পড়ুন/অথবা নজরুলের কালাম পড়ুন-সত্য বুঝতে পারবেন কিছুটা হলেও- কোরানও বুঝতে আরেন তবে যেই তফসির ব্যাখ্যা আপনে বাজার থেকে পড়ছেন তা ছুড়ে ফেলে দিন। কোন জ্ঞানীর কাছে জান কোরান বুঝতে ।
লালন বলছে- বিশ্বাসীদের দেখা শুনা লালন কয় এই ভূবনে।
শুনি পাব বেহেস্ত খানা তা শুনেত মন মানেনা।
সহজ মানুষ ভোজে দেখনারে মন দিব্য জ্ঞানে।
এই কোরান জ্ঞান ঐ আরবী হরফের ভিতর সীমাবদ্ধ নয়। আর ঐ দাড়ি টূপির খপ্পরে পড়লে ঐ কাল্পনিক জান্নাতে সীমাবদ্ধ থাকতে হবে। মুক্ত মানুষ হতে পারবেন না।
এইখানে অনেকে হাসি তামাশা করে অনেক সত্য কথাই লিখে গেছেন অথচ আপনার গোচরে তা যায়নি। কারন আপনের চোখ আসলেই বন্ধ হয়ে গেছে। যাইহোক তাই আপনাকে সূত্র দিয়েও লাভ নেই।
দেখুন সত্য পথ পেতে পারেন কিনা।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৩
েশখসাদী বলেছেন:
আমি যদি বলি আপনার চোখ বন্ধ হয়ে গেছে তাহলে কি বলবেন ?
আমার কিন্তু দাড়ি নেই - টুপি পড়ি শুধু নামাযের সময় । আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত । চাকুরী করি বিদেশে একটা বড় কোম্পানীতে - টেকনোলোজিতে । এগুলো বললাম শুধু নিজের কিছুটা পরিচয় দেয়ার জন্য । আর আমি লালন ও নজরুল দুটোই পড়েছি ।
মহানবী (সা.) বিদায় হজ্বের ভাষণে বলে গেছেন,
আমি তোমাদের মাঝে থাকবো না । তবে দুটো জিনিষ রেখে যাচ্ছি, তা হলো কুরআন ও সুন্নাহ । তোমরা যদি এ দুটো আকড়ে ধরে থাক তাহলে পথ ভ্রষ্ট হবে না ।
আমি ভাই এ দুটো আকড়ে ধরে আছি ।
কোরআনে ষ্পষ্ট করে বলা আছে - জান্নাত ও জাহান্নাম নিয়ে । এগুলো দুনিয়ার বিষয় নয় । আখেরাতের বিষয় । সুতরাং আমি ১০০% নিশ্চিত আমি না , আপনি-ই অন্ধ হয়ে আছেন । ধন্যবাদ ।
৩২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪২
আমি-মুসাফির বলেছেন: "বেহেশ্ত এত বিশাল হবে আর মন এত উদার হবে সেখানে মন কষাকষি করার কোন স্হান নেই । আর দিল আল্লাহপাকের হাতে, সেখানে তিনি দিল থেকে সব ধরনের হিংসা-বিদ্বেষ দূর করে দিবেন ।"
আল্লাহ যদি দয়া করে দুনিয়াতেই আমাদের দিল থেকে সব ধরনের হিংসা-বিদ্বেষ দূর করে দিত তাহলে তো দুনিয়াটাই বেহেস্ত হতো।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৪
েশখসাদী বলেছেন:
খুবই সুন্দর ও উত্তম কথা বলেছেন । মহানবী (সা.) ও সাহাবীদের জীবনই ছিলো এরকম যারা মৃত্যুর সময়ও মানুষের ভালোর কথা ও সব হিংসা-বিদ্বেষ মুক্ত ছিলেন । তাইতো উনাদের জীবন-ই আমাদের আদর্শ ।
৩৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৪
আমি-মুসাফির বলেছেন: আমাদের মনে লোভ/কুপ্রবিত্তি বেশী সেজন্য আমরা নিজের বৌদের রেখে পরনারীতে আকৃষ্ট হই। বেহেস্তে যদি মনে কোন লোভ/কুপ্রবিত্তি না থাকে তাহলেতো একজন সংগীই যথেষ্ঠ, ৭২ জন দিয়ে কি করবো?
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫১
েশখসাদী বলেছেন:
আপনি যদি একজনকে নিয়েই সন্তুষ্ট থাকেন ..তবে আপনাকে কেন জোর করে ৭২ জন দেয়া হবে ? আপনারা বড়ই আজিব ! যাহা সাধারণভাবে হবে তাহাই তো বলা হয়েছে । এখন যার যার ইচ্ছা ..
৩৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জান্নাতের নেয়ামতের বর্ণনা দিয়ে মানুষকে বোঝানো যাবে না, এখানে বিশ্বাসটাই আসল ! আমরা এখন বেশী শিক্ষিত, বেশী জ্ঞানী, বেশী বিজ্ঞান মনষ্ক, তাই সব কিছুর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা খুজি, কিন্তু বুঝিনা আমাদের এই চিন্তার পরিধি বড়ই সীমিত ! প্রবাদ আছে, "অতি চালাকের গলায় দড়ি", এটা একটা নির্মম সত্য !
আল্লাহ ও তার রাসূল (সঃ) এর কাছ থেকে যখন কোন নির্দেশনা আসত তখন সাহাবা (রাঃ) বিনা বাক্য ব্যায়ে সেটা মেনে নিতেন। মুসলিম মানেই হল "আত্মসমর্পনকারী" (Submitting one's will to Allah)। কেয়ামত, আখিরাত, বিচার দিন, জান্নাত, জাহান্নাম এসব যেসব মহাজ্ঞানী বিজ্ঞান আর যুক্তি দিয়ে বুঝতে চাইবে আর বুঝতে না পেরে আল্লাহ ও তার রাসূল (সঃ) এর বিরুদ্ধাচরন করে যাবে, তাদের পরিণতি আল্লাহ কোরানেই বলে দিয়েছেন। আমরা যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছি, তারা সঠিক পথে চলি, আর যারা অবিশ্বাসী তাদের আল্লাহর কথা বলি এবং তাদের হেদায়েতের জন্য দোয়া করি...
৩৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫১
অপ্রিয় বলেছেন: লেখক বলেছেন: "একাধিক স্ত্রী ও পরকীয়া এক বিষয় নয়", তার মানে ৭২ জন হুরের সাথে বিবাহ হবে? কোথায় আছে দেখান।
ইসলামে এককালে মদ যেমন জায়েজ ছিল, দাসী সম্ভোগ (যা বেহেশতি রুপ হুর) ও জায়েজ ছিল এবং এখনও আছে (কোথাও পাইনি যে নিষেধ) তাই ওটা পরকীয়া, পিছলাইয়া যাইবেন কই? প্রমান করেন যে তা নয়।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:২৪
েশখসাদী বলেছেন:
দুনিয়ার কোথাও এখনও দাস প্রথা আছে ? ইসলামে কি দাস প্রথার উৎসাহ দেয়া হয়েছে ? নাকি তা ত্যাগ করার ও মুক্ত করার উৎসাহ দেয়া হয়েছে ? সরাসরি হয়তো কোথাও বলা হয় নাই যে দাস প্রথা নিষিদ্ধ । কিন্তু কোরআনের পাতায় পাতায় বলা হয়েছে - দাসদের মুক্ত কর । দাসীদের বিবাহ কর । এটা কি দাস প্রথা বিলুপ্ত করার পদ্ধতি নয় ? অথচ সম সাময়িক কালে পৃথিবীর অন্য প্রান্তে দাসদের সাথে কিরূপ নির্মম আচরণ-ই না করা হতো - তার কথা কি জানেন ?
(সূরা বালাদ- আয়াতঃ ১৩, সূরা নূর- আয়াতঃ৩২,সূরা বাকারা-আয়াতঃ১৭৭,সূরা মায়েদা - আয়াতঃ ৮৯, সূরা -নিসা আয়াতঃ৯২, সূরা আল-মুজাদিলাহ , আয়াতঃ৩)
কোথায় হুর আর কোথায় দাসী ? দাসীদের সাথে সম্পর্ক মানে পরকীয়া ? এই আপনার জ্ঞানের নমুনা !
খালি তো দোষ আর খুত খুজে বেড়ান -- "যারে দেখতে নারি পারি তার চলন বাকা " এরকম আর কি ! ইসলামের ভালোগুলো চোখে পড়ে না । আপনি যে নিরপেক্ষ নন - পক্ষপাত দুষ্ট - সেটা বুঝার জন্য নিজেকেই প্রশ্ন করেন ।
ইসলাম যে
- দাসদের মুক্ত করতে বলছে,
-আত্নীয়তার বন্ধন ছিন্ন করতে নিষেধ করছে,
- সুদ নিষিদ্ধ করছে
- ঘুষ খাওয়া হারাম করছে
- ইয়াতীমের মাল ভক্ষণ করতে নিষেধ করছে,
- পিতা-মাতার হক আদায় করতে আদেশ করছে,
-চুরি , ডাকাতি , হত্যা ইত্যাদি নিষেধ করছে,
- মেয়ে শিশুদের হত্যা করতে নিষেধ করছে,
- স্ত্রীদের সাথে উত্তম আচরণের কথা বলছে
- দান করার আদেশ দিছে,
- যাকাত দেওয়ার ফরজ করছে,
-জ্ঞান অর্জন করা ফরজ করছে,
- ভালো ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছে
- অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে আদেশ দিছে
এগুলো বলেন না কেন ? নাকি এগুলো চোখে পড়ে না ?
৩৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০২
শুধু প্যচাল বলেছেন: ভাইজান ইতিহাসের কত ফেরকা। আপনে কইলেন মোহাম্মদ (সাঃ) এর বানী সুন্নাহ আর কোরান আকড়ে রাখার কথা। এইডা বোখারীর কথা। কিন্তু মুসলিম মেশকাতে বা আরও জ্ঞানী গুনিজন বলেছেন কোরান আর আহলে বায়াত এর কথা।
কাগজের কোরান, আর ছাপা কালিতে লেখা হাদিস - এই ছেড়ে জ্ঞানী মানুষ ধরেন। কাগজের কোরান কখনও হেদায়েত দিতে পারেনা ।
আপনে শিক্ষিত তাই বলছি এসব। কারন আপনে আলেমদের মত হয়ত এখন পশু হয়ে উঠেননি। জানার শেষ নেই। জানতে হলে আপনাকেই জিজ্ঞাসা করিতে হয়। কাগজের করান পড়লে তা শুধু বিপথেই জেতে হয়।
নজরুল তাই বলেছিলেনঃ
তোমাতে রয়েছে সকল শাস্ত্র সকল কালের জ্ঞান, খুলে দেখ নিজ প্রান। এই আপন জ্ঞান শক্তি বাদ দিয়ে আপনে কিসের হাদিসের তুলনা করিলেন?
আমি মানি আমি বুঝি কম, জানি কম। কিন্তু এই কল্পনার ভোগ বাদি স্বর্গ দেখে আপনার মত এক শিক্ষিত ব্যক্তি যদি ধরা খায় তাহলে.।খারাপই লাগে।
ইহা সকল কিছুই হাদিস কোরানে আছে আমি তাও জানি। কিন্তু কোরানের সব কিছুই রুপক । আর হাদিস এর কথা পরে বলি। তখনকার জানোয়ার, পশু অমানুষগুলোকে কিছুটা শান্ত করার জন্য এই ধরনের অনেক কথাই নবীকে বলতে হয়েছিল। এতে তারা অনেকটাই ক্ষান্ত হয়েছিল। তাই বলে সেই জিনিস নিয়ে আপনার মত শিক্ষিতও যদি একই লোভে আটকায় জান তাইলে কেমন হইল?
এখনও যত দাড়ি টুপি বা পশু মানুষ গুলোকে শান্ত রাখার নিমিত্তেই এই ধরনের হাদিস এখন প্রচলিত, তাই বলে মানুষের জন্য উহা প্রযোজ্য নয়।
ভোগ, তা সে যেরকমই হোক, যেখানি হোক তা অশান্তি বহন করে আনবেই। ইহা প্রকৃতির এক অপ্রিয় সত্য নিয়ম। এই নিয়ম পরম এক এর দেয়া নিয়ম। তিনি দুনিয়াতে এক নিয়ম আর জান্নাতে আর এক নিয়ম দেন না। তার নিয়ম সর্বত্র সমান, এক।
যাইহোক বেশি প্যচাল পাড়া হয়ে যাই তাই নামটাও দেখুন দিয়েছি তাই। যাইহোক আপনার ব্যপার। আর না আগাই। ভাল থাকবেন।
আপনার শিক্ষা দিয়ে আপনে এগিয়ে যান।
ধন্যবাদ
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৩৪
েশখসাদী বলেছেন:
আখিরাতে বিশ্বাস , জান্নাত ও জাহান্নামে বিশ্বাস ঈমানের অঙ্গ । কোথায় নজরুল আর কোথায় হাদিসের পবিত্র বাণী । মহানবী (সা.) সত্য ছাড়া মিথ্যা কিছু বলেন নি । আর আল্লাহর মতের বাইরে উনি কোন কথাই বলেন নি ।
কোরআন রূপক এসব কি বলেন ভাই ? জান্নাত মানেই ভোগ - এরূপ ধারণা মোটেই ঠিক নয় । এটা আগেও উপরে বলেছি । এখন সবাই তো আর আপনার মতো উদার নয় যে.. জান্নাতে যেয়ে হাওয়া বাতাস খেয়ে সন্তুষ্ট থাকবে । দুনিয়াতেই দেখেন --- তার উত্তর পেয়ে যাবেন । আপনাকেও বিলিওনিয়ার বানিয়ে দিলে দেখা যাবে টাকা দিয়ে কি করেন ? কয় টাকা দান করেন আর কয় টাকা নিজের কাজে ব্যয় করেন । ধন্যবাদ ।
৩৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৮
গুহাবাসি বলেছেন: ছুভানাল্লাহ্....
৩৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:৪৬
অবাঞ্চিত বলেছেন: এরকম বেহেস্ত থাকার পরেও মানুষ কেন যে নাস্তিক হয় বুঝি না। আল্লাহের এরকম নেয়ামত এরা কিভাবে অস্বীকার করে
৩৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ২:০৩
রানা চৌধুরী বলেছেন: ভাই কারো কমেন্টস পড়ে মনে কস্ট নিয়েন না। কারন অনেকের নিক দেখে বুঝতে পারবেন না তিনি মুসলমান কিনা। হয়ত নিক মুসলিম,কিন্তু আদতে তিনি অন্য ধর্মের । তাইতো ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করতে তাদের বুক এতোটুকু কাপে না।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:২৮
েশখসাদী বলেছেন:
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
৪০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:০০
আশীষ চ্যাটার্জী বলেছেন: কি আজব চিন্তা।
৪১| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:০৫
মামদোভুত বলেছেন: মা* চু*তে বেহেস্তে যাবার ভাবনাটাই আমার কাছে অশ্লীল মনে হয়।
যদি থাকতো শুধু ভালবাসার মানুষের সাথে থাকা যাবে, তবে আরো ভাল হত। গল্পটা বানানো ভাল হয়নি মোটেও।
০৩ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৫০
েশখসাদী বলেছেন: শুধু ভালোবাসার মানুষের সাথে থাকতে চাইলে কেন পারবেন না ? এটা তো আপনার মর্জির উপর নির্ভর করবে ।
৪২| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:১৮
আবদুল্লাহ্ আল্ মামুন বলেছেন: আমি নি (?) বলেছেন: সাগর৭৫ বলেছেন: একজন হিজড়া পূণ্য করলে সে পরকালে সংগী হিসাবে কি পাবে??????
সম্ভবত গেলমান পাবে।
৪৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
এহছানুল কবির মাহিন বলেছেন: দশজন অশিক্ষত (বিশ্বাসী) চেয়ে একজন শিক্ষিত (অবিশ্বাসী) উত্তম । আল হাদিস
৪৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
খেক খেক এই পোস্ট সোকেজে নিলাম
:!>
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩১
শেখ মাহফুজুর রহমান বলেছেন: আদম কি বোকা তাই না? এত কিছু পাওয়ার পরও তিনি নিষিদ্ধ ফল খেয়েছিলেন। কেন জানেন? কারন যথার্থ মানুষের প্রকৃতির মধ্যে অতিরিক্ত পরিমানে ভোগ করার ইচ্ছা নেই। ভোগ, সেটা জান্নাতের হোক আর দুনিয়ার- একসময় ক্লান্তি আর তিক্ততা আনে।